মোম [ ৪৫৩ ] মোম הששהפבר T-I - - } মোম লইয়া ফিতা অথবা চাদরের স্থায় পাতল করে । তংপরে তাহা ছাদের উপর অথবা ময়দানে নিৰ্ম্মিত সানের উপর, সুৰ্য্যের রৌদ্র ও উত্তাপে বিছাইঃ মধ্যে মধ্যে তছুপরে জল ছিটাইয়া দেওয়া হয়। ঐৰূপে উপযুপিরি স্বৰ্য্য কিরণে উত্তপ্ত হইয়া মোমের উপরিস্থ হরিদ্রাবণ উপিয়া | যায়। উহার অভ্যস্তর দেশ ও তলভাগ তখনও হরিদ্রাবর্ণে রঞ্জিত থাকে । পুনরায় উহাকে গালাইয়া তৎপরে ফিতা বা পাত প্রস্তুত করিয়া রৌদ্রে দিলে আবার একদিক শাদা হইয় পড়ে। এইরূপ প্রক্রিয়tয় ক্রমশ: মোম সাদা হইয়া । আইসে। কখন কখন সালফিউরিক এসিড, বাইক্রোমেট অব পটাশ দিয়া মোম পরিষ্কার করা হয়। এই লিবারেটেড, ক্রোমিক এসিড, ক এক মিনিটের মধ্যে মোম পরিষ্কার করিতে সমর্থ । - ঠ হাতে ঘরের মেঝের পালিশ এবং সিলিংওয়াক্স, লিথোগ্রাফিক ক্রেয়োন্স, ও মাষ্টিক প্রভৃতি প্রস্তুত হইয়া থাকে। সাদ। মোম কেবল মাত্র বাতি, ফুল, প্রতিমুক্তি প্রভৃতি দ্রব্য সংঘটনে । ব্যবহৃত হইতে দেখা যায় । কেলিকে নামক ছাতার কাপড়ের চাকচিক্য সম্পাদনের নিমিত্ত্ব এবং মোম-জামা ও টপোলন নামক আচ্ছাদন-বস্ত্রে ও মোমের বহুল ব্যবহার হত য় থাকে। ঔষধাৰ্থেও মোমের বহুল ব্যবহার দেখা যায়। হত। স্নিগ্ধতাBBBB L BBBBB S BBB BBB BS BBJ SS SKK ঔষধের সহিত মিশ্রিত করিয়! সেবন করিতে দেওয়া হয়। সাধারণতঃ ইহা মলম ( Ointment ) প্রস্তুত করিতেই ব্যবহারে লাগে । হিন্দু প্রধান ভারতে শুকর-বসার পরিবরে মোমের মলম বিশেষ আদরণীয়। যে হেতু শূকরের চব্বি হিন্দু মাত্রেরই অস্পৃশ্য। এতদ্ভিন্ন শূকর-বসার অপেক্ষা মোম অধিক দিনস্থায়ী হয়, পচিয়া নষ্ট হয় না। এই সুস্থ আয়ুৰ্ব্বেদ, বিদগণ ১ ভাগ হরিদ্রা বর্ণের মোম ॐ a डाश মধুসংযুক্ত Coromel নামক একটী মিশ্রপদার্থ শূকরধসার পরিবর্তে ৰ্যৰহ1র করিতেছেন । সামান্ত থোসপাচড়া বা অন্তরূপ ক্ষত হইলে আমরা মোমের মঙ্গম বা পটি করিয়া লইয়া থাকি। এক সিকি ওজনের মোম এক কাচ্চ নারিকেল তৈল ও ফুইআন মাত্রার আচডেফরম, ৰা গন্ধক মিশাইলে উৎকৃষ্ট মলম প্রস্তুত হয় । মোম ও অহিফেন বা কুইনাইন নারিকেল-ভৈলে গলাইয়া পাচড়ায় দিলে ক্ষত আরোগ্য হয়। মোম গাঙ্কচৰ্ম্ম শিথিল করিয়া চৰ্ম্মকে শুকাইৰtয় চেষ্টা করে । কাঠের অসিৰাবে রুই পোকা ধরিলে তাহা শীঘ্রই নষ্ট आहेखांश्च गछांबन । किरङ cबfम-पठां*ि[* uयकत्व कब्रिब्र! ठांझांप्ठ XV 38 লাগাইলে কীট মরিয়া যায় এবং কাঠের কোন ক্ষতি করিতে
