ত্রিপুরা এথানকার বাজারে তুলার বিনিময়-বাণিজ্য প্রচলিত আছে । তামাকু, সুপারী ও শুষ্ক মৎস্তের সহিত তুলার বিনিময় হয়। উদয়পুর-গোমতীর বামতীরে। প্রাচীন রাজধানী উদয়পুর হইতে কয়েক ক্রোশ দূরে অবস্থিত। এখানে পাৰ্ব্বতীয় তুলার হাট হয়। বাহাদুরী কাঠ, বাঁশ ও তুলার বিনিময়ে পাহাড়ীরা তামাকু, লবণ ও শুষ্ক মৎস্ত লইয়া যায়। ১৮৬১ খৃষ্টাব্দে বর্তমান উদয়পুরে কুকির বড়ই অত্যাচার করিয়াছিল, অধিকাংশ গ্রামের লোককে মারিয়া ফেলিয়া অনেককে ধরিয়া ইয়া গিয়াছিল । বৰ্ত্তমান আগরতলা হইতে ২ ক্রোশ পূৰ্ব্বে প্রাচীন আগঃতলা বর্তমান। পূৰ্ব্বে ১৮৬৪ খৃষ্টাব্দে এখানে ১ হাজার লোক ছিল । রাজাfদগের বাসও পুৰ্ব্বে এখানেই ছিল । ১৮৪৪ খৃষ্টাব্দে নূতন আগরতলায় রাজধানী হয়। প্রাচীন আগরতলার রাজবাটী এখনও ভগ্নপ্রায় অবস্থায় বৰ্ত্তমান । ‘এখানে রাঞ্জ। “রাণীদিগের অনেকগুলি স্মরণস্তম্ভ আছে । পুরাতন রাজবাটীর নিকটে একট ক্ষুদ্র মন্দিরে প{হাড়ীদিগের চতুর্দশ দেবতার প্রতিমা ( পিত্তল নিৰ্ম্মিত মুগু মাত্র ) আছে। এই মন্দিরের নিকট দিয়া যাইবার সময়ে সকলেই এমন কি মুসলমানেরাও প্রতিমাকে প্রণাম করিয়া থাকে । প্রাচীন উদয়পুর ষোড়শ শতাব্দীর শেষার্দ্ধে রাজা উদয়, মাণিক্য কর্তৃক রাজধানীতে পরিণত ও র্তাহার নামে কথিত হয় । ইহাও গোমতীর বামতীরে অবস্থিত। প্রাচীন রাজ বাট প্রভৃতি এখনও গভীর জঙ্গল মধ্যে বর্তমান আছে। এখানে একট ৮ ফিটু দীর্ঘ লৌহ কামান আছে। লোকের বিশ্বাস ইহাতে স্কুল কাড়াইলে শুভাশুভ জানিতে পারা যায়। পথিকেরা কামান দেখিলেই সেলাম করে । এ কামন शंद्र, কিরূপে কোথা হইতে আসিল কেহ বলিতে পারেন। এই প্রাচীন উদয়পুর একটা পীঠস্থান । এখানে দেবীর নাম ত্রিপুরাদেবী ও ভৈরবের নাম ত্রিপুরেশ । এখানে সতীর দক্ষিণ পদ পতিত হইয়াছিল। ভৈরব লিঙ্গ শ্বেত প্রস্তরোদ্ভূত। ত্রিপুরাদেবীর মন্দিরে অনেক যাত্রীর সমাগম হয়। পীঠমালায় এই পীঠের উক্তি আছে,- o “ত্রিপুরায়াং দক্ষপাদেী দেবতা ত্রিপুর িমত্তাঃ । ভৈরব ত্রিপুরেশচ্চ সৰ্ব্বাভীষ্টফলপ্ৰদঃ।"(পীঠমালা ১৫ শ্লোক) ভারতচন্দ্র ভৈরবের নাম নল বলিখু৷ উল্লেখ করিয়াছেন । দেবীর মন্দিরের নিকটে কতকগুলি ক্ষুদ্র স্মটালিকার শীর্ষদেশে বাঙ্গালা অক্ষরে খোদিত প্রস্তরলিপি আছে, মন্দিরের নিকটে ७दर्धी लूइ९ *ब्रिझाद छtशद्र नीर्षिक श्रttझ, हेशद्र श्राकtब्र ডিম্বাকৃতি । ইহার তীরে ভূপ্রবেশু জঙ্গল । { ১৯৮ ] ত্রিপুরা ত্রিপুরার ইতিহাস ।