মুসলমান , [ ૨૬૬ ] মুসলমান জাসির খুলিতে হয়। অতঃপর হাতৰন্তন, পঞ্চ জুমাৰ্গ, কলস-কমাঠ উঠান প্রভৃতি দেশাচর অঙ্গুষ্ঠিত ছ।g a মহন্ত্রদের আদেশ, কোরাগ ও ইসলামী গাৱ৷ জয়লারে । চারিটার অধিক বিৰাছ শিক্ষ। কিন্তু কেহ কেহ এই নিয়ম অতিক্রমঞ্চ করিয়া ৰহসংখ্যক দারপরিগ্রহ করিয়া शाद्रकन । मवृदि क्लेिशू प्रणऊांन ● लउ ब्रयमै ब्र नाभि*ौफून করিয়াছিলেন । 步法 भून्लभाम ५ई शष्इ भिम्नलिषिङ ०gीि निको आचौरब्रम्न সস্থিত বিবাহ নিষিদ্ধ হইয়াছে—১ মাতা, ২ জয়মাতা, ৩ ৰেট, ৪ রুধিবাবেটী, ৫ ভগিনী, • স্কি (পিত্নী), ৭ খালা ( মাসী ৮ ভাইঝি, ৯ ভাগিনেয়ী, ১• দাক্টফুধ-পিলাই বা কুঞ্জদাস্ত্রীধারী, ১১ দুধবছিন, ১২ শাস (শাশুড়ী), ১৩ বধূ এবং ১৪ শালী, পত্নী মরিলে শালিকে বিবাহে দোষ স্পর্শে না। উহাদের মধ্যে খুল্লতাতকভাকে বিবাহ কল্লিলে বিশেষ গৌরব আছে। এই সম্বন্ধ-নির্ণয়ের সার্থকতা জ্ঞাপন করিয়া এইরূপ একটী প্রবাদবাক্য প্রচলিত হক্টরা জাসিতেছে,-—“চাচ আপন চাচী পর, চাচীর মেয়ে বিয়ে কর।” ইহাদের মধ্যেও ৰিৰাহ সম্বন্ধ ভঙ্গ হইয় থাকে। তালাক্ কি ৰিয়ান “তালাক্ ই রুজাই এবং ‘তালাকৃ ই মুতালাক্কা’এই ब्रिविथ यशैौग्न अझैोब्र महिड नत्रकष्ध्रुम श्हेप्ड श्राप्ख्न । जचकচ্ছেদেরুণাময় বিবাহকালে প্রাপ্ত যৌতুকাংশের অৰ্দ্ধেক ফিরাইয়া দিতে হয়। সম্পূর্ণ প্রত্যপণ করাই প্রশংসনীয়। তালাকৃ দিবার পর পুনরায় ঐ পত্নীকে গ্রহণ করিবার ব্যবস্থা আছে। ‘তালাক্ ই মুতালাক্কা’ অনুসারে পত্নীত্যাগ করিলে তাহার সহিত পুনঃ সহবাস নিষিদ্ধ, কিন্তু যদি ঐ রমণী অন্ত পুরুষকে বিবাহ করিয়া তাহাকে তযুগ করে ও পুনরায় পূৰ্ব্বস্বামীর প্রেমপ্রার্থ হয়, তাছা হইলে তিনি আপনার পরিত্যক্ত পত্নীকে পুনরায় গ্রহণ করিতে পারেন । বিবাহব্যাপারে মুসলমানদিগকে যে বিপুল দেশাচারের অনুষ্ঠান করিতে হয়, তাহাতে অধিক সময় আৰশুক। নিম্ন শ্রেণীর দরিদ্রগণ অর্থাভাবে ঐ সকল ক্রিয়া সম্পন্ন করিতে পারে না। রাজপুত্র ও ওমরাহুদিগের বিবাহে গাত্রহরিদ্রাগ্রসঙ্গে প্রায় ৬মাল কাল অতিবাহিত, হয়। ঐ সময়ে প্রাত্যহিক ক্রিয়া"কলাপের সৰিত ভোজ ও নৃত্যগীতাদি উৎসৰ আচরিত হইয়। খাকে এবং পক্ষ বা একমাল কাল পর্য্যন্ত অক্সান্ত দেশাচারগুলির অম্বুষ্ঠান দ্বারা ৰিৰাহকার্য্য সম্পন্ন করিতে প্রায় ১ বর্ষ কাল অতিবাহিত হইয়া থাকে । नञ्चारु छझम७लौ ७ थषrदिख गयां८छ बिबांह नमांथां श्हें८ठ প্রায় ১১ দিন লাগে। প্রথম ৩ দিন হরিয়াদান, ৪র্থ মেহেঙ্গী প্রেরণ, ৫মে কgাগৃহ হইতে