हे का? ইংরাজীভাষা বলিতে গেলে কেবল ইংলণ্ডের প্রাচীন অধিবাসী এঙ্গলদের কথিত ভাষা বুঝায় না। লাটিন, গ্ৰীক, হিব্রু, কেলটিক, দানিশ, সাক্সন, ফরাসী, স্পেনীয়, ইতালীয়, জৰ্ম্মন্, সংস্কৃত, হিন্দুস্থানী, মলয়, চীন প্রভৃতি নানা ভাষার সংমিশ্রণে এই ভাষার উৎপত্তি। সংস্কৃত ভাষার দ্যায় ইংরাজীকে একটা পূর্ণভাষা বলা যায় না। এই ভাষায় এখনও অনেকানেক নুতন শব্দের স্বষ্টি হইতেছে। ইংরাজী ভাষায় এখনও সম্পূর্ণ ব্যাকরণ প্রস্তুত হয় নাই। ইংরাজীভাষার ইতিহাস চারি অংশে ভাগ করা যায় । ১ম এঙ্গলো-সাক্সন কাল (৪৪৯ হইতে ১০৬৬ খৃষ্টাব্দ ), ২র অৰ্দ্ধ সাক্সন কাল (১০৬৬ হইতে ১২৫০ খৃষ্টাব্দ ), ৩য় প্রাচীন ইংরাজী কাল (১২৫০ হইতে ১৫৫০ খৃঃ), ৪র্থ বর্তমান ইংরাজী কাল (১৫৫০ খৃষ্টাব্দ হইতে বর্তমান সমর অবধি ) এই সময়ের মধ্যে ইংরাজীভাষা অনেক রূপান্তর প্রাপ্ত হইয়াছে। অর্থাৎ পূৰ্ব্বে ইংরাজী ভাষা যেরূপ ভাবে চলিতেছিল, এখন আর সেরূপ নাই। ইংরাজী ভাষায় ২৬টা অক্ষর। এই ২৬টা অক্ষরে বিজাতীয় শব্দসমূহ প্রকৃতরূপে লিখিত হইতে পারে না বলিয়। উচ্চারণের জন্ত নুতন নুতন অক্ষর কল্পিত হইতেছে। ইক্ স্মরণে অধিপূৰ্ব্বক এব অত্র কিৎ করণং (ইঙ, অধ্যয়নে নিত্যমধিপূৰ্ব্ব: ) ইত্যস্ত বিশেষার্থঃ । অদাদিং পরং সকং অনিটু। লট, অধ্যেতি অধীতঃ অধিয়ন্তি। অধ্যগাৎ। অধীয়ন । (ইন্বদিক্ ইতি বক্তব্যং। পা ৬। ৪ । ৬৬ স্বত্রে বাৰ্ত্তিক ।) অধীয়ন্তি। অধ্যগৎ। কেচিত্ত আৰ্দ্ধধাতুকাধিকারোক্তস্তৈবাতিদেশ-মাহুঃ । তন্মতে যণ ন । তথাচ ভট্রিঃ । সমীতয়ে রাঘবয়োরধীয়ন । সিং কৌং উক্তসূত্রে। ইহার যোগে কৰ্ম্মে শেষে ষষ্ঠী হইবে। মাতাকে স্ময়ণ করিতেছে এরূপ স্থলে “মাতুরধ্যেতি” এই প্রয়োগ হইবে। ৪। অধীগৰ্থদয়েশাং কৰ্ম্মণি। পা ২। ৩। ৫২। অধিপূৰ্ব্বক ইকু ধাতুর যে অর্থ তাহাতে অর্থাৎ স্মরণার্থে এবং দয় ও ঈশ এই সকল ধাতুর কৰ্ম্মে শেষে বণ্ঠী হয় । তিঙন্ত পদ বা কৃদন্ত পদ এই উভয়ের যোগেই যেস্থানে বণ্ঠী হইতে পারে যেমন সিপিষে জানাতি’ ‘সপিষে জ্ঞানং’ তাহার নাম প্রতিপদবিধান ষষ্ঠী, তাহার সহিত কৃদন্ত এই অধি ইকৃধাতুর সমাস হয় না, তজ্জন্য “মাতুয়ধ্যয়নং এস্থলে ষষ্ঠ সমাস হইবে না। (প্রতিপদবিধান চ ষষ্ঠ ন সমস্তত ইতি বাচ্যং। প। ২। ২।