পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৬৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নাগকেশর " নাগচম্প, মোরল। চম্পা ( বোম্বাই ও মহারাষ্ট্র ), নাঙ্গালমাল্য, নাঙ্গাল, শিক্ষনাগল্প, নাগশাল্প (তামিল) ; নাগকেশর, গজপুষ্পন্ন (তেলগু ), নাগসম্পিজ (কনাড়ী), কেন্দ্রচম্পগ, বেলুও চম্পকম্ (মলয় ), কেইঙ্গে (মগ), কেজু (ব্রহ্ম ), না-দেয়নে, মা-গাহ (সিংহল ) । পাশ্চাত্য উদ্ভিদ শাস্ত্রানুসারে বৈজ্ঞানিক সুন্ম স্বল্প প্রভেদ ধরিয়া ইহার কয়ট ভেদ আছে,—১ Mesua ferrea (সাধারণ নাগেশ্বর ) ২ M. speciosa ( নেপাল ও সিংহলে aru ), » M. coromondeliana (wtfisettrsi arw, Èstä otr o'r RR ER ER ), 8 M. Roxburghii ( 2HFs Ironwood), d M. Salicina, & M. Walkeriana. M. Pulchella. b M. Sclerophylla. s s M. Nagana ইহার অনেকগুলি নামই আবার পর্য্যায় নামরূপে ব্যবহৃত । ইহ চিরহরিৎ বৃক্ষ । অধিকাংশ পাৰ্ব্বত্য প্রদেশেই জন্মে। পূৰ্ব্ব বাঙ্গালার পর্বতে, হিমালয়ের পূর্বাংশে, আসাম, ব্রহ্ম, দক্ষিণাত্য, সিংহল ও আনামান দ্বীপে অধিক পরিমাণে দৃষ্ট হয়। গ্রীষ্মকালে ইহায় ফুল ফোটে। ইহার গন্ধ অতি সুন্দর। প্রতি ফলে ২/৩ট বীজ থাকে, ফল পাকিলে ফাটিয়া বীজ পড়িয়া যায়। বীজ হইতে তৈল হয়, উহা চৰ্ম্মপীড়ায় উপকারী । শুষ্ক ফুলে ছর্দি ও কাশির উপকার হয় । কঁচা ফল হইতে এক প্রকার তৈলাক্ত আঠা নির্গত হয়। রং—নাগকেশর ফুল হইতে ভারতবর্ষে একপ্রকার রং হয় । উহাতে রেশম রং করে। তৈল—সিংহলে ইহার বীজ হইতে এক প্রকার ঘন তৈল বাহির করে। এই তৈলে তথায় দীপ জ্বালা হয় এবং ইহা ক্ষতে ব্যবহৃত হয়। উত্তর কানাড়ায় বাতরোগে ঐ তৈল মর্দন করে। তৈল গাঢ় পীতবর্ণ। কানাড়ায় ইহার দর প্রতি মণ ৪ টাকা । ঔষধ—কবিরাজের অনেক ঔষধে এই ফুল ব্যবহার করেন। অনেকস্থলে ঔষধ স্বগন্ধ করিবার জন্তই দেওয়া হয়। ইহা সঙ্কোচক। পাকাশয়ঘটিত রোগে ব্যবহৃত হয় । পিপাসা ও অধিক ঘর্কেও ইহা প্রযুক্ত হইয় থাকে। মাখন ও চিনির সহিত এই ফুল বাটিয়া রক্তস্ৰাবী অর্শের বলিতে প্রলেপ দিলে বা হাতপায়ের জালায় হাতে পায়ে প্রলেপ দিলে উপকার হয়। সর্পবিষে ইহার ফুল ও পাতার রসে উপকার দর্শে। আঠা—ইহার কঁচা কচি ফল হইতে তৈলাক্ত আঠ অধিক পাওয়া যায়। এই আঠ তাপিণ তৈলের সহিত মিলাইয় একপ্রকায় বার্ণিশ প্রেস্তুত হয়। শিকড় ও ছাল হইতে ঐক্ষপ অঠে পাওয়া ধায় । ইহা কঁচ জলে মিশে না, সিদ্ধ করিলে মিশিয়া যায়। বেনজোল নামক পরিশ্রত মুরায় গলিয়া যায়। [ ৬৮২ ] & নাগজিছিাৰণ দিনাজপুর, রঙ্গপুর ও উত্তর বাঙ্গালার ইহার কলের খোলার তৈল পচা স্বাঙ্গে বহুল ব্যবহৃত হইয়া থাকে। খোস, পাঁচড়া ও চর্শরোগে ইহা মৰ্দ্দন কৰিলে বিশেষ ফল হয়। বীজের তৈল বাতরোগে মর্দন করা যায়। ইহার ছাল ও শিকড়ের কাথ, দীর্ঘকালের রোগীর রোগ সারিয়া গেলেও যে দৌৰ্ব্বল্য থাকে, সেই দৌৰ্ব্বল্যে প্রদত্ত হয়। এই কাখ তিক্তাস্বাদ । ইহার ফল অনেকে খায়। ইহার মধ্যস্থ সারকাঠ রীতিমত সিদ্ধ করিয়া লইলে ইহাতে ‘ উই লাগে না, এবং কেবল হাত দিয়া ঘসিলেই উত্তম পালিস হর । ইহার গাছ দেখিতে অতি সুন্দর। শাদা শাদা বড় বড় ফুল ধরিলে আরও শোভা হয়। ঘন পাতা ছয় বলিয়া ইহার গাছে খুব ছায়া হয়। বাগানে ও বাড়ীর নিকটে এই জগু অনেকে ইহা আগ্রহ করিয়া লাগায়। আসামী স্ত্রীলোকে ইহার পুষ্পগুচ্ছ ও কচিপাত খোপায় পরিধান করে। আসামের সীমান্তবর্তী স্ত্রীপুরুষ উভয়েই এই ফুলের গুচ্ছ কাণের ছিদ্রে ধারণ করে। ইহার সৌন্দর্ঘ্যে ও স্বগন্ধের জন্য সংস্কৃত কবির কামদেবের পঞ্চশরের মধ্যে ইহাকেও একটী শর বলিয়া গণ্য করেন। নাগকোবিল, তামিল প্রদেশের নাগপূজাবিশেষ। মহুরার নিকটবর্তী বােগৈ নদীতীরে সর্পমন্দিরে এই উৎসবে কিছু ধুম হয় ও বহু যাত্রীর সমাগম হইয় থাকে। [ নাগপূজা দেখ। ] নাগক্ষত্রিয়, { নাগবংশ দেখ। ] নাগক্ষেত্র, [ নাগাহবয় দেখ। ] নাগগন্ধ ( স্ত্রী) নাগস্ত গন্ধইব গন্ধে যন্তাঃ। নাকুলীকন্দ, চলিত নাই। নাগগর্ভ ( ) নাগঃ কীলকং গর্ড উৎপত্তিকারণং যন্ত । সিন্মুর । ( রাজনি” ) নাগচম্রদ, জনৈক কনাড়ী জৈনগ্রন্থকার। ইহার প্রণীত ১০২ কাগু পরিমিত জিনস্তোত্র বিখ্যাত । নাগচূড় (পুং) নাগঃ সৰ্প চূড়ায়াং যন্ত। শিৰ, মহাদেব। মাগচ্ছত্রা (স্ত্রী ) নাগস্ত ফণেব ছত্রং ছাদনং পত্রে যন্তাঃ । নাগদস্তী । ( রাজনি” ) নাগঞ্জ (স্ত্রী), নাগাৎ সীসকাৎ জায়তে জন-ড। ১ সিঙ্গুর। ২ রঙ্গ । ( ত্ৰি ) ৩ নাগজত মাত্র, সর্পগজ মাত্র । নাগজস্ব, (গ) ভূমি, স্থলম্। নাগজিহব (জী) নাগত সৰ্পস্ত জিহোব। ১ শারিব, চলিত अनरुभूल । २ चर्णश्रीब्र । [*ब्रिब cनभ।] নাগজিছিকা (স্ত্রী) নাগত জিছোব রক্তত যত, কপৃ, টাপি * * waistol (Red arsenic) . . ... ?