शांडू ৩৩৭ ভাগ জমিতে থাকে । আর যে दाष्ट्रेिग्नि अजाग्न रु! প্লাভিনকের সহিত সংলগ্ন থাকে, সেই তারের গারে অপধাতু গুটিত ভাগ জমিতে থাকে। ধন-তাড়িতের প্রবাহ অঙ্গার शा प्राठिनरु हहेरठ दाश्द्रि श्हेब्रा छांद्र शांश्छिा छङ्गण जtदाम भथा लिङ्गो शााप्लेब्रिम्न लरह्यान्न अछिभू८श्व ध्प्ण । ७ोशाश् चाँग्र! ऊद्रण जवा? बिप्तिहे श्हेरठ थारक, ७ èशत्र भाडू-डांश्र তাড়িত প্রবাহের অভিমুখে চলিয়া দস্তা-সংলগ্ন তারে জমে ७ अन४ांडू खां★ छाम्लिङ oाबारश् डिकूण भूप्५ ऽगिग्रt चञकृ ७८झ छभिग्नो एंt८रु । ( ১ e ) ঐকটা সঙ্কীর্ণ দীর্থ সুত্রাকার বা রেখাকার ছিদ্রের छिऊझ निग्न नूरtर्शाग्न श्रttणांक लहेम्नां शिग्रl cनहे श्रांtगाँ একখান। তিন কোণা কাচের কলম ( prism ) দিয়া লইয়া গেলে আলোকের রাস্ত ঘুরিয়া যায় এবং এই রাস্তায় একখানা কাগজ ধরিলে কাগজে হরেক রঙে চিত্রিত একটা জালোর ফিতা দেখা যার । এই ফিতার এক প্রাপ্ত রক্তবর্ণ, অদ্যপ্রাপ্ত বেগুনি ( violet ) বর্ণেরঞ্জিত। মধ্যস্থলে পীত, চরিত, নীল প্রভৃতি অসংখ্য বিবিধ বর্ণের বিকাশ দেখা যায়। krठे rक्लिग्न चाग्नां शृtर्शीङ्ग ७ऊ श्रांtणांक शिरश्नविड झहैग्ना বিবিধ বর্ণের আলোক উৎপাদন করে। এই প্রক্রিয়ার নাম BSBBSS BBDDD MBBD BBBDDKBB BB BBBS foton+ny (spectroscope) not যাইতে পারে। সুৰ্য্যের আলোক বা তদ্বিধ দীপ্তিমান পদার্থ নিঃস্থত আলোকে বত বর্ণের বিকাশ দেখা যায়, অন্য আলোকে তাহ ন পাওয়া বইতেও পারে। প্রদীপের পলিতার একটু মুন দিলে দীপশিখ উজ্জল পীত বর্ণে রঞ্জিত হইয় উঠে। এই পীত আলোক মন্ত্র দ্বারা বিশ্লেষণ করিলে কেবল একটি মাত্র উজ্জল পীত বর্ণের রেথ দেখা যায়। মুনের মধ্যে সর্জক ধাতু বর্তমান । সর্জক ধাতু দীপ্তিযুক্ত হইলেই এই এক ঘর্ণাত্মক আলোক প্রদান করে । সর্জক ধাতুর বদলে পটাশক, লিথক প্রভৃতি ধাতুর প্রদীপ্ত অবস্থায় আলোক পরীক্ষা করিলে কতিপয় মাত্র রেখা দেখিতে পাওয়া যায়। হুর্যের আলোকে যেমন अज१४। दिदिक्ष रु.f Piteव्र शाश, हेश्tझन्न °tण cङभन नtश् । সাধারণ নিরম এই ধাতু পদার্থ প্রদীপ্ত অবস্থার কতিপয় মাত্র রেখা দেয় ; অপধাতু প্রদত্ত সংখ্যা অনেক বেশী ; হুর্যোর আলোকে রেখার সংখ্যা গণনাতীত । এইরূপে আলোক-বিশ্লেষণ-যন্ত্রের বিবিধ বর্ণের রেখার সংখ্যা দেখিয়া পদার্থটি ধাতু কি অপধাতু তাহার বিচায় চলিতে পারে। উপরে যে সকল উদাহরণ দেওয়া গেল, তাহাতে স্পষ্টই বোঝা বাইবে,প্রকৃতপক্ষে ধাতু লক্ষণ নির্দেশ করা চলেন। IX * Ե-ն: ] शांडू
