পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৫৩৯

नन्नङ्क्षांङ्ग তাহার পর রাজা সেতাবরায় ও রেজাখার বিচার চলিতে লাগিল। ইহাঙ্গের বিরুদ্ধে উখাপিত অভিযোগ সত্য বলিয়া &भां* कब्रिदांब्र जछ भशांब्रांज नन्लकूभांद्र जश२५ जांग्रैौ সংগ্ৰহ করিয়াছিলেন। যাহারা ইহাদের নিষ্ঠুরতার ও প্রবল অত্যাচারে উৎপীড়িত এবং জর্জরিত হইয়াছিল, সংবাদ পাইবামাত্র বাঙ্গালার নানাস্থান হইতে তাহারাই সাক্ষ্য দিতে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছিল। রেজার্থীও সপক্ষে প্রায় দুইশত সাক্ষী যোগাড় করিয়া আনিয়াছিলেন । এই অভিযোগ আরম্ভ অবধি বিচার শেষ হওয়া পৰ্য্যস্ত দুই-বৎসর কাটিয়া গেল। হেষ্টিংসের বিচারে উভয়েই নির্দোষ বলিয়া মুক্তি পাইলেন। সকল অপরাধের অকাট্য প্রধাণ পাইয়াও হেষ্টিংস যে কেন তাহাদিগকে মুক্তি দিলেন, তাহা বুঝিতে আর কাহারই বাকী রছিল না। রাজা সেতাবরায় যদিও মুক্তিলাভ করিলেন বটে, তথাপি অপমানে স্বৰ্ণায় শীঘ্রই পরলোকগত হইলেন। ইহার পুত্র কল্যাণসিংহকে বিহারের রায়রায়ণ-পদে নিযুক্ত করিয়া হেষ্টিংস কতকটা মনুষ্যৰ প্রকাশ করিয়াছিলেন। রেজার্থী মুক্তি পাওয়াতে সকলে চমকিয়া উঠিল, মহারাজ নদকুমার দশের নিকট যেন কতকটা অপ্রতিভ হইয়া পড়িলেন এবং তিনি হেষ্টিংসের স্বভাব যে কিরূপ জটিল, তাহা স্পষ্ট বুঝিতে পারিলেন। রেজাখা ও সেতাবরায় বিচারে ষে কারণে হউক নির্দোষ বলিয়া মুক্তি পাইলেও এই মোকদ্দমার তদ্বিরের জন্ত মহারাজ নন্দকুমার হেষ্টিংসকে যেরূপ সাহায্য করিয়াছিলেন, অন্ততঃ তজ্জন্ত হেষ্টিংসের তাহার নিকট কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু তিনি কৃতজ্ঞ না হইয়া ১৭৭৪ খৃষ্টাব্দের মাৰ্চমাসে এই দুই মোকদ্দমার বিবরণী যখন বিলাতে পাঠান, তখন তাহাতে নন্দকুমারকে শঠ, প্রবঞ্চক, অকৃতজ্ঞ ইত্যাদি বলিয়া নিন্দ করেন। হেষ্টিংস নন্দকুমারের কোন কাৰ্য্যে এরূপ দোষের প্রমাণ পাইয়া ছিলেন, তাহার কিছুই উল্লেখ করেন নাই। রেজাখার মোকদ্দমার তদ্বিরে মহারাজ নন্দকুমারকে নিযুক্ত করিবার সময় হেষ্টিংস তাহাকে ভবিষ্যতে যে সমগ্র বাঙ্গালায় আমীনী দিবেন বলিয়া প্রতিশ্রত হইয়াছিলেন, সে প্রতিশ্রুতি অনুসারে এখন আর কার্ধ্য হইল না। এই সময় বিলাতের প্রধান মন্ত্রী লর্ড নর্থ ভারতের কার্ধ্যশৃঙ্খলা সুব্যবস্থিত করিবার জন্তু "নিয়ামক বিধি (Regulating Act) বিধিবদ্ধ করেন। এই বিধি অনুসারে হেষ্টিং ভারতের গবর্ণর-জেনারল পদে নিযুক্ত এবং তাহার মন্ত্রিত্ব করিবার জঙ্ক জেনারল ক্লেভারিং, কর্ণেল মল্লন ও ফিলিপ ফ্রানসিল নামে ৩ জন