फायरफॉमन्हांम cश्नग्नि इब्रान्त श्रजर्नीब्र ५फ?ी ग्रांप्रेक डाजिब्रा $ ज्ञणब्र अधिकांत्व करबन । मख मझ्क८मग्न cननां★१ झखछत्र हड्रेब्रt ! পড়িল, সে কারণ তিনি হিন্দুকোষপৰ্ব্বত পার হুইয়া । পলাইয়া গেলেন। তখন শাহ-স্বজা মক্লেশে মগর ; অধিকার, করিয়া লইলেন । যুদ্ধ ক্ষুরাইল। আলেক্জান্দার বর্ণেল সাহেব রেসিডেন্ট হইলেন, ম্যাকনটেন সাহেব দৌত্যকার্ধ্যের ভার পাইলেন ; কাবুল রক্ষার নিমিত্ত শাহ-স্বজার সৈন্ত এবং ৮,••• আট एाद्येोझ ইংরাজ সৈন্ত থাকিল, এদিকে সার জন কিন সাহেব ; বিজয় ভেরী বাজাইতে ৰাজাইতে ভারতে জাসিয়া প্রবেশ করিলেন । - দুই বৎসর কাল ধরিয়া শাহ-স্বজা এবং তাহার আত্মীয় স্বজনের, কাবুল আপনাদের অধিকারে রাখিয়াছিলেন। ১৮৪৯ সালের ৩ নবেম্বর, দস্ত মহ্মদ আসিয়৷ ইংরাজদের হাতে আত্মসমর্পণ করিলেন । কিন্তু পাঠানের কখনই সুস্থির ও শাস্ত ভাবে থাকিবার লোক নহে। তাহারা ধীর পুরুষ, পরাধীনতাকে তাহার। নরকের মত ঘৃণা করে । ইংরাজেরা যে বন্দবন্ত করিলেন, তাহ কাহারও মনঃপূক্ত হইল না । মধ্যে মধ্যে অনেক গোলযোগ উপস্থিত হইতে লাগিল । শেষে ১৮৪১ সালে কাবুলীর বর্ণেল সাহেব ও তাহার কৰ্ম্মচারীদিগকে বিনষ্ট করিল। সার উইলিয়াম ম্যাক্নটেন, দস্ত মহ্মঙ্গের পুত্র আকবর র্থার সঙ্গে কথা বাৰ্ত্তা করিতেছিলেন। আকবর খ1 জুযোগ পাইয়া সেই সময়ে ম্যাক্নটেন সাহেবের প্রাণ নষ্ট করেন । ১৮৪২ সালের ৬ জানুয়ারি, ৪,৫০০ সৈন্ত এৰং প্রায় ১২,••• সহচর কাবুল হইতে পলাইয়। আসে। কিন্তু ঐ সকল লোকের মধ্যে কেবল ডাক্তার ব্রাইদন জেলালাবাদে পোছিতে পারিয়াছিলেন। যখন তিনি জেলালাবাদে পৌছেন সে সময়ে তাছার সর্বাঙ্গ অস্ত্রাঘাতে ক্ষতবিক্ষত এবং প্রাণ কণ্ঠাগত হইয়াছিল। কাবুল হইতে সেম গণ চলিয়। আসিলে বিদ্রোহীর শাহ-মুজারও প্রাণ নৃষ্ট করে । কাবুলে বিভ্ৰাট ঘটিলে সেনাপতি নট কানাহার রক্ষা করিতে লাগিলেন এবং সেনাপতি সেল জেলালাবাদে ছিলেন । ১৬ এপ্রেল পোলক সাহেব খাইবার পথ দিয়া জেলালাবাদে উপস্থিত হন । ১৫ সেপ্টেম্বর কাবুল দেশ পুনৰ্ব্বার ইংরাজদের হস্তগত হইল । শাহী-সুজা পুৰ্ব্বেই নিহত ‘হইয়াছেন, সুতরাং দস্ত মহ্মদকে আবার কাবুলের আমির কর হইল। ১৮৪৮ সালে, দ্বিতীয় শিখ যুদ্ধের णमरब्र डिभि माछेक अक्किात्र कब्रिब्रा जन्। डाहात्र প্রয় গুজরাটে যুদ্ধের সময়ে শের সিংহের সাহায্যের निबिज्र डिमि भष्मक आकअब ६नङ •ाञहेब बिग्राছিলেন। ১৮৫৫ সালে "দস্তু মঙ্গদ কালাহার অধিকার করিলেন। ঐ বৎসরে ইংরাজদের সঙ্গে ওঁহোয় পুনৰ্ব্বার সন্ধি হয়। ১৮৫৬ সালে পারস্তের হিরাত লুঠ করেম, সে কারণ ইংরাজের! সসৈন্তে পারস্তোপসাগরে উপস্থিত হন। পর বৎসরে পেশোয়ারে গবর্ণর জেলায়েলের সঙ্গে আমিরের সাক্ষাৎ হয়। পারস্তের আক্রমণ হইতে আফগনস্থান রক্ষা করিবার নির্মিত্ত লাট সাহেব, আমিরকে অস্ত্রশস্ত্র ও অর্থ দিয়া সাহায্য করিতে অঙ্গীকণর করেন । ১৮৬৩ সালে দস্ত মঙ্গদ হিরাত জয় করিলেন । কিন্তু সেই থানেই তাহার মৃত্যু হইল । দস্ত মহ্মদের পুত্রশের আলি খ। আমির হইলেন । ১৮৬৯ সালে লর্ড মেও, অম্বলানগরে তাহার সঙ্গে বহু সমাদর পূর্বক সাক্ষাৎ করিরাছিলেন । ১৮৭৩ সালে ইংরাজ গভর্ণমেণ্টের সঙ্গে রষকৰ্ম্মচারীদের পত্রাদি লেখালেখি হইতে লাগিল । পরিশেষে রুষ গভর্ণমেণ্ট স্বীকার করেন যে, তাহাদের আফগনস্থানে হস্তক্ষেপ করিবার কোন অধিকার নাই। সেই সময়ে ইহাও স্থির করা হয় যে, ঐ-ই-কুল, হ্রদে উক্ষস্ নদের উৎপত্তি স্থান হইতে বাকের প্রশ্চিম, ধুন্ধর পর্যান্ত অণফগনস্থানের সীমা । -, * * ১৮৭৮ সালে জেনারেল স্তোলিতফ নামে জনৈক রুষ দূতকে কাবুলে প্রেরণ করা হয় । মHক্ষয় তাহার বিস্তর সমাদর করিয়াছিলেন । কিন্তু ইয়রাজের সার নিবিলি চেম্বার্লেনকে প্রেরণ করিলে সের আলি তাঙ্গর প্রত্যাখ্যান করিরা আফগনস্থানের সীমা পার হইয়। ঘাইতে দেন নাই। তাছার পর আমিরকে অনেক ভৎসনা করিয়া এবং ভয় দেখাইয়া পত্র লেখা হইয়াছিল, কিন্তু তাহারও কোন উত্তর আসিল না । সুতরাং ইংরাজের কাবুল আক্রমণ কfরলেন । শের আলি যুদ্ধে পরাস্ত হইয়। মঙ্গরি-শরিফে পলাইলেন, সেই খানে শর রিক ও মানসিক কষ্টে তাহার মৃত্যু হুইল । ১৮৭৯ সালে ষাকুধ খাকে অনূমির করা হয় । এই সময়ে একটা নির্দিষ্ট সন্ধিও হুইয়াছিল । সেই সন্ধি সুত্রে মেজর সাব লুইস কাভানার কাবুলের রেসিডেন্ট হইলেন । কিন্তু আফগনস্থানীরা শাস্তম্ভাব থাকিবার লোক লকে, তাচার। রেসিডেণ্ট সাহেব ও তাহার অমুচরবর্গকে বিনষ্ট করিল।
পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।