পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৫৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুরমরিায়ণ । : , -‘নরনাখন জানীয়ত্বৎপ্রিয় ষাব্যবসাতি। ভূতলে নিরবষ্কারে শয়ানাং পশু শত্ৰুহন।" (ভাগ ৪২৬১৭) নরনারায়ণ’(পুং) নরশ্চ নারায়ণক। বিভেদ। কালিকাপুরাণে এই ঋষিদ্বয়ের উৎপত্তি-বিবরণ এইরূপ লিখিত আছে,— কোন এক সময়ে মহাবল শরভর্যপী ভঙ্গ মহাদেব দস্তাঘাতে নরসিংহকে দুই খগু করিলেন। নরসিংহ শরভ-দস্তাঘাতে দুই খও হইলে তাহার নররূপ অৰ্দ্ধদেহ হইতে মহাতপ দিব্যাকৃতি মুনিরূপী নর এবং সিংহাকৃতি অৰ্দ্ধদেহ হইতে মহাতপস্বী নারীয়ণ নামক জনাৰ্দ্দন উৎপন্ন হইলেন। মহাত্মা নর এবং নারায়ণ স্বাক্টর প্রধান কারণস্বরূপ হরি নরনারায়ণকে সপ্তর্ষিমণ্ডলের সহিত মৎস্তদেবরক্ষিত নৌকায় সংস্থাপিত করিয়া শরভ বরাহের নিকটে উপস্থিত হইয়াছিলেন। (কালিকাপুরাণ ৩০ অ’)* দেবীভাগবতে নরনারায়ণের বিবরণ এইরূপ লিখিত আছে,ব্ৰহ্মার হৃদয় হইতে ধৰ্ম্ম নামে এক পুত্র হয়। এই পুত্র অতিশয় ব্রহ্মনিষ্ঠ ছিলেন। ধৰ্ম্ম গার্হস্থাশ্রম অবলম্বন করিয়া দক্ষ প্রজাপতির দশটী কন্যাকে বিবাহ করেন। ইহাদের গর্ডে হরি, কৃষ্ণ, নর ও নারায়ণ এই চারিট পুত্র হয়। ইহাদের মধ্যে হরি ও কৃষ্ণ নিয়তই যোগাভ্যাসে নিরত রহিলেন । নর এবং নারায়ণ হিমালয়পৰ্ব্বতে গমন করিয়া বদরিকাশ্রমতীর্থে অত্যুত্তম তপস্তা আরম্ভ করেন। এই স্থানে নর ও নারায়ণ সহস্ৰ বৎসর ধরিয়া কঠোর তপশ্চর্যা করেন । ইহাদের তপস্তেজে চরাচর অখিল জগৎ পরিতপ্ত হইয়া উঠিল। তখন দেবরাজ ইন্দ্র ইহাদের তপোভঙ্গের জন্য কাম, ক্রোধ এবং অতি নিদারুণ লোভকে উৎপাদন করিয়া নরনারায়ণের সম্মুখে উপস্থিত হইলেন এবং তপোভঙ্গের জন্ত নানাবিধ উপায় অবলম্বন করিলেন, কিন্তু কিছুতেই কৃতকাৰ্য্য হইতে পারিলেন না । তখন ইন্দ্র মন্মথের শরণাপন্ন হইলেন। কামদেব বসন্ত ও অঞ্চারাদিগকে সহায় করিয়া নরনারায়ণের তপস্তাস্থানে উপস্থিত হইলেন । তখন সেই স্থানে বসন্তের ধৰ্ম্ম সকল প্রকাশ পাইল । সঙ্গীতনিপুণ রম্ভ ও তিলোত্তমাদি প্রধান প্রধান অঙ্গর সকল সেই মনোরম আশ্রমে স্বরতানলয়যোগে সুমধুর • "लम्रएछ छणबान् छार्ग विष। माथा ध्कोन्न श्। नद्रनिष्टश् दिशाङ्ऊ नब्रछोरणम उछ छू ॥ সর এঘ সমুখপন্নো দিব্যাপী মহানৃষিঃ। তপ্ত পঞ্চান্তভাগেন নারায়ণ ইতি শ্রুতঃ। জভবন গ भश्iप्उझ। भूनिङ्गशैौ खनां$नः । मात्रा माद्राजगरकारको रटरश्डू भशमठौ । DDBSBBB BBBS BB BBBB BBBtS SDDBBtttS gHH [ &११ ] নরনারায়ণ -r - গান করিতে লাগিল। সেই সুমধুর সঙ্গীত, কোকিলগণের মনোহর কৃজন ও ভ্রমরগণের স্বমধুর কলধ্বনি শ্রবণ করিয়া সেই মহর্ষিদ্বয় জাগরিত হইলেন। নরনারায়ণ বিযুগল অকালে ঋতুরাজ বসন্তের উদয় ও বনপাদপসমূহের পুম্পোদয় দর্শন করিয়া চিন্তাপরায়ণ হইলেন। তখন নারায়ণ অতি বিস্মিত হইয়া নর ঋষিকে সম্বোধন করিয়া কহিলেন, ভ্রাতঃ ! দেখ এই বৃক্ষ সকল পুষ্পিত হইতেছে এবং অকালে সকল প্রকার বসন্ত-ধৰ্ম্ম প্রকাশ পাইতেছে, এই কথা বলিতে বলিতে কন্দৰ্প প্রভৃতি সকলই তাছাদের দৃষ্টিপথে উপস্থিত হইলেন। ইহাদিগকে দেখিয় মুনিদ্বয় বিস্মিত হইলেন। মেনক, য়ন্ত, তিলোত্তম প্রভৃতি অষ্টসহস্ৰ পঞ্চাশং অন্সর মুনিম্বরকে পরিবেষ্টন করিয়া স্বৰ্গীয় সঙ্গীত আরম্ভ করিল। মুনিস্বয় ইহাদের সঙ্গীতে প্রীত হইয়া ইহাদিগকে আতিথ্যকার্য্যের জন্য অনুরোধ করিলেন । দেবরাজ ইন্দ্র তাহদের তপস্তায় বিঘ্ন ঘটাইবার বাসনায় এই সকল অপারোগণকে প্রেরণ করিয়াছেন, ইহা চিন্তু করিয়া নর ও নারায়ণ মুনিদ্বয় অভিমানে পূর্ণ হইয়া মনে করিলেন যে এই সকল অঙ্গর সামান্ত-রূপসম্পন্ন ও জঘন্তা ; অতএব আমি এক্ষণে ইহাদের অপেক্ষ অসামান্ত-রূপলাবণ্যসম্পন্ন অঞ্চার স্বষ্টি করিয়া আমাদের তপোবল দেখাইব । মনে মনে এইরূপ চিন্তা করিয়া করদ্ধারা উরুতাড়নপূর্বক শীঘ্রই এক সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দরী নারী উৎপাদন করিলেন । এই বরাঙ্গন মহর্ষির উরু হইতে উৎপন্ন বলিয়া, উৰ্ব্বণী নামে খ্যাত হইল। পরে নারায়ণ ইন্দ্রপ্রেরিত রমণীগণের পরিচর্যার জন্য তাহাদের অপেক্ষা সুন্দরী অষ্টসহস্ৰ পঞ্চদশ সংখ্যক নারী নিরুদ্বেগে স্বষ্টি করিলেন। প্রাচুভূত অঙ্গরোগণ উপহার দ্রব্য ছন্তে করিয়া গীত ও হাস্তাদি করিতে করিতে মুনিয়কে প্রণাম করিল। অঙ্গরোগণ এই সকল অত্যাশ্চৰ্য্য ব্যাপার দেখিয়৷ মুনিদ্বয়কে স্তব করিতে লাগিল। মুনিদ্বয় প্রীত হইয়া কছিলেন, তোমাদের অভিলষিত বর প্রার্থনা কর । আর তোমরা এই উৰ্ব্বশীকে লইয়া যাও, ইহাকে দেবরাজের উপহারস্বরূপ দিলাম। অন্সরোগণ এই বাক্য শুনিয়া কহিলেন, আমরা অনেক কষ্ট্রে ও তপস্তার ফলে আপনার পদ প্রাপ্ত হইয়াছি, আপনি যদি সন্তুষ্ট হইয়া আমাদের বাঞ্ছিত বর প্রদান করেন, তাহ হইলে আমাদের অভিলাষ বলিতেছি, শ্রবণ করুন। হে দেবেশ ! আপনি জগতের পতি, অতএব আমাদেরও পতি ইউনূ। আমরা সৰ্ব্বদা আপনার সেবায় নিযুক্ত থাকিব। এই সকল উৎপন্ন অঙ্গর আপনার আজ্ঞায় স্বর্গে গমন করুক। আর জামরা পঞ্চাশাধিক ষোড়শসহস্র রমণী এই IX Ş86: -