জঙ্গভর সুৰ্যের প্রতিপ্রেরণ, ওষ্ঠে फ छांद्र नt७ मिमां९, १८ब ब्राच्चन्न, vरम कजण-की-मांठ, cउन গড়াই, ৰিবিয়ান ও বুড়ি, ৯মে জাহেঞ্জ, ১•মে ঝোল ফোয়ণ । এ* ১১শে নিকা ও জিলব। ইহার ক্টেধ চারি দিন পরে কঙ্কণখোলন, ছাতবর্তম এবং সাধারণতঃ পাচদিন পরে छूभागै अरठेिङ ङ्ग्न । षनि नयब्रॉडांव इग्न, टांझा शहे८ण ५क দিল্পই প্রতি ঘণ্টায় এক একটা কাৰ্য্য অনুষ্ঠিত হইয়া থাকে। বিশ্বাস । ইছারা ভূত প্ৰেতাদিতে বিশ্বাস করে। ভূভাবেশ এবং তুষ্ট গ্রন্থের কোপদৃষ্টি হইতে অব্যাহতি পাইবার নিমিত্ত তাহার কবচ, তাবিজ, ও মন্ত্রাদি প্রয়োগ করিয়া থাকে। { ভৌতিক তত্ত্ব দেখ ] বাঙ্গালার মুসলমান-সমাজ । বাঙ্গালায় শেখ, সৈয়দ, মোগল ও পাঠান মামক শ্রেণী:চতুষ্টয় বিদ্যমান দেথা যায় । উছারা সম্ভবতঃ উত্তর ভারত হইতে ক্রমশঃ বাঙ্গালায় আলিয়া বাস করিতেছে। পাশ্চাত্য মুসলমানসমাজে আরবগণ শেখ এবং আলীর বংশধরগণ সৈয়দ নামে পরিচিত ; কিন্তু বাঙ্গালার প্রকৃত আদিম অধিবাসির মধ্যে যে সকল ভারতসন্তান ইসলাম ধৰ্ম্মে দীক্ষা গ্রহণ করিয়াছিল, তাহাদের মধ্যেও শেখ উপাধি গৃহীত হইয়াছে। বাঙ্গালার এই মুসলমানসম্প্রদায় বিভিন্ন শ্রেণীর হিন্দুসমাজ হইতে গঠিত। এখানকার মুসলমানদিগের মধ্যে দুইটী সামাজিক বিভাগ আছে,—উচ্চ শ্রেণীসভূত ও সঙ্গতিসম্পন্ন এবং দীনহীন ও দরিদ্র ভেদে এই স্বাতন্ত্র্য লক্ষিত হইয় থাকে । বৈদেশিক খাটি মুসলমান এবং উচ্চবংশীয় হিন্দুধৰ্ম্মত্যাগী লইয়া আসরাফ, বা সঙ্গিফ, সমাজ এবং নিম্নশ্রেণীর বিভিন্ন হিন্দুসম্প্রদায় হইতে আঙ্গলাফ সমাজ নির্দিষ্ট হইয়াছে। এই শেষোক্ত সমাজ ‘কামীন ইতর’ বা "রেজাল’ নামে খ্যাত । এই সমাজের মধ্যে বেহারবাসী নাও-মুসলীম্, উত্তর বঙ্গের নস্তা এবং পুৰ্ব্ব বঙ্গের শেখদিগকে গণ্য করা যাইতে পারে। এতদ্ভিন্ন জোলাহ! (তাতি, ধুনিয়া (থুম্বুরী), কলহ, কাজ রা (শব জী বিক্রয়ী ), হজাম্ব ( নাপিত) ও দরূদ প্রভৃতি নিকৃষ্ট ব্যবসাবলম্বিগণ আজ লাফ, শ্রেণীর অন্তভূক্ত হইয়াছে। এক কথায়, হিন্দু সমাজে দ্বিজ ও পূত্রে যেরূপ প্রভেদ, মুসলমান-সমাজে আসত রাফ, ও আজলাফ, শ্রেণীতে তদ্রুপ পার্থক্য লক্ষিত হয়। সৈয়দগণ পুরোহিতসম্প্রদায় এবং মোগল পাঠানগণ হিন্দুর ক্ষত্রিয়বর্ণের তুল্য। উপরি উক্ত ছুইট সমাজ ব্যতীত, আঙ্গাল নামে আর একটা তৃতীয় শ্রেণীবিভাগ নির্দিষ্ট আছে। হালালখোর,
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চদশ খণ্ড.djvu/২৫৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।