পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চদশ খণ্ড.djvu/২৬৩

মুসলমান [ ২৬৩ ] মুসলমানধৰ্ম্ম মিদিয়া বা জাজ রবে জান, বাবিলন আসিরিয়া, সিদ্ধ, লিজিস্থান, খোরাসান, তাৰিরিস্থান, জুঞ্জন, কাবুলিস্থান জাবুলিস্থান, মবঙ্কল্পহর, বুখারিয়া, ইজিপ্ত, মেরিটানিয়া, ইরাক, মিলোপেটেমিয়া, এবং ইথিওপিয়া হইতে জিএল টার পর্যাজ সমগ্র উত্তর-আফ্রিকা, জর্জিয়, সার্কেলিয়। "প্রভৃতি বিভিন্ন রাজ্য খলিফ। কারণ মলয়সীদের শাসনাধীন ছিল। এই বিস্তীর্ণ সাম্রাজ্য মধ্যে মুসলমানজাতি ও ইসলামধৰ্ম্মেয় প্রভাব বিস্তৃত হইলেও তত্ত্বদেশবাসিগণ স্বদেশীয় ভাষ ভুলিতে পারেন নাই, অথবা স্বদেশীয় ভাষা পরিত্যাগপূৰ্ব্বক বিজেতা আরবীয়ের ভাষায় গ্রন্থরচনা করিতে অভ্যাস করেন নাই। এতদ্ভিন্ন মহম্মদ বংশীয় খলিফাগণের মক্কায় অবস্থানের পরেই, ওস্মৈয়দ ও আব্বাসবংশীয় খলিফাগণের যথাক্রমে দামাস্কাস ও বোগদাদ নগরে রাজপাট পরিবর্তনহেতু খলিফাগণের উৎসাহ-প্রাপ্ত না হওয়ার আরবভাষা দশন, বিজ্ঞান, সাহিত্য, ব্যাকরণ প্রভৃতি বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক গ্রন্থ পুষ্টিলাভ করিতে পারে নাই । যে সময়ে উাহার। জ্ঞানচর্চা ও সাহিত্যোন্নতির নিমিত্ত রাজপ্রসাদ লাভ করিয়াছিলেন, সে সময়ে জারবজাতির জাতীয় জীবন নিম্প্রভ হইয়া আসিতেছিল। আরবে কোরাণশাস্ত্র রচনা হইবার পর, বেদাপ্ত, দশম ও বিজ্ঞানাদি বিয়ের উৎকর্ষতাজ্ঞাপক অন্ত কোন গ্রন্থ সঙ্কলনের উল্লেখ * ওয়, ৰায় না। মহম্মদের প্রত্যভিব্যক্তিতে যে রূপ স্বগীয় অঙ্গরোগণের লালিত্যময়ী রূপমাধুরীর বিকাশ আছে, পরবর্তী ভোগলালসাপ্রিয় মহম্মদীয়গণ সেইরূপে সুন্দরী সুন্দরী পরী ও যুবতীগণের অবতারণা করির আরব ও পারস্তদেশীয় উপাখ্যানমালায় আদিরলের বিভাগ বিস্তার করিয়া গিয়াছেন । জ্যোতিষ ও গণিতশাস্ত্রে মুসলমানগণ উন্নতি লাভ করিতে পারেন নাই, এমত নহে। তাহারা গ্রহনক্ষত্রাদির অবস্থান, রাশিচক্রনির্ণয় প্রভৃতি বিষয়ে সম্যক পারদর্শী ছিলেন । খলিফা আল মামুনের রাজত্বকালে আৰু আবদলা মহম্মদ বিন্‌ মুসা আরবীয় ভাষায় আলজিবুর (Algebra) নামক বীজগণিত হিন্দুশাস্ত্র প্রণয়ন করেন। ঐ গ্রন্থ প্রণয়নকালে তিনি যে * হিন্দুদিগের স্বপ্রাচীন বীজগণিত, লীলাবতী প্রভৃতি হইতে সাহায্যলাভ করেন নাই, এরূপ বলা যায় না। স্বfৰঞ্জ ও স্বপ্রসিদ্ধ পাশ্চাত্য পণ্ডিত কুলক্রকৃ, ডাওফান্টস, কাসিরি প্রভৃতি একবাক্যে তাছা প্রতিপাদন করিয়া গিয়াছেন। পারস্তের শাহ নৃপতিগণ কৰিত্বের বিশেষ পক্ষপাতী ছিলেন। তাহাঙ্গের রাজত্বকালে ৰছগুণগ্রামসম্পন্ন মজাঙ্কবিचिप्द्राभलि