পুপরাগ পরশমণির লক্ষণ।—সুন্দর ছায় ও পীতবর্ণবিশিষ্ট, ওজন ভারি, উত্তম কাস্তিযুক্ত এবং সকল অবয়বে সমানবৰ্ণ, পরিষ্কার, প্তি, স্বচ্ছ, স্বগোল ও স্বশীতল এই প্রকার পরাগমণি শ্ৰেষ্ঠ। ইহা ধারণ করিলে কান্তি, শৌর্য ও বীৰ্য বৃদ্ধি হইরা থাকে, মুখ, आँपूः ७ क्षमर्णास्र श्ख्न । - ইহার কুলক্ষণ —কৃষ্ণবর্ণ বিদূচিহ্নযুক্ত, অর্থাৎ সকল গায় কালির ছিটার চায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চিহ্নযুক্ত, রূক্ষ, ধবল, মলিন, হালক, বিকৃতবর্ণ, বির্ণব বিচ্ছায় অর্থাৎ ছায়াহীন, শর্করাকার, অর্থাৎ গায়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কাকরের ষ্ঠায়, এইরূপ পুষ্পরাগ নিন্দনীয়। মানসোল্লাসে লিখিত আছে,—ঈষৎ পীতবর্ণ অথচ হীরকের স্থায় প্রভাবিশিষ্ট পদ্মরাগ শ্রেষ্ঠ । অন্তবিধ—শণপুষ্পের স্থায় কাস্তি, অতিস্বচ্ছ ও মুচিৰণ হইলেই প্রশস্ত। এই মণি ধারণ করিলে ধন, পুত্র ও পুণ্য ठाङ झग्न ! যুক্তিকল্পতরুতে লিখিত আছে–দৈত্যের ত্বক-ধাতু হইতে উৎপন্ন পদ্মরাগ দুইপ্রকার, পদ্মরাগ মণির আকরে এক প্রকার এবং ইন্দ্রনীল মণির আকরে অন্তবিধ দেখিতে পাওয়া যায়। রত্নতত্ত্ববিদ রাজা রঙ্গসোমের মতে যে পদ্মরাগ ঈষৎ পীতবর্ণ ও নিৰ্ম্মল ছায়াযুক্ত এবং মনোহর কাস্তি-সম্পন্ন তাহাই উৎকৃষ্ট। ব্রাহ্মণাদি করিয়া পুষ্পরাগমণিও চারিজাতিতে বিভক্ত । সুতরাং উহাদের ছায়াও চারিপ্রকার। শুভ্র, তরলপীত, অল্প পুষ্প গন্ত কুলক্ষণং "কৃষ্ণবিশ্বঙ্কিতং রূক্ষং ধবলং মলিনং লঘু। विघ्छ्tङ्ग: शत्रुंलिङ्गः श्रूश्लब्रांशः शक्षिक: ॥“ (*ङ्गळुभू* ११ वः) “শপপুপসমঃ কাস্থ্য স্বচ্ছতাবস্তু চিকণ । পুত্রদে ধমদঃ পুণ্য: পুষ্পরাগমণিধু তঃ ॥ দৈত্যধাতুসমুদ্ভুত: পুষ্পরাগমণিদ্বিধা। পদ্মরাগাকরে কশ্চিৎ কশ্চিৎ তাক্ষ্যোপল করে । झेथ९*ीङछझबिध्झाँग्रtश्वघ्नश् कालुfां प्रtनtश्द्र६ ।। পুষ্পরাগমিতি প্রোক্তং রঙ্গসোমমহীভূজা । ব্ৰহ্মাদি জাতিভেদেন তদ্বিজ্ঞেয়ং চতুবিধং । ছায়। চতুৰ্ব্বিধ তপ্ত সুিতা পীত সিতাসিত ।" ( यूडिकब्रङङ्ग*) “त्रेष९नौङ१ बङ्गांउ१ शूलद्रांग१८ळकtछ।” (भानरनtव्राम) . পদ্ময়াগস্য উৎপত্তি-বিষয়ণং— “*डिङ या श्भिाशो हि शकछश शब्लश्रुिः । चाष्ट्रॐबद्धि उांडjख भून्नब्रांजी धझां७१ी: ॥ আপীতপাংকৃচিৰঃ পাষাণ পুষ্পরাগসংগ্ৰন্থ। - ཕག་ཤ་ཟ་བ་དག་ भrt९ न 4३ बप्ति (लांश्ठिां*ीठ: , , ' * {३>8१९ . (*क्रक्लनू ११ अ: ) や [ २s ] পুষ্পরাগ कृषः ७ क्लक यहे ज़्फूर्दिष शब्रां षब्रि बांऋभर्षि फ्रांब्रिजाठि निर्भग्न করিতে হইবে। গরুড়পুরাণে এই মণির উৎপত্তি প্রভৃতির বিষয় এইরূপ লিখিত আছে, অমুরদিগের চৰ্ম্ম সকল হিমালয়ে পতিত হইয়৷ ছিল, তাহা হইতেই মহাগুণ পুষ্পরাগ মণির উৎপত্তি হইয়াছে। ঈষৎ পীত বা পাণ্ডুবৰ্ণ কাস্তিবিশিষ্ট, নিৰ্ম্মল প্রস্তর-বিশেষই পুষ্পরাগ নামে অভিহিত হয়, এই প্রস্তর যদি রক্তবর্ণ মিশ্রিত অল্প পীতরঙের হয়, তাহা হইলে তাহাকে কুরুন্টক এবং এই প্রস্তরই যদি স্বচ্ছ ও অন্ন রক্তযুক্ত পূর্ণ পীতবর্ণ হয়, তাহা হইলে তাহাকে কাষীয় কহে। ইহা পদ্মরাগই যদি অল্প নীলমিশ্রিত শুক্লবৰ্ণ স্নিগ্ধ ও গুণসম্পন্ন হয়, তবে উহার নাম সোমালক হইবে। এবং এই একই প্রস্তর অত্যন্ত রক্তবর্ণ হওয়ায় পদ্মরাগ এবং নীলবর্ণ হওয়ায় ইন্দ্রনীল নামে অভিহিত হয়। ( গরুড়পু’৭৫ অঃ) ইহার পরীক্ষা–কর্কস্থানোস্তব পুষ্পরাগ পীতবর্ণ হইয়া থাকে, সিংহলঙ্গ পুষ্পরাগ কিঞ্চিৎ তাম্রবর্ণ এবং ইহাতে বিন্দু, ত্রণ ও ত্ৰাস দোষ হইয়া থাকে। অগ্নিসংযোগে ইহার দীপ্তি বুদ্ধি হয় এবং স্বভাবতঃই ইহা ওজনে ভারি। “কৰ্কোদ্ভবং ভবেৎ গীতং কিঞ্চিত্তাম্রঞ্চ সিংহলে । বিন্দুত্ৰশত্ৰাসযুতং দহনৈদীপ্তিমদগুরু।” (মণিপরীক্ষা ) রাজনির্ঘণ্টে লিখিত আছে—পুষ্পরাগমণি শণবস্ত্রাদির দ্বারা ঘষিলে ইহার বর্ণের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি হয়। রত্নপরীক্ষকগণ এই মণির জাতি বিজাতি অর্থাৎ কৃত্রিম বা অকৃত্রিম তদ্বিষয়ের পরীক্ষার বিষয় কিছুই উপদেশ দেন নাই । “ঘুঃে বিকাশয়েৎ পুষ্পরাগমধিকমাষ্ট্ৰীয়ং। ন থলু পুষ্পরাগে জাত্যতয়া পরীক্ষকৈরুক্তঃ ॥” (রাজনি’) ইহার গুণ-অম, শীত, বাতনাশক ও দীপন । এই মণি ধারণ করিলে আয়ু, শ্ৰী ও প্রজ্ঞ বুদ্ধি হইয়া থাকে। (রাজনি”) শুক্রাচাৰ্য্য এই পদ্মরাগ মণিকে মধ্যশ্রেণীর রত্ন বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন। কোন পণ্ডিতের মতে এই রত্ন মহারাষ্ট্র, আবার কেহ বা এই রত্নকে মহারাষ্ট্র মধ্যে গণনা না করিয়া একাদশ রত্ন মধ্যে গণ্য করিয়া ইহার হেয়ত প্রতিপাদন করিয়াছেন। গরুজ্ঞাণ ও শুক্রনীতি প্রভৃতিতে ইহার মূল্যাদির বিষয় এইরূপ নিৰ্দ্ধারিত হইয়াছে— বৈদূৰ্য্য মণির স্থায় পুষ্পরাগ মণির মূল্য কল্পিত হইয়া থাকে। ইহা ধারণ করিলে বৈদূৰ্য্যমণির ন্যায় ফল হইয়া থাকে। বিশেষত: স্ত্রীলোকে ইহা ধারণ করিলে তাহদের পুত্ৰলাভ হয়। “মূল্যং বৈদুৰ্যমাণরিব গতিং হস্ত রঙ্কুশাস্ত্রবিন্তি । ধারণফলঞ্চ তত্ত্বৎ কিন্তু স্ত্রীণাং সুতপ্রদে ভবতি ॥” ( গরুড়পু” ) እ እDQዖ ́
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাদশ খণ্ড.djvu/২৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।