-বtঙ্গালী ভাষায় লিখিত স্বাক্ষা নামে একখানি কাব্য গ্রন্থ আছে, ইহাতে ত্রিপুরার রাজবংশে। ইতিহাস লিখিত। ত্রিপুরা অতি প্রাচীন কাল হইতে , পৰ্য্যস্ত একটী রাজবংশের অধীনে আছে। রাজমালার ম;ে এই রাজবংশ চন্দ্রবংশোদ্ভূত। চন্দ্রবংশে যযাতিপুত্র ক্রস্থা হ;ে এই বংশের উৎপত্তিগণনা করা হয়। কিন্তু বহুকাল গবেষণা भद्र श्ञि इ३प्राप्इ ८१, ७३ तः* *ानछाडि श्हेष्ठ फेरx শানজাতি লৌহিত্যবংশ নামে অভিহিত হয়। ইংরাজের এই জাতির ব্যাখ্যাকালে ইহাকে Tiboeto Burman qzzia ত্রিপুরার রাজগণের প্রতিষ্ঠিত একটা অব্দ এখনও প্রচলিঃ আছে। এদেশে প্রচলিত সন অপেক্ষ ৩ বৎসর পৃদ্ধ ত্রিপুরান্স প্রতিষ্ঠিত হয়। এখন ত্রিপুরাফের ১৩০৬ চলিতেছে। যখন চন্দ্রবংশীয় রাজগণ ভারতে সম্রাট ছিলেন, তন্ম ভারতের পূৰ্ব্বসীমান্তবর্তী হিড়িম্বদেশের দক্ষিণস্থ পৰ্ব্বস্তু। রাজ্য "কিরাত" দেশ নামে কথিত হইত। কিরাত দে : চন্দ্রবংশীয় রাজা যযাতির চতুর্থ পুত্র ভারতে সম্রাট হন। রাজমালার মতে দ্বিতীয় পুত্র দ্রুহু পিতৃপরিত্যক্ত হইয়া এ কিরাত দেশে আসেন। কিরাত দেশের কপিলা (ব্রহ্মপুত্র নদীতীরে কতিপয় কিরাতরাজ্যের সহিত দ্রুস্থ্যর যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে কিরাতদিগকে পরাজিত করিয়া দ্রস্থ্য রাজা হন এর কপিলাতীরে ত্রিবেগ নামে নগর নিৰ্ম্মাণ করাইয়৷ তথা রাজধানী করেন। দ্রুস্থ্যকে ধ্যাতি শাপ দিয়াছিলেন, “স্ক্রন্থে তুমি আমার হৃদয় হইতে জন্মগ্রহণ করিয়াও স্বীয় ব্য প্রদান করিলে না, এই কারণে তোমার প্রিয়তর অভিপ্রা কোথাও সিদ্ধ হইবে না। যেখানে অশ্ব, রথ, হস্তী, রাজযোগ যান, গো, গর্দভ, ছাগ, শিবিক প্রভৃতি দ্বারা গমনাগমন হইতে পারে না, সৰ্ব্বদা ভেলা ও প্ল,তগতি দ্বারা যাতায়ঃ করিতে হয়; যেখানে রাজশব্দ প্রসিদ্ধ নাই, তুমি স্বাণ সেই দেশে অবস্থিতি করিবে ।” ( মহা, সম্ভব, ৮৪ অধ্যায়। মহাভারতের মতে ইহার বংশে ভোজগণ উৎপন্ন হয় छ्tिजन । ( यह, नड़व, w* अ५Ifङ्ग) রাজামালার মতে, এই কিরাতদেশই ত্রিপুরা এf ঘযাতিপুত্র দ্রুছাই এখানকার প্রথম রাজা । রাজমালা মতে ক্রস্থার পর তাহার গুন্ত্র ত্রিপুর রাজা হন। বিষ্ণুপুর" ७ क्षदि१८री झन्झाद्ध झुक्कै भू-बन्न नोभ श्रा७म्न बग्न, १ সেতু। এই সেতুর পৌত্রের নাম গান্ধীর । শ্ৰীমদভাগ" গান্ধারের পরবর্তী ৫ পুরুষের নাম পাওয়া যায়, কিন্তু উর" ত্রিপুর নাম নাই। পুরাণ মতে ফ্রন্থার পুত্র গাদ্ধার इहे? গান্ধার দেশের নামকরণ হয়। এরূপ স্থলে ক্রহ তা'
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাদশ খণ্ড.djvu/১৯৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।