- - কাঙ্গাঙ্কারের কোন পল্লীতে একটা পাথরের পাঞ্জ আছে। श्रध्नरेक अठ्ठभाम कtब्रम ¢क, भाकाभूनि ॐ *ाख शहेब्र ভিক্ষা করিতেন। গজনবী বা গজনী নগর মাঞ্চ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। এখন তথায় মাঙ্গদের কবর ভিন্ন জার কিছুই দেখিবার মাই। a. * খৃষ্ট ৩২৩ বৎসর পূৰ্ব্বে মহাবীর আলেক্জাদার গুণফগমস্থান প্রভৃতি দেশ অধিকার করিয়াছিলেন। তাহার মৃত্যুর পরে সেলুকস এই সকল অঞ্চলের রাজা হন। ৩১৩ খৃষ্ট পূর্বে তিনি চন্দ্রগুপ্তকে সিন্ধুনদের পরপারের কতক স্থান বিবাহ সূত্রে দান করিয়াছিলেন। গ্রিস্দেশীয় রাজার এখানে রাজত্ব করিবার সময়ে যে সকল মুদ্রা প্রচলিত করিয়াছিলেন, এখনও তাহার অনেক টাকা ও মোহর দেখিতে পাওয়া যায়। ঐ সকল মুদ্রা হইতে তখনকার রাজাদের কতকটা বিবরণ উপলন্ধি হইয়া থাকে। খৃঃ সপ্তম শতাৰিতে ( ৬৩৮-৪৫ ) চীন পরিব্রাজক হয়েঙ, সিয়াং কাবুলে আসিয়াছিলেন । সে সময়ে এখানে তুর্কী এবং হিন্দু রাজা ছিলেন। খৃঃ দশম শতাদিতে আফগমস্থান মুসলমানদের হস্তগত হয়। তারিখুলহিন্দ নামক আরবী পুস্তকে লিখিত আছে যে, ৰহঁতিঞ্জিন নামে জনৈক তুর্কী তিব্বৎ দেশ হইতে আসিয়৷ কাবুলে রাজ্য স্থাপন করেন। পুরে যাট পুরুষ পৰ্য্যন্ত এই রাজ্য তুর্কীদের হাতে থাকে। কাতোর্মান এই বংশের শেষ রাজা। তাহার মন্ত্রীর নাম কালর। তিনি জাতিতে ব্রাহ্মণ ছিলেন। কাতোমানের স্বভাৰ তাদৃশ *" iছল না, সে কারণ কালর তাহাকে কারারুদ্ধ করিয়া নিজে রাজা হইলেন। অতঃপর, সুমন, কমল ७२९ जैौभ कूभादरब काबूष्णब्र ब्राचा इहेब्राझिएनन। ইস্থার সকলেই জাতিতে ব্ৰাহ্মণ। পরিশেষে জয়পাল, আননপাল, নারদজনপাল এবং ভীমপাল কাবুলে “রাজত্ব করেন । তৈমুর মমস্ত আফগনস্থান জয় করিয়াছিলেন। ১৫০১ খৃঃ অহা পৰ্য্যন্ত এই রাজ্য তৈমুর বংশের কোন সামান্ত রাজার হাতে থাকে। পরে উক্ত কুলোস্তব প্রথিত নাম সুলতানবাবর এই স্থান অধিকার করিয়া লন। ১৫২২ সালে কান্দাহার আফগনস্থানের সঙ্গে মিলিত হইয়া ষায় । ই শত বৎসর পর্য্যন্ত দিল্লির মোগল সম্রাটের কাবুলের অধীশ্বর ছিলেন এবং হিরাতপারস্তের অধীনে ছিল । কাঙ্গাছায় কখন দিল্লিৱ হস্তগত হইয়াছিল, fos'] ¢कांन.८कांन नमद्भग्न"भाङ्गाशं★.ब्राङाब्रा.