ত্রিপুরা ধীর নামের সহিত "শিব” এই দেবনাম যোগ করিয়াছিলেন। ॐाश रहेtउहे ब्रांजनारभत्र गश्ऊि cनदनांभ cषांश कब्रिह মুদ্র মুদ্রিত हहे८ठ षां८क । नमांहे भांश्छशन् ऊँीशग्न निकल्ले কর চাহিয়াছিলেন, কিন্তু কল্যাণমাণিক্য তাহা না দেওয়ায় গাঢ় বাঙ্গালার মুবাদার শাহমুজাকে ত্রিপুরা আক্রমণের আদেশ দেন। শাহমুজা যে সৈঙ্কদল প্রেরণ করেন, তাহ1 দের সহিত একটা চৰ্ম্মনিৰ্ম্মিত কামান ছিল। যাহা হউক মহারাজ কল্যাণ মুসলমানদিগকে পরাজিত করিয়া তাড়াইয়া দিয়াছিলেন। কল্যাণ তৎপরে তুলা উপলক্ষে উড়িষ্যা, মথুরা প্রভৃতি দুরন্থান হইতে ব্রাহ্মণ আনাইয় প্রচুর দানাদি করেন এবং স্বরাজ্যে ঘূরিয়া নিঃস্ব প্রজাদিগকে অর্থদান ও ব্রাহ্মণদিগকে যথেষ্ট ভূমিদান করিয়াছিলেন। কেহ তীর্থে (१itश ठाँशंद्र दाग्न ठिनि ब्रांछएकश् िश्रें८ङ भि८ऊन ! रग्ननशंद्र কশব গ্রামে তাহার খ্যাত দীর্ঘিকা আজিওঁ কল্যাণসাগর নামে বর্তমান আছে । কল্যাণ ৩৪ বৎসর রাজত্ব করিয়া ১৯৬৯ ত্রিপুরান্ধে স্বর্গগত হন । to তৎপরে যুবরাজ গোবিন্দদেব মাণিক্য’ উপাধি ধারণ করিয়৷ ১৯৬৯ ত্রিপুরাদে (১৬৫৯ খৃষ্টাব্দে) রাজ্যারোহণ করেন। তাহার মহিষী কমলা মহাদেবী অতিশয় ধৰ্ম্মপরায়ণ ছিলেন। তাহার মুদ্রায় এক পৃষ্ঠে শিব ও স্বামীর নাম এবং অপর পৃষ্ঠায় নিজ নাম মুদ্রিত হইত। তাছার প্রতিষ্ঠিত কমলা সাগর অাজি ৪ কশবাঞ্জামে বর্তমান আছে। মহারাজ গোবিনোর কনিষ্ঠ ভ্রাত। নক্ষত্ররায় বাঙ্গালার মুবাদার শাহমুজার সহিত একযোগে ত্রিপুরা আক্রমণে উষ্ঠত হন, কিন্তু মহারাজ গোবিন্দমাণিক্য এ যুদ্ধে হয় নিজ প্রাণ না হয় সহোদরের প্রাণ যাইবে বুঝিয় বিনাযুদ্ধে - নক্ষত্রের হস্তে রাজ্য ছাড়িয়া দিয়া আরাকান রাজ্যে আশ্রয় গ্রহণ করেন। এদিকে নক্ষত্ররায় ছত্রমাণিক্য নামে সিংহাসনে আরোহণ করেন। মহারাজ গোবিন্দ আরাকানের আশ্রয়ে যে সময়ে চট্টগ্রামে ছিলেন, সেই সময়ে ভ্রাতৃঘুদ্ধে পরাজিত শাহমুজা আসিয়া আরাকানে আশ্রয় লরেন। পথে মহারাজ গোবিনদেব তাহাকে . সাদরে গ্রহণ ও যথাসাধ্য সাহায্য क८तनै । श्रृंख| उँाश्न्न दार्वश्रद्र जन्जिङ श्हेग्र। फ्रभा७थार्थन। কবেন ও স্বীয় “নিমচা” নামক বহুমূল্য তরবারি প্রদান पद्भिद्र! शांम । স্বজা আরাকানে উপস্থিত হইলে আরাকশনরজি মুজার কস্তার রূপে মুগ্ধ হইয় তাহাকে হস্তগত করিবার জন্য রাজ্যে প্রচার করিলেন যে মুঞ্জ কৌশলে আরাকান জয় করিতে আসিয়াছেন ; অতএব তাহাকে বুদ্ধ করা खेक्लिङ । क्खुि दिन VUII [ २०१ Q: 3) J ত্রিপুরা मूरक ब्राऊनांठ,८दोरकद्र अष्ट्रक्लिङ ५णइ cणाश्रtन