যাজপুর ه سران ] J যাজপুর - প্রায় ১০০২ শকান্সে সোমরাজবংশের অধঃপতন হইলে, এষ্ট শাকপুরে বৈষ্ণবগণের প্রতিপত্তি বিস্তৃত হয়। ঐ বৈষ্ণবগঙ্গ বংশ ক এক শতাব্দ এখানে রাজ্য শাসন করেন । বৈষ্ণবপ্রাধা সময়ে এখানে অসংখ্য বিষ্ণুমূৰ্ত্তি ও বিষ্ণুদাস গরুড়ের মূৰ্ত্তি প্রভৃতি খোদিত হইয়াছিল। উপরে গরুড়স্তম্ভের গরুড়মূৰ্ত্তির বিষয় উল্লেখ করা গিয়াছে। এমন কি, সপ্তমাতৃকাf54's 8&# (Sculptured gallery) Aftwo otoদেবের মন্দির ও স্থাপিত হইয়াছিল। এক কথায়, বৈষ্ণবধৰ্ম্মের সৰ্ব্ববিয়য়ক চিত্র যাজপুরে রক্ষা করিতে বৈষ্ণবরাজগণ ক্রটি করেন নাই । নিকটবর্তী একটা উপবন মধ্যে সূর্য্যোপাসনারও নিদর্শন রছিয়াছে। এখানে কতকগুলি হুৰ্যোপাধক নিরস্তর পবিত্র অগ্নির রক্ষাকার্য্যে ব্যাপৃত আছেন। মন্দির দেউলের স্থানে স্থানে ও সপ্তাশ্বরখে অধিষ্ঠিত স্বৰ্য্যদেবের মূৰ্ত্তিও অঙ্কিত দেখা যায়। কোণকের বিখ্যাত স্বৰ্য্যমন্দির এই স্বতন্ত্র উপাসকসম্প্রদায়ের বিগত কীৰ্ত্তির নিদর্শন । উছা এক্ষণে ভগ্নাবস্থায় পতিত’। [ কোণার্ক দেখ। ] যে সময়ে হুর্য্যোপাসন উড়িষ্যায় প্রবল হইয় উঠে, ঠিক সেই সময়ে গঙ্গ বংশীয় রাজগণের অভু্যদয় হয় । এই গঙ্গবংশীয় নৃপতিগণ ধীরে ধীরে বৈষ্ণবধয়েরই প্রতিপত্তি বিস্তারে বদ্ধপরিকর হন । [ গঙ্গবংশ দেখ। ] সুর্য্যবংশীয় বিখ্যাত রাজা প্রতাপরুদ্র দেবের রাজ্যকালে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু যাজপুরে পদার্পণ করেন । শ্রীচৈতন্তের আগমনে এখানে বৈষ্ণবের প্রাধান্ত ঘটে । প্রতাপরুদ্র শ্রীচৈতন্তুদেবের শিষ্যত্ব স্বীকার করিয়াছিলেন । ইনিই যাজপুরের বিখ্যাত বরাহমন্দির স্থাপন করেন । [ প্রতাপরুদ্র ও চৈতন্ত দেখ। ] বরাহমন্দির, প্রতাপরুদ্র দেব কর্তৃক ১৫০৪–১৫৩২ খৃঃ অন্ধ মধ্যে নিৰ্ম্মিত হয়। মন্দিরের গঠন, উড়িষ্য। প্রদেশের অম্লান্ত মন্দিরের ম্ভায় ; গর্ভগৃছে বরাহদেবের মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত আছে ; উছার সম্মুখে জগন্মোহন মণ্ডপ এবং তাছার সম্মুখে প্রস্তর দিয়া বাধান চত্বর। প্রবাঙ্গ—এই চত্বরে বসিয়া বয়াংদেবের সম্মুখে লোকে গোদান করিলে, cभागूरु पब्रिग्न। यभत्ताङ्गश् उषा बज्रब्रो बनोब्राप्ण श्रोग्न श्हेब्र। থাকে। এই ব্যাপারে গো'র মূল্যস্বরূপ নুনিকল্পে পাচ টাকা দিতে হয় ; ব্রাহ্মণ বরণের কাপড় ॥• জ্ঞান, গো-পূজার বস্ত্র ও নৈবেম্ব ১২ গোদানের দক্ষিণ ১২ ও গো-দানের সাক্ষীর अभिभा ।