शैश , भदिकांब्र कब्रिजी जहेकाश्रुिजन १ ५१-४-नाटण कलाशज शनैौब्रा পারগুদিগকে দূরীভূত করিয়া ফিলৱৈ লণ্ডৰায়ের জনৈক ব্যক্তিকে রাজা করেন । ১৭১৫ সালে ছিয়াত স্বাধীন হইয়া পড়ে ,১৭২৪-২ং সালে খিলজৈয়া ইস্পাছান অধিকার করিয়৷ কিছুকাল পর্য্যক্ত পারস্তে জ্ঞাধিপত্য করিয়াছিলেন। ১৭৩৭-৩৮ সালে পারস্তের মাদিরশাহ জাফগনস্থান পুনৰ্ব্বার অধিকার করিয়াল । ১৭৪৭ সাল পর্য্যন্ত এই স্থান পারস্যের অধীঙ্গে থাকে। পরে নাদির শায় মৃত্যু হইলে আঙ্গদশাহ রাণী পারগুীিগকে দুর করিয়া দিয়া নিজে আফগনস্থানের রাজা খইলেন। মহাবীর সেপোলিয়ানোর সময়ে ফরাসিসয়া ভারতৰধ আক্রমণ করিবার নিমিত্ত পারস্তদের সঙ্গে বড়যন্ত্র করিতেছিলেন । তৎকালে শাহ-স্বজা জাফশানস্থানের অধিপতি। ইংরাজেরা ফরাসিসদের অভিসন্ধি বুঝিতে পারির মাননীয় মোস্টগুয়ার্টকে শাহ-রঙ্গার নিকটে পাঠাইয়া দেন । এই উপলক্ষে পাঠানদের সঙ্গে ইংরাজদের পরিচয়ের সূত্রপাত হয়। ১৮৩২ সালে আলেক্জান্দার বর্গেস বোখার বাইবার সময়ে কাবুলে গিয়াছিলেন। সে সময়ে আমির দস্ত মঙ্গদ এখানকার অধীশ্বর। ১৮৩৭ সালে পারস্তের হিরাত আক্রগ করেন; এদিকে রুষেরাও ভিতরে ভিতরে নানা প্রকায় কুমন্ত্রণ। করিতে লাগিলেন, তজজক্ট ভারতবর্ষের গবর্ণর জেমগৱল উদ্বিগ্ন হইয় বর্ণেল সাহেবকে রেসিডেন্ট করিয়া কাবুলে পাঠাইলেন। কিন্তু কাবুলের জামির সন্ধিপত্রে যে সকল সৰ্ব্ব রাখিতে চাৰিলেন, ইংরাজদের তাই মনের মত হইল না । এই সময়ে কাবুলের ভূতপূৰ্ব্বজামির শাহী-সুজা রাজ্যচু্যত ইষ্টয়া ভারতবর্ষে ছিলেন। ইংরাজের তাহকেই পুনৰ্ব্বার কাবুলের জামির করিবার নিমিত্ত সঙ্কল্প করেন। বৃটিশ সৈঙ্ক সজ্জিত হইল, রণ সঞ্জয় কাবুলাভিমুখে ছুটিতে লাগিল,—সঙ্গে সেনাপতি সার ক্লড ওয়েড। কিন্তু রশজিৎ সিংহ সকল সৈভকে আপনার রাজ্যের মধ্যে খাইবার পথ দিয়া যাইতে দিলেন না। সে কারণ সিন্ধু-প্রদেশের ২১,০es"পদাতিক সেন, সার জন কিমের সঙ্গে বোলাম পখাদিক্ষ সীমাপ্রদেশ পার হইয়া গেল। ইংরাজ সৈন্স উপস্থিত হইলে কান্দাহারের কোহাঙ্গিল খাঁ পারস্তে পলাইয়া গেলেম । ১৮৩৯ সালে ইংরাজের কাগাছার অধিকার করিয়া মাহ-সুজাকে অণমির করিলেন। তাছার পর সার
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।