পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/২৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মপয় [ ২৩০ ] ধৰ্ম্মপরিণাম ' ஆ_அ ধৰ্ম্মপতি (পুং ) ধর্শ্বস্য পভি ধৰ্ম্মাৎ । ১ বরুণ। *अधुं क्षेत्रॆष्वि ধৰ্ম্মপতয়ে, বাক্ষণং ঘবময়ং চরং নির্বপতি তদেনং বরুণ এব ধৰ্ম্মপতি ধৰ্ম্মস্ত পতিং করেীতি পরমতা ধৈ সা যে ধৰ্ম্মস্ত পতিয়সতো হি পয়মতাং গচ্ছতি” ( শতপথব্রা ৫৩৩৯ )। ধৰ্ম্মঃ পতিরিৰ যন্ত । ২ ধৰ্ম্মশীল । *বরুণে ধৰ্ম্মপতীনামূ* (শুক্লযজু ৯৩৯) বিরুণে ধৰ্ম্মপতীনাং ধৰ্ম্মেশ্বরাণাং ধৰ্ম্মশীলানীমাধিপত্যে ত্বাং সুবতাং’ ( বেদদীপ ) । ধৰ্ম্মপত্নী (স্ত্রী) ধৰ্ম্মাৰ্থং ধৰ্ম্মাচরণার পত্নী। প্রথম পত্নী, শাস্ত্ৰtছুসারে প্রথমবার বিবাহিত যে পত্নী, তাহীকে ধৰ্ম্মপত্নী কহে ।

  • প্রথম ধৰ্ম্মপত্নী চ দ্বিতীয় রতিবৰ্দ্ধিনী । দৃষ্টমেব ফলং তত্ৰ নাদৃষ্টমুপজায়তে ॥ ধৰ্ম্মপত্নী সমাখ্যাত নির্দোষা যদি সা ভবেৎ ॥* ( দক্ষ ) প্রথম বিবাহিত, অথচ দোষশূন্ত যে স্ত্রী তাহাকে ধৰ্ম্মপত্নী কহে । দ্বিতীরবার বিবাহিত স্ত্রীকে কামপত্নী বলা যায় ।

