পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৩১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- t • করিলেন। সৈন্যেরা স্বারের পর্দা ছিড়িয়া ফেলিল। স্বাররক্ষকের ভিতরে গিয়া সম্রাটকে সংবাদ দিল। সম্রাট দ্বিরুক্তি না করিয়া বাহিরে আপিলেন এবং তাছার জন্য রক্ষিত পান্ধীতে আরোহণ করিলেন। মহব্বত গা নিকটে আসিয়া বলিলেন, নবাব আসস্থার হিংসা ও তাচ্ছিল্য সহ করিতে না পারিয়াই আমি ষ্ট্ৰীহাপনার শরণ লইলাম। আমি যদি প্রাণদণ্ডের উপযোগী হই, তবে আদেশ দিন, আমি আপনার সম্মুথেই দণ্ড ভোগ করিতেছি । তাহার পর সৈন্যগণ পার্থী ঘেরিয়া দঁাড়াইল । রাগে সম্রাট দুইবার স্বীয় তলবারিতে হাত দিলেন। কিন্তু দুইবারই মনসুর বদকৃশী কর্তৃক ধৈৰ্য্যধারণে এবং ঈশ্বরের উপর নির্ভর করিতে অনুরুদ্ধ হইলেন। সম্রাট ও বুঝিলেন । তৎপরে মহব্বত খ সম্রাটুকে তাহার নিজ অশ্বে উঠতে বলিলেন। সম্রাট্র তাহা ন উঠিয়া তাহার নিজ অশ্ব ও পোষাক আনিতে আদেশ দিলেন । মন্তব্বত পোষাক পরিতে অবসর না দিয়া সম্রাটের অশ্ব উপস্থিত হইলেই তাহাতে চড়িতে অকুরোধ করিলেন। কিয়ার তাঁহাকে অশ্বে লইয়া গিয়া হস্তীতে উঠান হইল, চাওদার উভয়পার্থে রক্ষী নিযুক্ত হইল। পরে শিকারের ছল করিয়া, মহব্বত সম্রাটুকে লইয়া নিজালয়ে গমন করিলেন এবং স্বীয় পুত্রগণকে সম্রাটের রক্ষীস্বরূপ নিযুক্ত করিলেন। মহব্বত যে সম্রাটুকে বন্দী করিয়া লইয়া গেলেন, ইহ কৌশলে সাধারণকে বুঝিতে দেন নাই। সকলে এমন কি রাষ্ট্ৰী নুরজাহান পর্যস্ত জানিলেন না। মহব্বত খী যখন সম্রাটুকে বন্দী করেন, তখন তাছার মনে বুদ্ধিমতী নুরজাহানের কথা মোটেই উদিত হয় নাই । ক একদিন অতীত হইলে, সে কথা স্মরণ হওয়ায় তিনি সম্রাটুকে পুনরায় রাজপ্রাসাদে পাঠাইবার কল্পনা করিলেন, কিন্তু এদিকে নূরজাহান সন্দেহ করিয়া ভ্রাতার সহিত সাক্ষাৎ করিতে গমন করিলেন। মহব্বত এই সংবাদ পাইয়া নিজ ভুল বুঝিতে পারিলেন এবং সুবিধাস্বত্বেও নুত্ত্বজাহান্‌কে বন্দিনী করেন নাই বলিয়া আপনাপনি ওষ্ঠ কামড়াইতে লাগিলেন। শেষে কুমার শাহরিয়ারকে সম্রাটের সঙ্গে বন্দী রাখিবার উদেশুে সম্রাটুকে শাহরিয়ারের ভবনে লইয়া গেলেন । এদিকে নুরজাহান ভ্রাতৃশিবিরে উপস্থিত হইয়া, তাছাকে অপরিণামদৰ্শিতার জন্য তিরস্কার করিলেন। নবাব আসস্থাও লজ্জিত হইলেন। সকলেই তখন পরামর্শ করিয়া স্থির করিলেন যে, পরদিন মহব্বতকে আক্রমণ করিয়া সম্রাটুকে উদ্ধার করাই কর্কবা। পরম্পরায় এ সংবাদ সম্রাট্রক্ষণে পেছিল। তিনি এ ভুল উপায় ত্যাগ করিতে পরামর্শ দিয়া গোপনে মূকারিব থাকে পাঠাইলেন। তিমি