আমবণত جمعیسی بیبیی [ ১০৯ ] श्यiधंबंख्ठं আমলকী। কোন কোন স্থানে অণওলাও কহে । এই গাছ ভারতবর্ষের প্রায় সৰ্ব্বত্রই জন্মে। ব্রহ্ম দেশেও ইহা দেখিতে পাওর। ৰায়। গাছ বড় ; বাবলী পাতার মত ইহার পাতা সরু । ফল গোল, দেখিতে কুলের মত। ফাত্তন চৈত্র মাসে ইহা পরিপক্ক হয়। বৃহদ্ধৰ্ম্মপুরাণে আমলকী বৃক্ষের উৎপত্তি বিষয়ে এই রূপ লিখিত হইয়াছে,—কোন পুণ্য দিনে তগবতী এবং লক্ষ্মী প্রভাসতীর্থে গিয়াছিলেন । তগবতী লক্ষ্মীকে বলিলেন—“দেবি ! আজি স্বকল্পিত কোন নূতন দ্রব্য जिब्र इबिद्र श्रृङ्ख्या कब्रिटङ आभाब्र हेक्का श्हेग्राप्छ । লক্ষ্মী কহিলেন,—“দেবি ! শিবকেও নুতন দ্রব্য দিয়া পূজা করিতে আমারও ইচ্ছা হইতেছে’। তখন র্তাহাদের চক্ষু হইতে অমল অশ্রািজল ভূমিতে পতিত হয়। তাহা হইতে মাঘ মাসের শুক্ল পক্ষের একাদশী তিথিতে আমলকী বৃক্ষের উৎপত্তি হইয়াছে। দেবতা এবং ঋষিগণ এই বৃক্ষ দেখিয়া সন্তুষ্ট হইলেন। ইহা তুলসী ও বিশ্ব বৃক্ষের তুল্য। ইহার পত্রে শিবের ও বিষ্ণুর পুজা হয়। * আমলকী বৃক্ষকে নমস্কার করিবার মন্ত্র বথা— নমাম্যামলকীং দেবীং পত্রমালাদ্যলক্কতাম । শিববিষ্ণুপ্রিয়াং দিব্যাং শ্ৰীমতীং সুন্দর প্রভাম্। কাচা আমলকী কষায় ; চৰ্ব্বণ করিলে মুখ স্বস্বtছু হয় । বিরেচক, অন্ননাশক, চক্ষুর ও চৰ্ম্মের রোগ নিবারক ; ইহাতে শুক্র বৃদ্ধি হয় ; এবং ইহাতে কফ, বায়ু ও পিত্ত নষ্ট করে । শুষ্ক আমলকী ধারক ; রক্তস্রাব রোগে ইহাতে উপকার হয়। উদরামর, রক্তামাশয় এবং অগ্নরোগে সকল প্রকার আমলকীই প্রশস্ত । স্কর্ডি রোগে ইহার দ্বারা অনেকে উপকার পাইয়াছেন। আমলকীর রস শীতল, মৃদুবিরেচক ও মুত্রকর । চক্ষু উঠিলে ইহার রসে উপকার করে । শুষ্ক আলকীর কাখ ক্ষত স্থানে লাগাইলে অধিক রস নিঃসরণ হয় না। এবং ঘা পরিষ্কার হইয়া ক্রমে শুকাইয়া আসে । পরিপক্ক আমলকী সিদ্ধ কfয়র পরে তাহা গাঢ় চিনির রসে ফেলিলে মোরবা প্রস্তুত হয়। অমিল । ইহা আমলকী শব্দের অপভ্রংশ । [ আমলকী শকা দেখ ] । আমবাত (পুং ) আমোহপাকহেতুকে বাতঃ । শাক- তৎ। বাতরোগ বিশেষ । ( Lumbago ) । বিরুদ্ধ ভোজন অর্থাৎ যে যে দ্রব্য এক সঙ্গে ভোজন করিলে বিপরীত গুণ [ રક્ત ] করে ; যেমন, মৎস্ত মাংসের সঙ্গে দুগ্ধপান। ভোজনেয়। ऋब्रहे तोब्राम कब्जा , श्राणछ, बिश्व अन्न थाहेब्रा वाग्राभ করা, এই গুলি আমবাত রোপের কারণ । অজীর্ণ রোগে ক্রমে দুষ্ট আমরস সঞ্চিত হয়, পরে সেই জামরস হইতে মস্তকের ও গাত্রের পীড়া জন্মে। উপদংশ, শীতল বায়ু সেবন এবং আর্ক্সস্থানে বাসও ইহার প্রধান কারণ। এই রোগে প্রথমে পৃষ্ঠবংশের নিয়ে কোমরের ভিতরে বেদনা আরম্ভ হয়। ইহার সঙ্গে ক্রমে শরীরের অন্ত অস্ত গ্রন্থীও ফুলিতে পারে। প্রথমে বেদন অতি অল্প হয়। তাহার পর ক্রমে ত্রিক অস্থির ভিতরে স্থচের মত বিধিতে থাকে। কোমর আড়ষ্ট হইয়া পড়ে । রোগী শয্যায় পাশ ফিরিয়া শুইতে কিম্বা উঠির বসিতে পারে না। ইহার সঙ্গে জর, পিপাসা, নিদ্রাভাব প্রভৃতি লক্ষণ প্রকাশ পায়। প্রায় দেড় মাসের কমে ইহার উপশম হয় না । এলোপ্যার্থী মতে, বেদনা স্থানে তাপিন তৈল স্বার অঙ্গার কিম্বা রালির স্বেদ, বেলেডোনার পলস্ত্রণ প্রয়োগ এবং পিচকারী দ্বারা কোমরের ভিতরে মফিয়া দিলে কিছু কিছু উপকার করে। মফিয়া, আফিম, আইওডিড অব পটাশ প্রভৃতি ঔষধ সেবন করাইবে। বেদনা স্থান সৰ্ব্বদা তুলা দিয়া বাধিয়া রাখিবে। বৈদ্যশাস্ত্র মতে, আমবাত রোগে লঙ্ঘন, স্বেদ, . তিক্ত, আগ্নেয় ও কটুদ্রব্য, যস্তিক্রিয়া, বিরেচন এবং স্নেহ পান ব্যবস্থা করিবে। বালির পুটুলি ভণ্ড করিয়া স্বেদ দিলে উপকার হয় । পাকাষ্ঠী, কুৰ্ত্তি কলায়, তিল, বব, লাল ভেরাওয়ে মুল, মসিন, পুনর্নবা, শণবীজ এই সকল দ্রব্য কুটিয়া ছুইটী পুটুলী বাধিবে। পয়ে ছাড়ীর মুখে বহু ছিদ্রযুক্ত সরা ঢাকা দিয়া তাহার ভিতরে কাজি সিদ্ধ করিবে এবং সরার উপরে পুটুলী ছুইটী রাখিয়া দিবে। ঐ পুটুলী উষ্ণ হইলে তদ্বারা বেদনা স্থানে স্বেদ করিবে। ইহার নাম সঙ্কর স্বেদ । রাস্নাদি দশমূল, রাঙ্গাপঞ্চক প্রভৃতির পাচন, আমগজ সিংহ মোদক, রসোন পিণ্ড, বৃহদযোগরাজ গুগগুল প্রভূতি ঔষধে উপকার হয় । পীভপর্ণিকা (আর্টিকেরিয়া) নামক ব্যাধিকেও চলিত কথায় আমবাত কহে। ইহাতে গায়ের স্থানে স্থানে রক্তবর্ণ, অল্প উচ্চ এবং দাগড়া দাগড়া কণ্ডু বাহির হয়। সেই সময়ে সৰ্ব্বাঙ্গ অতিশয় চুলকাইতে থাকে। ८कांन ८कांन श्रण ७३ *ीम्ना अझ भ१ किचा ठूहे
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১১৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।