ईन्ताभ बैं भयो তাহার। ইহাকে রেজ-ডি-কোত্ৰ (Raia de cobra) বলিয়। ডাকিত। উহা কিন্তু এক জাতীয় সাপের নাম। ঐ সাপ কামড়াইলে ইসের মূলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়, এই জন্য বোধ হয় ইলের মূল ঐ সাপের নামে ব্যবহৃত হইয়া থাকিবে। বান্দ প্রদেশে অস্ত্রসম্বন্ধীয় রোগে ইহার সার ব্যবহৃত হয় । এদেশে বেদের কাছে ও বেনিয়ার দোকানে ইসের মূল পাওয়া যায়। তাহার মূল ও কাও উভয়ই বিক্রয় করে। এই গাছের ছাল পুরু। তাহ কটু ও কপূরবৎ স্বগন্ধ{दिभिश्चै । - ইসমাইল, ইমাম জাফর সাদিকের জ্যেষ্ঠ পুত্র। মুসলমানদিগের ইস্মাইলী ধৰ্ম্ম সংপ্রদায় ইহারই প্রবর্তিত। পিতার छौवकभाग्न हेहीब्र शृङ्का श्य। हेन्माहेणैौबा हेईएक नखंभ ইমাম বলিয়া থাকে । ইসমাইল আদিল শাহ, স্বলতান যুসফ আদিল শাহের পুত্র। ইহার পিতার মৃত্যু হইলে, ১৫১ • খৃষ্টাব্দে বিজয়পুরের রাজা হন । ইনি ২৫ বর্ষ রাজত্ব করিয়াছিলেন । ইসমাইল নিজাম শাহ, আন্ধানগরাপি বুর্গন নিজাম শাহের পুত্র । বুহান তদীয় ভ্রাত মুর্তজ নিজামকে রাজ্যচু্যত করিবার চেষ্টা করেন, তাহাতে হিতে বিপরীত হইল । শেষে তাহাকে আকবরের কাছে পলাইয়া আলিয়া আত্মরক্ষা করিতে হর। মুর্তজ তাহার দুই পুত্র ইব্রাহিম ও ইসমাইলকে লোহাগড়ে কয়েদ করিলেন। মীরান হুসেন শাহের মৃত্যু হইলে জমাল খ ইন্মাইলকে আহ্মদনগরের রাজা করিলেন । ( ১৫৮৯ খৃষ্টাব্দে)। বুর্থন এই সংবাদ শুনিলেন। তিনি অকবর পাশার সাহায্যে সৈন্তসংগ্ৰহ করিয়া পুত্রের বিপক্ষে যুদ্ধ করিতে আসিলেন ; আবার পুত্রের কাছেও হার মনিলেন। শেষে অনেক চেষ্টার পর ১৫৯৪ খৃষ্টাব্যে ইসমাইলের প্রধান উজীর জমাল খাঁ নিহত হইলেন। ইসমাইল প্রায় দুই বর্ষ রাজত্ব করিয়। শেষে পিতাকর্তৃক বন্দী হইলেন। ইসর, বিহারস্থ দোসা ও বাস-ফোড় ডোমের মধ্যে একটা পজৎ বা শাখী । ইসলাম খ। মষদা, বঙ্গদেশের একজন মুবাদার। প্রথমে ইনি মষদে বাস করিতেম। তৎকালে সকলে ইহঁাকে মীর আবদুস সলাম বলিয়া ডাকিত। জাহাঙ্গীরের রাজত্ব কালে, ইনি পাচ হাজারী মুন্সবদার এবং বাঙ্গালীর ভূবেদারের পদ প্রাপ্ত হইলেম । সম্রাট শাহজহানের সময় ইনি ছয় হাজারী, মোতম উদ্দৌলা উপাধি ও দক্ষিণাপথের শাসনকর্তৃার পদ প্রাপ্ত হন। পরে ধাঙ্গালার শাসনকর্তা ङ्हेग्नांकृिष्टान । *ांट्छशन हैईएक सूफु छांशदनिष्ठन, [ २-छे ] ইলাখেল उिनिहे हेईटरु हेम्णांभ थे नांभ cनन । ऐनि भूङ्काग्न करतक বর্ষ পূৰ্ব্বে