গঞ্জ থাকে। ব্ৰহ্মরাজ্যেও শ্বেতহস্তীর পূজা হয়। ব্ৰহ্ম ও খামরাজের অন্ততম "উপাধি শ্বেতহস্তিরাজ। এই দেশবাসীর। ভক্তিপূর্বক শ্বেতহস্তীর গলায় মাল্য, চন্দন দিয়া নানাবিধ উপচারে তাহার পূজা করিয়া থাকে। সে দেশে শ্বেত হস্তীর বাস্তবিকই রাজভোগ। শ্বেতহস্তীকে সুবর্ণ শৃঙ্খলে আবদ্ধ করা হয়। রাজা কথনও ইহার উপরে আরোহণ করেন না। শ্বেতহস্তী অতিশয় দুষ্প্রাপ্য। ১৮৯৬ খৃষ্টাব্দে শুমিরাজ একটী শ্বেতহস্তী পাইয়াছিলেন। এই হস্তীটী ১• ফিট উচ্চ, ইহায় মস্তকটা বড়ই মুনার! পুৰ্ব্ব ও মধ্য “াফ্রিকার ইনারিয়া নামক স্থানেও শ্বেত হস্তীর যথেষ্ট সন্মান }ও পূজা হইয়া থাকে। পূর্বে ভারতের কান্তকুঞ্জেও শ্বেত হস্তীর সমাদয় ছিল। ১১৯৪ খৃষ্টাব্দে কান্তকুঞ্জাধিপতি জরচন্দ্র মুহম্মদ ধোরী কর্তৃক পয়াজিত ও নিহত হইলে তাহার খেতহস্তীটী মুহম্মদ ঘোরীর হস্তগত হয়। পেগু অঞ্চলে যে হাতী পাওয়া যায়, আফ্রিকার হাতী তাহা হইতে কোন অংশে নিকৃষ্ট নছে। আফ্রিকার হস্তীও বিলক্ষণ বলশালী ও প্রিয়দর্শন। সেথানে এক একটা ১৪ ফিট পৰ্য্যন্ত উচ্চ হইয়া থাকে। সেনানী মেজর ডেনহাম মধ্য আফ্রি কার হাতীর উচ্চতা ১২ ফিট ১৭ ইঞ্চি পর্যন্ত দেখিয়াছেন। এসিয়ার হস্তী আফ্রিকার হস্তী হইতে অনেক উৎকৃষ্ট । আফ্রিকাদেশীয় হস্তীর কর্ণদ্বয় এসিয়াদেশীয় হস্তীর কর্ণ M হইতে অনেক বড়। ইহাদের পিছনের পায়ে তিনটা করিয়া নখ থাকে। আফ্রিকার সিনিগাল হইতে উত্তমাশা অন্তরীপ পর্যাজ স্থানে স্থানে হস্তী দেখিতে পাওয়া যায়। এলিয়ায় यड इलौ भासद्रा बाग्न, श्रांबिकांग्र उल भी७ब्रा बांग्र मा। | আফ্রিকাবাসী অনেকেই হস্তীমাংস খাইতে ভালবালে। মেজর ডেনহাম বলেন,হক্টর মাংস অনেকটা কৰ্কশহইলেও আফ্রিকা সকলে বে গোমাংস পাওয়া যায়, আছ অপেক্ষা অনেক [ اهود J 特會, মুশ্বাস্থ ও গগন্ধযুক্ত। এাচীন রোমকের কৃষ্ঠীর মু৪টকে रुफ़हे ध्रुषोंला भtन कब्रिtऊन ! cफइ cफह बटणन, cग्राभরাজ্যে হাতীয় পা কয়খানিও খাইরা থাকে। পূৰ্ব্বে আফ্রিকাদেশীয় হাতী মানুষেয় বশে আসিত না, আজকাল অনেকট। পোষ মানে । সেখানকার হাতীর দাতে অনেক কারুদ্রব্য প্রস্তুত হইয়া থাকে, প্রতিবৎসর বিলাতে অনেক পরিমাপে হস্তিদস্তের রপ্তানি