ওলাউঠা [ 6 to "অনেকে ষলেন, “পূৰ্ব্বে এদেশে ওলtউঠা রোগ ছিল না, ১৮১৭ খৃষ্টাবো নদীয়া, ধশোর প্রভৃত্তি স্থানে দেখা যার ; ১৮১৮-১৯ খৃঃ, সমস্ত ভারতবর্ষে বিস্তৃত হইয় পড়ে। পূৰ্ব্বে বিশ্বচিক নামে এক প্রকায় রোগ ছিল, তাহার লক্ষণ ওলাউঠারই মত, কিন্তু ততদুর সাঙ্ঘাতিক নহে। বিস্তুচিকা ८ग्रोको अधिक९ाश झुप्रैो ७द९ हेहा८७ अझ cणा८क ब्रहे भृङ्घा श्ग्र ।” - কিন্তু আমাদের বিবেচনায় বৈদ্যকোত্ত বিহুচিকা রোগই এখমকার ওলাউঠা । ধিস্থচিকার নিদান ও লক্ষণাদি পাঠ राग्निरल मृझाछई औरकाँग्न कब्रिटड हब्र, ७धन शांझां८क अभिग्नी ওগাউঠা বলি, অতি প্রাচীনকালে তাহাকেই বিস্তুচিক রোগ বলিত। এখন যেমন ওলাউঠা কালসদৃশ ভয়ানক রোগ বলিয়া সকলেই জানেন, প্রাচীন চিকিৎসা শাস্ত্রে বিস্তুচিক। রোগও মৃত্যুস্বরূপ বলিয়া বর্ণিত হইয়াছে। भश्रुिं शृथङ णिभिग्नां८छ्ञ “স্বচৗতিরিব গাত্রাণি ভুদন্ সস্তিষ্ঠতেইনিলঃ ॥ যস্তাঙ্গীর্ণেন সী বৈদ্যৈক্ৰচ্যতে তু বিস্তুচিক ॥” উত্তর তন্ত্র ৫৬ অঃ । অজীর্ণ হেতু যদি রোগীর শরীরে স্বচী বিদ্ধের ন্যায় বেদন জন্মাইয়া বায়ু অবস্থিতি করে, তবে বৈদ্যগণ তাহাকে বিশ্বচিক বলিয়া থাকেন। প্রাচীন বৈদ্যগণ বলেন যে আয়ু ৰ্ব্বেদজ্ঞ, অথচ ধে পরিমিত অtহার করে, তাহার কখনই বিহুচিক রোগ হয় না । লোভী, ইন্দ্রিয়পরবশ, স্বাস্থ্যরক্ষণবিষরে অনভিজ্ঞ ও যাহাঁয়া অপরিমিত আহার করে, তাহারাই এই রোগে আক্রাস্ত হয় । সুশ্রীতের মতে বিলুচিকারোগে এই সকল লক্ষণ 기ig"মৃচ্ছতিসারে বমথুঃ পিপাল শূলং ভ্রমোম্বেষ্টনকৃম্ভদtহাঃ । বৈবর্ণ্য কম্পে হৃদয়ে রুজশ্চ ভবত্তি তস্তাং শিরসশ ভেদঃ ।” বিস্বচিক রোগে মুচ্ছৰ্ণ, অতিশয় ভেদ, বমি, পিপাসা, পুল, ভ্রম, হাতেপায়ে থালধর, হাইউঠা, দাহ, শরীরের বিবর্ণত, কম্প, হৃদয়বেদন ও শিরঃশুল হইয়া থাকে । মহর্ষি চরক বলেন,--- “মাত্রয়tহপ্যভ্যবহৃতং পথ্যং চtল্পং ন জীর্য্যতি । তং দ্বিবিধমামপ্রদোষমাচক্ষতে ভিষজঃ বিলুচিকামলসকঞ্চ । তত্ৰ স্থিচিকামৃদ্ধশ্চাধক্ষ প্রবৃত্তামদোষীং যথোক্তরূপাং বিদ্যাৎ । শূলানাহাঙ্গমর্দমুখশোধমূছ ভ্ৰমান্নিবৈষম্য সিয়াসম্বোচন স্তম্ভননি বাতলিঙ্গানি । | ওলাউষ্ঠা জরাতিসারান্তর্নাহ তৃষ্ণামঙ্গভ্রমপ্রলপমানি পিত্তলিঙ্গানি, ছৰ্গিয়রোচকাবিপাক জরালস্য গাত্রগৌরবামি ८झांग्रणिजनेि ।” *ब्रिभिष्ठ मां बांग्र श्रृं*थT उभांहाँग्न ७ *ब्रिणांक न1 झहेग्न দুই প্রকার অামাজীর্ণ উৎপাদন করে। তাহাদিগের মাম বিহুচিক ও অলসক। ৰিকুচিক উদ্ধ ও অধোমার্গ দিয়া প্রবৰ্ত্তিত হয় অর্থাৎ ইহাতে ভেদ বমন উভয়ই ঘটিয়া থাকে । বায়ু জন্য বিস্থচিকীয় শূল, আনাহ, অঙ্গমৰ্দ্দ, মুখশোষ, মুছ1, শ্রম, অগ্নিয় বিষমতা, শিরালঙ্কোচ ও স্তম্ভন হয় । পিত্তজন্য বিস্তুচিকীয় জ্বর, অধিক ভেদ, অন্তর্দাহ, কৃষ্ণা, মত্ততা, ভ্রম ও প্রলাপবাক্য প্রকাশ পায় । শ্লেষ্ম জন্য বিস্তুচিকার ছর্দি, অরুচি, অপরিপাক, শীত জর, আলন্ত ও শরীরতার বোধ হয়। যুরোপীয়গণ ওলাউঠাকে কলেরা (Cholera) বলেন । ‘কলেরা” গ্রীক শব্দ ইহ৷ ” ‘কোলে’ অর্থাৎ পিত্ত হইতে উৎপন্ন। সৰ্ব্বপ্রথমে হিপোক্রেটিস নামক গ্ৰীকচিকিৎসক ‘কলের!” রোগের উল্লেখ করেন । র্তাহীর মতে “কলেরা দুই প্রকার সরস ও নীরস । খাদ্য দুষিত হইয়৷ কটুভিক্ত রস হইতে গরম কলেরা এবং পাকস্থলীর বায়ু দূষিত হইয়া নীরস কলেরা উৎপন্ন হয়। এখনকার যুরোপীয় চিকিৎসকগণ ওলাউঠা রোগ প্রধানতঃ দুইভাগ *tha i qeli–ņÐI" *triat ( Eritish Cholera) e inflatiès ston (Asiatic Cholera) এলোপার্থী মতাবলম্বী য়ুরোপীয় ডাক্তায়ের আমাদের চরকের মত ওলাউঠা রোগকে প্রধানতঃ তিন শ্রেণীতে বিভক্ত wfootaga, gol–Rosso solfèi (Bilious Cholera or British Cholera), affew setto (Flatulent Cholera) nqs ritfotfs-r gætissi (Spasmodic Cholera) i Yosszzo (Bilious Cholera) moi—foto out", অতিবেগে ও অতিকষ্টে ভেদ, বধি, উদরের পেশীসমূহে আক্ষেপ ও অতিশর বেদন, জিহা , শুষ্ক অথবা চটচটে, অতিশয় পিপাস, অতি অল্প ও খোলাটে মূত্ৰত্যাগ ; নাড়ী প্রথমে ঠিক থাকে কিন্তু যেমন রোগ বাড়িতে থাকে, সেই সঙ্গে নাড়াও স্বল্প ক্ষীণ এবং অতিক্রম্ভ হইয়া থাকে। রোগ वॉफ़ांवॉज़ि इहे८ठ cन्नां★ी श्रऊिईौन ७ मदनञ्च इहेग्नां श्रtफू ; নাড়ী আতিশর ক্ষীণ, এলোমেলো, সময়ে সময়ে মাড়ী পাওর शांग्न न 1 श्रृंद्रौग्न नैौडट झग्न, श८ण नटन कथन पधन মুচ্ছ ঘটে। dौग्र ७ *ङ्ग९कां८ट usई cब्रां८णंब्र dवंॉछ्éाँव झग्न । क९न কখস বসন্তকালেও দেখা দেয় ।
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬০২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।