মুত্রবিজ্ঞান [ ఇసెరి মুত্রবিজ্ঞান -T “মূত্রে না"; ক্ষিপেৎ শ্বেতশাঙ্গলীপুষ্পচুর্ণকম্। তত্রৈব স্বর্তৰদ্ৰব্যং দৃশুক্তে চেৎ পশ্নেছহনি। ততো গর্ভং বিজানীয়াৎ স্ক্রিয় ইখং ৰিশেষতঃ ॥* স্ত্রীলোকের মূত্রে শ্বেত-শালী-পুষ্প-চুর্ণ নিক্ষেপ করিয়া রাখিয়া দিবে। পরদিন ঐ মূত্রে স্বতৰং পদার্থ ভাসিতে দেখা গেলে, সেই রমণী গর্ভবতী হইয়াছে, জানিবে। মহৰি জতুকর্ণের নিয়োছত শ্লোক দ্বারা বুঝা যায় যে, মূত্র পরীক্ষাপূৰ্ব্বক তাহ পুরুষ কি স্ত্রীর তাছা অনায়াসে নিীত হইত। মুত্রৈস্তুল্যমিতে তৈলে মিশ্রয়েৎ মুলজং রসম্। করকস্ত ততো বিস্তাৎ পীতাভং যদি তন্তুবেৎ। পুরুবস্তেতি তন্মুরং নীলাভং চেঞ্জ থং স্ক্রিয়ঃ ॥* মুত্রের সহিত সমপরিমাণ তৈল মিশ্রিত করিয়া তাহাতে করকমুলের রস প্রক্ষেপ করিৰে । ঐ মূত্র যদি পীতবর্ণ দৃষ্ট হয়, তাছা হইলে উহা পুরুষের মুত্র এবং নীলবর্ণ দৃষ্ট হইলে তাহা নিশ্চিত নারীর মূত্র। মুত্রপরীক্ষা দ্বারা স্ত্রীলোকের পুত্রোৎপাদিকা শক্তি ও ৰন্ধ্যাজের পরিচয় পাওয়া যাইত । “মূত্রে কচুষ্ণে নারীণাং নিক্ষিপ্যোজলহীরকম্। দিনত্রয়াবসানে তল্লখতে বেদনিৰ্ম্মলম্। সস্তানোৎপাদিক। শক্তিন ষ্ট। জ্ঞেয় ততঃ স্ক্রিয়াং ॥* স্ত্রীলোকের মুত্র ঈষদুষ্ণ করিম তাহাতে একখণ্ড উজ্জল হীরক নিক্ষেপ করিবে । তিন দিবস পরে যদি ঐ ইৗরকখণ্ড মলিল দৃষ্ট হয়, তবে সেই রমণীর সস্তানোৎপাদিক শক্তি নষ্ট হইয়াছে, জানিবে। মূত্রপরীক্ষা দ্বারা ঋষিগণ বলিতে পারিতেন, তাহ বালকের কি যুবার কিংবা বুদ্ধের। “মুত্ৰৈঃ সমঞ্চোষ্ট্রদ্ধথে সেবচুর্ণং বিমিশ্রিতে । প্রক্ষিপ্য যদি তত্ৰৈৰ ফেনরেখা ন দৃশুতে। ততো বালন্ত জানীয়াদধিক চেদ্যবয়সঃ । অল্প বৃদ্ধস্ত তন্মুত্ৰং ভবেদিতি মুনিশ্চিতম্ ॥” মুত্র ও উষ্ট্রদুগ্ধ সমভাবে মিশ্রিত করিয়া তাহাতে সেব চুপ নিক্ষেপ করিলে যদি ফেনরেখা দৃষ্ট না হয়, তবে তাছ। ৰালকের, অধিক ফেনরেখা দৃষ্ট হইলে তাছা বুৰার এবং অল্প ফেনরেখা থাকিলে তাহা বুদ্ধের মুত্র বলিয়া জানিৰে। এইরূপ মূত্রপরীক্ষা বিষয়ক বহু সংখ্যক শ্লোক জতুকর্ণের পুস্তকে দৃষ্ট *. সমস্ত লোকের উদ্ধাঁর অসন্তৰ। কৰিবল্লভ দামদাসের জ্যোতিষসারার্ণব পুস্তকে সামুঞ্জিক অধ্যায়ে মুত্রপরীক্ষণস্থলে এহুরূপ লিগিত অাছে যে,— XᎳ * 38 “न मूबt cएमिगर ब७ दिsा क्राण, निभष्कठि ॥