*.
- श्रृंत्र
কঠোর তপস্তার হাজার বৎসরের পর পিতামহ সস্তুষ্ট হন। কৃমলযোনি সমস্ত দেবগণের সহিত ভগীরথের নিকটে উপস্থিত হইলেন। ভগীরথ পিতামহকে আপনার অভিপ্রায় জানাইলেন। ভগীরথের অভিপ্রায় গঙ্গা পৃথিবীতে অবতীর্ণ হইলে তাহার পূর্বপুরুষগণ মুক্ত হইতে পারেন, उक्र छांशग्न ¢कांन ७ककौ छै°ां★ कब्लिग्न cमम । वक्रां স্বীকার করিলেন বটে, কিন্তু ভগীরথের তপস্তায় অবসান হইল না। গঙ্গা স্বৰ্গ হইতে ধরাতলে পতিত হইলে পৃথিবী তাহার বেগ ধারণ করিতে পরিবে না, সুতরাং গঙ্গাধারণ করিবার জন্ত আবার মহাদেবের তপস্তা করিতে হইল। ৬ আশুতোষের আরাধনায় মহারাজকে অধিক কষ্ট করিতে হইল না, একবৎসরের মধ্যেই ভগীরথের ভূপস্তায় সস্তুষ্ট হইয়া ভূতপতি বর দিতে উপস্থিত হইলেন, এবং ভগীরথ আপনার অভিপ্রায় জানাইলে তিনি গঙ্গাধারণ করিতে অঙ্গীকার করিলেন। গঙ্গা মনে মনে ভাবিলেন, ভাল হইয়াছে, এইবার ভোলানাথ আমার হাতে জব হইবেন, আমি এত জোরে পড়িব যে ভোলানাথের সহিত পৃথিবী ভেদ করিয়া পাতালে চলিয়। যাইব । মহাদেব গঙ্গার আন্তরিক ভাব জানিতে পারিয়া পূৰ্ব্ব হইতেই সাবধান হইলেন। যথাসময়ে গঙ্গা স্বৰ্গ হইতে শিবের মাথার উপরে পতিত হইল। শিবের অসাধারণ কৌশলে শ্রোভস্বতীকে তাহার মাথার জটামধ্যেই থাকিতে হইল, কোনপ্রকারেই বাহির হইতে পারিল না । ভগীরথ গঙ্গাকে দেখিতে না পাইয়া পুনৰ্ব্বার তপস্যা করিতে লাগিলেন, তাহার তপস্তায় সন্তুষ্ট হইয়া ভূতপতি গঙ্গাকে পরিত্যাগ করিলে বিন্দু সরোবরে পতিত হইল। বিন্দুসর হইতে গঙ্গার সাতট স্রোত বাহির হয়। হ্রাদিনী, পাবনী ও নলিনী নামক তিনটী পূৰ্ব্বদিকে, বজ, সভা ও সিন্ধুনামক অপর তিনটা পশ্চিমদিকে গ্রাম, পৰ্ব্বত, বন, উপবন প্রভৃতি ভাসাইয়া চলিয়া গেল, এবং অপয়ট ভগীরথ-প্রদর্শিত পথে গমন করিল। ইহারই ভাগীরথী নাম হইয়াছে । ভাগীরথী যাইয়৷ সাগরে পতিত হইলে ভস্মীভূত সগরতনয়ের পবিত্র হইয়া স্বর্গে চলিয়া গেলেন । ভগীরথের অতীষ্টসিদ্ধি হইল। ( রামায়ণ আদিকা" ৪২, ৪৩, ৪৪ সর্গ) •ात्रोच्न ७को नाम बिसूक्षौ । हे नाम श्रेष्ड श्डेक অথবা অপর কোন কারণেই হউক অনেকের বিশ্বাস যে, গঙ্গা বৈকুণ্ঠযাসী ভগবান বিষ্ণুর পী হইতে উৎপন্ন হইয়াছে। কিন্তু [ s8१ 1 शंत्री বিষ্ণুপুরাণ পাঠে জানা যায়, যে আকাশমণ্ডলে ধ্রুবকে অবলম্বন করিয়া সমস্তু জ্যোতিষ্ক মণ্ডল অবস্থান করে, সেই জ্যোতিষ্কমগুলে মেঘ অবস্থিত, পৌরাণিকগণ ইহাকেই বিষ্ণুর তৃতীয় পদ বলিয়া বর্ণনা কয়িয়া থাকেন। মেঘ হইতে বৃষ্টি হয় এবং ভাহাতেই গঙ্গার উৎপত্তি হইয়াছে। (১) গঙ্গার আর একটী নাম জাহ্নবী, রামায়ণ ও বিষ্ণুপুরাণে ইহার কারণ এইরূপ লিথিভ হইয়াছে। মহারাজ ভগীরথ রথে চড়িয়া অগ্রে অগ্রে চলিন্ডে লাগিলেন। স্রোতস্বতী গঙ্গাও গ্রাম, নগর, বন, উপবন *প্রভৃতি ভাসাইয়া প্রবলবেগে তাছায় অনুগমন করিতে আরম্ভ করিলেন। মহামুনি জহ, আপনার আশ্রমে বসিয়া একটা যজ্ঞের আয়োজন করিতেছিলেন, গঙ্গার জলে র্তাহার যজ্ঞবাট ভাসিয়া গেল, যজ্ঞে বিল্প হইল, মুনি কিন্তু নড়িলেন না। জহ চটিয়া উঠিয়া গঙ্গাকে জব্ব করিতে চিন্ত৷ করিলেন । ভাবিয়া চিন্তিয়া পরিশেবে যোগবলে গঙ্গাকে পান করিয়া ফেলিলেন । দেবতা, গন্ধৰ্ব্ব, মমুয্য প্রভৃতি সকলেই বিস্ময়াপন্ন হইল। গঙ্গার অভাবে কি গতি হইবে ভাবিয়া সকলেই চিন্তাকুল হইয়া উঠিল, পরে মুনিকে অনেক অমুনয় বিনয় করায় জহ, কর্ণরন্থ দ্বারা গঙ্গাকে পরিত্যাগ করলেন, ইহাতেই গঙ্গার নাম জাহ্নবী বা জহু স্থত হইয়াছে। (রামা য়ণ ১। ৪৩ সঃ) দেবীভাগবতের এক স্থানে লিখিত আছে— লক্ষ্মী, সরস্বতী ও গঙ্গা তিনজনেই নারায়ণের পত্নী, তিনজনেই বৈকুণ্ঠে নারায়ণের নিকট অবস্থান করিতেন। একদিন গঙ্গা সোংস্ককে বার বার নারায়ণের প্রতি কটাক্ষপাত করেন, নারায়ণও তাছা দেখিয়া একটু হাসিয়াছিলেন, কিন্তু সরস্বতী তাহাতে বড়ই চটিয়া গেলেন। রাণী নারায়ণকে উত্তম মধ্যম দুই এক কথা শুনাইয়া দিলেন। নারায়ণ আর কিছু না বলিয়া বাহিরে আসিলেন। এদিকে সরস্বতী ও গঙ্গার মহাকলহ চলিতে লাগিল । পদ্মা মধ্যস্থ হইয়া মিটাইতে গেলেন, ভাছাতে বিপরীত হইল। সরস্বতী পদ্মাকেই প্রথমে শাপ দিলেন, “তুমি নদীরূপ ধারণ করিয়া পাপীর আবাস মর্ত্যলোকে গমন কর ।” গঙ্গীও আর স্থির থাকিতে পারিলেন না, তিনিও বলিলেন, "পয়ে! ও যেমন বিনাদোষে তোমাকে শাপ দিয়াছে, উহাকেও সেইরূপে নদীরূপে মর্ত্যলোকে গিয়া পাপরাশি গ্রহণ করিতে হইবে।” সরস্বতীও ° cगरीसागक्tउद्र भाउ, त्राहरु १ाङ्ग१ कब्रिोङ्ग अछ दएकग्न। यहाँ४श्रदच्ने अब्रोक्ष्म कुन् । (১) ধ্রুধে চ সৰ্ব্বজ্যোতিংৰি জ্যোতিঃস্থম্ভোমূঢ়ে দ্বিজ । বে বেযু সন্ততা বৃষ্টি বৃষ্টেশ্যাপোহথ পোষণ।...... ७क्ष्मउ९ गण१ क्रिकफूजैव्रभभलाञ्चकम् । छड: यदउँtठ बमन् नगर्वन्tाश्रृंझ्ब्र! जब्रि९ ।। जन। cनदाननावांनार चश्tगणनगिधबा " ( रिकू५ २ivजःt) T