সাত হাজারী, মুন্সবদার এবং উীরের পদলাভ করিয়াছিলেন। দক্ষিণাপথে ১৬৪৭ খৃষ্টাৰে ইহার মৃত্যু হয়। জারজবাদে ইহার গোরস্থান আছে। কেছ কেহ हेइंट्रू हेम्णांय थे क्रमैौ वणिब्र थांदरून । किरू ५ मामणै छूण । हेनृणांभ शें ब्रशैौ अभंब ७रु षाङिब्र नाम, छिनि বসর-নগরের শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন, তথা হইতে ভায়তবর্ষে আগমন করেন। ১৬৭৬ খৃষ্টাব্দে বিজয়পুরের যুদ্ধে ইসলাম ऐं ह्र्र्रौ नेिड्ड इन । ইস্লাম গড়, রাজপুতনার প্রাপ্তভাগে, বহাবলপুরের অন্তৰ্গত একটা দুর্গ। ধাপুর হইতে জশলমের যাইবার পথে এই দুর্গট আছে। এটা বহুদিনের প্রাচীন, পূৰ্ব্বে জশলমেরের রাজপুতদিগের অধিকারে ছিল, তাহাদিগের নিকট ' হইতে বহাবলপুরের খায়ের কাড়িয় লয় । ইস্লামনগর, বুদায়ুনপ্রদেশের অন্তর্গত বিপোলি পরগণার একটি নগর । অক্ষা ২৮°১৯* ৪৫ উঃ, দেশ। ৭৮• ৪৬% পুঃ মধ্যে অবস্থিত। এই নগরটার চারিদিকে আমের বাগান। ( ১৮৮১ সালে ) লোকসংখ্যা ৫৮৯০ । ইস্লামাবাদ, 'চট্টগ্রামের . একটা প্রধান নগর। [ চট্টগ্রাম দেখ । ] ইসলামাবাদ, কৰ্ম্মীরের একটা নগর। অক্ষ ৩৩' ৪; উ এবং দেশ ৭৫- ১৭' পূঃ মধ্যে, জিলম্ নদীতীরে অবস্থিত। এই নগর গিরিশৃঙ্গের উপর। এই গিরিয় নিম্নে প্রস্রবণ আছে। লোকে বলে, বিষ্ণু এই প্রস্রবণট স্বষ্টি করেন । ইহার প্রাচীন নাম অনন্তনাগ । অম্বরনাথ যাইবার যাত্রীরা এইখান হইতে আহাৰ্য্য সংগ্ৰহ কয়িয় লয়। খৃষ্টের অষ্টাদশ শতাব্দীতে মুসলমানের এই নগরটর নাম ইসলামাবাদ রাখে। এখানে কাশ্মিরী শাল, ও মান প্রকার তুলা ও পশমের কাপড় আমদানী হইয়া থাকে। এখানে বিস্তর জাফরাণ পাওয়া যায়। ইসাখেল, আফগান জাতিবিশেষ। মোগল পাদশাহদিগের রাজত্বকালে এই জাতি পঞ্জাবের পশ্চিমাঞ্চলে বড় উপদ্রব করিত। শেষে দেরাগালী খাঁর নবাব কর্তৃক শাসিত হয় । ২ ইসাখেল জাতির নামানুসারে পঞ্জাবস্থ বঙ্গ জেলার একটা জায়গা আছে, ঐ স্থান বিচালী ও ময়দানী গিরিপুঞ্জ হইতে সিন্ধু নদী পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত। এখানকার অধিবাসীর মধ্যে নিরাজাই মামক আফগান জাতিই অধিক, তাহারণ অধিক দিন হইতে caषांtन ९ांकांग्र, यां*नां८नव्र भङ्ङिाषा छूणिग्नां श्रृंखांवैौछांब्रॉब्र কথা কয়। ( ১৮৮১ সালে ) লোকসংখ্যা ৪৯,৫৪৬।
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩২৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।