: অর্থাৎ মূত্ৰত্যাগ কালে যাহাজের ফেনরেখা দৃষ্ট না হয়, তাহারা অপুত্ৰক হইবে। এইরূপ মূত্রপরীক্ষ। বিষয়ক শত শত শ্লোক আছে । তস্থার বিজ্ঞ চিকিৎসকগণ প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য মূত্রবিজ্ঞানের উৎকৰ্ষাপকর্ষ বিচার করিতে পারেন । বর্তমান পাশ্চাত্য চিকিৎসকগণ মুত্রতত্ব সম্বন্ধে বহু গ্রন্থ প্রকাশ করিয়াছেন, এখানে মতি সংক্ষেপে তাছার কথঞ্চিৎ লিপিবদ্ধ হইল ঃ– - * জীবগণের লিঙ্গত্বার দিয়া ৫।বাহিত শারীরিক জলীয় মলই মূত্র । আমরা থাদ্যাদির সাহত যে জল পান করিয়া থাকি, তাহার ও খাদ্যদ্রব্যের জলীয়াংশ কতক পরিমাণে ঘণরপে प्यदर श्रदनिष्टाश्त्र भूखाक्र८° °श्रिष्७ झ्हेग्रा भोग्न भक्षा रुझेप्च्च লিঙ্গপথে নিঃস্থত হহয়! থাকে । শারীরিক অসুস্থত।-নিবন্ধন সময় সময় মূত্রের বিকৃতি ঘটে। সুস্থশল্পীরীর মুত্র জলের স্কার স্বচ্ছ ও তরল, সামান্ত রোগে উছ গাঢ় হরিদ্রাযুক্ত লোহিতবর্ণ এবং মেহদি দোযছষ্ট হইলে উছা অস্বচ্ছ ও অপেক্ষাকৃত গাঢ় হয় । রোগৰিশেষে রক্তপ্রস্রাব ও ছহয়৷ থাকে । দ্রব্যরসের বিকৃতিপ্রাপ্ত জলীয়াংশ প্রথমে বুক্ককে ( kidney ) আলিয়া সঞ্চিত হয়, পরে তথা হইতে bladder বা মূত্রাশয়ে চালিত হইলে তলপেট টন্ টন্ করিতে থাকে এবং স্বভাবতঃই মূত্রত্যাগের বাসন জন্মে। এই মুত্র শরীরত্যক্ত দূষিত জলীয় মূল ভিন্ন মার কিছুই নহে । মুত্রপরীক্ষা। শরীরমধ্যগত অন্যান্ত যন্ত্রের স্থায় মুত্রযন্ধেরও প্রদাহ ও বিশেষ বিশেষ পীড়া উপস্থিত হইয়া থাকে। সেই সময় মূত্র বিবিধ বর্ণে পরিবর্তিত হয় ৪ তাহাতে শর্করাদি নানাপ্রকার পদার্থ দেখিতে পাওয়া যায়। স্বভাবতঃ মূত্রের সহস্রাংশে ৯৬৭ ভাগ জল,১৪২ চউরিয়া, চউরিক এসিড, ১• মিউকস এবং ৮ ভাগ সলফেটু ও ফফেট অব সোড়া; পটাস, মাগনেসিয়া ও ক্লোরাইড অব সোডিয়ম্ থাকে । বুৰুকের পীড়ায় ঐ সকল পদার্থের নুনাধিক্য এবং অদ্যাগু অস্বাভাবিক ৰণ্ডও नृटिcशाकद्र इब्र । রাসায়নিক । মুত্র পরীক্ষা করিতে হলে উহার বর্ণ, স্বচ্ছাস্বচ্ছতা, গন্ধ ও নিয়ে কোন অধঃক্ষেপ আছে কি না, তাহাই প্রথমে লক্ষ্য করা আবশুক । ত পরে উহার আপেক্ষিক গুরুত্ব এবং উহ। অল্পাক্ত বা ক্ষারযুক্ত তাহ জ্ঞাত হওয়া উচিত। জয়রসযুক্ত মূত্রে নীলৰণের লিটমস (blue litnus paper) - wtwis, «qat *fa%$3° *IGA ( alkaliue uriñe ) cvufes &
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চদশ খণ্ড.djvu/২৯৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।