পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একত্রি জামায় একবার করুণানয়নে অবলোকন কর। আমি তোমার জাপ্রয়ে জাসিয়াছি, তোমার এই প্রিয় স্থানে আমাকেও বাস করিতে দাও পাৰ্ব্বতীপতি এইরূপে স্তব করিলে, বিষ্ণু চক্ষু মেলিয়া হাতমুখে বলিলেন, ‘শভো! তোমার হিতের জঙ্গ যাহা বলি শুন । আমি আনন্দের সহিত তোমায় থাকিতে জিৰ। কিন্তু তোমাকে একটি সত্য করিতে হইবে। তুমি শপথ করিয়া বল, আর কাশী যাইবে না, স্বগণের সহিত এই মনোহর কাননে বাস করিবে ?’ শঙ্কর কছিলেন, কেমন্স করিয়া আমি কাশীধাম একেবারে পরিত্যাগ করি ? সেখানে যে আমার জাহ্নবী এবং সৰ্ব্বতীর্থময়ী মণিকণিকা রহিয়াছে। বাসুদেব উত্তর করিলেন, ‘মহেশ্বর ! এইখানে আমার সম্মুখে পাপনাশিনী নাম্নী মণিকর্শিক। রহিয়াছে। আমার অগ্নিকোণে অামারই পদনিঃস্থত গঙ্গা-যমুনা নাম জাহ্নবী নদী প্রবাহিত হইতেছে। নীরদ অথবা অনন্ত, কেহই ইহার বিযর অবগত নহে। এখানে আরও অনেক গুপ্ত তীর্থ আছে, সে সকলও একে একে তোমায় বলিব । এখন আমার কাছে সত্য কর যে, এইখানে থাকিবে ? শঙ্কর কছিলেন, ‘সত্য, মধুসুদন | সত্য আমি বলিতেছি, সত্যই আমি তোমার কাছে থাকিব, আমি পুনরায়, সত্য করিতেছি, বারাণসী অথবা অপর ক্লোন ক্ষেত্রে আর যাইব না।” এই বলিয়। শঙ্কর বিষ্ণুর দক্ষিণপাশ্বে লিঙ্গরূপে অবস্থান করিলেন। এই লিঙ্গ,—ম্ফটিকসঙ্কাশ মাণিক্যাভ মহানীল মুপ্তি। (এই মূৰ্ত্তি ত্রিভূবনেশ্বর বা ভূবনেশ্বর নামে বিখ্যাত।) শিবপুরাণে আবার ভিন্নপ্রকার উপাখ্যান পাওয়া যায়। শিবপুরাণের উত্তরখণ্ডে বর্ণিত আছে — “একদিন পাৰ্ব্বতী শিবকে জিজ্ঞাসা করিলেন, প্রভো ! এই কাশীধামসদৃশ আর কোথায় আপনায় পুণ্যতীর্থ আছে ? স্বর্গে, মর্ত্যে অথবা পাতালে, যেখানেই থাকুক অনুগ্রহ করির আমার নিকট প্রকাশ করুন। তখন শঙ্কর পাৰ্ব্বতীদেবীকে প্রেমাননো আপনার অঙ্কে বসাইয় হাসিতে হাসিতে কহিলেন,—“দেবি ! তুমি নানা প্রকারে আমায় পরিতুষ্ট করিয়াছ, তাই আজ তোমার কাছে পৃথিবীর মধ্যে একটি অতি গুহ ক্ষেত্রের বিষয় বলিব । দক্ষিণ সমুদ্রের নিকট মহাক্ষেত্র উৎকলক্ষেত্রের মধ্যে বিন্ধ্যপাদনিঃস্থত একটি পুণ্যসলিল নদী প্রবাহিত হইতেছে। এই নদীর নাম গন্ধदउँौ । हेशहे नांक्रां९ १न । ५sई ननौद्र ऊँौ८ब्र शूशाङभ পুণ্যক্ষেত্র "একান্ত্র বিরাজ করিতেছে। এই কানন সৰ্ব্বৈশ্বৰ্য্য সম্পন্ন, ষড়ঋতুপরিষেবিত এবং কৈলাসের দ্যায় সমৃদ্ধিশালী ; এখানে অশোক, বকুল, তিলক, কর্থিকার, চক্ষন, উপচন্দন, [ &S$ ) একাক্স বিব, বট, পনস, পিচুমঙ্গ, জাম্র, জাম্রাতক, নাগরঙ্গ, নারিকেল, কোবিদার, পৃষংকর, গুবাক, কদলী, কদম্ব, চম্পক, কেশর, নাগকেশর, কেতকী, তুলা, আমলক, মালতী, মাধবী, जांभ, भद्रौछ, जाउँी, यूथैौ, भझिरू, रुब्रवैौब्र, कूग्नर्भेरु, कून, मनांद्र cङ्गलि नानादिष दूभणङॉनि त्राइ, गरुण शङ्कrउहे এই সকল বৃক্ষ ফল ফুলে শোভিত হয়। হে দেবি ! গুক, সারী, কপোত, ময়ুর, টিটিভ, চক্ৰবাক, চকোর, জলকুক্কুট, কদম্ব, কলহংস প্রভৃতি পক্ষী সকল তথায় মধুর স্বরে কুজন করিতেছে । এইখানে স্বচ্ছসলিল সরোবর সকল চারিধারে দিব্য সোপানে অলঙ্কত, কুমুদ ও পদ্ম প্রস্ফটিভ হইয়া সরোবরের শোভা বৰ্দ্ধন করিতেছে । আমার এই পরমক্ষেত্র একত্রিকানন মুরাস্ত্রর নরগণের দুষ্প্রাপ্য। এই কালন বারাণসীসদৃশ কোটি-লিঙ্গ-বিভূষিত। কল্যাণি! তোমার প্রীতির জন্যই এই গুপ্ত স্থান বর্ণনা করিলাম ।’ পাৰ্ব্বতী কহিলেন, ‘ভগবন শস্তো ! তোমায় নমস্কার। হে ভুবনেশ্বর! আমায় রক্ষা কর । তোমার মুখে পরম কাহিনী रऽनिग्न ठांभि वफूहे श्रांननिऊ इहेम्नांछ् ि। नांश ! cडांभांग्न গুপ্ত বন দেখিতে আমার বড় ইচ্ছা হইয়াছে। যদি তুমি অনুমতি দাও, তাহা হইলে, সেই পরম কানন একবার দেখিয়া আসি ।” মহাদেব উত্তর করিলেন, "যদি তোমার একান্তই ইচ্ছা হইয় থাকে, কিন্তু হে পাৰ্ব্বতি ! সেই পরম রমণীর স্থানে তোমাকে একাকিনী যাইতে হইবে । সেই স্থানে তুমি যে যে রূপ ধারণ করিবে, সেই সেই রূপে আমিও তোমার সহিত ক্রীড়া করিব । তুমি অগ্ৰে সেই পুণ্যক্ষেত্রে গমন কর, আমিও প্রমথগণে পরিবৃত হইয়া তথায় যাইতেছি।” ঈশ্বরের আদেশ শুনিয়া, মুগনয়ন দেবী পাৰ্ব্বতী সিংহে আরোহণ করির একাম্রক্ষেত্রে গমন করিলেন । মহাদেব যাহা স্বাহ বলিয়াছিলেন, তিনি সেই সমস্তই দেখিতে পাইলেন। আহা ! সিদ্ধ-দেবর্ষি-সেবিত, নানাবিধ-তর গুল্মাদি শোভিত বিবিধ-পক্ষিসমাকুল স্বর্ণকুট কি মনোহয় । দেবী এইখানে শ্বেত-কৃষ্ণ-অরুণ-বর্ণভ লিঙ্গবর দর্শন করিলেন। পরে এই ক্ষেত্রে ত্রিভুবনেশকে দর্শন করির বিবিধ উপচারে তাহার পূজা করিলেন। এই বনাস্তরে তিনি হ্রদমধ্য হইতে বিনির্গত সহস্রসঙ্খ্যক গাভী দেখিতে পাইলেন। ঐ গাজীগণ একটি লিঙ্গের নিকট আসিয়া প্রত্যহ ক্ষীর প্রদান করিত । পরে ইতস্ততঃ নিরীক্ষণ করিয়া বরুণলোকে চলিয়া যাইত। আজ বিশ্বরোৎফুল্ললোচনী দেবী পাৰ্ব্বতী স্বচক্ষে সেই ঘটনা দেখিলেন। তিনি এক যষ্টি দ্বার। ঐ গাষ্ঠীগণকে তাড়াইয়। छिछूबरनर्श्वtब्रब्र निको गहेब्रा cशtणन ७ष९ ठाशदनब्र क्रीब्र