নবলাহলাঙ্ক ভূমিদানলিপিতে অমোঘবৰ্ষ, পৃথিবীবল্লভ বা শ্ৰীবল্লভ প্রকৃতি .উপাধি দেখা যায়। ভূমিদানপত্র হইতে ২য় বাকৃপতি ৯৭৪খৃষ্টাব্দে বর্তমান ছিলেন বলিয়া জানা যায় । হর্ষরাজ ( মেরুভূজের প্রবন্ধচিত্তামণিতে সিংহ নামে উল্লিখিত )। নবসহিসাঙ্কচরিতের মতে, ইনি হুণরাজ রতুপতি ও খোট্টগরাজকে জয় করেন। এই ৰূপরাজ কে তাহ নিৰ্ণীত হয় নাই । ডাক্তার বার্গেস অঙ্কুমান করেন, এই ছুগের কোন ক্ষত্ৰিয়বংশ। খোটগ মান্তখেটের অধিপতি রাষ্ট্রকুট ভিন্ন আর cराङ्हें नझ । ২য় বাকৃপতি কবিকুলপোষক ছিলেন। বিক্রমাদিত্য এবং সাতবাহনের পরই অবস্তীর পণ্ডিতমণ্ডলী ইহাকে আশ্রয় করিয়াছিলেন। { বাকৃপতি দেখ। ] - ২য় বাকৃপতির পর তাছার ভ্রাতা সিন্ধুরাজ রাজা হন। ইনি নবসাহসাঙ্ক ও কুমারনারায়ণ নামে খ্যাত। উদয়পুরপ্রশস্তিতে ইহাকর্তৃক হুণজরবিবরণ লিপিবদ্ধ আছে। নবসাহসান্ধচরিতে ঐ স্কুণজয় ব্যতীত কোশল, বাগড়, লাট, মুরল প্রভৃতি দেশ জয়ের কথাও আছে। এই বাগড় আধুনিক রাজপুতামার অন্তর্গত ভুঞ্জরপুর। মূরল দেশ কেরলের নামান্তর । নবসাহসান্ধচরিতে কথিত আছে-এ-নৰ্ম্মদাতীর হইতে ৫০ গকৃতি দূরে রত্নাবতী নগরে বস্ত্রাঙ্কুশ মামে এক অস্থর বাস করিত। এই অসুর নাগরাজকুমারী শশীপ্রভাকে হরণ করিয়া আনিয়া রাখিয়াছিল। সিন্ধুরাজ এই অসুরকে - বিনষ্ট করিয়া রাজকুমারীকে গ্রহণ করেন । এই যুদ্ধে বিদ্যাধরগণ সিন্ধুরাজকে সাহায্য করিয়াছিল । যশোভট নামে লিঙ্কুরাঞ্জের এক মন্ত্রী ছিলেন, তাহার উপাধি রামাঙ্গদ ছিল। প্রবন্ধচিন্তামণিপাঠে জানা যায় যে, সিন্ধুরাজ প্রথম বয়সে বড়ই দুৰ্দ্ধান্ত ছিলেন। বাকৃপতি ইহার অত্যাচারে বিরক্ত হইয়া ইহাকে রাজ্য হইতে নিৰ্ব্বাসিত করেন, সিন্ধুরাজ ! গুজরাটে গিয়া কাশদ্ভদনগরে বাস করেন। কিছু দিম পরে আবার ভ্রাত কর্তৃক আহূত হন, কিন্তু রাজ্যে আসিয়াই আবার অত্যাচার আরম্ভ করেন। তখন বাকৃপতি ইহাকে এক কাষ্ঠপিঞ্জরে আবদ্ধ করিয়া রাখেন। এই বন্দিত্বের সময় সিন্ধুরাজের পুত্র ভোক্ত জন্ম গ্রহণ করেন। ভোজ বয়ঃপ্রাপ্ত হইলে বাকৃপতিকে সাবধান হইবার জন্ত অনেক পরামর্শ দেন। বাক্পতি ভোজের শিরশেছদনের আদেশ করেন । ভোজ শুনিয়া জ্যেষ্ঠতাতকে এক কবিতা লেখেন। কবিতাপীঠে বাকৃপতির DBB BSBB BD BBD BDD DBD DBD BBB বেয়াজ্যে অভিষিক্ত করেন। তৈলপ কর্তৃক ৰাকৃপতি বিনষ্ট হইলে ছোজ সিংহাসনে আরোহণ করেন। নবমূহিয়ার 1 دن به I চরিতে ইহা জ্ঞখ দেখা যায়। পয়গুপ্তেরুতে বাপতি অধিকার নগয়ে যাইবার সময়ে সিন্ধুরাজের তরবারীতে মুক্তিক ভুলিয়া দিয়া তাহাকে যুবরাজ করিয়া যান। . নবসহিসাঙ্কচরিতকার পদ্মগুপ্ত উত্তয়ন্ত্রাভার রাজত্বেই রাজকৰি ছিলেন । সিন্ধুরাজ ইহাকে কবিরাজ উপাধি দেন । সিন্ধুরাজ নানা শিবমন্দির প্রতিষ্ঠা করেন এবং বিষ্ণু-রামেশ্বরের মন্দির নির্মাণ করিয়া দেন। নবসাইলাচরিতে লিখিতু আছে, সিন্ধুরাজ বৈদেশিক যুদ্ধে প্রাণত্যাগ করেন। তাছার মৃত্যুর পর রাজধানী ধারানগর শক্রহস্তে পতিত হয় । সিন্ধুরাজ কতদিন রাজত্ব করেন, এখন নির্ণীত হয় নাই। নবসাহসান্ধচরিত { নবসাহসান্ধ দেখ। ] নবসিন্দ, পাটওয়ারীর উপরিতন কৰ্ম্মচারী, ইহাকে জমীদারীর হিসাব রাখিতে হয়, প্রজাকে খাজনার দাখিলা দিতে হয়। যে সকল স্থানে গোমস্ত নাই, সে সকল স্থলে ইহাকেই খাজান গ্রহণ করিতে হয়। জমীদারের নিকট ৪৫ টাকা মাসিক বেতন নির্দিষ্ট আছে। মুঙ্গের অঞ্চলে এইরূপ কৰ্ম্মচারী নিয়োগ এখনও দেখা যায় । নবসু ( স্ত্রী ) নবং স্বতে স্ব-ক্ষিপ্ত। অভিনবপ্রসব স্ত্রী ও গে প্রভূতি, যে সকল স্ত্রীর ও গোরুর অভিনব সস্তান প্রস্থত হইয়াছে। “অস্তং নবম্বইব গান্” ( ঋক্ ৪৩৪৷৫ ) ‘নবস্বঃ নবপ্রসব গাব ইব’ (সায়ণ ) নবসূতি(ক) ( স্ত্রী ) নবা স্থতিঃ প্রসবোযস্তাঃ বা কপ্। ১ ধেনু । ২ নবপ্রসবা স্ত্রী । নবপ্রস্থতি প্রভৃতিরও এই অর্থ। “নবপ্রস্থতির্বরটা তপস্বিনী” ( নৈষধ ) নবাংশ (পুং ) নবমোহংশঃ । মেঘাদি দ্বাদশ লগ্নের নবভাগ । “চরাণাংস্বত্রিকোণীনাং তচরাদ্য নবtংশকাঃ । রাণীনাং স্ব নবাংশে যঃ সবর্গোত্তমসংজ্ঞকঃ ॥ অন্তচ-- মেঘকেশরিচাপানাং মেধাস্তত্ত্ব নবাংশকাঃ । কঞ্জিবৃশ্চিকচাপানাং কক্ক টাস্তানবাংশকাঃ ॥ ভুলামিখুনকুন্তানাং তুলাদ্ধাঃ সমুদাহৃত। বৃকামূগাৰ্ণাঞ্চ মকরাদ্য নবাংশকাঃ ॥’ ( দীপিকা ) রাশিকে নয় অংশ করিলে তাহার এক এক অংশের নাম নবংশ। মেয, সিংহ ও ধন্থ এই তিনরাশির মেঘ অবধি করিয়া নবাংশ গণমা করিবে, অর্থাৎ ঐ তিন রাশির প্রথমাংশ মেষ, এবং মেঘের অধিপতি মঙ্গল ও প্রথমাংশের অধিপতিও মঙ্গল হইবে। দ্বিতীয়াংশ বৃষ, ঐ রাশির অধিপতি শুক্র, এই শুক্রই দ্বিতীয়াংশের অধিপতি। তৃতীয়াংশ মিথুন, মিথুনের অধিপতি বুধ, বুদ্ধই তৃতীয়াংশের অধিপতি । ... "
- এই প্রকার শেষদি নয় রাশির অংশক্রমে ৰে ক্ষে রাশির যে
ക്സ്പ
