[ 8s१ 1 উপনিষৎ -বর্তমান সময়ে প্রাচীন সংস্কৃত হস্তলিপির অমুসন্ধানে eथां★ ९७4 थॉनि छै*निष९ वांश्द्रि इद्देझोtछ् ।। ५हे नयाँदिস্কৃত উপনিষদগুলির মধ্যে অনেকগুলি অপ্রাচীন, তন্মধ্যে अझ नाँभक छेननिबन्थीनि निष्ठांख अtधूनिक । विश्वटकांष ७श५ भक्षकब्रजाभ “अझ' भ८का अtझांभंनिशन्षांनि भांशर्कणহুক্ত নামে উদ্ভূত হইয়াছে, কিন্তু উহা সম্পূর্ণ ভ্রম বলিয়াই ८षांश श्म । [ अझ cनथ । ] श्रtछांश्रृंनिबन् नांभक &इथांनि উপনিষদ অথবা আখৰ্ব্বণস্বত্তবাচ্য হইতে পারে না। এই গ্ৰন্থখানি আধুনিক সময়ে কোন মুসলমান-ধৰ্ম্মাবলম্বী কর্তৃক রচিত হইয়াছে, মনোযোগপূর্বক পাঠ করিলে অনায়াসেই উপলব্ধি হয় । এই অপূৰ্ব্ব নব্য গ্রন্থ দেখিয়াই বোধ হয় অনেকেই অথৰ্ব্ববেদকে অশ্রদ্ধা করিতেন । কেহ কেহ বলেন যে, অথৰ্ব্ববেদে কোরাণের "আল্লার' কথা আছে। বোধ হয় এই অল্লোপনিষদ পাঠেই তাছাদের এরূপ সংস্কার জন্মিয়াছে। এই সংস্কার দূর করাও অবগু কৰ্ত্তব্য । অল্লোপনিষদের অস্তভাগে লিখিত অাছে “ইল্লাকবর ইল্লাকবর ইল্লল্লেতি ইল্লাল্লা; ইল্লা ইল্লাল্ল। অনাদিশ্বরূপ অথধ্বনী শাখাং হঃ ই জনা পশূন সিদ্ধান জুলচরান অদৃষ্টং কুরু কুরু ফট্ ৷” উপরে যে কয়েকটি শৰ উল্লিখিত হইল, উহার অনেক শব্দ আদেী সংস্কৃত ভাষার প্রয়োগ নাই । ইল্লা, অকষর এই দুট প্রকৃত আরবী শব্দ, অথৰ্ব্ববেদে দুর থাকুক, কোন বৈদিক বা লৌকিক প্রাচীন সংস্কৃত গ্রন্থে প্রয়োগ নাই। বিশেষতঃ ইহার পরেই ‘রক্ষর মহমদ’ ইত্যাদি লিখিত হইয়াছে, উন্থাও যে মুসলমানীগের কোরাণোক্ত ‘রস্থল মুহম্মদ’ শব্যের উল্লেথ, তাহা হিজেই স্বীকার করা যায়। তবে কেন দেশীয় পণ্ডিতগণ আথৰ্ব্বণযুক্ত বলিয়া গ্রহণ করিলেন ? ঐ গ্রন্থের এক স্থলে আছে— "আদল্লাবুকমেককং। অল্পাং বুকং । নিখাতকং।” ঐ ছত্রের সহিত অথৰ্ব্বসংহিতার দুই মন্ত্রের কতকটা पञांख्ठांज *jांeग्नt शांग्न । १था “আদলাবুকমেক কম্।। ১ । জলাযুকং নিখাতকম্। ২।” অথৰ্ব্বসংহিতা ২০। ১৩২ পৃঃ । বোধ হয় এই দুইটি মন্ত্রের অনেকটা গোঁসাপ্ত থাকায় কেহ কেহ অল্লোপনিষৎখানি আথর্বণস্বত্ত বলিয়া গ্রহণ করিয়াছেন । কিন্তু ইহাও তাহীদের স্ত্রম বলিতে হইবে। অল্পোপনিবদোক্ত অল্পাবুক শব্দ অথৰ্ব্ববেদ অথবা অপর কোন প্রাচীন সংস্কৃত গ্রন্থে নাই। অথৰ্ব্বপ্রাতিশীথ্যের মতানুসারে অথৰ্ব্বসিংহতোক্ত জলাবুক শৰ জন্নাবুক হইতে পারেন। FT-TTF-F- --~~ এবং জল্লাবুক শব্দের অর্থও সংস্কৃত ভাষায়গারে নিশ্চয় করা