গদাধরভট্টাচাৰ্য্য · [ ३३२ ] গদাধরভট্টাচাৰ্য্য গদাধরদীক্ষিত, একজন প্রাচীন বৈদিক স্বত্রভাষাকার, हैंझांद्र পিতার নাম বামন, ইহার রচিত আখলায়ন-গৃহস্থত্রভাষ্য ও পারষ্করগুহস্বত্রভাষ্য পাওয়া যায়। দেবভদ্র ও ফুঞ্জিকদেব ! हैहाग्र छाश डेक उ कब्रिब्राप्इने । o গদাধরনদী, ব্রহ্মপুত্রের একটা শাখা নদী। ভূটানের গিরিমালা হইতে নির্গত হইয়া জলপাইগুড়ি ও গোয়ালপাড়াকে পশ্চিম ও পূৰ্ব্বদ্বারে বিভক্ত করিয়াছে। ইহার গতি বড়ই পরিবর্তনশীল, তাই স্থানে স্থানে নামভেদ ঘটিয়াছে। কাহারও মতে, এই নদী উত্তরাংশে সঙ্কোশ, গোয়ালপাড়ায় গঙ্গাধর এবং ইহার নিম্নাংশে ও প্রাচীন গর্ড এখনও গদাধর নামে থ্যাত। রামনাই নামে ইহার একটা শাখা আছে। গদাধুরনাথ, সদুক্তিকর্ণামৃত স্থত একজন প্রাচীন কবি । গদাধরপণ্ডিত, চৈতন্যদেবের একজন প্রধান অন্তরঙ্গ । গৌরাঙ্গ ইহার রাধাভাব দেখিয় ছিলেন। চৈতন্ত্যভক্তগণ ইহাকেও বিশেষ ভক্তি করেন। গদাধরভট, বর্তমান শতাব্দীর বাদাপ্রদেশের একজন প্রসিদ্ধ হিন্দী কবি। ইহার প্রপিতামহ মোছনভট্ট, প্লুিতামহ পদাকর ও পিতা মিহীলাল, তাহারা সকলেও কবি ছিলেন, কিন্তু গদাধর কবিতা লিখিয়া পিতৃগণ হইতে উচ্চাসন লাভ করিয়াছেন। ইনি রাজা ভবানীসিংহ দতিয়ার সভায় থাকিতেন এবং অলঙ্কার-চন্দ্রোদয় রচনা করেন। কৃষ্ণানন্দ ব্যাসদেব ইহার কবিত। উদ্ধৃত করিয়া গিয়াছেন। 'গদাধরভট্টাচাৰ্য্য, সংস্কৃত অধ্যাপক ও বিখ্যাত নৈয়াকি পণ্ডিত। বারেন্দ্ৰশ্রেণীর ব্রাহ্মণবংশে ইহার জন্ম । পিতার নাম জীবাচার্য। পাবনা জেলার অন্তর্গত লক্ষ্মীচাপড় গামক গ্রামে তাহার আদিবাস। বিদ্যাভ্যাস করিবার পৃষ্ঠ নবদ্বীপে জামিয়া নৈয়ায়িক হরিরাম তর্কবাগীশের টােলে ন্যায়শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। গদাধরের শিক্ষা সমাপ্ত না হইতেই হরিরামের মৃত্যু হয়। টোলের অধ্যাপন করাইতে পারে হরিরামের এরূপ পুত্র ছিল না। এজন্ত তিনি ব্রাহ্মণীকে বলিয়া যান যে, ছাত্রবর্গের মধ্যে গদাধয়কে যেন টোলের অধ্যাপনা কাৰ্য্যে নিযুক্ত করা হয়। হরিরাম জানিতেন বে যদিও গদাধরের পাঠ সমাপ্তি হয় নাই, তথাপি এই ছাত্র স্বীয় বুদ্ধি বলে সকল বাধা অতিক্রম করিবে। গদাধর অধ্যাপনায় প্রবৃত্ত হইলেন। কিন্তু ছাত্রগণ সহাধ্যায়ীর নিকট পাঠ স্বীকার করিতে অসন্মত হইয় অন্ত টোলে পড়িতে গেল। তেজস্বী গদাধর তাছাত্তে নিরুৎসাহ मt रुहेब्र रुब्रिह्मांtभङ्ग dyौण *ब्रि७rाओं: