केटिक्लग्न - -=ere--------- ইন্দ্রাবসান (পুং ) ইজস্যাবসানং যত্র বহুত্ৰী। মরুভূমি। ইন্দ্রাশন (পুং ) ৬তৎ। - ১ সিদ্ধি, ভাঙ, ২ ফুচফল। ৯দtলন ( পুং ক্লী) ইশ্র আত্মা অস্যতে ক্ষিপ্যতে যেন । ইন্দ্র-আল-করণে লুন্টু। ১ সিদ্ধি। ২ পঞ্চমাত্রিক প্রস্তাবে আদি লঘু শেষের দুইটী গুরুবিশিষ্ট প্রথম। - हेम्लिङ्ग (ी) हेक्षद्याग्रत्ना गिलमश्मा°रु९ हेक्ष .(हेक्षলিঙ্গেত্যাদি। প৷ ৫ ৷ ২ ৷ ৯৩ ) ইতি ঘ। ১ বল। ২ শুক্র । (নিপাং ) (বিজ্ঞান ইন্দ্রিয়ানি চ । অমর । ) ৩ জ্ঞানসাধন । চক্ষু, কর্ণ, জিহবা, নাসিক, ত্বক, এই কএকটা জ্ঞানেঞ্জিয় । বাক্য, পাণি, পাদ, পায়ু, উপস্থ,এই কএকটী কৰ্ম্মেশ্রিয়। মন, বুদ্ধি, অহঙ্কার, চিত্ত, এইগুলি অস্তরেন্সির। সৰ্ব্বশুদ্ধ ইঞ্জিয় ১৪টা। মন সকল ইঞ্জিয়ের নিয়ামক। প্রত্যেক ইন্দ্রিয়ের এক একটা নিয়ন্ত (চালক) আছে। কর্ণের দেবতা দিক। চৰ্ম্মের বায়ু । চক্ষুর স্বৰ্য্য। জিহবার বরুণ। নাসিকার অশ্বিনীকুমার। বাক্যের অগ্নি । হস্তের ইন্দ্র। চরণের বিষ্ণু। পায়ুর মিত্র। উপস্থের প্রজাপতি । মনের চন্দ্র । বুদ্ধির ব্রহ্মা। অহঙ্কারের শঙ্কয়। চিত্তের অচ্যুত । ন্যায়মতে পৃথিবীর ইন্দ্রিয় নাসিক, জলের জিহবা, তেজের চক্ষু, বায়ুর চর্ণ, আকাশের কর্ণ। মুশ্রতের মতে বুদ্ধির দেবতা-ব্রহ্ম, অহঙ্কারের ঈশ্বর, মনের চন্দ্র, গাত্রের দিকৃ, চৰ্ম্মের বায়ু, চক্ষুর স্বৰ্য্য, জিহবার জল, নাসিকার পৃথিবী, বাক্যের অগ্নি, হস্তের ইন্দ্র, চরণের বিষ্ণু, পায়ুর মিত্র । ইন্দ্রিয়ের ব্যাপার সকল কর্তার অধীন। কেননা ইন্দ্রিয়ের অপর নাম করণ । ( “করণং কারণে কায়ে সাধনেন্দ্রিয়কৰ্ম্মস্থ * রত্বকোষ। হেত্বধীনঃ কওঁ, কত্র ধীনং করণম্” । পদ্মনাভ । ) তন্মধ্যে মন কখনও কর্তা হয়, কখনও করণ হয়, কারণ কোন একট রূপ দেখিতে হইলে সেই বিষয়ে প্রথমে মন হইবে, পরে দৃষ্টিনিক্ষেপ করিলে সেই দর্শন জন্ত মুখ মনই অনুভব করিবে। আবার সেই মনের দ্বার তুমিও দর্শনস্থখ অনুভব করিতেছ। জ্ঞানের কাৰ্য্যে মন কারণ ভিন্ন করণ হয় না। এটা নৈয়ারিকেয় মত। বৈদাস্তিকের মনকে ইন্দ্রিয় বলেন না এবং বুদ্ধিকেও ইস্ক্রিয় হইতে পৃথক যলেন। কর্ণ দ্বারা বাহিরের শব্দ শুনা যায়, ঐ কর্ণ ঢাকা থাকিলেও অস্তরে অস্তরে শব্দ শুন যার । চৰ্ম্মেয় দ্বারা স্পর্শ অনুভব হয়। চক্ষুর দ্বায়া রূপ দেখা যায়। জিহা। দ্বারা অাস্বাদ পাওয়া যায়। নাসিকার দ্বারা গন্ধ গ্রহণ করা যায়। বাক্যেজিয় দ্বারা কথা বলা যায়। হস্ত দ্বারা সমস্ত বস্তু গ্রহণ করা যায়। চরণ দ্বারা যাতায়াত