७लांछे$1 -o - বাতিক ওলাউঠায় পেটফঁাপ, অতিশয় পেটব্যথা, পেটখোচা, ক্ষণে ক্ষণে স্বমনের ইচ্ছ, উৎকণ্ঠ, মলিনতা ও বায়ু নিঃসরণের সহিত জলবৎ মল নির্গত হয় । শয়ীর অসাড় হইয় পড়ে। জীবনীশক্তি হ্রাস হুইয়া আসে। বাতিক ওলাউঠ প্রায় সচরাচর হয় না, তবে অতিভোজন, দেহ অতিশয় উষ্ণ থাকিতে থাকিতে শীতল জল পান, অপক ফল, বিশেষতঃ অপক কুল, ফুটি, তরমুজ ও ছাতি প্রভৃতি বিষাক্ত. ফল ভক্ষণ, রৌদ্রাদির অধিক উত্তাপ লাগাইরা তৎক্ষণাৎ দেহ ভিজান, অধিক তৈলাক্ত ৰ গুরুপাক মৎস্ত তক্ষণ প্রভৃতি কারণে এই রোগ জন্মে । উক্ত কয়েক প্রকার ওলtউঠার অপেক্ষ। এলিয়াটিক কলেরা অারও সাভ্যাতিক। আয়ুৰ্ব্বেদজ্ঞ কোন কোন চিকিৎসক ইহাকেই ‘বাতোত্বণ সন্নিপাত বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন । এদেশের লোকের। ইহাকে আসল ওলাউঠা বলিয়া থাকেন । এই রোগ ভারতবর্ষ হইতে সমস্ত এসিরাখণ্ডে, তৎপরে য়ুরোপ প্রভৃতি স্থানে বিস্তৃত হইয় পড়ে। এই রোগ যখন যে গ্রামে অথবা যে দেশে প্রবল হয় তখনই তথাকায় লোকের বিশেয সাবধান হওয়া উচিত, নহিলে এক একজন করিয়া অধিকাংশ লোককেই, ইহtয় প্রকোপে পড়িয়া প্রাণ হারাইতে হয়। এই রোগে প্রথমতঃ মাথাঘোরা, মাথাব্যথা, কাণে ভো ভেঁ৷ শব্দ, পেট গুড় গুড়, অত্যন্ত পেটব্যথা, শরীর কাহিল হইয়া পড়া এবং হৃদরে অতিশয় ভার বোধ হয়। রোগ কঠিন হইলে রোগীও অচেতন হইয় পড়ে। এই রোগে কোন কোন স্থলে অজীর্ণরোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। সেই সময়ে ইহার প্রতিকার না হইলে সঙ্গে সঙ্গে ষমন, শূল, শিরাসঙ্কোচ, আক্ষেপ, উদ্বেগ ও মৃত্যুভয় উপস্থিত হয়। সচরাচর এই রোগ হঠাৎ আক্রমণ করে এবং ১•১২ ঘণ্টার মধ্যেই বৃদ্ধি হইয়। রোগীর প্রাণনাশ করে। এই রোগে প্রথমে দুই একবার জলের মত ভেদ হয়, তৎপরে চেলুনির জলের আকারে মল নির্গত হইতে থাকে। অতিশয় কষ্টদায়ক পাকস্থলীপ্রদাহ ও কখন কথন বক্ষণস্থির নিম্নে প্রদাহ হয়। ঘন ঘন খাস, অতিশয় তৃষ্ণ, শীতল জল পান করিবার জন্য প্রবল ইচ্ছা, শীতল জল পান করিলে কিয়ৎকাল আরাম বোধ হয়, আবার ক্ষণকাল পরে বমি হইয়া উঠিয়া যায়। রোগী ক্রমশঃই অধিক অবসর, অস্থির, উৎকণ্ঠিত ও ভীত হয়, অতিশয় জঙ্গমর্গ, বিশেষতঃ পদদ্বয় সঙ্কোচ হইয়া কাষ্ঠের মত কঠিন হইয় উঠে। বুক অলিতে থাকে এবং নাড়ী অতি সুক্ষ ह३अ भएफ़ । cछन इहेबांग्न गभग्न