১০ বাৰ্ত্তিক ) ইকট (পুং ) ই-বিচু ইং খোং কটতি বাররতি ই-কট-অচ,। বংশাঙ্কুর। বাশের কোড়া । [ २8२ ] ३क्रू ইফট (পুং ) ঈয়তে ই-কিপ ইৎ-সিধা-কটো ঘন্মাৎ পৃষে তস্ত কঃ । কটুসাধন তৃণবিশেষ। যে নল দিয়া দড়মা ংগ্ৰস্তুত করে । ইক্ষাশিক (স্ত্রী) অনিষ্ণু, খাগড়। এই গাছগুলিও ঠিক ইক্ষুতুল্য মিষ্ট। বালকের ইহার কলম গ্রস্তুত করে। এই গাছ জলের নিকটেই প্রায় দেখা যায়। ইকবাল (আরবী) বর্ষলগ্ন হইতে (১ ৪ ৭ ১• অথবা ২ ও ৮১১) ইহার কোন স্থানে রবি প্রভৃতি সমস্ত গ্রহ থাকিবার হেতু রাজযোগ বিশেষ। ঐ যোগ রাজ্য ও মুখ প্রাপ্তির হেতু । ইক্ষু (পূ) ইষ্যতে মধুরত্বাং। ইয়ু (বাছে ইষেঃ কৃষ্ণু । উণ, ৩। ১৫৭) ইতি কৃষ্ণু। মধুর রসঘুক্ত স্বনামখ্যাত বৃক্ষ বিশেষ । (Saccharum officinarum ) {{FF4 ! ( ইক্ষু মধুত্বণ কৃসে স্যাৎ । উণ কে ) (ইক্ষুর্মধুত্ণং স্থতং । উৎপলিনী)। আক প্রায় পৃথিবীর সকল দেশেই জন্মে ; ভারতবর্ষের অনেক স্থানেই ইহার চাষ হয়। অাকের ছিবড়ায় কাগজ হয়, পাতায় মাদুর হইতে পারে । ইক্ষুশদের এই কএকটা পৰ্য্যায় দেখা যায়। যথা—রসাল, কর্কোটক, বংশ, কান্তার, মুকুমারক, অধিপত্র, মধুত্বণ, বৃব্য, গুড়স্তৃণ, মৃত্যুপুপ, মহারস, , অসিপত্র, কোশকার, ইক্ষব, পয়োধর। রক্তেক্ষুর নাম স্বল্পপত্র, শোণ, লোহিত। উৎকট মধুর হ্রস্বমূল । সামান্ত ইক্ষুর গুণ—খাইলে রক্তপিত্ত নাশ করে এবং বল, শুক্র, কফ বৃদ্ধি করে। পাক করিলে মধুর, স্নিগ্ধ, ভারী, অতিশয় শীতল ও মূত্র পরিষ্কার করে। ইহার মধ্য ও মূল মধুর, স্বাছ ; গাইট, ছাল এবং ডগ লবণাক্ত (লোনা ), মূলের উপরেব ভাগ সুমিষ্ট, মধ্যভাগটা অতি মধুর। ক্রমেই ডগা নীরস ও লোন । থালি পেটে অtক থাইলে পিত্ত বৃদ্ধি হয়, ভাত. খাওয়ার পর খাইলে বায়ু বৃদ্ধি করে। ভাত খাইবার সময়ে খাইলে গুরুপাক হইয় পড়ে। দাতে ছাড়াইয়া আক খাইলে ঠাও, শুক্র বৃদ্ধি, মুথের তৃপ্তি ও জীবনের হিত সাধন করে। ইহাতে বায়ু, রক্ত ও পিত্ত নষ্ট হয়। ইহা অধিক মিষ্ট, স্নিগ্ধ ও প্রীতিজনক। রক্ত ও ধাতু বৃদ্ধিকর। রক্তদোষ ও ভ্রমের উপশমকারী। অল্প পরিমাণে শ্লেষ্মাবৰ্দ্ধক, মনের তুষ্টকর এবং মুখের রুচিজনক। ইহাতে শরীরের কান্তিবৃদ্ধি ও বলবৃদ্ধি হয়। থাইতে অমৃততুল্য অথচ ত্রিদোষনাশক । যন্ত্রের দ্বারা রস বাহির করিয়া খাইলে তাহার গুণ—রক্ত ও শুক্র বৃদ্ধিকর, অতি শীতল। কোষ্ঠপরিষ্কারক, মুখরুচিকর ७द९ ग्रांजणांश्रुब्र । हेशब० मैंटिडी'शफ़ांनन्न ও-কিঞ্চিৎ
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৮৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।