कब्रिग्ना शक्रोधांप्नब्र পথে পাৰে একটা স্বতন্ত্ৰ চকুশটা ভু তৎসংলগ্ন একটা ফুলের বাগান করিলেন। ফুলবাগানের উদেপ্ত যে, পণ্ডিতগণ সম্ভবতঃ পূজার জন্ত তথায় পুষ্পচয়ন করিতে জাসিযেম । সেই সুযোগে তিনি তাহাদের সছিত শাস্ত্রালাপ করিয়া নিজ পাণ্ডিত্য প্রচার করিবেন। . এদিকে তিনি নিজ বাসস্থান লক্ষ্মীচাপড়া হইতে ছাত্র আনিতে পাঠাইলেন। যতদিন না ছাত্র আসে, ততদিন বাগানে বসিয়া বৃক্ষকে উপলক্ষ করিয়া পড়াইতে লাগিলেন ও আপন ব্যাখ্য' লিপিবদ্ধ করিতে লাগিলেন। . অধ্যাপক ও ছাত্র মধ্যে অনেকেই পুষ্প চয়ন করিতে আসিতেন । র্তাহারা গদাধরের অধ্যাপনাপ্রণালী ও ব্যাখ্যা শুনিয়া মনে মনে তাহার প্রশংসা করিতে লাগিলেন । ক্রমে ছাত্রগণ গোপনে আসিয়া তাহার নিকট নানা বিবয়ে সন্দেহভঞ্জন করিয়া লইতে লাগিলেন, কেহ বা তাহার কৃত ব্যাখ্যা বিশদ বসু তুলিয়া লইতে লাগিলেন । জগদীশ তর্কালঙ্কার সেই সময় নবদ্বীপের একজুন প্রধান নৈয়ায়িক, তাহায় পাণ্ডিত্যের প্রশংসাও সুদূর ੋਣ গদাধর বৌদ্ধাধিকারদীধিতির টীকা রচনা করেন। তাহাতে লিপিকর ভ্রমক্ৰমে “শিবান্তে” পাঠের পরিবর্ভে “শিচ্যন্তে” লিথিয়া বসেন। সেই পত্র কোন মতে জগদীশের টোলৈ কোন ছাত্রের হস্তে পতিত হয় । ছাত্রের উপহাস করিয়া সেই পত্র একটা কুকুরের গলায় বাধিয়া দেয়। গদাধর এই সংবাদ পাইয়া কুকুরের গল হইতে তাহা খুলিয়া লইয়া নিজ বুদ্ধিবলে “শিচ্যন্তে” পাঠই বজায় রাখিযু। নুতনরূপে ব্যাখ্যা করিয়া সেই টকা জগদীশের নিকট পঠাইয়া দিলেন । জগদীশ তর্কালঙ্কার ঐ টাকা পাঠ করিয়া বলিয়াছিলেন, “গদাধরের টক পড়িয়া আমি নিশ্চয় বলিতে পারি না, যে কোন পাঠ প্রকৃত।” জগদীশের এই কথায় গদাধরের থ্যাতি নবদ্বীপে পরিব্যাপ্ত হইল। তৎপরেই ছাত্রগণ অবাধে • তাহার চতুস্পাটতে অধ্যয়নার্থ আসিতে । লাগিল । গদাধরের বংশধরের এক্ষণেও নবদ্বীপে রহিয়াছেন । গদাধর হইতে সাতপুরুব হইয়াছে। তাছাতে যেtধ হয় যে দুইশত বর্ষের পূৰ্ব্বে গদাধর জীবিত ছিলেন। কথায় বলে—
- হরের গদা, গদার জয় । জয়ার বিশু, লোকে কয় ॥” अर्थt९ इन्निब्राभग्न झांक श्रमांक्षत्र उप्लेोकार्षी, श्रृंनाषtनब्र झांख छग्नग्नाञ्च ७ छङ्गब्रांtधद्र झांढ रिश्रृंनtशं ।
গদাধর ভট্টাচsধ্য অনেক টীকা প্রণয়ণ করেন। সাধাअ१ऊ: cगहें नभरु “शालाषन्नैौ छैौक” ७ “१मांक्षाँी भांडफ़ा” বলিয়া কথিত । • . গদাধর ব্রহ্মনির্ণী নামে এখখানি বেদীপ্ত, কুসুমাঞ্জলি