cकांन कटे हब्र नt । यनि cडम बांtग्र कम श्छ, अथs cमाश्ध्न गामर्षी ७ नॉजैौ झर्रुग [ ৫৬১ ] ওলাউঠ • • হইয়া পড়ে, তাহাঙ্কুইলে শীঘ্রই জীবন সংশয় হইয়া থাকে । রোগ বৃদ্ধি পাইলেই শেষাবস্থা দেখা দেয় । সেই সময়ে শিরাসঙ্কোচের সঙ্গে সঙ্গে পা হইতে সমস্ত অঙ্গ হিম হইয়া থাকে, মুখ ও ঠোট কালিমা, নীলবর্ণ ও শীতল হয়, দেহ এবং জিহব। কুঁকড়ির বায় । সৰ্ব্বশরীরে চটচটে ঘাম ও রক্তসঞ্চালনক্রিয়া বন্ধ হয়। স্বর ক্ষীণ ও অস্পষ্ট হইয় আসে, রোগী ংজ্ঞাহীন হয় । চক্ষের কোণ বসিয়া যায় ও চক্ষু কপালে উঠে, মুখ ভীষণমূৰ্ত্তি ধারণ করে, এইরূপে রোগীর জীবনলীলা जांछ इग्न । মহর্ষি সুশ্রত বলেন— *যঃ স্তাবদস্তৌষ্ঠ নথোইল্পসংঞ্জে বম্যৰ্দ্ধিতোহভ্যস্তর যাতনেত্রঃ। ক্ষণমস্বরঃ সৰ্ব্ববিমুক্তসন্ধিৰ্যায়ান্নরোহলে পুনরাগমায়।” ওলাউঠা ও অলসক রোগীর যদি দত্ত, ওষ্ঠ ও নখ শুiমবর্ণ হর, চক্ষুদ্বয় ভিতরে বসিয়া যায়, মোহ, বমি, ক্ষীণ স্বর ও সন্ধিসমূহ শিথিল হয়, তবে রোগীর জীবনের আশা থাকে না। আয়ুৰ্ব্বেদবিশারদ ভাবমিশ্রের মতে—
- নিদ্রানাশোহরতি: কম্পে মূত্রাঘাতে বিসংজ্ঞিতা। অমী উপদ্রব ঘোর বিস্বচ্যাঃ পঞ্চদারুণাঃ ॥” অনিদ্রা, গ্লানি, কম্প, মূত্ররোধ ও অজ্ঞানত বিহুচী রোগে এই পাচটি দারুণ উপদ্রব ঘটিলে রোগীর জীবনের
আশা থাকে না । এই রোগের শুভলক্ষণ এই—রোগীর হাবভাষ পরিবর্তন इग्न ; निश्वांग ●श्वान ७व१ अत्र ७jउTन्न ठेषः, नाऊँौद्र श्रदश। ক্রমশঃ ভাল, শ্বাস ফেলিতে কম পরিশ্রম, বমন বন্ধ, সংজ্ঞাহীন ন হইয় শাস্তভাব এবং মল চেলুনীজলের মত না হইয়া যদি অল্প পিত্তযুক্ত হয়, তাহtহইলে রোগী ক্রমে ক্রমে আরাম হইয়া উঠে। চিকিৎসা—এই রোগের প্রথম হইতে অতি সাবধানে চিকিৎসা করিতে হয়। প্রথমে চিকিৎসা ন হইলে, যদি রোগীর অবস্থা মন্দ হইয়া পড়ে, তবে স্বয়ং ধন্বস্তরীও রোগীকে ফিরাইতে পারেন না। এই রোগের প্রথমাবস্থায় অজীর্ণ রোগের লক্ষণ প্রকাশিত হয়, তাই দেশীয় চিকিৎসকগণ প্রথমাবস্থায় অজীর্ণরোগের মত চিকিৎসা করিতেন। চক্রপাণি দত্তের মতে— “বিলুচিকীয়াং বমিতং বিরিক্তং সুলজিঘতম্বামনুজং বিদিত্ব। পেয়াদিভিদীপনপাচনৈশ্চ সম্যক্ ক্ষুধাৰ্ত্তং সমুপক্রমেত ॥” 5प्बालपल्ल ७ ॥ ४० ॥ विन्ट्रक्रिकी cग्नtशैएक खैरुथ बांग्नां यभन ७ दिtग्नष्ठन कब्राहेब्र তাহাকে উপবাসী রাখিবে, পরে খুব ক্ষুধ হইলে অগ্নিমন্দ্যি 28S