পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৭৫৬

प्झ्न, उिनिरै जांभांत्र थडू। cश बाखि ८गरे भैषरब्रजांच्चসমর্পণ না করিয়া, অন্তকে অনুসন্ধান করে, তাছাকে বস্ত্রণাভোগ করিতে হয় ।” রাখুলীয়, তাহার এই সারগর্ভ বক্তৃতা শুনির এবং তাহার झांसिऊा ७ अयांष्ट्रशिक उांद cनषिब्रा अठाख श्रांश्लांनिऊ शहैद्रছিলেন। এজন্য তাহাকে তলবীগ্রামে বাস করাইবার অতিeवांटग्र शरथहे छूमिमांन कब्रिव्रांहिरणन, किरू नामक ऊांश चांप्नो গ্রহণ করেন নাই। র্তাহার খুল্লতাত লালু ঘোড়ায় ব্যবসায় করিবার জন্ত তাহাকে অর্থ প্রদান করিলে তিনি তাহার প্রত্যাখ্যান করিয়া এই ভাবে উত্তর দিয়াছিলেন, “শাস্ত্রপথ অমু*সরণ করিয়া, সত্যরূপ অশ্বের ব্যবসার করুন। আপনার খাদ্যের জন্ত সৎকাৰ্য্যাঙ্গুষ্ঠান করুন। এই কথা গুলিকে অসার উপন্যাস মনে করিবেন না । ঈশ্বররাজ্যে যাইবার পথ প্রস্তুত করুন, কারণ তখায় গমন করিলে চিরস্থখ ভোগ করিতে সক্ষম হইবেন।” তদনন্তর তিনি পুনরায় দেশপৰ্য্যটন জন্ত বহির্গত হইয়া বঙ্গদেশ ও তত্ৰত্য গিরি-শ্রেণী পরিভ্রমণ করিয়াছিলেন । এই গিরিভ্রমণ সময়ে প্রসিদ্ধ যোগীবর গোরক্ষনাথের সহিত র্তাহার সাক্ষাৎ হয়। আফগানিস্তান ভ্রমণকালে মর্দানার মৃত্যু হইলে তিনি বতাল নামক স্থানে প্রত্যাবর্তনপূর্বক তলবন্দী অভিমুখে যাত্রা করেন। (ইতিমধ্যে রায়-বুলার ও কালুর মৃত্যু হয় । ) মর্দানার পুত্র শাহজাদাকে সমভিব্যহারে লইয়। তিনি মূলতানে তালম্বা নামক স্থানে উপস্থিত হন। তথায় একদল দক্ষ্য কর্তৃক শাহজাদা ধৃত ও বন্দী হইলে, নানক তাহার বক্ততা-শক্তিপ্রভাবে তাহাকে মুগ্ধ ও সেই দক্ষ্যদলকে স্বীয় ধৰ্ম্মাবলম্বী করেন। তথা হইতে তিনি কাবুল ও কন্দাহারে গমন করিয়াছিলেন। কথিত আছে যে, পথিমধ্যে হস্তদ্বারা পৰ্ব্বতম্বলিত এক বিশাল ভূখণ্ডের গতিরোধ করিয়াছিলেন। পৰ্ব্বতে র্তাহার হস্তের চিহ্ন অঙ্কিত হইয়াছিল। এখনও ঐ স্থানটী বিদ্যমান আছে, লোকে উহাকে ‘পাঞ্জা সাহেব কহে । কাবুল হইতে প্রত্যাবর্তন করিয়া, তিনি পুনরায় কিছুকাল র্তাহার মিত্র আমনাবাদনিবাসী সুত্রধর লালুর সহিত বাস করিয়াছিলেন । এই সময় তাহার শিষ্যসংখ্যা অত্যন্ত বৃদ্ধি হইয়াছিল এবং সকলে তাহাকে সিদ্ধপুরুষ ও মহাধৰ্ম্মাধ্যক্ষ জ্ঞানে মান্ত করিত।.সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে, তাহার অবস্থারও অনেক পরিবর্তন হইয়াছিল। . এখন সমাজ ও পরিবারবর্গের উপর উাহার আর পূর্কের স্তায় অশ্রদ্ধা বা ঘৃণা ছিল না। কিছুদিন লালুর সহিত একত্ৰ বাসের পর, তাহাকে পরিত্যাগপূর্বক বালাকে সঙ্গে লইয়া তিনি মূলতানে গুরুছত্রমেলা দেখিতে যান। তখায় তিনি সমবেত মানবমণ্ডলী সমক্ষে, স্বীয় __ i ده۹ ] . नक्क . षटैब गाब मई क्रूज कछन। निहीब जरीचद्र देवश्मि লোনীর করারগণ সেই ৰজত গুনিয়া নানুকের বিরুদ্ধে সুমটের নিকট জীবেদনপত্র লিখির পাঠান। ইব্রাহিম ঐ সংবাদে फूक शहैद्र नॉनरुटक निझैौटङ इङ कब्रिब गईब यांन ७ ॐांशंब्र ধৰ্ম্মমত, বেদ ও কোরাণমত বর্জিত দেখিয়, ভঁাহাকে কায়ারদ্ধ করিয়া রাখেন। এই কারায় তাহাকে সাত মাস জাবদ্ধ থাকিতে হইয়াছিল ও এই দীর্ঘকাল তাহাক্ষে শস্তচুর্ণ করিতে হয়। পরে মোগলবংশীয় বাবর শাহ ভারত আক্রমণ করিয়া, ১৫২৬ খৃষ্টাব্দে পাণিপথনগরে ইব্রাহিমকে খরাজিত ও নিহত করিলে, মানক পুনমুক্তি লাভ করেন। তৎপরে তিনি সিন্ধুদেশে গমন করেন। তথায় বৈরাম নামক এক শিক্ষিত মুসলমানের সহিত তাহার ধৰ্ম্ম সম্বন্ধীয় অনেক তর্ক বিতর্ক হয়। এই সময়ে তিনি "আশা" নামক একখানি পুস্তক প্রণয়ন করেন। কথিত আছে যে, নানক সিংহল পরিভ্রমণ করিয়াছিলেন এবং সিংহলরাজ শিবনাথ ও অস্তান্ত অনেকে তাহার ধর্ণাবলম্বী হন। তিনি সিংহলে দুই বৎসর পঁাচ মাস বাস করার পর স্বদেশে পুনরাগমন করেন। নানকের ইস্তামূলভ্রমণ ও তুরষ্করাজের সহিত সাক্ষাৎ সম্বন্ধে একট প্রবাদ আছে। তুরুন্ধরাজ অত্যন্ত অর্থলোতী ও প্রজাপীড়ক ছিলেন । কিন্তু নানকের উপদেশগুণে তিনি তাহার যাবতীয় সঞ্চিত অর্থ ফকির ও দরিদ্রদিগকে দান করেন এবং প্রজাপীড়ন-অভ্যাস ত্যাগ করেন। নানক জীবনের শেষভাগে ইরাবতীতীরে গৃহাদি নিৰ্ম্মণিপুৰ্ব্বক স্থায়িক্ষপে বাস করিয়াছিলেন। তিনি তাহার পরিবারবর্গের কর্তা স্বরূপ হইয়াছিলেন। তাহার গৃহে সৰ্ব্বজাতীয় লোক আশ্রয় পাইত। তিনি ফকিরবেশে অবস্থান করিয়াও বহুসংখ্যক লোকের উপর প্রভুত্ব করিতেন। তাহার সকলে তাহাকে ধৰ্ম্মোপদেষ্ট বলিয়া মাগু করিত। রাজার স্তায় তিনি ব্যয় করিতেন। এখানে তিনি এক অতিথিশাল। প্রস্তুত করিয়াছিলেন, তথায় বহুসংখ্যক দরিত্র প্রতিপালিন্ত হইত। ইরাবতীতীরস্থ তাহার সেই বসতবাটী এখনও বর্তমান আছে এবং উহা "ডেরা-বাবা-নালক’ নামে প্রসিদ্ধ। নানক জালন্ধর জেলায় কর্তায়পুর নগর সংস্থাপন করিয়া তখায় এক ধৰ্ম্মশালা প্রস্তুত করেন । শিখদিগের নিকট এই স্থানটী অতি পবিত্র । এই স্থানে ১৫৩৮ খৃষ্টাৰে ৭১ বৎসর বয়সে নানক পরলোকগত হন। এই দীর্ঘকাল তিনি লোকহিতকর কাৰ্য্যে ব্যাপৃত ছিলেন। জীবনের শেষ ৪০ বৎসর * मांन १ निम ठिनि “सङ्ग” थाांठि cथां« रुईबांझिशन । कङ्ठांमृगूरुग्न ॐiशत्र प्रब्रग फ़िहबक्री ५काँगै शर्मौकिनगिब्र