অতিরিক্ত সভ্য কাউন্‌সিলে নিযুক্ত হন। এই সময়েই জুগ্রহকোর্টের বিচার-প্রণালীও স্বসংস্কৃত করিবার I des 1 नग्नकूयांब्र अछ गाँब्र देणारेण ३८श्वक थशांन बिक्रॉब्र-*ङि ७ शंदेष्ठ, লিমেষ্টেয়ার এবং চেন্নার্স নামক আরও তিনজন বিচারপতি নিযুক্ত হন। প্রধান বিচারপতি সার ইলাইজ ইম্পে গবর্ণর জেনারল হেক্টংসের সহপাঠী ও বিশেষ বন্ধু ছিলেন। ১৭৭৪ খৃষ্টাব্দের অক্টোবর মাসের প্রথমে এই সকল নবনিযুক্ত কৰ্ম্মচারিগণ কলিকাতা চাদপালঘাটে আসিয়া নামিলেন। উহাদের সম্মানার্থ ফোর্ট উইলিয়ম হর্গ হইতে ২৭শ বার তোপধ্বনি হইল, কিন্তু হেষ্টিংস তাহাদের অভ্যর্থনা কয়েকজন সামান্ত কৰ্ম্মচারীকে ঘাটে পাঠাইয়া দিয়াছিলেন। গবর্ণর জেনারলের সহিত সমান ক্ষমতাবিশিষ্ট নবাগত খ্রিসভার সদস্তগণ হেষ্টিংসের এই ব্যবহারে ক্ষুণ্ণ হইলেন। তাহাঙ্ক ভাবিলেন, ছেটিংস স্বীয় শ্রেষ্ঠত ও প্রভুত্ব দেখাইবার জন্ত ভঁহিদিগকে এইরূপে অভ্যর্থনা করিলেন। একপক্ষে একটু ভুল ও অপর পক্ষে একটু বিবেচনার ঐটতে সেই প্রখম দিন হইতেই মন্ত্রিসভায় মতভেদের অন্ধুর উপ্ত হইয় রছিল। ছেটিংসের পক্ষে কাউন্‌লিলে তখন মিঃ বারওয়েল নামে এক ব্যক্তি ছিলেন। স্বাহ ছউক, এতদিন কাউন্‌সিলে গবৰ্ণরদিগের নিজের লোকেই সভ্য হইতেন। স্বতরাং গবর্ণরের কৃত অস্তায় কৰ্ম্মের প্রতিবাদ করিবার কেহ ছিল না। নূতন মন্ত্রিসভায় নবাগত মন্ত্রীরা সেই কার্য্যে হস্তক্ষেপ করিলেন। রোহিল-যুদ্ধে গবর্ণর-জেনারল যে সকল পন্থ অবলম্বন করেন, নবাগত মন্ত্রীরা তাহার স্তীয়াদ্যায় সম্বন্ধে তর্ক বিতর্ক করিতে লাগিলেন। লোকের ভরসা হইল, যে এখন হইতে ইংরাজ শাসকবর্গের অত্যাচারে হঠাৎ লোককে মারা পড়িতে হইবে না। w এই সময়ে হেষ্টিংসের দলবলের অত্যাচারে জমীদার ও প্রজ বড়ই ব্যতিব্যস্ত হইয়া পড়িয়াছিল। দেওয়ান গঙ্গাগোবিন্দসিংহ, রাজা দেবীসিংহ, কৃষ্ণকান্ত নদী, মিঃ গুড্‌ল্যা প্রভৃতি ছিলেন, তাহার উপর মুক্তিপ্রাপ্ত রেজার্থ এবং নব-অভূদিত রাজা নবকৃষ্ণ কাৰ্য্যক্ষেত্রে নামিয়াছিলেন । অত্যাচারে উৎপীড়ত জনসাধারণ মহারাজ নন্দকুমারের শরণাগত হইল । নন্দকুমার যদিও তখন ক্ষমতাহীন, শাসকদিগের নিকট অপদস্থ, তথাপি দেশের লোকে তাহাকেই বিশ্বাস করিত, বিপদে পড়িলে তাহাকেই ধরিত, ইতিপূৰ্ব্বে তাহাকে ধরিয়াই তাহার ফল পাইয়াছিল, কাজেই এবারও তাহাকেই ধরিল। এতদ্ভিন্ন তখন দেশের মধ্যে র্যাহাকে দেশের লোকে আপনাদের পরিত্ৰাত বলিয়া বিশ্বাস করিতে পারে, এমন বড় লোক জার কেহই ছিলেন না। নবকৃষ্ণ, গঙ্গাগোবিনাদিই তখন অত্যাচার७ि इांडि ब्रिह्म। गिङ्गांनि । नांदेंब्,ि ििन , अंठि