গজদন্ত গঞ্জ গীর ( পারসী ) ১ চাতাল, মেজ ॥ ২ চূৰ্ণকামকারী | গজঘণ্টা (স্ত্রী) গজস্ত ঘটা ভতৎ। ১ হাতীর গলায় যে ঘন্ট দেওয়া হয়। ২ রঙ্গপুরজেলার অন্তর্গত একটা বাণিজ্যপ্রধান নগর। অক্ষা ২৫° ৪৯ ৪৫%উ:, দ্রাঘি• ৮৯° ২০' পূঃ । এখান হইতে যথেষ্ট চূর্ণ ও পাট রপ্তানী হইয়া থাকে। গজচক্ষু ত্রি) গজত্বে চতুর্যন্ত গজস্ত চক্ষুরিব চকুৰ্যন্ত ट्रेङि বা বহুত্রী। যাহার চক্ষু হাতীর চক্ষু সদৃশ, বিকৃতচক্ষু, টেরা । গজচিভিট (পুং) গজপ্রিয়শ্চির্ভিট । গোডুম্বা। (ত্রিকাগু) গজচিভিট (স্ত্রী) গজপ্রিয়া চিৰ্ডিটা মধ্যলো। ইক্সবারুণী । ( রত্নমালা । ) গোরক্ষলাড়ু রাখালশশী । গজচিভিট (স্ত্রী ) গজপ্রিয়া চিভিটা । ইক্সবারুণী। শক কল্পদ্রুমের মতে গজচিভিঁটী । গজচোখ ( গজচক্ষুঃ শব্দজ ) গজচক্ষুঃ । গজচ্ছায়া ( স্ত্রী ) গজস্ত হস্তিনঃ ছায় প্রতিবিম্ব: ৬তৎ । ১ হস্তীর ছায়া। ২ যোগবিশেব। কৃষ্ণপক্ষীয় ত্রয়োদশী তিথিতে চন্দ্ৰ মঘানক্ষত্রে এবং রবি হস্তানক্ষত্রে থাকিলে গজচ্ছায়। যোগ হয়। এই তিন দিন পিতৃশ্ৰাদ্ধ করিলে বিস্তর ফল হয়। “কৃষ্ণপক্ষে ত্রয়োদপ্তাং মঘাম্বিন্দু করে রবিঃ । যদা তদা গজচ্ছায়া শ্রাদ্ধে পুণ্যৈবরাপ্যতে ” ( কৃত্যচিন্তা” ) ও স্বৰ্য্যগ্রহণকাল। এই সময়ে শ্রাদ্ধ করা প্রশস্ত। “সৈংহিকেয়ে যদা ভামুং গ্রসতে পৰ্ব্বসন্ধিযু। গজচ্ছায়াতু সা প্রোক্ত তত শ্রাদ্ধং প্রকল্পয়েৎ * (বরাহ ) ৪ অমাবস্তায় দিন যে সময়ে ছায়া পূৰ্ব্বমুখী হয় (মানুষের দ্বিগুণ হয় ) সেই কালকে গজচ্ছায় বলে। ধৰ্ম্মশাস্ত্রকারগণ এই সময়ে শ্রাদ্ধ করিবার বিধান করিয়াছেন। “অমাবাস্তাং গতে সোমে ছায়া যা প্রায়ুখী ভবেৎ। গজচ্ছায়েতি সা প্রোক্তা তত্র শ্রাদ্ধং প্রকল্পয়েৎ I” (মলমাসতত্ত্ব) গঞ্জঢঙ্কা (স্ত্রী ) গজোপরিস্থিত। ঢক্কা । হাতীর উপরিস্থ বড় ঢাক। পৰ্য্যায়-মদামাত । (হারাবলী ) গজত। ( স্ত্রী ) গজানাং সমূহঃ গজ-তল। (গজসহায়াভ্যাঞ্চেতি বক্তব্যস্থ। পা ৪২,৪৩ বাৰ্ত্তিক।) হস্তিসমূহ। গজতুরঙ্গবিলসিত (ক্লী) ছন্দোবিশেষ, অপর নাম ঋষভ, গজবিলসিত । গজদন্তু (পুং) গজেন পরিমাণমন্ত গজদন্থ । হস্তিপরিমাণ। १ञ्जलस्छु (शू९) १छथ् नखांदिद भढांदश बछ्डौ । » शंt१° । ( শক্করত্নাবলী । ) (ত্রি ) ২ হস্তীর দন্তের স্থায় দস্তবিশিষ্ট । (পুং) ৩ নাগদত্ত, জিনিষপত্র রাখিবার জন্ত ভিত্তিতে দুইটা দাগু দেওয়া হয়, তাহাকে গজদন্ত বা নাগদত্ত বলে । [ নাগদত্ত দেখ। ] [امو۹د ] ਾਬ੍ਹੋ ----پی গজদন্ত । ৪ দীতের উপর যে দাত হয়। গজস্ত দস্তঃ ৬তৎ। ৫ হাতীর দাত । গজদন্ত পৃথিবীর উৎকৃষ্ট ও মহাৰ্থ পদার্থ, ইহা