*६sांमन् [ ఆలిచి ) পঞ্চানন্দ শিল্পেতে পিঙ্গল জটা, ললাটে রক্তের কোট, 哆 শ্রখণেতে শঙ্খের কুগুল । অবসারে পাত নাসা, ব্ৰজনাদ যেন ভাষা, রুধিরে মণ্ডিত রদ জিভা । বিষম করাল মুখ, दिलब्रिग्नां सांद्र दूक, শোণিত পানেতে হয় লোভ ॥ গলে নয় মুগুমাল, পরিধান দিগ্ছাল, পঞ্চমুখে পঞ্চরূপ ধরে। হৃদয়ে রক্তের ধার, বিভূতি ভূষণ গার, দণ্ডক মুদ্গর অধো করে। নীতিসরোবর চারু করি গুণ্ড জিনি উরু, পদযুগ যেন কোকনদ । বিহনে পবিত্র কায় অতি বড় শোভ হয় দরশনে পলায় আপদ ॥ শোভিত হয়েছে ভাল লোচন রুদ্রণক্ষমাল বেষ্টিত অtছয়ে মণিবন্ধে । চরণ যুগল মাঝে, কনক নুপুর সাজে, বাজিলে মনের যার সন্দে ॥ জপমাল৷ মহীশঙ্খ আসন চগুলিডস্ক, लिख्रि ४ङग्नश् एठग्रहिनि ।। রুধির থপর হাতে জম্বুক ফুকরে সাথে, দেখিয়ে যমের লাগে ডর ॥ ইচ্ছামত করি তল তেবাস্তুর মহাস্থল সঙ্গে স্নহে মৃতক সনক । বাম করে যেবা যায়, প্রণাম নাছিক হয়, তারে হন জলন্ত পাবক ৷ শনি মঙ্গলবারে, দানব ধামালি করে, ভ্রমণ করয়ে তার বস্ব । এই দেব পঞ্চাননে, যেই জন নাহি মানে, ছলনে বধেন তার শিশু ॥ নিরস্তুর ব্যাধিগণে, দেখি ফিরে লোকজনে, যেবা নাছি মানে পঞ্চাননে । তার স্বায় নানা মতে ভোগ দেয় কোন মতে, ছেড়ে দেয় ফিরে যদি মানে ॥ সঙ্গে পত্রে ক্ষেত্রপাল, গান করে পঞ্চতাল, শঙ্খিনী সঙ্গিনী করে নাট । ঠিক দুপুরের বেলা, হয়ে সভে একমেলা, झांमtदग्न इज़ cषम श8 ॥" हेठाॉनि । भग्नश्ब्रि गिरेिक्षांtश्न्, निनि ७ कोमाङ्गौि श्रॆ छ्रॆ গ্রামের শ্মশানেই পঞ্চানদের বাস। এখন নানা দ্রব্য দিয়৷ লোকে পঞ্চানদের পূজা দেয় বটে, কিন্তু মনোহর বলেন,— “ধূপ দীপ পঞ্চভাজ, মেষ মহিষ অঙ্গ, দিয়ে পূজা করে মত লয়ে । নারীগণ কুতূহলে, ছহিত নন্দনকোলে পূজে শনি মঙ্গল বাসরে ॥” বাস্তবিক অনেক স্থানে গ্ৰাম্য মহিলাগণ সস্তানলাভের । জন্ত অথবা সস্তানাদির অমঙ্গল দূর করিবার জন্ত পঞ্চানন্দের কাছে মানত করে এবং ইঃসিদ্ধি হইলে ঘোড়শোপচারে পূজা দিয়া থাকে। উচ্চ শ্রেণীর হিন্দুর মানসিক পূজা দিবার সময় ভাল ব্রাহ্মণই পৌরোহিত্য করিয়া থাকেন। মনোহর পঞ্চানন্দের মাহাত্ম্য প্রচার করিবার জন্ত এইরূপ একটী গল্প লিথিয়াছেন—
- হস্তিনাপুরে স্বয়থ নামে এক রাজ ছিলেন, বহুদিন তাহার পুত্র সস্তান হয় নাই, সে জন্ত রাজা রাণী সৰ্ব্বদাই দুঃখ প্রকাশ করিতেন । এই সময়ে পাত্র ক্ষেত্রপাল একদিন পঞ্চাননকে বলিল, প্রভো! আপনার পুজা প্রচারের এক সুবিধা হইয়াছে। সুরথ রাজের পুত্র হয় নাই, আপনি তাহাকে গিয়া বর দিন । তাহার পুত্র হইলে আপনার পূজা প্রচারিত হইবে।” ক্ষেত্রপালের কথা শুনিয়া পঞ্চানন তপস্বীয় বেশে রাজ-অনুচরগণের চক্ষে ধূলি দিয়া রাজান্তঃপুরে গিয়া উঠিলেন। রাজা রাণী তখন সোণার থাটে শুইয়াছিলেন । সন্ন্যাসীকে দেখিয়া রাণী লজ্জায় হেটমুখে ভূমিতে বসিয়া পড়িলেন। সন্ন্যাসী কহিলেন, 'জামি আজ তোমার অতিথি হইলাম। আমার বরে তোমার নিশ্চয় পুত্র জম্মিবে । রাণী সন্ন্যাসীর কথায় তুষ্ট হইয়। উাহাকে প্রণাম করিলেন । কিন্তু রাজা চটিয়া বলিলেন, ‘তুমি কেমন সন্ন্যালি ! স্বারে অপেক্ষ না করিয়া অন্তঃপুরের ভিতর ভিক্ষা করিতে আসিয়াছ ? রাজার কথা শুনিয়া সন্ন্যাসী একটু পাশ কাটাইয়া অন্তর্হিত হইলেন । রাজা অনেক অনুসন্ধান করিয়াও আর তাহাকে দেখিতে পাইলেন না। রাণী আক্ষেপ করিয়া কহিলেন, ‘কোন দেবতা আমাদের ছলিতে আসিয়াছিল, কিন্তু আমরা হেলায় হারাইলাম। আর আমদেয় রাজভোগে কাজ নাই। চল, অমিয়া তীর্থপর্য্যটন করিয়া ভগবানের সেবা করি, তাছা হইলে যদি প্ৰভু অনুগ্রহ করেন, নচেৎ অার এখানে থাকিয় ফল কি ? রাজারও মতিগতি
ফিরিল । উভয়ে তীর্থপর্য্যটনে গেলেন । পথে পঞ্চানন রাজাকে কত ছলন করিলেন, শেষে রাণীর গুক্তিপাশে তিনি { ও ) “প্রভুর শ্মশানঘাটা, বৈনান কামারহাট, cङtछ जॉरेन जॉनांच्च जांनरब्र !" ( ऋनांश्ब्र)