श्यांtरू शब्रिब्र आनिद्रा ५क cनोकाब दाशिबा नौrरू ठूवाहेब्र cन७ब्राहेtगन । श्छाश्रृंज़ेौ वरभ छूब्रि भांग्निब्र अश्शूङ रुहेcगन । शबग्न झहे क्छ विवभाrन आग्नश्ठा करब्रन। তৃতীয় কন্যাকে আরাকানরাজ গ্রহণ করিতে পারিয়াছিলেন । এদিকে ৭ বৎসর রাজত্ব করিয়া ছত্রমাণিক্য জগদ্রাম ও नग्नरुब्रि नांभक झूहे शूय अधिग्र भांनदगैौगा नक्षग्नग करद्रन । ছত্রের মৃত্যুর পর গোবিন্দদেব পুনরায় সিংহাসনে প্রতিষ্ঠিত হন। তিনি মুজার প্রতি আরাকানরাজের নৃশংস ব্যবহারে মৰ্ম্মাহত হইয়। মুজার তরবারি বিনিময়ে অর্থ সংগ্ৰন্থ করিয়া তদ্বারা কুমিল্লা নগরে একটা মসজিদ নিৰ্ম্মাণ করান, তাহা আজিও মুজামসজিদ নামে বর্তমান আছে। মহারাজ গোবিন্দমাণিক্য মেহেরকুল অাবাদ ও বাতিসা গ্রামে দীঘিকা খনন করান। তিনিও তাম্রশাসন দ্বারা ব্রাহ্মণদিগকে অনেক ভূমিদান কন্থিয়া গিয়াছেন। ১৯৭৯ ত্রিপুরাধে (১৬৬৯ খৃষ্টাব্দে ) তাহার মৃত্যু হয় । , ১.৮ ত্রিপুরান্ধে (১৬৭ খৃষ্টাব্দে ) যুবরাজ রামদেব ঠাকুর ( গোবিন্দের জ্যেষ্ঠপুত্র) রাজা হন । তিনি প্রথমে স্বীয় শুtলক বলিভীমনারায়ণকে যুবরাজ পদে নিযুক্ত . করেন, তৎপরে স্বীয় জ্যেষ্ঠপুত্র রাদেবকেও ঐ পদে স্থাপন করেন। ইহার পর তিনি যুবরাজ পদের ঠিক অব্যবহিত পরেই বড়ঠাকুর’ নামে একটা পদ স্বষ্টি করিয়া তাহাতে স্বীয় দ্বিতীয় পুত্র দুর্জয়দেবকে নিযুক্ত করেন । ইহাকে রাজ্যচ্যুত করিবার জন্ত ষড়যন্ত্র হইয়াছিল, কিন্তু কার্য্যে তাহা সফল হয় নাই । ঘনশ্রাম ও চন্দ্রমণি নামে তাহার আরও দুই পুত্র ছিল । ১৯৯২ ত্রিপুরাদে (১৬৮২ খৃষ্টাব্দে ) যুবরাজ রত্নদেব রাজা হন। তিনি স্বীয় অম্বুজ বড়ঠাকুর ঘুর্জয়মণিকৈ ও মাতুল বলিভীমনারায়ণকে প্রথমে যুবরাজপদ প্রদান করেন, কিন্তু তাহাদিগকে ক্রমে সরাইয়া রাজবংশীয় চম্পকরায় ও গৌরী: চরণকে যুবরাজপদ দান করেন, এবং স্বীয় চতুর্থ ভ্রাতা চন্দ্রমণিকে বড়ঠাকুর পদে নিযুক্ত করেন । রত্বদেবের ১২৫টা বিবাহ ছিল। রত্নমাণিক্য অল্প বয়স্ক ছিলেন, কিন্তু শেষোক্ত যুবরাজগণ তাহ অপেক্ষ বয়োজ্যেষ্ঠ হওয়ায় তাহারা বড়ই অত্যাচারী হন । এই সময়ে বাঙ্গালার নবাব সায়েস্তা গা নরেন্দ্ৰঠাকুর নামক রত্নমণিক্যের এক পিতৃব্যের সাহায্যে ত্রিপুরা আক্রমণ ও জয় করেন এবং রত্নমাণিক্য ও বয়োধিক যুবরাজত্রয়কে বন্দী করিয়া লইয়া যান। नाएबडा थांब नाशप्पा नरब्रवठाकूद्र ब्रांज इनू । ठिन
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাদশ খণ্ড.djvu/২০৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।