পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৭৩

ww जांच्चद्दर्शन-- -- o o ८ । cकोयाब्रङ्घाखा वाणरकब्र थडिणाणम, थार्बीब्र झट्झन्त्र দোষ সংশোধন ; অন্যদোষ ও গ্রহদোষ হইতে উৎপন্ন রোগের চিকিৎস লিখিত আছে । - ৬। জগনতন্ত্রে সর্প, কীট, নৃত, বৃশ্চিক, মূৰিকানিদংশন জনিত বিষ, এ ছাড়া অপরাপর বিষের লক্ষণ, এবং সেই সকল বিষম্পর্শ করিবার অথবা দ্রব্য সংযোগে ভক্ষণ করিয়া প্রাণীগণ নষ্ট হইলে তাহার উপকারের উপরে লিখিত আছে । ৭ । রসায়ণতন্ত্রে খুবীর ন্যায় বলিষ্ঠ হইবার উপায়, পরমায়ু, মেধ, বল ইত্যাদি বৃদ্ধি এবং দেহ রোগমুক্ত করিবার উপায় বর্ণিত আছে। ৮ । বাজীকরণ তন্ত্রে অল্প অথবা গুস্ক গুক্রের বৃদ্ধি করিবার নিয়ম, বিকৃত শুক্রকে স্বাভাবিক অবস্থায় আনিবার উপায়, ক্ষয়প্রাপ্ত শুক্রের উৎপত্তি, ক্ষীণ শরীরে বলবৃদ্ধি করিবার উপায় এবং মনকে সৰ্ব্বদা প্রফুল্ল রাখিবার বিধান शिश्ऊि ट्हेब्राहक्क । এই অষ্টাঙ্গের মধ্যে এখনকার দেহতত্ব (Physiology), witääfossin (Anatomy), of Tyi (Surgery), Čsso s M77 sef Sw (Materia Medica), f5ffs Hfzw (Practioe of Medicine), cotofosta (Pathology), s ধাত্রীবিদ্যা (Midwifery), প্রভৃতি বিষয় লিখিত আছে। এ ছাড়া এখনকার সদৃশ-চিকিৎসাপ্রণালী (Homoeopathy), বিরোধিচিকিৎসা প্রণালী (Allopathy), ও জল-চিকিৎসা প্রণালী (Hydropathy);*fsa বিধানও পাওয়া যায় । আয়ুৰ্ব্বেদের চিকিৎসাতত্ব বৈদিক কাল হইতে প্রচলিত হইয়া আসিতেছে। - শারীর বিজ্ঞান ও অস্ত্রচিকিৎসা আয়ুৰ্ব্বেদের প্রথম অঙ্গের অন্তর্গত। যজুৰ্ব্বেদে অস্ত্র চিকিৎসার আভাস পাওয়া বাওয়া যায়। “হৃদয়াস্যাগ্রেহ বদ্যত্যথ জিহবায়া অৰ্থ বক্ষসঃ” ইত্যাদি মন্ত্রের দ্বার যজ্ঞার্থ নিহত পশুর হৃদয়, জিহবা, বক্ষ, যকৃৎ, বৃক্ত (বৃক্ষ), বামহস্ত, দুই পাশ্ব, শ্রোণি, গুদনালমধ্যভাগ, বপা ও যস প্রভৃতি, অস্ত্রবিশেষের দ্বারা বাহির করিয়া অগ্নিতে আহুতি প্রদান করিবার বিধি আছে। শস্ত্রবিদ্যা না জানা থাকিলে এই সকল কাৰ্য্য কখনই সম্পন্ন হইতে পারে না। যজুর আরণ্যকে শারীরতত্বের বিলক্ষণ জাভাস রহিয়াছে । ’ “যখ। বৃক্ষে বনস্পতিস্তথৈব পুরুষোংমৃদ্ধ । তস্ত লোমানি পর্ণানি আগস্যোৎপাদিক বহিঃ। * স্বচ এবালা রুধিরং প্রসাঙ্গি অচ উৎপট। [ مه د ] ·G8 তস্থাৎ তদাতৃণাৎ প্রৈতি রসে বৃক্ষণশিৰাইতাৎ । मांश्नांनाना भकब्रॉनि किनाझेर बांब उ९ हिब्रम् । जईौनTख्ग्नष्ठां मांझणि मज्ञा भरव्छां★नांङ्गउ1 । ' ' বৎ বৃক্ষে বৃক্ষে রোহুতি মূলান্ধবতরং পুনঃ ।” আবার অন্যস্থলে শিরাপ্রশির নামাদি লেখা আছে,— “য এযোহন্তহৃদয়ে লোহিতপিওঃ । অথৈনয়োরেতৎ প্রাবরণম্ । যদেতদন্তহৃদয়ে জালকমিব। অথৈনয়োরেষা স্বতি: সন্ধরণীরৈষা । হৃদয়াদুৰ্দ্ধনাড়ী উচ্চরতি যথা কেশঃ সহস্রধ। ৬ •। ভিন্ন এবেত্যস্ত হিতা নাম নাড্যোংগুহৃদয়ে প্রতিষ্ঠিতাঃ।” [ ৬ অধ্যায় দেখ। ] এ ছাড়া অথৰ্ব্ববেদীয় গৰ্ত্ত ও শরীরোপনিষদে শারীরবিজ্ঞান বিশেষ করিয়া কথিত হইয়াছে। [ যজুৰ্ব্বেদীয় বৃহদারণ্যক ১ অধ্যায় ও ৬ অঃ দেখ। ] উদ্ভিদ্বিদ্যাও আয়ুৰ্ব্বেদের অন্তর্গত। উদ্ভিদ তত্ব জানা না থাকিলে ওষধির গুণাগুণ স্থির করা যায় না। প্রাচীন বৈদিক ঋষিগণ ওষধির বিবয় অবগত ছিলেন । ঋগ্বেদে লিখিত আছে "ক্ষেত্রাক্কল্পনয়ন্ত সিন্ধুদ্ধযাতিষ্ঠরোধীনিয়মাপঃ ” ( তাহার ) ক্ষেত্র সকল শস্তসম্পন্ন ও নদী সকল প্রেরণ করেন। জলবিহীন স্থানে ওবধি সব এবং নিম্ন স্থান জলময় হর। ( ঋকৃসংহিত ৪ । ৩৩ । ৭ ) পুনরায়— “মধুমতীরোষধীর্দ্যাব আপো” অর্থাৎ ওষধি সকল, ছ্যলোকসমূহ ও জলসমূহ মধুযুক্ত হউক। ( ঋক্ ৪ । ৫৭ ৷ ৩ ৷ ) এ ছাড়া “যা ওষধি পুৰ্ব্বজাত দেবেভান্ত্রিযুগং পুর। মনৈমু বক্রণীমেহং শতং ধীমানি সপ্ত চ ॥” ইত্যাদি বাজসনেয় ংহিতার বচনের দ্বারা প্রমাণিত হইতেছে। দেহতত্ব, শারীর বিজ্ঞান, শস্ত্রবিদ্যা, চিকিৎসাতত্ব, রোগনিদান, ধাত্রী-বিদ্যা প্রভৃতি শব্দে বিস্তারিত বিবরণ দেখ ] মহাভারতে রোগহর, বিষহর, শল্যহর ও কৃত্যাহর এই কয় প্রকার আয়ুৰ্ব্বেদবিৎ চিকিৎসকের নাম পাওয়া যায় । , অশ্বায়ুৰ্ব্বেদ, গজায়ুৰ্ব্বেদ ও বৃক্ষায়ুৰ্ব্বেদ নামে, আয়ুৰ্ব্বেদের কয়েকট বিভাগ মাছে । [অগ্নিপুরাণে ২৮১-২৯১ মিঃ উক্ত আয়ুৰ্ব্বেদের বিবরণ লিখিত হইয়াছে। ] মধুসূদন সরস্বতী কামশাস্ত্রকেও আয়ুৰ্ব্বেদের অন্তর্গত করিয়াছেন। [ তৎকৃত প্রস্থানভেদ গ্রন্থ দেখ। ] আয়ুৰ্ব্বেদের চিকিৎসা প্রণালী গ্ৰীক, পারসীক ও আরব্য প্রভৃতি জাতির চিকিৎসাশাস্ত্র হইবার পূৰ্ব্বে গঠিত হয়। বহুকাল পূর্বে ভারতবর্ষে সর্বপ্রথমে উছার মূলোদঘাটিত হয়, তৎপরে অপর জাতি সারে উৰ গ্রহণ করিয়াছিলেন। উদ উল পৰা স্থিল কাল গঙ্গা নামৰ গ্ৰন্থ