• श्रादश क इहेब्रा पांtस । अबध्न, *t७tभ१ अtच*एव दछन् एहेछ। थाप्कन । भ७िाङ्ग दार्थ-प्टेवरुद्री क्लङ cभोकोम মূল্যাদি গ্রহণ, দশাশ্বমেধ ঘাটে স্নানদক্ষিণ গ্রহণ ও নাভিগায় পিগুদানের দক্ষিণা-গ্রহণ। এই মন্দির প্রাঙ্গণের অনেকগুলি ক্ষুদ্র মন্দিরে ক্রাস্তিদেবী, কাশীবিশ্বনাথ, বৈকুণ্ঠ আদি বহুবিধ দেবমূৰ্ত্তি রহিয়াছে। প্রাঙ্গণের এক ধারে একটা বটবৃক্ষ, উল্লাহ। ধৰ্ম্মবট নামে খ্যাত ; উক্ত মন্দির হইতে বৈতরণীতে নামিবার জন্ত পাথরে বাধান ঘাট আছে, তাহাতে নবগ্রহমুৰ্ত্তি অঙ্কিত দেখিতে পাওয়া যায়। এই ঘাটের সম্মুখে বৈতরণীতে চড়া পড়িয়াছে ; বর্ষ ভিন্ন অপর সময়ে জল থাকে না , বৈতরণী স্বান করিতে হইলে দূরে यो हेटज्र झम्न । বরাহদেবের সম্মুখে বৈতরণীর অপর পারে একটা প্রশস্ত গৃহমধ্যে অষ্টমাতৃক-মূর্তি রহিয়াছে। অষ্টমাতৃক-মন্দিরের পশ্চাদভাগে জগন্নাথ দেবের আলয় । মন্দির প্রাঙ্গণ, ২৫০ ফুট দীর্ঘ ও প্রস্থে ১৫ • ফুট হইবে। প্রাঙ্গণের চতুদিকে যে প্রাচার তাহা লেটারাইট প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত। বরাহ ও জগন্নাথদেবের মধ্যবৰ্ত্তী শুষ্ক-বৈতরণী-গর্ভে শতভিযানক্ষত্রযুক্ত চৈত্র কৃষ্ণাত্রয়োদশতে বারুণীযোগ উপলক্ষে যাত্র আরম্ভ হয়, উছা অমাবস্তা পৰ্য্যস্ত থাকে। তৎকালে ১০১২ সহস্ৰ যাত্রা উপস্থিত হইয়। বৈতরণী-স্নান এবং বরাহ, অষ্টমাতৃক ও জগন্নাথদেবকে সন্দশন ও পুজা করিয়া থাকে। শনিবারে বারুণী হইলে ‘মহাবারুণী যোগ হইয়া থাকে। অশুভক্ষণে ষোড়শ শতাকে যাজপুরে হিন্দু-মুসলমানে বিবাদ উপস্থিত হইয়াছিল, সেই বিবাদের ফলে এখানকার প্রাচীনকীর্তিসমূহ ধ্বংসমুখে পতিত হয়। মুসলমানদিগের অত্যাচারে ও যুদ্ধবিগ্ৰছে উৎসাদিতপ্রায় হইলেও এখানকার ৭ ঘর প্রাচীন ব্রাহ্মণবংশের কুলগ্রন্থ হইতে জানা যায় যে, তাহাদের পুৰ্ব্বপুরুষগণ খৃষ্টীয় ৬ষ্ঠ শতান্ধে এখানে আসিয়া বাস করেন। ঐ পুরোহিত বংশ চন্দ্রবংশীয় প্রথমরাজের নিকট হইতে তৎকালে অনেক ত্ৰক্ষোত্তর লাভ করেন। সেই সকল সম্পত্তি এখনও তাহদের বংশধরের ভোগ-দখল করিতেছেন। বারুণী স্বান উপলক্ষে এখানে যে মেলা হয়, তাহাতে ঐ সময়ে বহু তীর্থযাত্রীর সমাগম হুইল্প থাকে। বৈতরণী-স্নানের পর এখানে শ্রাদ্ধ করিবার বিধি আছে। শ্রাদ্ধকারীরা স্ব স্ব পিতৃপুরুষগণের বৈতরণী উত্তরণপুৰ্ব্বক স্বৰ্গ-গমনকামনায় গোদান করিয়া থাকেন । পুরোহিতসম্প্রদায় যাত্রীদিগকে গোরু বেচিয় বিস্তর অর্থ উপার্জন করেন। পুষ্ণোক্ত প্রসঙ্গক্রমে বোধগম্বা হইতে ধাজপুর পর্যন্ত গঙ্গাস্বরের জেছবিস্তারকে ৰৌদ্ধ ধর্মের বিস্তার কল্পনা করিলে निङाख अरबोखिक रङ्ग ना ; कांद्रन षषन पांजशूद्ब्रड जछि
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চদশ খণ্ড.djvu/৬৭৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।