পদার্থগুলিকে সচরাচর যে ধাতু ও অপধাতু এই চুই শ্রেণীতে दिखांश कब्र श्हेग्रा शांtक, उांशंद्र •कडि कूि छाब्रभाrझब्र অনুমোদিত হইবে না । প্রাকৃত পদার্থনিচয়ের শ্রেণীबिउाश कब्रिाज्र शिर्मा गर्सीजहे ७ हेक्रम cनथा गाग्न । अरु ७ फेढिन् uहे प्लेडग्रविष cथगैrङ औदश्रण बिज्रख् । श्राणठठ: मtन रुहेcठ *itग्न, ८कांन औद जख् कि छैडिन् हेश श्ब्रि रुद्रt दफ़्हे जश्छ । किढ uभर्न निझडे cथौग्न थfगै द! और अtनक आtइ, उांशद्रा जढ कि फेडिन् डांश fक् করির বলা চলে না, জাস্তব ও ঔদ্ভিদ উতয়বিধ ধৰ্ম্মই তাহীদের মধ্যে বর্তমান। এখানেও কতকটা সেইরূপ ।
ববজান বা যবক্ষারজান (Nitrogen) গ্রন্থ রক, আর্সে নিক, জান্তিমনি, বিসমখ, এই পাঁচটি মূল পদার্থ রসায়ন শাস্ত্রে এক শ্রেণীর মধ্যে নির্দিষ্ট হয় । ইহাদের পরম্পর মধ্যে অনেক বিষয়ে সাদৃশু আছে, অম্লান্ত মূল পদার্থের সঙ্গে ইহাদের সম্বন্ধও অনেক বিবয়ে একরূপ। যে যৌগিক পদার্থে ইহার বর্তমান তাছাদেরও মধ্যে নানা বিষয়ে পরম্পর সাদৃগু আছে। যযঞ্জান হইতে আরম্ভ করিয়া বিসমথ পর্য্যন্ত পর পর তুলনা করিঙ্গে গেলে স্পষ্ট দেখা যায়, রাসায়নিক গুণ ও ধৰ্ম্ম ক্রমশঃ অল্পে অল্পে পরিবর্তিত হইতেছে । অথচ যবজ্ঞান একটা স্বচ্ছ স্বাদহীন বর্ণহীন বায়বীয় পদার্থ উহা হইতে তীব্র অন্ন ধৰ্ম্মবিশিষ্ট মহাদ্রাবক উৎপন্ন হয় ; উছাতে ধাতুর লক্ষণ কিছুই বর্তমান নাই। আবার অন্যদিকে বিসমথ কঠিন, শ্বেতবর্ণ চাকচিক্যময়, ঘাতসহ, ধাতু পদার্থ ; উহাকে অম্লজানে দগ্ধ করিলে যে ভস্ম উৎপন্ন হয়, তাহ ক্ষার ধৰ্ম্মযুক্ত, উহা জস্তান্ত অন্নপদার্থের সহিত যুক্ত হইয়। লাবণিক পদার্থ প্রস্তুত করে । এই সকল কারণে যিসমখকে ধাতুর শ্রেণীতে ফেলা যায়। গ্রন্থ রককে যবজ্ঞানের মত অপধাতু ও আস্তিমনিকে বিস্মথের মত ধাতুর মধ্যে গণনা কর হইয়া থাকে। কিন্তু মধ্যবর্তী আর্সেনিককে ধাতু বলা शाहेtद कि अणषाङ्क श्ण बाहेप्रु, खुक्ल नहेग्न बप्थहे বিতও চলিতে পারে। আর্সেনিক অনেক क्षिप्य यथाরকের মত, এই হিসাবে ইহা অপধাতু, আবার অনেক বিষয়ে আস্তিমনির মত, এই হিসাবে ইহা ধাতু। এই উদাহরণেই বক্তব্য কথা স্পষ্ট হইবে । - ধাতুগণের শ্রেণীবিতাগ।—মূল পদার্থের শ্রেণীবিভাগ করিতে গিয়া যে গোলযোগ ঘটে, ধাতুগণের শ্রেণীবিভাগেও ঠিক সেই গোল উপস্থিত হয়। লিখক, সঙ্গক, পটাশক, রবীদক, কাশক, এই কয়েকটি ধাতুর মধ্যে পরস্পর সাদৃশ্ব এত অধিক,
