参 দ্রেীক্ষা য়ারি মাসের শেষে গাছ ছটিলে এপ্রেলমাগে ঠাহfর ফলভোগ করা যাইতে পারে। বৎসরে छूहेर्ब्र ঐ নিয়মে झुठा উৎপাদন করা যাইতে পারে, কিন্তু তাহতে বৃক্ষের তেজ कग्नि मृ4 गाँझे ! * • গাছ পুতিলে প্রথম বৎসরের শেষভাগেই লিকি রকম ফল দিয়া থাকে । তারপর প্রতি বৎসর श्रृङ्ख्या रुग জন্মে । লবণ, মেষ পুরীয, মেযরক্ত ও লবণাক্ত মৎস্ত ইহার উত্তম সার। ८कान ८काम शtन ८भाॐ भूफ्द्रि मिश्र 4७ निन भाग्य अनार्ड अवश्व ब्राथित्ठ श्य। गा५ुञ्: ७३ निग्राम দ্রাক্ষ। উৎপাদন করা হয় । 象 আসামের জলবায়ুতে দ্রাক্ষা সুপৰ্ক" হইবার সম্ভাবনা অল্প, এজন্য গাছগুলিকে পাকাঘরের দেওয়ালে তুলিয়া দে ওয়া হয় । ফলগুলি সুর্য্যতাপে এবং সুর্য্যতাপতাপিত দেকালের উত্তাপে বেশ সুপষ্ক হয় । বিভিন্নদেশে জলবায়ুভেদে এইরূপ ফুই একটা সামান্ত পরিবর্তন করিয়া দ্রীক্ষার চাষ করিতে হয় । দ্রাক্ষফল হইতে কিসমিস প্রস্তুত হয় । কিসমিস্ প্রস্তুত করিবার দুইরূপ নিয়ম আছে। প্রথমতঃ তাহদিগকে রৌদ্রে শুকাইতে হয়। ডাটা শুদ্ধ না শুকাইলে রস কমিয়া যায় ও কিসমিসের স্বাদ থাকে না। এ গুলির মেটে মোট রং হয়। আর একরূপ কিসমিস দ্রাক্ষফল ড্রাগগুদ্ধ ॐ|क्रि ग्रां अनिग्र! ६tद्रव्र 5|tश ब्राँ९िग्र! tिङ रुग्न ।। 4४gलिद्र ब्र१ সবুজ বর্ণ হয়, প্রায় ৩-৪ দিনের মধ্যে দ্রাক্ষফল কির্ম মিসে পরিণত হয় । কাচা অবস্থায় দ্রাক্ষফল শুকাইয় লইলে কিসমিস্ হয় । 鬱 মুণক দ্রাক্ষফলে, মোনান্ত প্রস্তুত হয়। দ্রীক্ষাফল স্বপক হইলে ডাটা শুদ্ধ ভাঙ্গিয় সইতে হয়। বড় কড়া cল চড়াইয়া জাল দিতে হয়, জল ফুটিতে অরষ্ট করিলে তাইতে ও সের আদাজ ইথার দিতে হয়। কিছুকাল পরে আবার সুসের আন্দাজ চুণ দিতে হয়। তারপর কড় নমাহ রাখিতে হয় । জল ঠাওঁ হইলে সেই জল ধীরে ধীরে মন্ত্র একপালে ঢালিয়া লইতে হয় । এই জলের নাম তেলে। তারপর আর এক কড়া পরিষ্কার জল কড়ায় চড়াইয়া আগুনে জাল দিতে হয় ৷ ‘ জল ফুটিতে আরম্ভ হইলে ত{&ীতে তিনসের পরিমাণ তেজৈব মিশ্রিত করিতে হয় । তারপর দ্রাক্ষফল উছাতে নিমগ্ন করিয়া লইতে হয় । এক মিনিটের বেশী কাল সেই ফুস্থ জলে ডুবাইয়। রাধিতে নাই । এই রূপ হিসার ডুবাইয়ু লইয়। তারপুর দ্রাক্ষফল বেশ कद्विग्ना १बिकाद्र छ६१ भूहेक्षा आश्रङ श६ ।। 