, গজদন্তু अंजछि श्रांनैौउ श्ब्र, उांशं ७जनमग्न दिकब्र झ्द्र । (वाबाहेरग्नद्र সের ২৮ তোলায়। একটা গজদন্ত এইরূপ সেরের প্রায় ৪ মণ ७यन श्हेब्रा थाप्रु । उाशब्र भूणा २००९ श्लोक। अभन्न অপর দেশে পাঠাইবার পূৰ্ব্বে গজদন্তগুলিকে কাটিয়া বোম্বাইয়ের লোকে নানাভাগে বিভক্ত করে। গজদত্তের অগ্রভাগটা নিরেট, কাটিয়া পৃথক্ করিলে, ইহার নাম হয় “আকাশীশ”। ইহা বিলাতে প্রেরিত হয়। ইহা হইতে বিলিয়ার্ড থেলিবার ভাটা প্রস্তুত হয়। গজদত্তের মধ্যভাগ ফাপ, ইহাকে "চুড়িদার” বলে । চুড়ি করিবার নিমিত্ত ইহার অধিকাংশ এদেশে বিক্রীত হয় । দস্তের মূলভাগ বিদেশে প্রেরিত হয়। ফাপাভাগের আবার একপ্রকার নিকৃষ্ট জাতি আছে, তাহাকে “চীনাইবার” বলে, তাহা চীনদেশে প্রেরিত হয় । গজদন্তের ব্যবসা দিন দিন কমিয়া আসিতেছে। কুড়ি বৎসর পূৰ্ব্বে আফ্রিকা হইতে বোম্বাই নগরে অনুন ২৫••• যোড়া হস্তিদ্বস্ত আমদানী হইত। এথন ১২০০-এর অধিক আসেন । হস্তিদন্তের অধিকাংশই প্রথমে আফ্রিকার মধ্যবৰ্ত্তী স্থান হইতে আনীত হয় । সেখান হইতে সমুদ্রকুলে আইসে, তাহার পর জাহাজে বোঝাই হইয়া নানাদেশে প্রেয়িত হয় । অতি প্রাচীনকাল হইতে ভারতবর্যে গজদস্তের কারুকার্য্য প্রচলিত আছে। বৃহৎসংহিতার মতে, ইহার মত থাট কি পালঙ্ক প্রস্তুত করিবার উপযোগী আর অপর বস্তু নাই । বরাহমিহির লিথিয়াছেন, থাটের পায়াগুলি গজদন্তে নিৰ্ম্মাণ হওয়া অাবস্তক । অপরাপর অংশ কাষ্ঠস্বারা প্রস্তুত করিয়া তাহার উপরে গজদন্ত বসাইয়া দিলেও চলিতে পারে। রাজপুতানা, পঞ্জাব প্রভৃতি অঞ্চলে হিন্দু মুসলমান প্রভৃতি সকল জাতির রমণীগণই গজদন্তের চুড়ি পরিয়া থাকে। বিবাহের সময়ে কন্যায় মাতুল কন্যাকে গজদস্তেয় চুড়ি কিনিয়া দেন । শাখায় স্থায় গজদন্তের চুড়িও নানাবর্ণে রঞ্জিত হইরা থাকে এবং ইহার উপরে অভ্র, য়াঙত প্রভৃতি চাকচিক্যময় বস্তুও দেওয়া হয়। বড়ঘরের মেয়েরা বিবাহের শর একবৎসর পর্য্যন্ত এই চুড়ি পরিয়া থাকে, গরীব দুঃখীর গজদন্তের চুড়ি চিরকাল হাতে রাখে। রাজপুতানার রেলে, যেখানে যোধপুর যাইবায় শাখা বাহির হইয়াছে, তাহার নিকট পালীগ্রামে প্রচুর পরিমাণে গজদন্তের চুড়ি यखङ श्ब्र । शृणमण्डञ्च ठूफ़ि नानांथकांब, मछब्राज़्ज़ शाश হয়, তাহ দেখিতে অনেকটা শাখার দ্যায়। cवाराश्ञ इषि-बढ नांनाडाण कर्डिङ श्रेष्ठ cम* [ دوۀ } शंक्लङ्गसु; - বিদেশে প্রেরিত হয় । সুত্রধরেরাই করাত দিয়া হস্তীদন্ত কাটিয়া থাকে। তাহারা মজুরি পায় না। কাটিতে