কঠিন। অতএব নিশ্চয়ই কোন সংস্কৃতজ্ঞ মুসলমান কর্তৃক এই দারুণ কাৰ্য্য সম্পাদিত হইয়াছে, তাহাতে কোন সন্দেহ नाहे । अकदग्न बांननांtश्ब्र जमरग्रहे cष भै &इ णकणिछ रुहेग्नांश्णि, ऊांश भै &इश्वांtठहै कङकü अन्नमांन कब्र यांङ्ग । কিন্তু কোন ব্যক্তি দ্বারা এরূপ কাৰ্য্য সাধিত হইল ? তাছাই এখন অনুসন্ধান করা উচিত । মুস্তখযুৎ তবারিখ নামক পারস্ত গ্রন্থে বঙ্গাওনী লিখিয়াছেন, “এই ষৎসর (৯৮৩ হিজিরা বা ১৫৭৫ খৃঃ) দক্ষিণ দেশ হইতে শেখ ভাবন নামে একজন শিক্ষিত ব্ৰাহ্মণ সাগমন করেন এবং মুসলমানধৰ্ম্মে দীক্ষিত হন । সেই সময়ে সম্রাটু আমাকে অথৰ্ব্বনৃ অম্বুবাদ করিতে আদেশ করেন । ইসলামধৰ্ম্মশাস্ত্রের সহিত এই গ্রন্থের কতকগুলি ধৰ্ম্মোপদেশের ঐক্য আছে । অনুবাদ কালে এমন অনেক কঠিন স্থান দেখিলাম, শেখ ভাবন অবধি যাহার ভাবপ্রকাশ কয়িতে সমর্থ হন নাই, আমি এই বিবয় সম্রাটুকে জানাইলাম, তিনি ফৈজী ও হাজী ইব্রাহিমকে+ অনুবাদ করিতে অনুমতি করেন । এই গ্রন্থের এক স্থান আমাদের ( কোরাণোক্ত ) ‘ল। ইল্লাহ ইল্লাল্লাহ' [ বচনের মত ]। অথর্বের এই অংশ লইয়। শেখ ভাবন ব্রাহ্মণদিগকে তর্কে পরাস্ত করিয়াছিলেন । ঐ মন্ত্রবলে অনেকেই ইসলামধৰ্ম্ম গ্রহণ করিয়াছিল।” [ মুস্তথবুৎ তবারিখ ২ ভাঃ, ২১৩ পৃঃ । ] বদtওনীর উক্ত বিবরণে যেন একটু গুঢ় রহস্য রহিয়াছে বলিয়াই বোধ হয় । তিনি জাতিতে মুসলমান ছিলেন, এমন কিছু বিশেষ সংস্কৃতজ্ঞ ছিলেন না যে অথৰ্ব্ববেদের স্থায় বৈদিক গ্রন্থ পারস্য ভাষায় অম্বুবাদ করিতে সমর্থ হইবেন । অনুবাদকালে দক্ষিণ দেশবাসী শেখ ভাবনই বোধ হয় র্তাহার দক্ষিণহস্ত ছিল । শেখ ভাবন যাহ। বলিত, বদtওনী তাঁহাই পারস্য ভাষায় অনুবাদ করিতেন । অথৰ্ব্ববেদের কোন অংশে কেfরাণের বাক্য অাছে, তাহ বোধ হয় ভবনই তাহাকে বলিয়া থাকিবে। পরে আপনার কথ। রক্ষা করিবার জন্ত ভাবনই অল্লোপনিষদ বা অল্পশব্দ পরিচায়ক অথৰ্ব্বণস্বত্ত রচনা করিয়া অথৰ্ব্বসংহিতায় প্রক্ষেপ করে। কি ভয়ঙ্কর কার্য্য ! বিধৰ্ম্ম দ্বারা দলিত হইয়া অথৰ্ব্ববেদের কি ছৰ্দশ ঘটিল! তদবধি সয়ল হিন্দু অথৰ্ব্ব সংছিতাকে কোরাণের অংশ বলিয়। অবজ্ঞা করিতে লাগিলেন । ভাবনের চাতুরীতে ভুলিয়। অনেকে মুসলমান ধৰ্ম্ম গ্রহণ } e (t • गशिंहषीगौ' बिौ श्डशिभ १tङ्गमा ख्रीषाङ्ग चक्षुर्वतः चश्ची क८ब्लन ! - -
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৫৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।