蟻 [ as t 密博情 === श्ट७ ७ छब्रक-ग:हिठाद्र झांझांह नान भt९ब्र शाः। ' हेशब ७१-गैडग, मिहै, ८ब्रहक 4द: हेश cश्नप्र, इ,ि গলাভাঙ্গা, যক্ষ্ম প্রভৃতি রোগে ব্যবহার্য্য। ইহা হইতে झांगक अब्रिटे নামক একরূপ অরিষ্টও প্রস্তুত হয়। মুসলমানে? ইহাকে পাচক ও রক্তপরিশোধক গুণবিশিষ্ট বলেন । ইহা ডাটা পুড়াই সেই ছাই লাগাইলে বা খাইলে পাঞ্ছ। ভগন্দর প্রভৃতি রোগে উপকার হয়। দ্রাক্ষার সরং শীর স্নিগ্ধ করে, দাহ নিবারণ করে ও অমিমা আমাপ। প্রভৃতি রোগে ঔষধের কার্য্য করে। ডট কাটির ফেলিলে বসন্তকালে তুহো হইতে এক প্রকার রস বাহির হয়, তাহ সেকালে চৰ্ম্মরোগের ঔষধ রূপে ব্যবহৃত হইত এবং এখনও যুরোপে সাধারণ লোকে নেত্ররোগে (opthalmia) ঐ রস ব্যবহার করিয়া থাকে। ইহার শিরকায় অগ্নিমাদ্য, ८°फ्नैराश्व। यस कथन8 कैश्वन७ ७गाउँ5। श्रात्बाश्ना श्रेश থাকে। ইহাতে লবণ মিশ্রিত করিয়া ধাওয়াইলে বমন श्हेब्र! ५i:फ । * - সংস্কৃত সাহিত্যে দ্রাক্ষার যে উল্লেখ পাওয়া যায়, তাহতে यांना एाग्र cष ७• •• शजाग्न द९गम भूर्तिs उtब्रउँौtब्रह দ্রাক্ষা জানিতেন, কিন্তু, দ্রাক্ষ উৎপাদনে তাহীদের বিশেষ যত্ব ছিল বলিয়া বোধ হয় না। চিকিৎসাশাস্ত্রে দ্রাহ্ম সংযোগে প্লস্কত যে সকল্প ঔষধের উল্লেখ আছে, তাহাতে টাটুক দ্রাক্ষার আবশুকত দেখা যায় না, সুতরাংসে সময়ে যে এ দেশে ভ্রাক্ষার চাষ করা হইত্ব, তাহা বোধ হয় না। মুসলমান রাজত্বের পূৰ্ব্বে দ্রাক্ষা চাষের কোন বিবরণ ? 8मू| यू|ष्ट्र नं! মুসলমানের কোন দেশজয় করিলে সে দেশের দ্রাক্ষা লত সমূলে ধ্বংস করিত। ভারতে যে সকল বস্তদ্রাক্ষা পাওয়া যায়, সে সকল এই মুসলমানের অধিকার সময়ে ংস প্রাপ্ত হয়, পরে গুন্মের মত অযত্ন বৰ্দ্ধিত হইয়৷ এই অবস্থা প্রাপ্ত হইয়াছে কি না বলা যায় না। কাশ্মীরেই চারি প্রকারের উত্তম, আট প্রকারের নিকৃষ্ট ও তিন প্রকারের বন্য দ্রীক্ষা পাওয়া যায় । উত্তম প্রকারের বন্ত দক্ষ। মোগলসম্রাটু জাহাঙ্গীরের সময় কাবুল হইতে আনীত হয়। মোগলসক্সট্রগণের পেয় মস্ত এই উত্তম দ্রাক্ষা হইতেই প্রস্তুত হইত। জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর পর অরঙ্গজেব মুসলমান আচার অনুসারে দ্রাক্ষালতা ধ্বংস করাইলেন । • ভারতে দ্রাক্ষার চাষ সেই অবধি হ্রাস হইয়াছে ৷ ‘ ' গ্রীকে রা সেমিতিক জাতির নিকট দ্রাক্ষার চtধ শিখিয়ছিল। সিরীয় হইতে দ্রীক্ষা প্রথমে লিবিয়ান
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।