কাৰ্য্য, নিৰ্ব্বাহ হয়। পায়ু দ্বারা মলত্যাগ, উপস্থ राद्र [ ২৬৯ ] ইন্দ্রিয়গোচর । মুত্রত্যাগ প্রভৃতি पार्षी मिक्र्वांश् छ्झ । श्रद्ध: कब्र१ डिम প্রকার, বুদ্ধি ১ অহঙ্কার ২ মন ৩ ; শরীরের মধ্যে কাৰ্য্য হয় বলিয়া ইহার নাম অন্তঃকরণ। অন্তরিক্রিয় ও বহিরিজিয় ১•ট। ইঞ্জিয় কোন কোন মতে ১১টা, কোন কোন মতে ১১ । ১২ । ১৩ । ১৪ টা । ৪ বীৰ্য্য। (শুক্রবীৰ্য্যেজিয়ানি চ।’ অময় ) ইন্দ্রশব্দে পরমাত্মা বুঝার। ইহা হইতেই সমস্ত ইঞ্জিয় উৎপন্ন হয়। “এতন্মাজায়তে প্রাণে মনঃ সৰ্ব্বেন্দ্রিয়ানি চ”—শ্রীতি। জগদীশ্বর ইন্দ্রিয়গণকে নিজ শক্তি অপর্ণ করিয়াছেন বলিয়া উহার প্রাণিগণকে বলপুৰ্ব্বক নিজ নিজ বিষয় গ্রহণের জন্ত প্রবর্তিত করে। তাহা না হইলে ইন্দ্রিয় অনিবাৰ্য্য হইবে কেন ? চক্ষুঃ প্রভূতিরও এইরূপ জানিবে। ইন্দ্রিয়কার্য্য ( কী ) ৩ বা ৬তৎ। জ্ঞান, চাক্ষুয, শ্রাবণ, স্বাণ, য়াসন, ত্বাচ, মনন, এই ছয় রূপ প্রত্যক্ষ । ইন্দ্রিয়গোচর (পুং ) ৬তৎ। জ্ঞানপথবর্তী, অর্থাৎ চক্ষু, কর্ণ জিহবা, নাসিক, ত্বকৃ, মন, এই ছয়ট ইঞ্জিয় দ্বারা ছয়রূপ জ্ঞান হয়, প্রথমতঃ বস্তুর উপর ইঞ্জিয় পড়ে, পরে আত্মাতে জ্ঞান হয় যে, অমুক বস্তু, স্বতরাং ইন্দ্রিয় সকল জ্ঞানের পথ হইল। ঐ জ্ঞানপথে পতিত বস্তুকে ইন্দ্রিয়গোচর বস্তু বলিতে হয় । “ঘ্ৰাণজাদি প্রভেদেন প্রত্যক্ষং ষড় বিধং মতং । প্রাণস্ত গোচরো গন্ধঃ গন্ধত্বাদিরপি স্মৃতঃ । উদ্ভূতম্পর্শবদ্ধ ব্যং গোচর; সোহপি চ ত্বচঃ।” ভাষাপরিচ্ছেদ । ভ্ৰাণজ আদি কয়িরা ছয় প্রকার প্রত্যক্ষ হয় । ভ্রাণের গোচর গন্ধ এবং গন্ধগত ধৰ্ম্মসকল, যেমন গন্ধত্ব । উদ্ভূত অর্থাৎ প্রত্যক্ষ হয় এমন যে ম্পর্শ, সেই স্পর্শ এবং সেইরূপ স্পর্শবিশিষ্ট দ্রব্য এবং স্পর্শের ধৰ্ম্ম স্পৰ্শত প্রভৃতি পদার্থ সকলই ত্বকেয় গোচর হয়। “তথারসোরসজ্ঞায়া স্তথা শব্যোহপি চ শ্রীতে।" রস (অমতিক্ত কটুকষায়াদি) রসনার অর্থাৎ জিহবার গ্রাহ্য এবং রসগত ধৰ্ম্ম রসত্বাদিও বটে। এবং শব্দ ও শব্দগত ধৰ্ম্ম, শুকাত প্রভৃতি ধৰ্ম্ম শ্রীতির ( কর্ণের ) গ্রাহ্য । x * - “উদ্ভূতরূপং নরনস্ত গোচরে দ্রব্যানি তৰন্তি পৃথকত্ব সংখ্যা। বিভাগসংযোগপরাপর ত্বং স্নেহদ্রবত্বং পরিমাণমুক্তং । উদভূতরূপ (প্রত্যক্ষের যোগ্য যেরূপ) যেরূপ দেখ বায়। ( রূপরস প্রভৃতি গুণ সকল দুইরূপ, উদভূত আর অমুস্তুত"। " ষে সকল রূপ রসাদি দেখা বা শোনা যায় তাহার নাম উচ্চভূত, যেমন ঘটাদির রূপ উদভূত রূপ। আর তর্জন Wobe
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।