ওঙ্কারমান্ধাত৷ [ &8२ ] ওজস্বী ছিলেন, বিধৰ্ম্ম যখন এই মূৰ্ত্তি ধ্বংস করিতে আসিলে এই মূৰ্ত্তি প্রতিবিম্বিত হইল, সেই প্রতিবিম্বে যবন শূকরের ছানা দেখিতে পাইল । তখন সেই বিধৰ্ম্মী মুসলমান ক্রোধে অধীর হুইয়া সোমনাথকে অগ্নিমধ্যে নিক্ষেপ করিয়া প্রস্থান করিল, সেই অবধি সোমনাথ কৃষ্ণবর্ণ হইয়াছেন। সোমনাথের মন্দিরের সম্মুখে এক বৃহৎ সবুজ পাথরের নদীমূৰ্ত্তি আছে। যবনের তাহার মাথ৷ ভাঙ্গিয় ফেলিয়াছে। মান্ধাতাদ্বীপে প্রায় সমস্তই শিবমন্দির ; কিন্তু ইহার কিছু দূরে নৰ্ম্মদার উত্তর তীরে শিব মন্দির ব্যতীত অনেকগুলি বিষ্ণু ও জৈন দেবদেবীর মন্দির আছে। বেখানে নৰ্ম্মদ। দ্বিধারা হইয়াছেন, সেই মুথে বড় বড় অনেক মন্দির আছে, তন্মধ্যে ২৪টি চতুভূজ বিষ্ণুমূৰ্ত্তি, এ ছাড়া বিষ্ণুর দশাবতার মূৰ্ত্তিও দেখিতে পাওয়া যায়। একটি মন্দিরে বিষ্ণুর বৃহদাকার মহাবরাহমূৰ্ত্তি নয়নগোচর হয় । সেই মন্দিরে ১৩৪৬ খৃষ্টাব্দে এক শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠিত হয় । তাহার কিছু দূরে রাবণনালা, ঐ নালার মধ্যে ১৮২ ফিট উচ্চ এক কাল পাথরের মূৰ্ত্তি আছে। ঐ মূৰ্ত্তির দশহাত এক মুণ্ড, কেহ কেহ তাহাকে রাবণের মূৰ্ত্তি বলিয়া থাকেন, কিন্তু তাহা নর, তাহ হইলে সম্ভবতঃ দশমুণ্ড কুড়ি হাত হইত। তাহ। শিবসঙ্গিনী মহাকালীর মূর্তি, তাহার বক্ষঃস্থলে বৃশ্চিক, ডান পাশ্বে ইন্দুর এবং পাদদেশে উলঙ্গ শিব পতিত রহিয়াছে । নদী হইতে কিছু দূরে আরো কয়েকটি জৈনমন্দির অাছে। ঐ সকল মদির মধ্যে কতকগুলি জৈন দেবদেবীর মূৰ্ত্তি অাছে, মম্বিরের গায়ে জৈনধৰ্ম্মের চক্র ও চক্রাদির প্রতিকৃতি ८९ांलिङ झहे भ्रां८छ् । পূৰ্ব্বে এই স্থান ভীল রাজাদিগের অধিকারে ছিল। বর্তমান মান্ধাতার রাজার বলিয়। থাকেন, তারতসিংহ নামে একজন চৌহান রাজপুত র্তাহীদের আদিপুরুব। তিনি ১১৬৫ খৃঃ, নাথুভৗলকে পরান্ত করির মান্ধাত৷ অধিকার করেন। তিনি নাথুভৗলের কন্যাকেও বিবাহ করিয়াছিলেন। এখনও ওঙ্কারের কিছু দূরে পাহাড়ের উত্তরে কয়েকটি প্রাচীন মন্দির নাথুর বংশধরদিগের অধীনে রছিয়াছে। নাথুভৗলের সময়ে ছৰ্জরনাথ নামে একজন গোসাই ওঙ্কারের পুজা করিতেন। এখানে প্রবাদ অাছে যে, তৎকালে কালভৈরব ও মহাকালী নরমাংস আহার করিতেন, সেই ভয়ে তীর্থযাত্রীরা এখানে আসিতে সাহসী হুইত না । যাত্ৰীগণের হিতের জন্য দুৰ্জ্জয়নাথ তপোবলে ৰাণীদেবীকে তুষ্ট করি। তাছাকে গুহ মধ্যে স্থাপন - করিলেন, কিন্তু কালস্বরূপ কালভৈরব সহজে ভৃগু হইলেন স, দুৰ্জ্জয়নাথ তাহtয় সস্তোবের জগু নরবলির বন্দোবস্ত कब्रिग्न लिएणन । उनयथि कॉलदैछब्रय नब्रदगि श्राहेब्र আসিতেছিলেন, অবশেষে ১৮২৪ খৃঃ, ইংরাজ কৰ্ম্মচারীর যত্নে এই প্রথা উঠিয়া যায়। দুৰ্জ্জয়নাথের শিষ্যপরম্পর। ওঙ্কারের পূজা করিয়া আসিতেছেন। প্রতি বর্ষে ১৫ই কাৰ্ত্তিকে ওঙ্কারজীর মহোৎসব হয় । ওঙ্কার। ( স্ত্রী ) বুদ্ধ শক্তিবিশেষ । ও ছা (দেশজ ) ১ কুৎসিৎ । ২ সৰ্ব্বাপেক্ষ মন্দ । ওজ ( ধাতু ) অদস্তচুরা' পর অক° সেটু । বল, তেজঃ । ( ওজৎক বলে। কবি"দ্র" । ) ওজ ( পুং ) ওজ-অচ । ১ মেষাদিদ্বাদশরাশির মধ্যে অযুগ্ম রাশি। ২ অযুগ্ম মাত্র । ওজন (আরব্য) দ্রব্যাদির পরিমাণ করা, তোল করা। ওজর (আরব্য) ১ আপত্তি । ২ ছল । ওজঃ { স ] ( ক্লী ) উজ অর্জবে-আমুন, বলোপশ্চ । (উজেবলে বলোপশ্চ। উণ ৪ । ১৯১ । উক্ত ধাতুর উত্তর অম্বন প্রত্যর হইয়। বল অর্থ প্রকাশ করিয়া থাকে এবং উজের ব লোপ হয়। ) .১ বল । ২ দীপ্তি। ৩ অবলম্বন । ৪ প্রকাশ । ৫ মেঘাদি দ্বাদশ রাশিমধ্যে ১ম, ৩য়, ৫ম, ৭ম, ৯ম, ও ১১শ রাশি । ৬ সমাসবাহুল্য এবং পদাড়ম্বরত। কাব্যগুণ ; এই গুণযুক্ত রীতির নাম গোঁড়ী। ৭ শস্ত্রাদির কৌশল । ৮ জ্ঞানেপ্রিয়গণের পটুত।। ৯ রসাদি সপ্তধাতুর সারভাগজ ধাতু বিশেষ। বৈদ্যক মতে ইহার গুণ—সৰ্ব্বশরীরস্থ, স্নিগ্ধ, শীতল, স্থির, শুক্লবৰ্ণ, কফাত্মক এবং শরীরের বল পুষ্টিকায়ক । ভ্রমরগণ যেমন ফলপুষ্প হইতে মধু সঞ্চয় করে, ওজোধাতু ও সেইরূপ নানা ধাতু হইতে শরীরে সঞ্চিত হইয়া থাকে । অভিঘাত, ক্ষয়, কোপ, শোক, চিস্তা, পরিশ্রম ও ক্ষুধাদ্বার ওজঃ ক্ষীণ হয় । ওজঃক্ষরে শরীর শীর্ণ, সন্ধিস্থানের বিশ্লেধ, গাত্রের অবসন্নত, মৃচ্ছা, মাংসক্ষয়, মোহ, প্রগাপ ও মৃত্যু ঘটিয়া থাকে । ওজঃ ব্যাপল্প হইলে, স্তন্ধগাত্রভা, গাজের গুরুত্ব, বর্ণভেদ, গ্লানি, তন্ত্র ও নিদ্রাধিক্য হয় । ওজস্বৎ (ত্রি) ওজে ইস্ত্যস্ত, ওজঃমতুপ, মস্ত বঃ। ১ বল বান। ২ তেজস্বী। ৩ দীপ্তিশালী। ওজস্বল (ত্রি) ওজে ইস্তান্তি,ওজঃ-বলছ। ১ তেজস্ব। ২ বলবান। ওজস্বিত (স্ত্রী) ওজস্বিনে ভাবং, ওজল-তলু, টাঙ্গ । ১ বলবত্ত । ২ তেজস্বিত । ওজস্বী ( ন] (ত্রি ) ওজে হস্তান্তীতি, ওজস্-ধিনি। ১ তেজস্বী । ২ বলবান। ৩ দীপ্তিমান।
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৮৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।