ইন্দুর ভারতবর্ষে প্রায় পঞ্চাশ প্রকার ইন্দুর দেখিতে পাওয়া যায়। তন্মধ্যে ইকড়িয়া, কালা, উস, নেপালী, গাছুয়, সাদাপেট, পাহাড়িয়া, কাল জেলুক, চিতাজেল, क्लिक, खग९ জেলুক, মেত্তা জেলক, কেঁকো, নেংটি ইত্যাদি অধিক। » i Rwfyzi Mg (Mus bandicota) esta sittaa উপরটা দেখিতে কতকটা পিঙ্গলবর্ণ, মাঝে মাঝে কএক গাছি কাল কাল চুলও আছে, নীচের দিক ধূসরবর্ণ। লাজুল ব্যতীত দেহের আয়তন প্রায় ১৫ ইঞ্চি, লাজুল ১৩ ইঞ্চি । এই জাতির স্ত্রীর ১২টা করিয়া স্তন আছে। সিংহলে, ভারতবর্ষের দক্ষিণ প্রদেশে ও মালয়ে এই ইন্দুর বিস্তর দেখিতে পাওয় যায়। কলিকাতায় কখন কখন দুই একটা দেখা গিয়াছে । ইহারা দেয়ালে ও গৃহের ভিত্তিতে গৰ্ত্ত করে, তাহাতে গৃহের অনেক অনিষ্ট হয়। ২। কাল ইন্দুর (Mus rattus) ইহার উপর দিক ধূসরবর্ণ, নীচের দিক পাংশুবর্ণ। দেহের আয়তন প্রায় ৭ ইঞ্চি, লাঙ্গুল তদপেক্ষ বড়। সাহেবের বলেন, এই ইন্দুর যুরোপ হইতে জাহাজে করিয়া এদেশে আসিয়াছে, কারণ যে স্থানে জাহাজ লাগে সেই সেই উপকূলে এই ইন্দুর বিস্তর দেখিতে পাওয়া যায়। কিন্তু আমাদের মতে, এ ইন্দুর এদেশীয় বলিয়া বোধ হয়, মহৰ্ষি সুশ্রতের কৃষ্ণ অথবা ‘মহাকৃষ্ণ’ এই কাল ইন্দুর হইতে পারে। ৩ । ভাস ইন্দুর (Mus decumamus) è•Î¤ çaftve পাংশুযুক্ত কপিলবর্ণ, মধ্যে মধ্যে হলদে। কাণ ছোট,তাহাতে হলুদে ডোর । নিম্নভাগ পাংশুবর্ণ। এই ইন্দুর তারতবর্ষের প্রায় সৰ্ব্বত্রই দেখা যায়। গুনা যায় পারস্তেও নাকি ইহার ষড় উপদ্রব করে । পুৰ্ব্বে এই ইন্দুর বিলাতে ছিল না। এখন জাহাজে করিয়া তথায় গিয়াছে। এই ইক্ষুরের আগমনে বিলাতের কৃষ্ণ ইন্দুরবংশ প্রায় একकांटल श्रुतशन रुहेब्रां८छ् । हैझांब्री नदहे थांग्न । श्रांप्रब्र, cछ्ॉफ़े ছোট মুর্গ, বিশেষতঃ পাখীর ডিম খাইতে বড় ভালবাসে। ৪। নেপালী ইলুর-এই ইন্দুর কেবল নেপালে পাওয়া যায়। ইহা দেখিতে উপর ভাগ পিঙ্গলযর্ণ মধ্যে [ રહ૭ ] ৬8 हैन्छूद्र यटश गांण जांछ । हेशज cणांग बङ्ग नब्रम । गांत्रूण ७ দেহের আয়তন প্রায় ৬ ইঞ্চি । ৫ । গাছুয়া ইন্দুর (Mus rufescens) দেখিতে উপরিভাগ অল্প পিঙ্গল, নিম্নভাগ সাদা, মধ্যে মধ্যে কালার ফিটুকি । ভারতবর্ষের অনেক স্থানেই দেখা যায়। দেহের আয়তন প্রায় সাড়ে সাত ইঞ্চি, লাজুল আরও কিছু বড়। ইহারা অধিকাংশই গাছে বাস করে। কোন কোন স্থামে কড়িকাঠে গর্ত করিয়া থাকিতে দেখা যায়। ৬ । সাদা পেট ইন্দুয় (Mus niviventer) ejî atfû দেহ প্রায় ৭ ইঞ্চি পৰ্য্যস্ত বড় হইয়া থাকে ; লাস্কুল আরও কিছু বড়। নেপাল ও দাৰ্জিলিঙ্গের প্রায় ঘরে ঘরে এই ইন্দুর দেখা যায়। _ a i ritatfyнi šи“ (Мus homourus) tests sti পিঙ্গলবর্ণ, মাঝে মাঝে কাল আভা, নিম্ন ভাগে সাদা । দেহের আয়তন সাড়ে তিন ইঞ্চি । লাঙ্গুলও তাই। এই জাতির স্ত্রীর আটটা করিয়া স্তন থাকে । ইহারা পঞ্জাব হইতে দার্জিলিঙ্গের মধ্যে সমুদয় হিমালয় প্রদেশে বাস করে । ৮। চিকা—এই জাতি সুশ্ৰুতোক্ত চিক্কির বলিয়া বোধ হয়। ইহারা বঙ্গদেশে ও উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের স্থানে স্থানে বাস করে। ইহাদেয় গায়ে ছুচার স্তায় দুর্গন্ধি থাকে। [ ছুঁচা দেখ । ] > 1 cặR ÊTR (Gerbillus Indicus) Retą Erist ভাগ দেথিতে মৃগশাবকের গায়ের মত, দুই পাশ্ব কাল,— নিম্নভাগ সাদা। মস্তক ও দেহ একত্রে ৭ ইঞ্চি, লাঙ্গুল ৮ ইঞ্চি। এই ইন্দুর ভারতবর্ষ, আফগানিস্তান ও সিংহলে দেখিতে পাওয়া যায়। ভারতবর্যেই কিছু অধিক । বিস্তীর্ণ মাঠ অথবা বালুকাময় স্থানেই প্রায় গর্ত করে । এই গর্ত মাটির দুই তিন ফুট নীচেই হইয়া থাকে। এই গর্তের মধ্যে এক ফুট আন্দাজ এক একটী শুষ্ক ঘাসযুক্ত বাসা থাকে। ইহার শস্ত, বীজ, ঘাস ও বৃক্ষমূল খায়। এই জাতীয় স্ত্রী এককালে ৮ হইতে ২৪টা পৰ্য্যস্ত ছানা পাড়ে। হিন্দুস্থানীরা ইহাকে হরণ মূষ কহে । মহর্ষি মুশ্রাত ১৮ প্রকার ইদুরের উল্লেখ করিয়াছেন— , “লালনঃ পুত্রকঃ কৃষ্ণে হংসিরশ্চিঙ্কিরস্তথা । ছুছুন্দরোহুলসশ্চৈষ কষায়দশনোহপি চ ॥ কুলিঙ্গশাজিতশ্চৈব চপলঃ কপিলস্তথা। কোকিলোহরণসঙ্গশ মহাকৃষ্ণস্তথোদুরঃ ॥ খেতেন মহত সাৰ্দ্ধং কপিলেনাখুনা তথা । মূষিকৰ্ম্ম কপোতাভস্তখৈৰাষ্টাদশ স্বভt ” মুশ্রাত-কল্পস্থান ৬ অঃ ।
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৯৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।