পুষ্করিণী [ b ) পুষ্কলাবর্তী জলাশয়করণার্থভূমিদান-ফলমাহ চিত্রগুপ্ত:—জলাশয়ার্থং যে দপ্তাং বারশং লোকমুত্তমং। ভূমিরিতি শেষ।” ( জলাশয়োৎসর্গতত্ত্ব ) যে পুষ্করিণী প্রতিষ্ঠিত নহে, তাহার জলদ্বারা পূজা বা তৰ্পণাদি, দৈব বা পৈত্রা কোন কৰ্ম্ম করিতে নাই। এই জন্য পুষ্করিণী খনন করিয়াই সৰ্ব্বাগ্রে প্রতিষ্ঠা করিবে। “যচ্চাসৰ্ব্বায় নোংস্কৃষ্টং যচ্চাভোজ্য নিপানজং । তদ্বর্জং সলিলং তাত ! সদৈৰ পিতৃকৰ্ম্মণি ॥” (আহিকতত্ত্ব ) মাঘ, ফাৰ্বন, চৈত্র, বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় মাসে পুষ্করিণী প্রতিষ্ঠা করা যাইতে পারে। পুষ্করিণী সৰ্ব্বভূতোদেশে প্রতিষ্ঠিত হইলে তাহার জলে সকলেরই স্বত্ব জন্মে। প্রতিষ্ঠিত পুষ্করিণীতে প্রতিষ্ঠাত কাহাকেও জানাদিতে বাধা জন্মাইতে পারেন না। ঐ পুষ্করিণীর জল নস্তাদির জলের ন্যায় সকলেই সমান ভাবে ব্যবহার করিতে পরিবে । মিতাক্ষরায় লিখিত আছে— “অতএব জলাশয়োৎসর্গমুপক্রম্য মৎস্তপুরাণেছপি প্রাপ্নোতি তদ্যাগবলেম ভূয়: ইতি যাগত্বেনাভিহিতং, ততশ্চ তজ্জ্বলং স্বস্বত্বদূরীকরণেন নস্তাবিং সাধারণীকৃত, অতএব— ‘সামান্তং সৰ্ব্বভূতেভো ময় দত্তমিদং জলং। রমন্তু সৰ্ব্বভূতানি স্নানপানাবগাহনৈঃ ॥ ইতি মন্ত্রলিঙ্গেনোপাদানং বিনা কস্তাপি স্বত্বমিতি।” ইত্যাদি । যে স্থলে অতিশয় জলকষ্ট, তথায় পুষ্করিণী খনন করিয়া | দিলে তাহার স্বৰ্গ লাভ হইয়া থাকে, যদি কেহ পুরাতন পুষ্করিণীর পঙ্কোদ্ধার বা ঘাট বাধাইয়া দেন, তবে তাছাদেরও অশেষ পুণ্য হইয়া থাকে এবং তাহার কথন জল কষ্ট পান না, সকল প্রকার তৃষ্ণ হইতে বিমুক্ত হইয়া থাকেন। পুষ্করিণী ও বাপী প্রভৃতি খনন করিয়া প্রতিষ্ঠা-করণের পর প্রত্যেক জলবিন্দুতে শতবর্ষাবচ্ছিন্ন স্বৰ্গলাভ হইয়া থাকে।* এই জন্য হিন্দুমাত্রেরই পুষ্করিণী প্রভৃতি খনন করিয়া তাহার প্রতিষ্ঠা করা অবশ্ন কর্তব্য। ( জলাশয়োৎসর্গতত্ত্ব )
- "भूकब्रिभानिरूमृ१फ्लभाश्-यांउिभूब्रा१६ সেতুবন্ধরত যে চ তীর্থশোচরতাশ্চ যে ।
फक्लांशकू"कर्डttब्रा मूझारख cङ ङ्षांडप्रा९ ॥ সেতুর্বলধারণহেতুবন্ধ: তীর্থশৌচং খট্রপরিষ্কার। तिमू५tईड़tब्र-- ভড়াগকৃপক্ষার্যখা কন্যাপ্রদায়িনঃ। ছাত্রাপানছদাতারস্তে নরা: স্বৰ্গগামিন: । নন্দিপুরাণষে বাণীমখৰ কূপ দেশে স্তোবিৰৰ্বিতে। षा मरछ९ न क्बिः बांखि विtनो विष्णो भऊ१ नमः ।” ( ऋठि ) । জলাশয়াদির বিষয় ও তাহার ব্যবস্থা জলাশয়োৎসর্গতত্ত্ব ও জ্যোতিস্তৰে বিশেষরূপে লিখিত আছে, অতি সংক্ষিপ্তভাবে তাহার মৰ্ম্মার্থ এই স্থলে প্রদর্শিত হইল। [ বাস্তবাগের বিষয় বাস্ত্যাগ শব্দে দ্রষ্টব্য । ] পুষ্কর্ণ, মারবাড় ও সিন্ধুপ্রদেশবাসী ব্রাহ্মণভেদ। পুষ্কল (কী) পুষ্যতি পুষ্টং গচ্ছতানেনেতি পূব-কলন (কলংশ। উ৭, ৪৫ ) স চ কিং। ১ গ্রামচতুষ্টয়াত্মক ভিক্ষ । “ভিক্ষামাহগ্রাসমত্রিমন্নং তন্মাচ্চতুগুৰ্ণং। পুষ্কলং হস্তকারস্তু তচ্চতুগুণমুচ্যতে।” ( কেীর্ণ উপৰি ১৭ ) ২ অল্পমানভেদ। পরিমাণ বিশেষ, অষ্টকুঞ্চি পরিমাণ, পশুরি, ৬৪ মুটাে। “অষ্টমুষ্টির্ডবেৎ কুঞ্চি; কুঞ্চয়োহষ্ট্ৰেী চ পুষ্কলং। পুষ্কলানি চ চত্বারি আঢ়কঃ পরিকীৰ্ত্তিতঃ ॥” ( প্রায়শ্চিত্ততত্ত্ব ) (ত্রি ) পুষ্করং মহত্বং লার্তাতি লা-ক, বা পুষ্কং পুষ্টিমৰ্হতি, বা তদন্ত্যস্তেতি (সিন্মাদিভ্যশ্চ । পা ৩১৪৮) ইতি লচ । ৩ শ্রেষ্ঠ । ৪ বছ। (হেম ) ৫ পরিপূর্ণ। ও উপস্থিত। ( জটাধর ) (পুং ) ৭ অসুরভেদ । (হরিবংশ ৪২ অঃ ) ৮ রামানুজ ভরতের এক পুত্র। ( ভাগ’ יוניות ( পুষ্কলক (পুং) ১ গন্ধযুগ। ২ ক্ষপণক । ৩ কীল । ‘স্মৃত: পুষ্কলকে গন্ধমৃগে ক্ষপণকীলয়োঃ । ( বিশ্ব ) পুষ্কলাবত (পুং ) ) উত্তরস্থ দেশভেদ। পুষ্কলাবতী দেখ। ] “তক্ষং তক্ষশিলায়াস্তু পুষ্কলং পুষ্কলাবতে । গন্ধৰ্ব্বদেশে রুচিরে গান্ধীরবিষয়ে চ সঃ ॥” (রামা ৭৷১১৪৷১১ ) পুষ্কলাবতী, গান্ধীররাজ্যের প্রাচীন রাজধানী। বিষ্ণুপুরাণ মতে রামের ভ্রাতুপুত্র (ভরতের পুত্র ) পুষ্কর এই নগর স্থাপন করেন ; তাহার নামানুসারেই এই স্থান পুষ্করাবতী নামে খ্যাত হয়। (বিষ্ণুপুরাণ ৪৪ অ: ) ( রঘু ১৫৮৯) যৎকালে আলেক্সান্দার ভারতাক্রমণ করেন, তখন এই স্থান গান্ধারপ্রদেশের একটা প্রধান নগর বলিয়া গণ্য ছিল। আলেক্সান্দারের সহগামী ঐতিহাসিক আরিয়ন Pecukele, brif Proklais gas wat tot in: sts Peukelaotis বা Peucolaitis নামে এই স্থান বর্ণিত হইয়াছে। দিওনিসিয়াস্পিরিগেতিস্থ এখানকার অধিবাসিকৃন্দকে Peukale নামে উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন। আরিয়ন্ লিখিয়াছেন, এই নগর অতি বৃহৎ ও বহুজনাকীর্ণ, সিন্ধুনীর অনতিদূরে অব স্থিত। এখানে কী (Asta) নামে এক সুমন্তয়াজের রাজধানী ছিল । তিনি নিজ দুর্গ রক্ষা করিতে গিয়া ৩০ দিন অবরোধের পর আলেক্সান্দারের সেনাধ্যক্ষ হেফিষ্টয়নের হস্তে নিহত