পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৭৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*." - yo v मंछेिक প্রিাণীর শিলালিপিৰণিষ্ঠ প্রাকৃতভাষা অপেক্ষা,নাতিপ্রাচীন প্রাঙ্কত তাষার প্রয়োগ ইত্যাদি প্রমাণে খৃষ্ট জন্মের বহু श्रृंडाँकी श्रृंरच्न झै जरुण माहेक अऊि श्हेब्रांरक्ष्, जिज्ञाहे বোধ হইৰে ।” কিন্তু আমরা পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণের মতা বৰ্ত্তী হইতে পারিলাম না। যখন গ্ৰীসদেশে নাটকের নাম গন্ধ হয় নাই, তাহার বহুপূৰ্ব্ব হইতেই "নটসূত্র’ বা নাটক প্রচলিত হইয়াছে। রামায়ণ, মহাভারত, হরিবংশ প্রভৃতি প্রাচীন গ্রন্থসমূহে নাটকের প্রয়োগ যথেষ্ট অাছে ই প্রথমেই লিখিয়াছি, এদেশীয় হিন্দুশাস্ত্রসমূহের মতে, ভরত মুনিই প্রথমে নাট্যশাস্ত্র প্রকাশ করেন। এখন দেখিতেছি, পাণিনি মুনি শিলালিন ও কৃশাখ নামক দুইজন নটসূত্রকারের উল্লেখ করিয়াছেন।” শিলালি ও কৃশাশ্ব নটসূত্র প্রচার করেন বলিয়, শৈলাল ও কার্শাশ্ব শব্দদ্বারা নটকে বুঝাইয়া থাকে। কাত্যায়ন বার্কিকে ‘শৈলাল’ শব্দ প্রকাশ করিয়াছেন। নটস্বত্রকার শিলালির নাম গুরুষজুৰ্ব্বেদীয় শতপথব্রাহ্মণ (১৩৫৩৩), সামবেদীয় অনুপদস্থত্র (৪৫,৫৫,৭৫) প্রভৃতি অতি প্রাচীন বৈদিকগ্রন্থে দৃষ্ট হয়। বিখ্যাত জ্যোতিৰ্ব্বিদ শঙ্কর বালকৃষ্ণ দীক্ষিত গণনা করিয়া প্রকাশ করিয়াছেন যে চারি হাজার বর্ষের উপর হইতে চলিল, শতপথব্রাহ্মণ রচিত হইয়াছে। এরূপ স্থলে নটসূত্রকার শিলালি চারি হাজার বর্ষের পূর্বে বিস্তমান ছিলেন। তাছার সময়ে গ্রীসে কোনরূপ নাটক প্রচলিত ছিল না। শৈব্যুশলে নট বুঝায়। বাজসনেয়-সংহিতায় লিখিত আছে— "মৃত্তায় স্বত গীতার শৈশৃং ধর্শায় সভাচরং (৩গ৬৫) সুতরাং দেখা যাইতেছে, নটের ব্যবহার বৈদিক সময় হইতে ভারতে প্রচলিত। বৌদ্ধদিগের প্রাচীন ধৰ্ম্মগ্রন্থে নাট্যরঙ্গের উল্লেথ পাওয়৷ যায়। যে সময়ে ভগবান বুদ্ধ রাজগৃহে উপস্থিত, মোগলায়ন ও উপস্তিষা নামে তাহার দুই শিষ্য সৰ্ব্বসমক্ষে অভিনয় করিয়াঞ্ছিলেন। • (*) Dr. Weber's Sanskrit Literature, p. 208. (২) রামায়ণ ১৫।১৮, ২৬৯৪, মার্কণ্ডেরপুরাণ ২০৮ । মহাভারত সভা ৩য় অঃ। হরিবংশে আছে— “রামায়ণং মহাকাষ্যমুদেশং নাটকীকৃতম্।।” (হরিবং ৮৬৭২) (৩) পারাশংশিলালিভ্যাং ভিক্ষুনটহুত্রয়ে৷' ( পা ৪,৩১১- ) কৰ্ম্মন্দকৃশাখাদিভিঃ প৷ ৪৩,১১১ ৷ (*) Indian Antiquary, for 1895, (*) সেতু নটং—মহীধর। । (o) Asiatic Researches, Vol. xx, p. 80, অধ্যাপক্ষ লাসেল 蠍 t ཤ༢༢ J i-oo- س-پی-سے نام-- ডাক্তার বের স্বীকার না করিলেও অধ্যাপক উইলসন প্রভৃতি খ্যাতনামা পণ্ডিতগণ সকলেই একবাক্যে স্বীকার कब्रिग्रांटझम, डांब्रडीौद्र नाप्नेरुं ॐॉब्रउंदांनैौग्न निजश्रे । नर्तकैक সম্বন্ধে হিন্দুগণ অপর কোন জডির নিকট ঋণী নহেন। উইলসন সাহেব স্পষ্টীক্ষরে লিখিয়াছেন, “Whatever may be the merits or defects of the Hindu drama, it may be safely asserted that they do not spring from the same parent, but are unmixedly its own. The nations of Europe possessed no dramatic literature before the fourteenth or fif. teenth century, at which period the Hindu drama had passed into its decline.” " পূৰ্ব্বতন হিন্দুরাজগণ নাটকাভিনয়ে উৎসাহ দিতেন। অনেকেই আবার স্বরচিত নাটক লিজে অভিময় করিয়া সাধারণের তৃপ্তিবিধান করিতেন। তন্মধ্যে কান্তকুজাধিপতি হৰ্ষবৰ্দ্ধন এবং শাকন্তুরীর অধিপতি চাহমানবংশীয় বিগ্রহপাল অগ্রণী। আজমীরের তারাগড় পাহাড়ের এক কোণে একটা মসজিদ আছে। প্রাচীন হিন্দুপ্রাসাদের মাল মসলার এই মসজিদুটা নিৰ্ম্মিত হয়। এই মসজিদ-গাত্রে প্রস্তরোপরি দুইখানি প্রাচীন সংস্কৃত নাটক খোদিত অাছে, তাহার একখানি মহাকবি সোমদেবরচিত ললিতবিগ্রহরাঞ্জনাটক’ এবং অপরখানি মহারাজাধিরাজ বিগ্রহপীলরচিত ‘হরকেলিনাটক’ । শেষোক্ত নাটকখানি ১২১০ সংবতে (১১৫৩ খৃষ্টাব্দে) রচিত হয়। উক্ত কুইখানি নাটকে অনেক ঐতিহাসিক কথা আছে। হিন্দুরাজগণ নাটকের কিরূপ আদর করিতেন, তাহা উক্ত খোদিতলিপি দেখিলেই সহজে জানা যায়। এরূপ নিদর্শন জগতের আর কোথাও নাই। ংস্কৃত নাটকের মধ্যে নাটকাবতার দেখিতে পাওয়া যায়, ইহা কবির অদ্ভুত কবিত্ব-শক্তির পরিচয় । উত্তর-রামচরিতনাটকে এইরূপ নাটক মধ্যে নাটকাভিনয় দৃষ্ট হইয় থাকে। কবি ইহার মধ্যে রামসীতার মিলন দেখাইয়াছেন। মহাকবি সেক্ষপীয়রও সুপ্রসিদ্ধ "হামলেট” নামক নাটকে ঐক্লপ নাটকাবতরণ করিয়া অসাধারণ রচনাকৌশলের পরিচয় প্রদান করিয়াছেন। কালিদাস, ভবভূতি, শ্ৰীহৰ্ষ প্রভৃতি প্রসিদ্ধ গ্রন্থকারগণ যে সকল নাটক রচনা করিয়া গিয়াছেন, তাহ পৃথিবীর সর্বপ্রধান fashio, “In the oldest Buddhistic writings the witnessing of plays is spoken of as something usual.” (I. AK. II, p. 81. ) (*) H. H. Wilson's Theatre of the Hindus, Wol. I, preface, p. XI. (৮) উক্ত ছুইখালি' শিলায় খোদিত নাটকের কতকাংশ indian Antiquary, Vol. XX.p, 20ökt #z &#x i 聽