- itcप्ले न! ।
হিন্দুর পূজা, ব্ৰ হু ও শুভকৰ্ম্মাদিতে মোমের ৰাতির প্রয়ে জন হয়। বিবাহের সিন্দুরচুব ড্রীতে মোমের বাতি দেয়। vদুর্গাপুক্তার সময় মোমের বাতি-দিবার নিয়ম আছে । দুর্গাদি শক্তিমূৰ্ত্তির হস্তে মোমের পদ্মফুল ও মোমের ফুলের মাল সাজাইয়া দিতে দেখা যায় । নিম্নশ্রেণীর হিন্দু-রমণীগণের মধ্যে সিথ। কাটিয়া মাথায় মোম গালtষ্টয়া দিবার নিয়ম আছে। উত্তরপশ্চিম ভারতে ও উড়িষ্যায় চুল বসাইবার জন্তু এখনও রমণীগণ মোম মাজিয়। থাকেন। ইংরাজাধিকারে ও এ প্রথার প্রকার ম্ভেদ ঘটিয়াছে মাত্র । হিন্দুর অসংস্কৃত মোম-পিণ্ডের পরিবর্তে যুরোপীয় সুলভা জাতি-সংস্কৃত ও সেীগন্ধযুক্ত cosmeticএর প্রচলন হইয়াছে। বিশুদ্ধ মোমের বাতি ভিন্ন বর্তমান চর্বিবর বাড়িতে ও বহুল পরিমাণে মোমের মিশ্রণ থাকে । এই মোমবtfত বহুকাল হঠতে একটা বাণিজ্যপণ্য মধ্যে গণ্য হইয়াছে । ভারতের সভ্য হিন্দুগণ এবং বৈদেশিক মোগল, পাঠান, আরবীয়, পারসিক, তুর্ক, চীন, রুয, জাপান, ইংরাজ, ফরাসী, জন্মণি, অষ্টায়, ইতালীয়, স্পেনীয় প্রভৃতি দেশবাসিগণের নিকট কেরোসন তৈল ও কোল গ্যাস আবিষ্কৃত হইবার পুৰ্ব্বে এই মোমবাতি প্রতিষ্ঠা লাভ করিয়াছিল এবং এক সময়ে ইহার অবাধ বাণিজ্য চলিয়াছিল । [ মোমবাতি দেখ । ] মোমৃজামা ( পারস ) মোম লাগান বস্ত্র । মোম ঢাল মোমবাতি, শিল্পজাত পণ্যদ্রব্যবিশেষ। মধুমক্ষিক নামক ( দেশজ ) বস্ত্রবিশেষ । জীব শরীরের নিঃস্বত মল ইষ্টতে ইহার উৎপত্তি। মধুচক্রনিৰ্ম্মাণকালে মক্ষিকাজাতি কিরূপ কুশলতার সহিত নীড়স্থ ডিম্ব গহবরগুলি প্রস্তুত করে, তাহা ভাবিলে চমৎকৃত হইতে হয় । প্রত্যেক গহবর গুলিই যটকোণাকারে নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকে। এই মৌচাক হইতে মধু বাহির করিয়া অবশিষ্টাংশ জাল দিয়া পরিস্কৃত মোমে রূপান্তরিত করিতে হয়, পরে তাহা হইতে পলিতাযোগে বৰ্ত্তিক প্রস্তুত করিয়া গৃহাদিতে আলে। c7 9ग्न1 इग्न । কেবল যে মক্ষিকাদলই ইহার মূগীভূত কারণ, তাহ। লছে । অন্যাঙ্গ প্রাণীর মেদ হইতেও বাতি প্রস্তুত হইয় থাকে । দেশবিশেষে বৃক্ষনিৰ্য্যাসে চব্বির স্তার জলনশীল পদার্থ আছে । উস্থা অন্তান্ত দ্রব্যের সছিত সংমিশ্রিত করিলে अtिणांक जांगांहेदाब्र से”यूख वांद्धि यजङ एहेब्र थारक ।