গজ [ ડ8 l গজ
মন্দির ও নগরের চারিপাশ্বে বনজঙ্গলের মধ্যে সেইরূপ ভগ্নগৃহাদির বড় বড় টিপি পড়িয়া আছে।” গঙ্গা উপ প্রদেশের সহায়ণপুর জেলার অন্তর্গত একটা নগর। অক্ষা ২৯° ৪৬২-* উ:, দ্রাঘি" ৭৭-১৮ সহায়ণপুর হইত্তে ১১॥• ক্রোশ দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থিত। লোকসংখ্যা প্রায় ত্তের হাজার। নগরট নূতন ও পুরাতন দুইভাগে বিভক্ত। প্রবাদ আছে, গঙ্গারাও নামে একজন রাজা পুরাতন অংশ এবং শেখ আবদুল নুতন অংশ পত্তন করেন। গঙ্গোত্তম-নরোত্তম, রামপঞ্চাধ্যায়ের পদসরসী নামে এক টীকাকার । গঙ্গোত্তরী, উ প" প্রদেশের গড়বাল জেলার অন্তর্গত একটা পুণ্য স্থান । অক্ষা ৩০° ৫৯ উ:, দ্রাধি” ৭৮ ৫৯ পুং । এখানে পাহাড়ের উপরে গঙ্গার দক্ষিণকুলে গঙ্গাদেবীর মন্দির আছে । শত শত তীর্থযাত্রী এই মন্দিরে ভাগীরথীর মূৰ্ত্তিনশনে আসিয়া থাকে। হিন্দুগণের বিশ্বাস এইখন হইতেই গঙ্গা গোমুখী হইয়া তারতবর্ষে অবতরণ করিয়াছেন । এই স্থান হিন্দুগণের মহাপুণ্যপ্রদ। এখানকার দেবীমন্দির সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে ৬৮৭৮ হাত উচ্চে অবস্থিত। [ গোমুখী দেখ ] গঙ্গোঞ্জব (রী ) গঙ্গয়া উল্ক্যতে উন্ম কৰ্ম্মণি ঘঞ গঙ্গা প্রবাহশূন্য জুলাদি । গঙ্গোদৃেদ ( পুং ) গঙ্গায়া উদ্ভেদ প্রথম প্রকাশে যত্র বহুত্রী। তীর্থবিশেষ । এই স্থানে পিতৃদেবতার তর্পণ করিলে ৰাজপেয় যজ্ঞের ফল হয়, এবং চরমে মুক্তি লাভ হইয় থাকে । *গঙ্গোদ্ভেদং সমাসাদ্য তৰ্পয়েৎ পিতৃদেবতা । বাজপেযুমবপ্নোতি ব্ৰহ্মভুতো ভবেৎ সদা ॥” (ভারত ৩৮১ অঃ) গঙ্গোল ( পুং ) মণিবিশেষ, গোমেদক । ( হারাবলী ) গচ ( দেশজ ) স্থল, মোটা, পুরু । গচ্ছ (পুং ) গম-ভাবে কিপ তুক্চ গতং গমনং ছাতি ছে। ক। ১ বৃক্ষ, গাছ । ২ লীলাবতীর শ্রেটী ব্যবহারান্তর্গত গণিতবিশেষ । { গণিত দেখ ] ৩ জৈনধৰ্ম্মাবলম্বীর মধ্যে এক একটা শাখার নাম । [ জৈন দেখ। ] গচ্ছিত ( দেশজ) নিক্ষিপ্ত, গুপ্ত, গছান। গছান ( দেশজ ) নিক্ষিপ্ত, গুস্ত, গচ্ছিত। গঞ্জ (পুং স্ত্রী) গজতি মদেন মত্ত্বো তবতি গজ আচু। ১ হস্তী, शजौ । छौणिcत्र ठोर् श्य । দ্বী বল্প জন্তু হইলেও মমুষ্যের বিশেষ উপকারী ও আদরণীয়। পৃথিবীর প্রায় সমস্ত স্থানেই হস্তী দেখিতে *t७इ शांइ । द€मांम गमप्ब्रव्र छtग्न अठि <थांझैौन काएगs --- הר-------- হস্তীর সমধিক আর ছিল এবং মানুষের অনেক প্রয়োজনে আসিত। ঋগ্বেদের অনেক স্থানে হস্তীর উল্লেখ আছে, ইহ। ছাড়া প্রাচীন প্রায় সকল গ্রন্থেই