হর। সেফিল্ড সহরে প্রায় ৪ee • হাজার টাকার গজদন্তু রপ্তানি হয়, তথাকার প্রায় ৫০• শত লোক ইহার কায়বার করিয়া থাকে। ভারতের বোম্বাই সহরেও অনেক আমদানী হয় । [ গজদন্ত দেখ । ] হস্তিনীর স্তন এবং গর্ভ মানবীর মত ; জিহবা তোতাপার্থীর জিহবার দ্যায় গোল । হস্তীর স্তায় হস্তিনীরও জাতিবিভাগ আছে। হস্তীর যে সকল শুভ লক্ষণ ও দৃষ্ট লক্ষণের উল্লেখ করা হইয়াছে ; হস্তিনীরও সেইপ্রকার জানিবে । অপরাপর পশু অপেক্ষী হস্তিনীর স্নেহ ও কারুণ্য অনেক বেশী, হস্তিনীর সস্তানবাৎসল্যও বথেষ্ট । একটা সস্তান হত, হৃত বা নষ্ট হইলে হস্তিনীর শোকের সীম। থাকে না । শোকে তাপে অস্থিয় হইয়া তৃণজল পরিত্যাগ করে। কিন্তু হুইচার দিনের জন্ত হস্তিনীকে স্থানাস্তুর করিলে পুনরায় আর আপন শাবক চিনিতে পারে না, সন্তান তাহাকে দেখিয়া চীৎকার করিলেও ফিরিয়া চলছে না, এইটুকই অনিৰ্ব্বচনীয় পশুলীলা। হস্তিনীর পূর্ণাবরষে ৭ হাত উচ্চ হয় । হস্তী অপেক্ষী হস্তিনীর বুদ্ধিকৌশলও বেশী। হস্তিনীর প্রায়ই আঠার মাস পর্য্যস্ত গর্ভধারণ করিয়া থাকে। কেহ কেহ বলেন যে, হস্তিনী কুড়ি মাসের পরেও কএক দিন পর্য্যন্ত গর্ত ধারণ করে। ইহাদের ঋতুকালে ১২ দিন রজস্রাব হয়, ইহার পরে হস্তিসঙ্গমে ইহারা গর্ভধারণ করে। সঙ্গমলিঙ্গাকালে হস্তিনী ক্ষণে ক্ষণে চমকিয় উঠে এবং সৰ্ব্বদাই বারিকণা বা ধূলিকণা আপন অঙ্গে নিক্ষেপ করির থাকে। এই সময়ে ইহাদের কাণ ও লেজ খাড়। হইয় উঠে এবং মুহূৰ্ত্তেয় জন্যও হস্তিসঙ্গ পরিত্যাগ করে না । তখন হস্তিনী হস্তীর অঙ্গে নিজ অঙ্গ ঘর্ষণ করে মাথাটা সৰ্ব্বদাই দন্তের নীচে নোয়াইয়। রাখে, প্রস্রাব এবং মলের গন্ধ লইতেও ভালম্বাসে। হস্তী বন্যপগু হইলেওঁ নিয়ম প্রতিপালন করিতে জানে। স্বেচ্ছাচারী লঘুপ্রবৃত্তি মানবের স্তায় ইহার বখন তখন সঙ্গমের অভিলাষ করে না, ঋতুকালেই সঙ্গম कब्रिज थाइक् । कङ्गकोण छिद्र अष्ठ जभएम शथम इखिनैौग्न সদমে এত্তি হয় না, তখন কোন ফুটবর্তী বলপূৰ্ব্বষ ভক্তি লীকে জাক্রমণ করিলে হস্তিনী উচ্চৈঃস্বরে ট্রাংকার করিতে
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/১৭৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।