কাটিতে যে গুড়া ৰাহির হয়, তাছাই তাহাদের প্রাপ্য। এই দন্তচূর্ণ তাহার গোপদিগকে বিক্রয় করে। গোপদিগের বিশ্বাস গো-মহিষদিগকে ইহা খাইতে দিলে দুধ অধিক হয় । মন্থয্যের পক্ষেও গজদন্তচুর্ণ বলকারক ঔষধের মধ্যে পরিগণিত । ইহার পর হস্তিদন্ত তিনটী আড়তে আসিয়া উপস্থিত হয়। তারপয় সেখান হইতে অপরাপর স্থানে প্রেয়িত হয় । সেই তিন আড়তের নাম পালি, স্বরাট ও অমৃতসর । নহরীয়া সম্প্রদায়ভুক্ত মাড়বারীরাই গজদন্তের প্রধান ব্যবসায়ী । ইহারা জৈনধৰ্ম্মাবলম্বী, গজদন্ত ছুইলে ইছাদের মহাপাতক হয়, তাই নিজে স্পর্শ করেন না, স্পর্শ করা, রাখা ঢাকা, ওজন করা প্রভৃতি যাহা কিছু আবগুক, তাহ মুসলমান ভৃত্য দ্বারাই করাইয়। লন। চুড়ির পর এদেশে চিরুণি করিবার নিমিত্তই গজদন্ত অধিক ব্যবহৃত হয় । চিরুশিয় প্রধান আড্ডা দিল্লী ও অমৃতসর। চিরুণি করিয়া যাছ। কিছু গজদন্ত বাদ পড়ে, তাহ আবার অপরলোকে ক্রর করিয়া লইয়া যায়। তাহারা সেই গজদস্তের পাত বাক্স প্রভৃতি কাঠের দ্রব্যে বসাইয়া দেয়। মুলতান, ডেরা-ইল্মাইল খাঁ, হুশিয়ারপুর, শিয়ালকোট, মুরাট, বঙ্গলুর, বিশাখপত্তন প্রভৃতি স্থানে এইরূপ হস্তিদন্তসম্বলিত অতি সুন্দর কাষ্ঠের দ্রব্য প্রস্তুত হয় । মাম্রাজ প্রদেশে বিশাখপত্তনের তুল্য এরূপ কাৰ্য্য আর কোথাও হয় না। কেবল গজদন্ত হইতে যে সমুদয় দ্রব্য প্রস্তুত হয়, তাহ মুর্শিদাবাদেই অতি সুচারুরূপে হইয় থাকে। এরূপ স্বন্দর কৌশল আর কোথাও দেথিতে পাওয়া বায় না । মুর্শিদাবাদের কারিকরেয়া দুর্গাপ্রতিমা, কালীপ্রতিম, হস্তী, শকট, ময়ুরপস্থি, নেীক প্রভৃতি নানাদ্রব্য প্রস্তুত করিয়া থাকে। কলিকাতা প্রদর্শনীতে বঙ্গদেশের অন্যান্য স্থান হইতেও হস্তিদন্ত আসিয়াছিল । গয়া, চুম্রাওন, দ্বারভাঙ্গা, কটক, উড়িষ্যাগড়জাত, রঙ্গপুর, বৰ্দ্ধমান, চট্টগ্রাম, ঢাকা, পাটনা প্রভৃতিস্থান হুইতে গজদস্তুের দ্রব্যাদি প্রেরিত হইয়াছিল। গজদন্তকে সুহ্ম স্বল্প চিরিয়া চাময় প্রস্তুত হর। আবার তাহাকে বুনিয়া মান্থর ও শীতলপাটি করিতে পারা যায়। পূৰ্ব্বকালে শ্ৰীহট্টে এইরূপ পাট অনেক প্রস্তুত হইত। কলিকাতাপ্রদর্শনীতে দ্বারভাঙ্গার মহারাজ এইরূপ একখানিপাট পাঠাইয়াছিলেন ; তাহার মূল্য ১৩২৫২ টাকা। কাশীর মহারাজ শিল্পকারদ্বারা গজদন্তের একখানি কোচ ও বারাণসীর একটা ঘাট প্রস্তুত করাইয়াছিলেন।
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/১৮২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।