, झाँक्रीं जॉश् *द अॉकt हदै८ठ kधञ्चाङ ङ्ग्न । हांग्रजब्रांशांम, निश्বান, শিকারপুর প্রভৃতি স্থানেও আঙ্গুরী প্রস্তুত হইত। বোম্বাই প্রদেশে কখন দ্রাক্ষ রোপিত হয়, তাহ ঠিক दशौ शीघ्र नां । श्वांtनtशृग्न ब्राझिश्व-ज३ॐiश्क (Collector) খাদেশে দ্রীক্ষা রোপিত করেন। পুণ, আহ্মদ নগর, আরঙ্গাবাদ প্রভৃতি স্থানেও দ্রাক্ষার চাষ আছে। কুয়াসায় বা আকাশ অধিক সময় মেঘাচ্ছন্ন থাকিলে দ্রাক্ষার অনিষ্ট হয়, সেই জন্ত পূৰ্ব্বঘাট পৰ্ব্বতের দক্ষিণে দ্রাক্ষ জন্মে না। নাসিক ও সাতপুর প্রভৃতি স্থানেও দ্রাক্ষার চাষ ছিল, কিন্তু কিছু দিন পূৰ্ব্বে রোগ হইয়া অনেক ক্ষেত্র নষ্ট হইয়াছে। বাঙ্গালায় সমধিক বৃষ্টি হয় বলিয়া এদেশে ভ্রাক্ষা প্রচুর *ब्रिभां८१ छtश्न ना दां श्रयांष्ट्र श्ब्र नt । दिक्षां८ब्र दिएअरुड: দানাপুর ও ত্রিহুতের জলবায়ু উত্তরপশ্চিম প্রদেশের छणवlबूझ भङ दणिब्र छथांब्र शमग्न झांक्राग्न क्रांरु रुग्न । ५४७१ খৃষ্টাব্দে কাপ্তেন মিলনায় কলিকাতার নিকট আপন উস্তানে দ্রাক্ষ রোপণ করেন এবং অনেক যত্নে ফললাভ করেন । বাঙ্গtলা দেশে কোন ধনী লোকের বাগানে কচিৎ দ্রাক্ষালতা দৃষ্টিগোচর হয়, কিন্তু দ্রাক্ষার চাষ হয় না। আসামে ইংরাজদিগের আমলেই দ্রাক্ষ রোপিত হয় । আসামের গবর্ণর জেনারেলের এজেণ্ট মেজর জেঙ্কিন্স সৰ্ব্ব প্রথম গৌহাটীতে দ্রাক্ষা উৎপন্ন করেন। তিনি দ্রাক্ষাক্ষল স্বপৰ করিবার এক নুতন নিয়ম অবলম্বন করিয়াছিলেন। মাম্রাজে বিশেষ পরিশ্রম ও যত্ন না করিলে দ্রাক্ষাফল উৎপাদন করা বার না । তবে নীলগিরি পর্বত ও তাহার উপত্যকায় দ্রাক্ষালত মৃদর ফল প্রসব করে। এখানে চতুর্দশ প্রকারের দেশীয় দ্রাক্ষার চাষ হয় । ১৮৮৮ খৃষ্টাব্দে ইংলণ্ড হইতে দ্রাক্ষা আনীত হইয়া রোপিত হইয়াছে, তাহারাও স্বন্দর বৰ্দ্ধিত হইতেছে। কিছুদিন পূৰ্ব্বে স্পেন হইতেও দ্রাক্ষ আনিয়া রোপণ কয় হইয়াছে। ব্ৰহ্মদেশে ইংরাজেরাই দ্রাক্ষ রোপণ করিয়া থাকেন। আবায় দ্রাক্ষা মুম্বাছ ফল দান করে। কিন্তু ব্ৰহ্মদেশের জল বায়ুর দোষে সেখানে দ্রাক্ষার চাষ হওয়া একরূপ অসম্ভব। এ দেশে এমন অনেক সুন্দর স্থান আছে, যেখানে দ্রাক্ষা রোপণ করিলে আশাতীত ফল লাভ করা বায়। দক্ষিণ যুরোপে প্রাক্ষ যেমন অনেকের জীবিকারূপে পরিগণিত হইয়াছে, গেরুপ কিয়ৎ পরিমাণে কাশ্মীর ও পঞ্জাবের উত্তরপশ্চিম প্রদেশ ব্যতীত ভারতের কুত্ৰাপি বাণিজ্য দ্রব্য হিসাবে झांन्नगंग्न फ्रांब झग्न नl । अ१ि%रग्न dयन भएनक স্থান আছে, যেখানে জল বায়ু ও মাটির গুণে