পঞ্চগব্য জুইকুৰক, বৃহতী, চাকুলে, কন্টিকারী ও গোকুর এই এটা সৰ্যকে পঞ্চগশ কহে । “বিদায়ী গন্ধ বৃহত পৃশ্লিপপার্নিলিখিকা।" ( রাজনি" ) পঞ্চগণ (বা পাঞ্চগণি) বোম্বাই প্রেসিডেন্সীর সাতার জেলার অন্তর্গত একটী স্বাস্থানিবাস। সহাদি পৰ্ব্বতের যে শাখা মহাবালেশ্বর হইতে বাই অভিমুখে বিস্তৃত, সেই শাখার উপরে মহাবালেশ্বর হইতে ১১ মাইল পূর্কে এবং বাই হইতে ১• মাইল পশ্চিমে সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে ৪৩৭৮ ফিটু উচ্চে এই স্বাস্থ্যনিবাস অবস্থিত । পঞ্চগত (ত্রি ) বীজগণিতোক্ত পঞ্চবর্ণযুক্ত রাশি। পঞ্চগব (ক্লী) পঞ্চানাং গৰাং সমাহার, সমাসে টঙ্কসমালাস্ত ক্লীবতা চ। পঞ্চগোয় সমাহার । পঞ্চগবখন (ত্রি ) পঞ্চগাবে ধনং যন্ত। পঞ্চসংখ্যাম্বিত গৰধনস্বামী । পঞ্চগব্য ( ক্লী) গোবিকারঃ গব্যং, পঞ্চগুণিতং গবাং । গোলম্বন্ধী পঞ্চপ্রকার দ্রব্য। দধি, দুগ্ধ, স্থত, গোময় ও গোমুত্র এই গোসম্বী ৫টকে পঞ্চগব্য কছে। পঞ্চগব্য মন্ত্ৰপুৰ্ব্বক শোধন করিয়া লইতে হয় । মোদকানি ভক্ষ্যত্রবা, পায়সাদি ভোজ্যদ্রব্য, শকটাদি ধান, শ্যা, আসন, পুষ্পমূল ও ফল অপহয়ণ করিলে যে পাপ হয়, গঞ্চগব্য পানে সেই পাপ বিনষ্ট হয় ।
- ক্তক্ষ্যভোজ্যাপহরণে বানশয্যাসনস্ত চ । পুষ্পমূলঙ্কলামাঞ্চ পঞ্চগব্যং বিশোধন ॥” ( মন্ত্র ১১১৬৫ )
পঞ্চগব্যের পরিমাণ—ফুদ্ধ, স্বত ও গোমূত্র ১ পল করিয়া গোময় ২ তোলা এবং দধি ও তোলা, এইরূপ ভাগে মিশ্রিত করিয়া লইলে পঞ্চগষ্য ছয় । অথবা এইরূপ ভাগ করিয়া সকল সমভাগে লইলে পঞ্চগব্য হইৰে । গৌতমীয়তন্ত্রে এইরূপ ভাগ লিখিত আছে। যথা— “পলমাত্ৰং দুগ্ধভাগং গোমূত্রং তাৰদিষ্যতে। স্বতঞ্চ পলমাত্ৰং স্তাৎ গোময়ং তোলকত্ৰয়ম্ ॥ দধি প্রস্বতমাত্রং তাৎ পঞ্চগবামিদং স্থতম্। অথবা পঞ্চগব্যানাং সমানে ভাগ ইষাতে ॥” ( গৌতমীয়তন্ত্র ) অঞ্চস্থলে আবার পরিমাণের বিষয় এইরূপ লিখিত আছে— "গোশঙ্কন্ধিগুণং মূত্ৰং পয়ঃ স্তাচ্চ চতুগুণম্। স্বতং ভঙ্গিগুণং প্রোক্তং পঞ্চগব্যে তথা দধি ॥” (গৌতমীয়তন্ত্র) cय भबिषांt१ cभामब्र, ठाशत्र क्सि५ मूब, श५ कडूख१, झूऊ शरैः शषि हैंशंइ चिख१ इहेरद । चश्मिभश्वाश्itनश्,~-*ंश्*श्रुषीनि भूरिय श्रॆंज श्वश्चांशश् झणि णाख श्र । uई *क्श्रदा नब्रम cबषा । cगोया बूहार्ड भकञदा भाम कब्रिहण वाक्कँौबनङ्गज्र भोन निले श्द्र । ماه ] পঞ্চগব্যস্কৃত “পঞ্চগবোন পূতন্তু ৰাজিমেধফলং লঙেৎ। গষ্যস্ত পয়মং মেধ্যং গবাদিশুর বিদ্যতে ॥ সৌম্যে মুহূর্তে সংযুকে পঞ্চগব্যন্ত যঃ পিবেৎ । যাবজ্জীবকৃতাৎ পাপাৎ তৎক্ষণাদেব মুচ্যতে ॥” ( বরাহপুরাণ) গরুড়পুরাণে পঞ্চগবোর বিষয় আরও একটু বিশেষ দেখিতে পাওয়া যায়। পঞ্চগব্য লইতে হইলে কাঞ্চনবর্ণ গাষ্ঠীর হুঙ্ক, শ্বেতবর্ণ গাড়ীর গোময়, তাম্রবর্ণার গোমূত্র, নীলবর্ণার স্থত এবং কৃঞ্চবর্ণ গাভীর দধি ও ইছার সহিত ফুশোদক হইলে পঞ্চগব্য হয়। ইহার পরিমাণ গোমূত্র ৮ মাষ, গোময় ৪ মাষা, দুগ্ধ ১২ মাষ, দধি ১৯ মাষ এবং ত্বত ৫ মাষ। এই পরিমাণে এটী দ্রব্য লইলে পঞ্চগবা হয়। “পয়ঃ কাঞ্চনবর্ণায়াঃ খেতৰগোখগোময়ম্। গোমূত্রং তাম্রবর্ণীয়াঃ নীলবৰ্ণাভবং স্থতং ॥ দধি স্তাৎ কৃষ্ণবর্ণীয়া দর্ভোদকসমাযুত। গোমূত্রমাষকান্তষ্ট্ৰেী গোময়ন্ত চতুষ্টয়ম্ ॥ ক্ষীরস্ত স্বাদশ প্রোক্ত নয়ন্ত দশ উচ্যতে । ঘৃতস্য মাষকাঃ পঞ্চ পঞ্চগব্যং মলাপহম্ ।” ( গীরুড়পু প্রায়শ্চিত্তপ্র” ) হেমাদ্রির ব্রতখণ্ডে পঞ্চগব্যের বিস্তৃত বিবরণ লিখিত আছে । প্রায় সকল পূজার হোমে ও যজ্ঞে ব্যবহৃত হইয়া থাকে । তাম্রপাত্র বা পলাশপত্রে পঞ্চগব্য মিশ্রিত করিয়া ‘জাপোহিষ্ঠা ইত্যাদি বৈদিক মন্ত্রে পূত করির পান করিতে হইবে। গায়ত্রী স্বারা গোমূত্র, গন্ধম্বায়েতি' মন্ত্রে গোময়, "আপ্যায়স্বেতি’ মন্ত্রে ফুখ, দধিক্রাবু’ মন্ত্ৰে দধি, ‘তেজোৎসীতি’ মন্ত্রে ঘৃত এবং ‘দেবসোতি’ মন্ত্রে কুশোদক শোধন করিয়া লইতে হয় । श्रृंक्षशदाशूङ (ङ्गौ ) *कष्ट्राडोरुषरङन । uहे दूड चझ s ठूश्लरङtन झहे थकांद्र । স্বল্পপঞ্চগব্যস্তৃত—ইহার প্রস্তুত প্রণালী—গধ্যস্তৃত V৪ সেয়, গোময় রস /s সেয়, অমৃগব্যদধি /৪ সের, গবাদুগ্ধ /৪ সের ও গোমুত্র /৪ সের, পাকার্থ জল ১৬ সের। এই স্কৃত একদিনে পাক করিতে হয়, এইরূপ করিলে বিশেষ উপকারপ্রদ হয় । ইহা পান করিলে অপস্মার ও গ্রহোম্মাদ নিবারিত হয় । বৃহৎ পঞ্চগব্যস্তুত-প্রস্তুতপ্রণালী—গব্যস্তৃত V৪ সের, কাখের জগু দশমূল, ত্রিফল, হরিদ্র, দারুহরিদ্র, কুড়চিছাল, ছাতিমছাল, অপাঙ্গের মূল, নীলবৃক্ষ, কটুকী, সোঙ্গালঞ্চল, ডুমুরের মূল, কুড়, জুরালভা, প্রতোকে ২ পল, জল ৬৪ সের, শেষ ১৬ সের। ফৰাখ বামুনহাট, আকনাদি, ত্রিকটু, । ভেউজীমূল, হিজলবীজ, গজপিপ্পলী, জড়হরফল, মূৰ্ব্বামূল, गडौम्ल, छिब्रॉठा,छिंख्नंबून, आंबांगड, अमडकून,, ब्रउरब्रॉफ़,