হস্তীর বিষয়ে অনেক বর্ণনা ८मशिtउ श्रृंॉ७ग्नां शांध्र । @t5ौन १भि११ भन्नुषाग्निब्र शृब्रि হস্তীর জাতিভেদ, লক্ষণ, রোগ ও চিকিৎসা প্রভৃতির বিষয় নিরূপণ করিয়াছেন । বরাহমিহির বৃহৎসংহিতায় ভদ্র, মন্ত্র ও মৃগ এই তিন জাতীয় হস্তীর উল্লেখ করিয়াছেন। যে হস্তীর দন্তেয় বর্ণ মধুর ন্যায়, অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সুবিভক্ত, দেহটা স্থলও নহে কৃশ ও নহে কিন্তু অতিশয় বলশালী, অবয়বের গঠন সুশৃঙ্খলাবদ্ধ, মেরুদণ্ডট্য দেখিতে ধনুকের স্তায় এবং জঘনভাগটা শূকরের সদৃশ, তাহাকে ভদ্রজাতীয় হস্তী বলে । ষে হস্তীর বক্ষস্থল ও কক্ষাবলি শিথিল, উদর দীর্ঘ, গলদেশ বৃহৎ, চৰ্ম্ম পুরু, পেট ও পুচ্ছমূল স্থল, চক্ষু দুইট সিংহের ন্যায়, তাহাকে মন্দ্র হস্তী বলে। যাহার অধর, লাঙ্গুল ও লিঙ্গ খৰ্ব্বাকৃতি, গলদেশ, দস্তু, শুড়, কাণ ও পা চারিখানি অপেক্ষাকৃত ছোট, কিন্তু চক্ষু দুইটী স্থল, তাহাকে মুগ বলে । যে সকল হস্তীতে মিশ্র লক্ষণ অর্থাৎ উভয় লক্ষণ দেখিতে পাওয়া যায়, তাহাদিগকে সঙ্কীর্ণ বা সঙ্কর-জাতীয় বলিতে হইবে । এই তিন প্রকার হস্তীর মধ্যে যুগ জাতীয় হস্তীর উচ্চতা ৫ হাত, দৈৰ্ঘ্য ৭ হাত এবং দেহের পরিমাণ ৮ হাত পৰ্য্যপ্ত হইয়া থাকে । মন্ত্র হস্তীর উচ্চতা ৪ হাত, দৈর্ঘ্য ৬ হাত ও শরীর-পরিমাণ ৭ হাত । ভদ্র হস্তীর উচ্চতা ৩ হাত, দৈর্ঘ্য ৫ হাত ও শরীর-পরিমাণ ৬ হাত পৰ্য্যন্ত হইয়া থাকে। কিন্তু সঙ্কীর্ণ বা সঙ্কর-জাতীয় হস্তীর পরিমাণের ঠিক নাই । সময়ে সময়ে হাতীর শরীর হইতে একপ্রকার জল ( ঘৰ্ম্ম ) বাহির হয়, তাহাকে মদজল বলে । ভদ্ৰহস্তীর মদজল হরিদ্বর্ণ, মন্দ্ৰহস্তীর হরিদ্র সদৃশ, মৃগহস্তীর মদজল কৃষ্ণবর্ণ এবং সঙ্কীর্ণ-জাতীয় হস্তীর মদ মিশ্র । সে সকল হস্তীর ওষ্ঠ, তালু ও বদন ঈষৎ রক্তবর্ণ, চক্ষু দুইটী দেখিতে চড়াই পার্থীর চক্ষুর মত, দীতের মগ্রভাগ স্নিগ্ধ অথচ উন্নত, মুখ পৃথু ও আয়ত, মেরুদণ্ড ধমুকের ন্যায় উন্নত, প্রশস্ত ও অতিশয় নিমগ্ন এবং কুম্ভদেশ কুৰ্ম্মসদৃশ ও এক একটা রোমরেখাযুক্ত, যাহার কর্ণ, হমু, ললাট ও গুহাদেশ অপেক্ষাকৃত বিস্তীর্ণ, যাহার নখ ১৮টা ৰ ২৯টা, দেখিতে কুৰ্ম্মপৃষ্ঠের ন্যায় ক্রমোরত, বাহার শু ভূট তিনট রেখাযুক্ত এষং গোল, যাহার লোমাবলী সুন্দর এবং যাহার মন্ত্ৰ মুগন্ধি ও শ্বাসবায়ু হইতে পদ্মগন্ধ পাওর वाब्र, दब्राइमिश्tिद्रब्र भरङ cमहे जकण रुखैौहे फे९ङ्कहे ७द९ রাজগণের ব্যবহারযোগ্য। যে সকল হাতীর অঙ্গুলিগুলি