প্রাক্ষা সতেজে ধৰ্দ্ধিত হইতে নদীঘিম পারে। ইংরাজরাজের প্রসাদে কাশ্মীরে এখন ত্রাক্ষার চাষ । হইতেছে, সেখানে ইহা একটি বাণিজ্য শ্লখ্যরূপে রোপিত . इहेब्रा अंcनष्कब्र जैौदिक इहेब नॅप्लिाइब्रां८छ्। क्रूि गाथाब्रगठः झाँक्रांद्र किन्मिन्, cषांनांक यष्ट्रठि थखङ इहेका ठांशहे वामिछामदा इहेग्न थाrक । cयांशंग-नयाँहे अकूदग्न श्रेष्ठ भांश्छांझॉरनङ्ग ब्रांछङ्गकांग श्रृंर्षTख़ कां★ौ८ब्रव्र जांत्रगंब्र भछ दिए°य ज्ञांलग्नगैौग्न झिल । पञङ्गणtखएवब्र गभग्न श्रेंटडहें जांभांद्र पञरुनङि इहे८ङ पञांङ्गस्ड इज़ । कणिकाँडांब्र पञांखर्जॉडिक প্রদর্শনীতে কাশ্মীরের মস্তে স্বর্ণপদক পুরস্কার প্রদত্ত হইয়াছিল। জাত ছুইটী প্রদর্শনীতে কাশ্মীর মস্ত বিশেষ প্রশংসিত হইয়াছে। ব্যবসার দিকে এ দেশীয় অনেকের লক্ষ্য থাকিলে ভারতে দ্রাক্ষার চাষ একটা প্রধান ব্যবসায় হইয়া উঠিবে । দ্রাক্ষায়ত (কী) দ্রাহ্মামিশ্রশেন পঙ্কং স্বতং। চক্রদত্তোক্ত झुष्ठोष५ दिtश्रय । দ্রাক্ষাদিরষ্টাদশাদি কাখ (পুং ) ৰাখ ঔষধ ভেদ। প্রস্তুত প্রণালী—কিসমিস, গুলঞ্চ, শঠ, কাকড়tশৃঙ্গী, মুখা, রক্তচম্বন, গুঠ, ফটুকী, আকনাদি, চিরতা, দুরালভা, বেণারমূল, ধনিয়া, পদ্মকাষ্ঠ, বাল, কণ্টকারী, পুষ্কয়মূল এবং নিম্ব এই সকল দ্রব্য একত্র করিয়া কাৰ্থ প্রস্তুত করিবে, ঐ কাৰ্থ সেবন করিলে জীর্ণজয়, অরুচি, খাস, কাস এবং শেখ বিনষ্ট হয়। (ভা"গ্র") দ্রাক্ষরিষ্ট (পুং) অরিষ্ট ঔবধবিশেষ। প্রস্তুত প্রণালী— প্রাঙ্ক ৬ • সের, পাকfর্থ জল ১২৮ সের, শেয ৩২ সের। এই কাথে ২৫ সের গুড় গুলিয়া তাহাতে গুড়ম্বক, এলাইচ, তেজপত্র, নাগেশ্বর, প্রিয়ঙ্গু, মরিচ, পিপুল ও বিড়ঙ্গ প্রত্যেক ১ পল পরিমাণে দিয়া সমুদায় আলোড়ন করিয়া ঘৃতভাণ্ডে ১ মাস মুখবন্ধ করিয়া রাখিয়া দিতে হইবে । পরে উত্তমরূপে ছাকিয়া লইবে । এই দ্রাক্ষরিষ্ট পান করিলে উরঃক্ষত, ক্ষয়রোগ, কাস, শ্বাস ও গলরোগ নিরাকৃত এবং বলবৃদ্ধি ও यश७कि इग्न । (ऐछषलाग्न” ) झांधिभन् (*) मैौर्षछ खांदः और्ष-हेमनिरु । দ্রাঘাদেশ । দীর্ঘত্ব । , দ্রাঘিমা (পুং) ১ দৈর্ঘ্য, দীর্ঘত। ২ যে কল্পিত রেখা মধ্য* রেখার উভয় পাখে পুৰ্ব্বপশ্চিমে ব্যাপ্ত আছে। প্রাথমিক । দীর্থঙ্ক , भक्षाएग्नषी इहेष्ठ अछाछ शरनब्र नूबर (Longitude ) । ঐ স্থান প্রাথমিক দ্রাঘিমার পূর্ব হইলে পূৰ্ব্ব দ্রাঘিমাম্বর এবং পশ্চিমে হইলে পশ্চিম-দ্রাঘিমাস্তয় । সংস্কৃত জ্যোতিষে
- দেশাত্তর’ বলে । g
বর্তমান কালে আমরা যে দ্রাঘিমান্তর স্বীকার করি, তাৰ
