পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৩৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নেত্ররোগ [ ৩৪৬ ] মেন্ত্রেবিব শুক্লবৰ্ণ দৃষ্ট হয়। পটলের অধোদেশে দোষ অবস্থান করিলে গণপস্থিত বস্তু, উদ্ধদেশে দোষ অবস্থিতি করিলে পুরস্থ বস্ত, এবং দোষপার্থস্থ হইলে পার্থস্থিত বস্থ দেখা যায় না। পটলের সৰ্ব্বস্থান ব্যাপিয়া দোষ থাকিলে ভিন্ন ভিন্ন রূপ মিলিত ভাবে দৃষ্ট হয়। দোষ মধ্যস্থ হইলে বৃহৎ বস্তুকে ছোট দেখায়, দোষ তির্যাক্‌ ভাবে থাকিলে এক দ্রব্য দুইটার স্থায় দেখা যায়, দুইপার্থে থাকিলে এক বস্তু দ্বিধাকৃত এবং একস্থানে স্থিরভাবে না থাকিলে এক বস্তুকে বহুসংখ্যক বলিয়া বোধ হয় । বাহ পটল দোষের বিবরণ-কুপিতদোষ বাহপটলে অবস্থান করিলে সৰ্ব্বতোভাবে দৃষ্টি রুদ্ধ হয় । ইহাই কাহারও কাহারও মতে তিমির বালিঙ্গনাশয়োগ বলিয়া অভিহিত হইয়াছে। ( ভাবপ্র ৪ ভাগ ) ) { ইহার অন্তান্ত বিষয় চক্ষুয়োগ দেখ। ] সুশীতে নেত্রের সর্শস্থানগত রোগের বিষয় এইরূপ লিখিত আছে--অভিধান্দরোগ চারিপ্রকার, অধিমস্থরোগ ৪, শোফযুক্ত পাক, শোফীনপাক, হতাধিমন্থ, অনিলপৰ্য্যায়, শুষ্কাক্ষিপাক, অঙ্গতোবাত, অম্লাধুষিতাদৃষ্টি, সিরোৎপাত এবং সিরাহৰ্ষ এই সকল প্রকার নেত্ররোগ প্রায় অভিষ্যনা জষ্ঠ জন্মে। এই অভিয্যন্দরোগ জন্মিবামাত্রই প্রতীকার করা কর্তব্য। বায়ু ভস্থ অভিযান হইলে নেত্রের স্তন্ধভাব, সতঘর্ষ ( কুটকুটুনি ), পরুষভাব, শুস্কভাব এবং তাহা হইতে শীতল অশ্রুপাত এবং শিরোদেশে অভিতাপ, এই সকল লক্ষণ জন্মে। পিত্ত্বকর্তৃক অভিধানীরোগ জন্মিলে নেত্রে দাহ, পাক, শীতপ্রিয়তা, ধূম ও বাম্পের উদগম, উষ্ণ অশ্রপাত, এই সকল লক্ষণ এবং নেত্র পীতবর্ণ হয় । কফঙ্কল্প অভিয্যন্দরোগ হইলে নেত্রে উষ্ণম্পর্শে অভিলাষ, গুরুত, শোফকণ্ডু পৰ্ম্মসংলগ্ন শীতলতা এবং মুহুমুহুঃ পিচ্ছিলম্রাব এই সকল লক্ষণ হইয়া থাকে। রক্তজ অভিধান্দে নেত্র রক্তবর্ণ হয় ও রক্তবর্ণ আঞ্জী সমস্ত তাহাতে দৃষ্ট হয়, লেত্রের শ্বেতভাগ পর্য্যন্ত অত্যন্তরক্তবর্ণ হয় ও তাহ হইতে ভাস্ত্র বর্ণ অশ্রীপতন এবং পিত্তঙ্গ সকল লক্ষণ প্রকাশ পায় । টঙ্গর যথাবিধানে প্রতীকার না করিলে ক্রমশঃ ইহা বৃদ্ধি স্বেদ নির্গম হয়, সৃষ্টি পীতবর্ণ মূছ ও শিরোদেশে দাহ জন্মে । শ্লেষ্মজক্ট অধিমন্থে শোখ, অল্প সংরস্তু, শ্রাব, শৈত্য, গৌরব, পিচ্ছিলতা এবং নেত্রহর্ষ, মেত্রে এই সকল উপজব হয় দৃষ্টি আবিল এবং সকল পদার্থ পাংশু পূর্ণের স্থায় দেখে। নাসিকার অাখ্যান ও মস্তকে যাতন হয়। রক্তজ অভিযানো নেত্র রসস্রাব ও তোদবিশিষ্ট, চতুর্দিকে অগ্নিসদৃশ বোধ এবং সমস্ত কৃষ্ণমণ্ডল রক্তময় বলিয়া বোধ হয়, স্পর্শ সঙ্ক হয় না। অধিমন্থ রোগ শ্লেয়জষ্ঠ হইলে সপ্তরাত্রে, রক্ত জগু হইলে পঞ্চরাত্রে, বায়ু জন্য হইলে ষড় রাত্রে, এবং পিত্তজন্য হইলে মিথ্যাচারপ্রযুক্ত সদাই দৃষ্টি নাশ হয়। কণ্ডু, উপদেই (পাত জোড়া লাগ), অশ্রপাত, পক্ষ উড় দ্বরের স্তায় আকার, দাহ, সংহর্ষ, তাম্রবণ, তোঙ্গ, গৌরব, শোফ, মুহমুছঃ উষ্ণ, শীতল ও পিচ্ছিল আশ্রাব, সংরস্তু ও পাকিয়৷ উঠা, সশোফ নেত্রপাকের এই সকল লক্ষণ । অশোফ নেত্রপাকে শোফ ব্যতীত অপর সকল লক্ষণ প্রকাশ পায় । নেত্রের আভ্যন্তরিক শিরাতে বায়ুস্থিত হইয়। দৃষ্টিকে প্রতিক্ষেপণপূর্বক হতাধিমন্থ নামে অসাধ্য রোগ জন্মে। কুপিত বায়ু পক্ষদ্বয় ও ক্রম্বয় আশ্রয় করিয়া সঞ্চারণপূর্বক কখন বা ভ্রমধ্যে, কথন বা পক্ষ্মমধ্যে বেদন জন্মে, ইহাকে বাতপৰ্য্যায় কহে। নেত্রবয় কঠিন ও রুক্ষ হইলে অথবা দৃষ্টি আবিল হইলে এবং নেত্র উন্মীলন করিতে অত্যন্ত কষ্টবোধ হইলে শুষ্কীক্ষিপাক বলা যায়। অল্প বা বিদার্থী দ্রব্য ভোজন করিলে নেত্র অত্যন্ত ফুলিয়া উঠে ও নীল আভাযুক্ত রক্তবর্ণ হয়, ইহাকে অম্লাধুধিত দৃষ্টি বলে। বেদন থাকুক না থাকুক সমস্ত চক্ষু রক্তবর্ণ হইলে শিরোৎপাতরোগ বলে। এইরূপ কিছুদিন থাকিলে নেত্র হইতে তাম্রবর্ণ আস্রাব হয় ও রোগী দেখিতে পায় না। ( সুশ্রুত উত্তরতন্ত্র ৬ অঃ ) { অপ্তান্ত বিবরণ ও চিকিৎসা তত্ত" শব্দে দ্রষ্টব্য। ] নেত্ররোগহন (পুং ) নেত্ররোগং হস্তি হন-ক্ষিপ্ৰ। বৃশ্চিকালী বৃক্ষ। চলিত বিছুটী গাছ, ইহাতে নেত্ররোগ প্রশমিত হয় । হইয়া অধিমস্থরোগ জন্মে। এই অধিমস্থ হইলে নয়নে তীব্র বেদন এবং নেত্র উৎপাটিত বা মথিত হওয়ার দ্যায় যাতন হয় এবং শিরোদেশের অৰ্দ্ধ ভাগ পর্যাপ্ত ব্যাপ্ত হয় । বায়ুজ অধিমন্থে নেত্ৰে উৎপাটিত ও মথিতের গুীয় বেদন হয়, ও তাহাতে সংঘর্ষ, তোদ, ভেদ, সংরস্তু, আৰিলত, আকুঞ্চন, আস্ফোটন, আম্মান, কম্প, এবং বাথ, এই সকল উপদ্রব হুইয়া শিরোদেশের অৰ্দ্ধভাগ পর্যাম্ভ ব্যাপ্ত হয় । পিত্ত্বজ অধিমন্থে নেত্র রক্তবর্ণ, অঙ্গিীতে পরিপূর্ণ শ্রাববিশিষ্ট, অগ্নি বা ক্ষার কর্তৃক भc५ङ्ग छांद्र शांज्मीपूख झ्छ ? कूणिब्र ७ *ांकिब्र फेर? । **ौ८ब्र নেত্ররোমন (কী ) নেত্রয়ো রোম। নেত্রপক্ষ। (হেম ) নেত্রবস্ত্র ( ক্লী) নেত্রয়োর্বামিব আচ্ছাদকং। নেত্ৰচ্ছদ, চলিত চক্ষুর পাত । নেত্রবস্তি (ত্রি ) পিচকারির ষ্টায় যন্ত্রভেদ । ( কুত্ৰত ) নেত্রবারি ( কী ) নেত্রয়োর্বারি। জঞ্জল। . নেত্রবি (স্ত্রী) নেত্রয়ােটি। নেত্রমল, পিচুটি। “নেত্রবিটু চক্ষুষঃ স্নেহে ধাতুনাং ক্রমশে মলাঃ ” (জুশ্রুত ) নেত্রবিষ (পুং ) মেত্রে বিষং যত । দিৰন্সপভেদ। “ঙ্গাশবিধান নেত্রবিবা কোপয়েন্ত্ৰচ পণ্ডিতঃ "তো ২৬২ জঃ)