পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৬৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-r-rrیبیسی 卒 নবাবধান


_

शङ्कषारै वहॆ, १ांश्ाब्र शान ५्रं खिनौ প্রস্ফুটিত। সেই ধৰ্ম্মই শ্রেষ্ঠ হইয়া যায়। এক নববিধানই এই সকল সারসমন্বিত হইয়াছে। এক একটী দেবভাব লইয়া এক একটা ধৰ্ম্ম । কিন্তু সকল ধর্শ্বের দেবভাব লইয়া নববিধান। এই সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দর ধৰ্ম্ম কিরূপে পাওয়া যায়,— প্রথমতঃ মনের একটা ভাব স্থির করিয়া লইতে হইবে, কোন ধৰ্ম্মই অনাদরের সামগ্ৰী নহে। বিজ্ঞানে একটা ধূলিকণাকে অগ্রন্থ করিতে পারে না। জীবশাস্ত্রে একটা কীটেরও মূল্য আছে । মনুষ্যসমাজের ভিত্তি নীতি, সেই নীতির ভিত্তি ঈশ্বর-আদেশ। লোকসমাজ প্রতিষ্ঠিত করিবার আগে নীতি প্রচলিত হওয়া আবগুক, এবং নীতি প্রচার করিতে গেলেই ঈশ্বরকে মানিতে হইবে। যদি কেহ প্রমাণাভাব বলিয়া তাহার অস্তিত্বে অবিশ্বাস করে, সেইজন্ত তিনি নিজেই বলিয়াছেন, আমি আছি। মুসা আদেশশাস্ত্ৰ সৰ্ব্বপ্রথমে প্রচার করেন, তিনিই একেশ্বরবাদের প্রধান শিক্ষক। বুদ্ধ নিৰ্ব্বাণ তত্ত্ব প্রচার করেন, ভগবান এই নিৰ্ব্বাণ তত্বের পথ দিয়া আধ্যাত্মিক প্রকৃতির নিয়ম প্রচার করিলেন । মনুষ্য প্রকৃতিতে এক একটা ভাৰ্য অাছে। ইহা দেবভাবও হইতে পারে, অথবা পশুভাবও হইতে পারে। পশুভাবের অর্থ কামনা সকল। যদি ধৰ্ম্মজীবন লাভ করিতে হয়, তাহা হইলে কামনা সকল নিৰ্মাণ করিতে হইবে, কামনা নিৰ্ব্বাণ হইলে অহংপূন্ত হইবে। অহংশূন্ত হইলে প্রকৃতির নিয়ম এই যে আর একটা পদার্থ বাহির হইতে আসিয়া সেই অহংকে পুর্ণ করিৰে। স্বতরাং ভগবান আমাদিগকে বলিয়া দিয়াছেন যে, যদি তোমরা ভাল হইতে চাও, তাহা হইলে কামনাকে নিৰ্ব্বাণ কর, মনকে শূন্ত কর, এবং শূন্ত করিলেই দেখিতে পাইবে যে দেবভাবগুলি মনকে অধিকার করিয়াছে। ইহাই আধ্যাত্মিক জগতের প্রধান নিয়ম। মন কামনাপূক্ত হইলেই কি উন্নতির পূর্ণত হইল ? তাহা নহে। কামনাশূন্ততাই ধৰ্ম্মপথের আরস্তু, এই সময় হইতেই ধৰ্ম্মজীবন আরম্ভ হয়। ভিন্ন ভিন্ন ধর্শের ভাবগুলি একত্র করিলে যদি তাঁহাদের ভিতর দিয়া কৃপারূপ তাড়িত চালিত করিয়া দাও, তাহা হইলে তাহা এরূপ স্বতন্ত্র এক একটা ধৰ্ম্ম হইবে, যাহা খৃষ্টান ধৰ্ম্ম নহে, মুসলমান ধৰ্ম্ম নহে, বৌদ্ধ ও হিন্দুধৰ্ম্ম নহে, অথচ এ সকল ধৰ্ম্মই তাহাতে অাছে। এই যে নূতন ধৰ্ম্ম—ইহার मांभ मरुदिक्षांन । বিশ্বাসীদিগের মধ্যে একতাসাধন করাই জীবনের একমাত্ৰ কাৰ্য্য। একতালান শব্দের অর্থ ঈশ্বরে বিশ্বাস। আমাদের বিশ্বাস সম্পূর্ণ হয় না বলিয়। আমরা ধর্মের উপ [ ৬৫১ ] নবম ==H ------- - *TT T =ৰুি সমানভাৰে | কারিত বুৰিতে পারিন। ভক্তীিগের জীবনে কেবলমাত্র ঈশ্বরের আবির্ভাব অনুভূত হয়। পৃথিবীতে যত মহাপুকৰ জন্মগ্রহণ করিয়াছেন, মানবজাতির দুঃখত্তার-মোচনার্থে যে যে মহাপুরুষ জীবন বিসর্জন করিয়া গিয়াছেন, সকলকার জীবনের ব্যাপারগুলি আমাদিগের সুচারুরূপে বোধগম্য করা উচিত। এই কারণে নববিধানাচার্ধ তীর্থযাত্রার বিশেষ সমাদর করিয়া থাকেন। ভারতে নানাপ্রকার ধৰ্ম্মমত প্রচলিত, যদি কোন ধৰ্ম্ম নিন্দনীয় না হয়, তবে এই নববিধানের আবশুকতা কি ? ইহাতে নববিধানাচাৰ্য্য বলেন-যতদিন অনৈক্য, বিরোধ, জাতিভেদ, পরম্পরে হিংসাম্বেষ ও ঘৃণা থাকিবে, ততদিন अांभांनिशाक अछ जांछिद्र अशैौन रुहेब्र थांकिोऊ शंहेरु । . স্বাধীনতার মূলে ঐক্য, ভ্রাতৃভাব, আত্মমর্যাদ, ধৰ্ম্ম, সাহস ও বল থাকা চাই, কিন্তু ধৰ্ম্মভেদ ও জাতিভেদ বশতঃ এ সকল কিছুই হুইবার সম্ভাবনা নাই। এক ঈশ্বর হইলে এক ধৰ্ম্ম হইবে, এক ধৰ্ম্ম হইলে এক জাতি, একজাতি হইলে । ভ্রাতৃতাব হইবে, তাহ সংস্থাপিত হইলে বিরোধ, বিসংবাদ, দ্বেষ প্রভৃতি চলিয়া যাইবে, তখন হৃদয় আপন হইতেই উচ্চ হইয়া আসিবে, নব নব বল ও উদ্যম হইবে। এইরূপ হইলে প্রকৃত উন্নতি হইবে, যতগুলি খণ্ড খণ্ড ঈশ্বর আছে, সকলকে মিলিত করিয়া এক ঈশ্বরে পরিণত করিতে হইবে। ইহা কেবল নববিধানে হইতে পারে, এইজন্ত ভারতে বিভিন্ন ধৰ্ম্ম থাকিলেও নববিধানের প্রয়োজন। খণ্ড খণ্ড ঈশ্বরকে একত্র করিয়া সেই পুরাকালের এক ঈশ্বরকে আনয়ন করা, এক ঈশ্বরের রাজ্যে এক মিলিত ভ্রাতৃমণ্ডলী স্থাপন করা, জাতিভেদ দূর করিয়া বিশ্বাস, প্রেম ও দেশহিতৈষিতাকে হৃদয়ের অলঙ্কার করা ইহাই নববিধানের কার্য। - বিধাতা ধৰ্ম্মসমন্বয় স্বারা আপন অধিকার লাভ করেন । ঈশ্বর সর্ববিধানকর্তা। পৃথিবী তাহার লীলাক্ষেত্র। সকল জাতির মধ্যে তিনি সময়ে সময়ে প্রকাশিত হন। এই সকল ধৰ্ম্মসমন্বয় প্রত্যাদেশ দ্বারা হইয়া থাকে। আত্মবিসর্জন করিলে প্রত্যাদেশ হয়। ভগবান ভক্তের অন্তর অধিকার করিয়া ভক্তকে সকল বিষয়ে পূর্ণ করেন। এই নববিধান জগৎকে পূৰ্ণব্ৰহ্ম দিতে আসিয়াছেন, সকল ধৰ্ম্মের ষাঁহ সার, অর্থাৎ যাহা দেবভাব সেই সকল দেবভাবই नरुविषांएमब्र अन्न ; जमरछ cनदछांद बाहेब्र मयविषांम । हेशहे কেশবচক্সের মত { কেশবচন্দ্র সেন ও ব্রাহ্মধৰ্ম্ম দ্রষ্টব্য। ] নবভাগ (পুং ) ১ রাশির নবমভাগ, ত্রিশাংশকাত্মক রাশিয় , नदमछां★ । [ विश्वंद बिदब्र१ नवांश्* cमश्र । ] २ नवमङां★ मॉर्म । नवम् (ख्रि ) नदीनां शूद्भः एु । ( ठञ्छ शूबर१ खश् ।। १॥