পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/২২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মঠাকুর --- - न’-= ८कान शप्न निष्ठागूणाब वादश७ इहेग्रांप्इ । ५प्ईब्र প্রতিমাত্মক যাহা কিছু দেখা যায়, তাহার অধিকাংশেই রূপার ও পিতলের টোপ বসান দেখিতে পাওয়া বার । সিঁদুর যেমন লাগান থাকে, ধর্মের গারে এই টোপগুলিও সেই ভাবে কোথাও মোম দিয়া আঁটা ও কোথাও বা পেরেকের শুtয় পেতে থাকে । এইগুলিকে ধর্মের চক্ষুস্বরূপ কল্পনা করা হয়। ধৰ্ম্মঠাকুরকে কোথাও বিষ্ণুরূপে তুলসী দিয়া পূজা করে, বলি দেয় না ; কোথাও শিবরূপে বিল্বপত্র দিয়া পূজা করে, কিন্তু পঞ্চানন্দের পূজায় স্থায় বলি দের না ; আবার কোথাও ঐ ভাবে ছাগ, মেব, এমন কি অনেক স্থলেই মুগী ও শূকর বলি দের। পূজক ভেদে এইরূপ পূজার ব্যবস্থা হয়। প্রায় সকল স্থানেই অতি নিম্ন শ্রেণীর লোকেই ধর্মের পুঞ্জ করে, কোথাও ছলে, কোথাও বাগী, কোথাও আগুরী, কোথাও কৈবর্ত, কোথাও সদূগোপ, কিন্তু অধিকাংশ স্থলেই ডোম বা পোদ । ডোম বা পোদের মধ্যে যাহার। পণ্ডিত-আখ্যাধারী তাহারাই পুঞ্জ করে। ধৰ্ম্মঠাকুর একপ্রকার ইহাদেরই নিজস্ব দেবতা । যেখানে যত নীচজাতি পূজক, সেখানে তত নীচ পশুপক্ষী বলি দিবার ব্যবস্থা দেখা যায়। কৈবৰ্ত্তাদি সেবিত ধৰ্ম্মস্থানেই বলি নিষিদ্ধ। ধর্মের পুজক নীচজাতি হইলেও ধর্মের সেবক ব্রাহ্মণাদি সকল বর্ণেই অাছে। উচ্চবর্ণ অর্থাৎ যাহদের পৌরোহিত্যে কেবল ব্রাহ্মণেরই অধিকার, তাহদের মানসিক পূজা করিতে হইলে ধৰ্ম্মস্থানে ব্রাহ্মণেই পূজা করিয়া থাকে। স্থানভেদে ইহাতেও বিভিন্ন নিয়ম আছে। কোথাও একই ধৰ্ম্মালয়ে একজন নিম্নশ্রেণীর ব্রাহ্মণ ও একজন নীচজাতীয় পুজক উপস্থিত থাকে। মানতকারীর রুচি অনুসারে হয় ব্রাহ্মণ না হয় নীচজাতীয় পূজকে পূজা করে, আর কোথাও বা মানতকারী নিজেই নিজের পুরোহিত সঙ্গে লইয়। পূজা দিতে গিয়া থাকে। পূজার বিধান ও ক্রম কিন্তু সৰ্ব্বত্রই ব্রাহ্মণ্য দেবতায় পূজার বিধান ও ক্রমের গুtয়, প্রথমে সঙ্কল্প, তৎপরে আসনাদি শুদ্ধি, পরে স্নান, পরে নৈবেদ্য, ফুলচন্দন বলি ইত্যাদির উৎসর্গ, পরে বাস্ত আরাত্রিক । যে ধৰ্ম্মালয়ে বলি দিবার নিয়ম নাই, সেখানে নীচজাতীর সেবকের বলি মানস করিলেও যদি দেওয়া হয় না । ধৰ্ম্মের পুঞ্জ। প্রায়ই পশ্চিমমুখে বলির করিতে হয় ও ধৰ্ম্মদেবতা পূৰ্ব্বমুখে স্থাপিত হন। অনেক স্থলে ধৰ্ম্মালয় ব্যতীত ধৰ্ম্মের উদেশে ঘট পাতিয়া তত্ত্বের हेशमठ नांनांशप्न गूणां फप्छ । उण निमूब crडाक