“পতিব্ৰত ধৰ্ম্মপত্নী পিতৃপুঞ্জনভৎপর। মধ্যমন্তু ততঃ পিগুমদ্যাৎ সম্যক সুতাধিনী ॥” ( মচু ৩৬২ ) পিতৃপূজনতৎপর পতিব্ৰতা ধৰ্ম্মপত্নী যদি বিশিষ্ট পুত্রकाभ! इन, ज्राश्। श्हे८ण उङ्एिक श्रृंरक्षाख मल्लदाग्न मधाम পিও অর্থাৎ পিতামহের পিও ভোজন করাইবে । মধ্যম পিগু ভক্ষণ করিলে সেই ধৰ্ম্মপত্নীয় গর্ভে ষে সন্তান উৎপন্ন হয়, এই সস্তান আয়ুষ্মান, যশস্বী, মেধাসম্পন্ন, ধনবান, প্রজাবান, সত্ত্বগুণবিশিষ্ট এবং ধাৰ্ম্মিক হইয়া থাকে। ২ ধৰ্ম্মদেবের পত্নী, দক্ষ প্রজাপতি ধৰ্ম্মকে দশটা কষ্ট৷ দান করিয়াছিলেন । “নামতো ধৰ্ম্মপত্নাস্তাঃ কীৰ্ত্ত্যমান নিবোধ মে । কীৰ্ত্তিলক্ষ্মীধৃতিমেধা পুষ্টিঃ শ্রদ্ধা ক্রিরা তথা । বুদ্ধিলজ্জা মতিশ্চৈব পত্ন্যো ধৰ্ম্মস্ত ত দশ ॥” { ভারত আদিপ• ৬৬ অঃ) কীর্তি, লক্ষ্মী, ধুভি, মেধা, পুষ্টি, শ্রদ্ধা, ক্রিয়া, বুদ্ধি, লজ্জা ও মতি এই দশটা ধৰ্ম্মের পত্নী । ধৰ্ম্মপত্র ( ক্লী ) ধৰ্ম্মসাধনং পত্রং ষষ্ঠ, ধৰ্ম্মায় যজ্ঞাদিকার্য্যাৰ্থং পত্রং বস্য । যজ্ঞোড় ঘর, যজ্ঞডুমুর গাছ, হোমাদি ধৰ্ম্ম, কাৰ্য্য করিতে হইলে যজ্ঞডুমুর দ্বারা হোম করিতে হয়, এই জন্য এই বৃক্ষকে ধৰ্ম্মপত্র কহে । ধৰ্ম্মপথ (পুং ) ধৰ্ম্মস্ত পন্থ। ধৰ্ম্মমার্গ, কর্তব্য পথ, ধৰ্ম্মনিয়ম, যে নিয়মানুসারে চলিলে ধৰ্ম্মানুষ্ঠান হয় । ধৰ্ম্মপথিম্ (পুং ) ধৰ্ম্মপথামুসারী, কর্তব্যনিষ্ঠ । ধৰ্ম্মপর (ত্রি) ধর্ম পরে যন্ত। ধর্শ্বাসক্ত, কর্তব্যপরায়ণ। ধৰ্ম্মপ্রধানক, ধtহার একমাত্র ধৰ্ম্মই প্রধান, তাছাকে ধৰ্ম্মশর বলা যায় । 6 ধৰ্ম্মপরায়ণ (ত্রি ) ধৰ্ম্মে পরঃ অয়নে যন্ত। যে ধৰ্ম্মকে পরম পদার্থ বলিয়া জানে, যে সাধ্যানুসারে ধৰ্ম্মপখে চলে, এবং যথাশক্তি ধৰ্ম্ম কার্য্যের অনুষ্ঠান করে, কদাচ অসৎ কৰ্ম্মের অনুষ্ঠানে প্রবৃত্ত হয় না, ধাৰ্ম্মিক, ধৰ্ম্মাত্মা, ধৰ্ম্মশীল, ধৰ্ম্মনিষ্ঠ । ধৰ্ম্মপরিণাম (পুং ) ধৰ্ম্মরূপ পরিণামঃ । পাতঞ্জলোক্ত চিত্তধৰ্ম্মীর বুখান ও নিরোধ ধৰ্ম্মের অভিভব ও প্রাচুর্ভাবরূপ পরিণামভেদ। পাতঞ্জলে ধৰ্ম্মপরিণামের বিষয় এইরূপ লিখিত আছে— “এতেন ভূতেক্রিরেষু ধৰ্ম্মলক্ষণাবস্থাপরিণাম ব্যাখ্যাতীঃ ” ( পাত” দ’ ৩১৩ ) প্রত্যেক ভূতেই ও প্রত্যেক ইন্দ্রিয়ে যে ধৰ্ম্ম, লক্ষণ ও অবস্থ৷ এই তিন প্রকার পরিণাম বিদ্যমান আছে, তাহা চিত্ত-পরিণাম বলিয়া বুঝিয়া লইতে হইবে। চিত্তের যেরূপ নিরোধ, সমাধি ও একাগ্রতা এই ত্রিবিধ পরিণাম আছে, সেই প্রকার পৃথিব্যাদি ভূভেও ইঞ্জিয়াদি ভৌতিক বস্তুতে ধৰ্ম্ম, লক্ষণ ও অবস্থা এই তিন প্রকার পরিণাম আছে । ধৰ্ম্মপরিণাম কিরূপ তাহ বলা যাইতেছে । মুত্তিকারূপ ধৰ্ম্মীর পিগুতারূপ ধৰ্ম্মের অন্যথা হইয় অন্ত এক ঘটাকার ধৰ্ম্ম আবিভূত হওয়ার নাম ধৰ্ম্ম-পরিণাম । লক্ষণ পরিণাম, অর্থাৎ কালিক পরিণাম । কাল তিন প্রকার অতীত, বর্তমান ও অনাগত অর্থাৎ ভবিষ্যৎ । প্রত্যেক বস্তুই অতীতকাল বা অতীতসোপান অতিক্রম করিয়া বর্তমান কালে বা বর্তমান সোপানে আইসে এবং বর্তমান সোপান পরিত্যাগ করিয়া অনাগত অর্থাৎ ভবিষ্যৎ সোপানে যtয় । এতদ্বিধ ত্রৈ কালিক পরিণামের নাম লক্ষণ-পরিণাম । বস্তু যখন অতীত সোপানে থাকে, তথন তাহfর স্বরূপ এক প্রকার থাকে, কিন্তু বর্তমান সোপানে আসিলে তাহার সে স্বরূপ থাকে না, আর এক প্রকার হইয়া যার । আবার তাহ যখন ভবিষ্যৎ গর্ভে প্রবেশ করে, তখন আবtল্প ভtহtও থাকে না, পরিবর্তিত হইয়া যায় । এতদনুসারেই আমরা গৃহাদির নূতনত্ব ও পুরাতনত্ব প্রভৃতি অবস্থিক ব্যবহার সম্পন্ন করিয়া থাকে । এতদ্বিধ পরিবর্তনরূপ পরিণামের নাম অবস্থা-পরিণাম । চিৎশক্তি বা পুরুষ ব্যতীত অঙ্গ যে কিছু বস্তু সমস্তই এতদ্বিধ পরিণামত্রয়ের অধীন জানিবে।

  • ५*ई-*ग्निर्णां८भ cश १शैौंब्र फेरझर्थ कब्रिब्रांझि, उॉशांब्र विषग्न আর একটু আলোচনা করা যাউক । “শাস্তোদিত ব্যপদেণ্ড ধৰ্ম্মামুপাতী ধৰ্ম্মী।” (পাত” দ’ ৩১৪ ) বা ধৰ্ম্মেয় বা