নদীপার হইয়া যুদ্ধ করিতে নিষেধ করিলেন। [ هذه ] " -- Φέ দুত রাজঅজুরী লইয়াও গিয়াছিল, কিন্তু আসফর্ম মহব্বতের কূটকৌশল বুধিয়া উক্ত পরামর্শে কর্ণপাত করিলেন না। মহব্বতও সংবাদ রাখিতেন, তিনি নদীর উপরিস্থ সেতু পুড়াইল্প দিলেন। ফিদাই খ সম্রাটের বর্ণীত্ব শুনিয়াই কপ্রকজন অসমসাহসী বীরকে সঙ্গে লইয়া সাতারিয়া নদীপার হইতে গেলেন। কএকজন নদীবেগে এবং জলের শীতলতার মারা গেল, ছয় জনমাত্র পরপারে উত্তীর্ণ হইল। তন্মধ্যেও চারিজন শক্রহস্তে স্থত হইল। ফিদাই নিজের নির্বদ্ধিতা বুঝিয়৷ আবার সাতারিয়া পার হইয়া আসিলেন। অবশেষে আসক্‌ খী নূরজাহানকে লইয়া সদলে হাতীতে ও ঘোড়ায় সাতারিয়া নদীপার হইলেন। নূরজাহান লোক পাঠাইয়া সকলকে উৎসাহিত করিলেন,-“এখন ইতস্ততঃ করিলে সকল ব্যর্থ হইবে। শত্রুরা জাহাপনাকে লইয়া পলাইয়। যাইবে । তাহাতে র্তাহার প্রাণের আশঙ্কাও আছে।” পার হইবার সময় সাত আটশত রাজপুতসেন যুদ্ধহস্তী লইয়া জলমধ্যেই তাহাদিগকে আক্রমণ করিল। নূরজাহানের হস্তীশুণ্ডে বিপক্ষের তরবারির ভীম আঘাত করিল, হস্তী ফিরিল, পশ্চাৎ হইতে সকলে তীরবর্ষ মারিতে লাগিল। কুমার শাহরিয়ারের কন্যার ধাত্রীর অঙ্গে একটা তীর-বিন্ধ হইল (১)। নূরজাহান নিজে সেটা টানিয়া তুলিয়া ফেলিলেন, তাহার সর্ব শরীর রক্তে ভাসিয়া গেল। হাতী ফিরিয়া রাষ্ট্রীকে লইয়। রাজপ্রাসাদে চলিয়া গেল । অসিফুর্ণ পার হইতে গিয়া ঘোড়। হইতে নদীতে পড়িয়া যান এবং জিনের রেকর্ণব ধরিয়া ঝুলিতে বুলিতে কিয়দ্র গেলে পর ঘোড় তাহার ভারে ডুবিয়া মারা পড়ে। একটা কাশ্মীরী নাবিক সেই সময়ে দেখিতে পাইয়। র্তাহার প্রাণরক্ষা করে। আসফর্থার উন্ধেগু ও পরামর্শ এই রূপে বিফল হওয়ায় তিনি লজ্জায় মরিয়া গেলেন। ফিদাই কতিপয় অনুচর ও কতিপয় সম্রাটুভূতাকে লইয়া নদীপার হইয়। বিপক্ষকে আক্রমণ করিলেন এবং তাহাদিগকে ছটাইয়৷ সদলে কুমার শাহরিয়ারের প্রাসাদে যেখানে সম্রাট বন্দী ছিলেন, সেখানে উপস্থিত হইলে, প্রাসাদের অভ্যস্তরে বিপক্ষের যে বহু সংখ্য অশ্বারোহী ও পদাতি বর্তমান ছিল, তাহার। পুরী প্রবেশে বাধা দিল। ফিদাই খ ফটক হইতে রাশি রাশি

  • -i

-o (०) छो७ मारश्रवब्र ३डिशप्न नूइबांशश्नब्र रूछ भाइब्रिब्रांप्त्वब्र नज़ेोरें च{tशङ झईब्राझिालम, शशिम्नां कथिठ इशैब्रांtइ &श९ ठांशझे टैंक शनिद्रा বোধ হয়। কারণ এ সময়ে ওয়প বালিকাকে লইয়া ধাত্রীসহ নূরজাহান cष शर्डौष्ठ छप्फ़न मारें, ईश जत्रूमांश्न यूक शान्न । छैाशब कछ। vtts fscvm *kì sỹ c** ự t! ats I ( Dow'g Hindostan, Vol. III. p. 91.) *