अब्रअंश्न कब्रिज्ञा माग्नज्छाष। अणङ्गस कब्रिग्न তৎকালে গিয়াছেন। পারস্তরাজ্যে মুসলমান-দার্শনিকেরও দ্ধে একান্ত অসদ্ভাব ঘটিয়াছিল, এরূপ ধলা ধায় না। ফার্দীর স্থায় कविs गोब्रत्श अनाहङ श्हेब्र। अल्लको धोग शब्राहेब्राश्प्णिन । ভারতে মোগলসম্রাট অকম্বর শাহের রাজ্যকালে এবং তাহারই অনুগ্রহে আবুল ফজল, ফৈজী প্রভৃতি অনেকানেক भूगणनान ग७िउ श्नूिलाज़अइ ७य६ भशाखांब्रडानि फे"ाशान পারসৗভাষায় অনুবাদ করিয়া লইয়াছিলেন। গুনা যায়, এই সুচতুর বাদশাহের আদেশে তৎকালে "অল্লোপনিষৎ’ নামে কোরাণের আরবী ভাষা ৰিমিশ্রিত সংস্কৃত গ্রন্থ অথৰ্ব্বৰেঙ্গের উপনিষদাংশ বলিয়া প্রচারিত হয়। আকবর শাহ ও অঙ্গালু दिtधाएगारी नदादनिष्भग्न चाब्रा बिख्छि छाषा श्tऊ७ भूगणমান-সাহিত্যের কলেবরপুষ্টি হইয়াছিল। অষ্টান্ড বিজ্ঞানের সঙ্গে সঙ্গীভৰিতাও মুসলমান রাজতন্ত্রের মধ্যে প্রবেশলাভ করিয়াছিল । যদি আরবজাতির অভু্যখানের জবাৰৰিত পরেই, মুসলमान-गांयाcजाब्र विणब्रनाथन ना कैफ, एठांश श्रेरण श्राब्रवैोब्र खाबाच लेमङि ७ अश्नमूररब्र विकाश गङदनग्न हिंथ कि ना, ८क वणिरङ गां८ब्र । अहचर्नेौब्र कन्छैजग९ झ्हे८द्ध श्राब्रवैौब्र७ध छवि अ*ग्रफ शहेरण, शनैौत्र चाषिनांद्रकक्नॉ चाषैौमद्ध जरुगघन फग्निद्रा शtन हाटम बस्छङ्ग ब्राअणf$ हान्म कब्रिव्राश्tिणन । ठनबषि विडिन्न cननैब aाइ नमूनान्न यूनणभनসাহিত্যকে অলঙ্কৃত করিতেছে। - মুসলমানধৰ্ম্ম, মৎস্বদের অভিষ্যক্ত ইসলাম ধৰ্ম্ম । ইহাকে একেশ্বরধৰ্ম্ম বলা যাইতে পারে। মহম্মদ আরবরাজ্যে যে পবিত্র মুশ্লিম্ব-ধৰ্ম্মমত প্রচার করেন এবং মহম্মদীয় সমাজে যে মত নিত্য এবং সারসত্য বলিয়ঃ গৃহীত হয়, কোরাণ ওস্থে সেহ মত স্বব্যক্ত আছে। মহম্মদ স্বয়ং ঐ গ্রন্থ রচনা করিয়াtছলেন । তিনি ঈশ্বরের প্রেরিত দূতের নিকট প্রত্যহ যে এক এক অধ্যায়ের উপদেশ পাঙ্কতেন, তাছাছ তিনি এগু গ্রন্থে লিপিৰদ্ধ করিয়া যান। ঈশ্বর দূত প্রতিপাদিত কোরাণ ৰ্যন্তাত সোল্লা বা প্যাগম্বরগণ কর্তৃক কথিত উপাখ্যানাংশ, ইসলামধৰ্ম্মতত্ত্বজ্ঞগণের বাক্যে একমত হওল ও কিয়াস বা জ্ঞানবিস্তার দ্বারা ধৰ্ম্মপালনই ধৰ্ম্মাঙ্গ। এতদ্ভিন্ন এই ধপের ”ইমান ও দীন” নামে প্রধান দুই অঙ্গ আছে। মতপ্রকাশকের প্রতি বিশ্বাসস্থাপমই “হমান” এবং লিষ্ঠ ও শ্রদ্ধান্ন সঞ্ছিত তদ্ধৰ্ম্মের নিরূপিত জাচারাদি প্রতিপালনের নাম “দীন”। ১ দেবারাধনা ও দেহগুচি, ২ ভিক্ষাদান, ৩ উৎসৰাদি উপন্ধাপ এৰু মত্তাধার এই চাৰিটা আচারাল। এৰ ১ ঈশ্বরবাক্য, ২ স্বগী যুক্ত গণের অভিব্যক্তি, ও কোৱাণ শাস্ত্র, ৪ প্যাগশ্বরগণের উপদেশ