দ্বার নানা রকমের ব্যবহার্য্য মনোহর অথচ বহুকাল স্থায়ী জিনিষ প্রস্তুত হইয়া থাকে। হস্তীদিগের উপর মাড়ীতে ছুইপাশে যে ছুইটী তীক্ষ (ইনসাইসার ) দস্ত থাকে, তাছাই বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইয়া সকল কার্য্যের উপযোগী গজদন্ত হয়। নীচের মাড়ীর দাত তেমন বাড়েনা, হস্তিনীর দস্তও তত বড় হয় না । গাছের ছাল ছাড়াইতে কি গাছ কাটিয়া ফেলিতে বঙ্গহস্তীয় দস্তু মাঝে মাঝে ভাঙ্গিয়া যায়। সেই জন্য অতিশয় বৃহৎ হইতে পারে না । একবার ভাঙ্গিয়া যাইলে পুনরায় গজাইয়া থাকে, গজদন্ত দীৰ্ঘে ৬ হাত পৰ্য্যন্ত বড় হইয়া থাকে। এরূপ একজোড়া দন্ত ওজনে প্রায় ৪ মণ হয়, সচরাচর এত বড় গজ দস্ত দেখিতে পাওয়া যায় না, ত্রিশসের একমণ এইরূপ ওজনেয় গজদন্তই প্রায় দেখিতে পাওয়া যায়। গজদন্ত আড়াআড়ি ভাঙ্গিলে ইহার ভিতরে গোলাকার রেখাসমূহ দেখিতে পাওয়া যায় । ভারতবর্ষে যে গজদন্ত উৎপন্ন হয়, তাছাতে এদেশের খরচ চলে না। প্রতিবৎসর আফ্রিকা হইতে এদেশে গজদন্ত আমদানী হইয়া থাকে। যে সকল গজদন্ত ভারতবর্ষের বলিয়া পরিচিত, তাহার অধিকাংশই আসাম ও ব্রহ্মদেশ হইতে পাওয়া যায়। কিংবদন্তী আছে যে, পুৰ্ব্বকালে আসামের নাগাঞ্জাতির পাৰ্ব্বত্য গ্রামসমূহ হইতে গজদন্ত আনিয়া বনের বাহিরে রাথিয় ক্ষিত, আর আপনার বনের ভিতর লুকাইয়া থাকিত । হিন্দু বণিকৃগণ সেইখানে গিয়া নাগার যে সকল দ্রব্য ভালবাসে বিনিময়ে তাহ রাখিয়া গজদস্তগুলি লইয়া আসিত । বণিকেরা চলিয়া গেলে বন হইতে বাহির হইয়া নাগার সেই সমুদায় জিনিষ লইয়া ঘরে যাইত। হিন্দুদিগের সহিত নাগাদিগের এইরূপ ভাবে ব্যবসা বাণিজ্য চলিত। হিন্দুর গ্রামে যাইয়। সাক্ষাৎ সম্বন্ধে ব্যবসা বাণিজ্য করা নাগাধৰ্ম্ম নিষিদ্ধ। এ কথা কতদূর সত্য, তাহ বলিতে পারা যায় না । নাগার অতি অল্পই গজদন্ত আলিয়া থাকে, সিংকো ও থামৃতিরাই এই দ্রব্য অধিক পরিমাণে বিক্রয় করে, প্রতি বৎসরে আসাম হইতে বঙ্গদেশে একশত মণের অধিক গজদন্ত প্রেরিত হয় । আফ্রিকা হইতে প্রতিবৎসর প্রায় পাচ হাজার মণ হস্তিअख श्रांनौउ रुग्न । छांछिदांब्र, cभांल्लांक्षिक ७ ठांनन इद्देउद्दे ইহায় অধিকাংশ আসিয়া থাকে। এই সকল গজদন্ত প্রথম cदात्राहे मशtब्र श्रांगिग्ना छभी इग्न । ठांशग्न श्रtग्न थांब ऐशग्न অৰ্দ্ধভাগ বিলাতে প্রেরিত হয় । অবশিষ্ট এই দেশের ব্যব हरिद्रब्र निभिड थॉट्रक । श्रांग्निका श्रेष्ठ cदांचाहे मशtग्न ८ष
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/১৮১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।