মানসকারীকে দিতেই হয়। ধর্থের পূজকের অনেকে [ २२० j ধৰ্ম্মঠাকুর ' ধর্ণের নিকট চুণ মানসিক করে । এই রূপে যে চুণ পাওয়া যায়, তাহাতে ধর্শের মন্দিরলেপনাদি হই থাকে। ধর্শের १)ांछन इग्न । छांज ७ बलां८९ब्र न१झांखिम्न गिन १८ ईब्र উৎসবের দিন । এই দিন সকল ধৰ্ম্মাগায়ে উৎসব হয়। এই সময় নানাস্থান হইতে বাত্রীসমাগম হয় । যাত্রীয় সংক্রাত্তির পূর্বদিন ছবিস্তু বা ফলমূলাদি জাহার করিয়া থাকে । পরে সংক্রাস্তির দিন পূজা দিয়া ধৰ্ম্মের । প্রসাদ পায় ও দিবারাত্রি ধৰ্ম্মের গান গাইরা থাকে । গাজনের বাত্রীরা বাহা পূজা দেয়, ধৰ্ম্মের পশুিভ ( পূজক ) তাহা নাম ও গোত্র উল্লেখে উৎসর্গ করে । ইহার জন্ত প্রত্যেকের কাছে দক্ষিণ পার । গাজনের বাস্ত্রীর ধৰ্ম্মের ঘরে কাদার একটা চাপের একটা কাটি পুতিয়া তাহাতে छूण छज्जाहेग्रो झूठ निम्न श्रांणिब्रt cमग्न । य८ठाक रुढिौtरू এইরূপ দীপদান করিতেই হইবে । ইহা ও দেবতাকে নিবেদন করিয়া দেওয়া হয় । তাত্রমাসেয় ও বৈশাখের সংক্রাস্তির দিন ব্যতীত ধৰ্ম্মের মানসিক পূজা শনি কি মঙ্গলবারেও দিতে হয়, তবে অনেকে পূর্ণিমা তিথিতে বা যে কোন মাসের সংক্রাস্তিতেও পূজা দিয়া থাকে ধৰ্ম্মের মানত করিয়া লোকে চুল রাখে, দাড়া কি নখ রাখে না । বালক বালিকার চুলও ধর্মের নামে রাখা হয়। অনেক স্থলে মানসকারী সমর্থ হইলে ধৰ্ম্মের মন্দির হইতে ধৰ্ম্মের প্রতিম। নিজ বাটতে জানাইয়া বা ঘট পাতিয়া পূজা দিয়া থাকে,— খুব ধুমধাম করে। ধৰ্ম্মের গাজনের সন্ন্যাসাদিগকে “গতি” ও পুজার্থীদিগকে “ভকত” (ভক্ত ) বলে । কোথাও ধৰ্ম্মকে রাধিয়া অল্পব্যঞ্জনাদি বা স্মৃতপক লুট কচুরী ইত্যাদি ভোগ দিবার ব্যবস্থা নাই, তবে সন্দেশ, রসকরা, ক্ষীরেয় মিষ্ঠান্ন cछूउि निवाग्न वादश आप्इ । कि वार्षिकशूछ, कि মহোৎসব, কি মানসিক পূজা সমস্তই দিবসে প্রাতঃকালে সম্পন্ন হয়। পূজক অঙ্গাত হইলে পূজা করিতে পায় না। ধৰ্ম্মের যেখানে বেখানে বাধা মদির আছে, সেখানে পুজকই ধৰ্ম্মমন্দিরের অধিকারী । তাহাঙ্গু বংশমুক্রমে ঐ কার্য করিয়া থাকে। পশ্চিম বাঙ্গালার অনেক ধৰ্ম্মালরে বেশ আর হয়। অনেক ধৰ্ম্মমন্দিরের সেবানিৰ্ব্বাহাৰ্থ ভক্তগণ কর্তৃক প্রদত্ত জমী জমাও আছে । ইহার উপস্বত্ব ও পূজকের গ্রহণ করে। ধৰ্ম্মঠাকুর নীচজাতির মধ্যে প্রভাবশালী হইলেও সকলেই ईशप्स भनिग्रा थाएक। अाक्रणानि जांउँौद्र शृशाइब्रां७ ईशब्र মানত করে। তবে ধৰ্ম্মের নামে সন্ন্যাস উচ্চশ্রেণীর লোকে করেন। বলিলেই একপ্রকার চলে। মুসলমানেরাও ইহাকে