[ «gt ] গয়াসউদ্দীন
शलिद ग८ण भtनांनैौ७ श्म । उांशप्त गग्न मानिङ्गडेकौन् স্বাদশাছের আমলে তিনি নামে মন্ত্রী ছিলেন, কিন্তু সস্ত্রীটের সমস্ত ভার তাহার উপর ছিল । নাসিরউদ্দীনের পুত্র সস্তান না থাকায় গয়াসউদ্দীন বলবন নাম ধারণ করিয়া ১২৬৬ খৃষ্টাব্দে ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লীর সিংহাসনে আরোহণ করেন। cमझे गभग्न अtनक फूलैं कौठनॉन ७भद्राश् इहेब ब्रारजाङ्ग বড় বড় পদ অধিকার করিয়াছিলেন। গয়াসউদ্দীন নিজে ক্রীতদাস হইতে সম্রাটুপদে উন্নীত হন। অতঃপর যাহাতে আর কোন তুর্কী তাহার মত সিংহাসন অধিকার করিতে না পারে ওঁ বাহাতে নিজবংশেই রাজত্ব আলু থাকে, এই চেষ্টা করিতে লাগিলেন। প্রথমতঃ তুৰ্কী ওমারাহুদিগের বিনাশ সাধন করিয়া সৈনিক বিভাগ সুদৃঢ় করিয়া লইলেন। একদল চর নিযুক্ত করিয়া গোপনে কৰ্ম্মচারীদিগের ংবাদ সংগ্ৰহ করিতে লাগিলেন । সুতরাং রাজধানী হইতে বড় নড়িতে পারিতেন না। কিছুকাল এইরূপে ' রাজত্ব করিয়া ছিলেন । বংশমর্য্যাদার উপর তাহার বিশেষ আস্থা ছিল । তবে হিন্দুদিগের প্রতি র্তাহার বিশ্বাস ছিল না । তিনি হিন্দুকে উচ্চকৰ্ম্মে নিযুক্ত করিতেন না। বিদ্বানের আদর করিতেন বলিয়া অনেক কৃতবিদ্য তাহার সভায় উপস্থিত থাকিতেন । ইতিহাসলেখক ফেরিস্তা বলেন, তাহার সময়ে রাজসভায় খুব ধুমধাম ছিল । সম্রাটের দেখা দেখি অনেকে তাহার অনুকরণ করিত। গয়াসউদ্দীন পূৰ্ব্বে মদ্যপান করিতেন, কিন্তু সিংহাসনে আরোহণ করিয়া তfছ। পরিত্যাগ করেন। তখন কেহ মদ্যপান করিলে তাহার বিশেষ শাস্তি বিধান করিতেন । দেশে কেহ মদ্য প্রস্তুত করিলে তাহারও বিশেষ শাস্তির ব্যবস্থা হইয়াছিল। এক সময়ে তিনি রাজ্যের সমস্ত বৃদ্ধকৰ্ম্মচারীকে কৰ্ম্ম হইতে অবসর দিয়া তাহাদিগের গ্রাসাচ্ছাদনের জন্ত অৰ্দ্ধেক বেতন দিবার ব্যবস্থা করেন। এখন ইংরাজ গবমেন্টের আমলে এইরূপ পেনসন বিশেষ আদরের সহিত গৃহীত হইয়া থাকে। কিন্তু তখনকার লোক ইহাতে বড়ই দুঃখিত হইল। তাহারা সকলে পরামর্শ করিয়া দিল্লীর ফৌজদারের নিকট উপস্থিত হইয়া ইহার প্রতিবিধানের জন্ত চেষ্টা করিতে চলিলেন। ফৌজদার সম্রাটের বিশেষ প্রিয়পাত্র ছিলেন ও সকলেই ইহাকে শ্রদ্ধা ভক্তি করিত। ফৌজদায় পরদিন সম্রাটের নিকট .উপস্থিত হইয়। মানভাবে দণ্ডায়মান রছিলেন । বাদশাহ , তাহার কারণ জিজ্ঞাসা করিলে বলিলেন, “আমি ভাবিতেছি cन १ब्रrभवtग्नज्ञ निकझे पनि गरुण दूरुप्लांक गडिाख् পরে অনেক বিষয়ে উদারতা দেখাইরা | श्न, छात उभाभाज़ गलाग्न कि श्हेcर ' गया दूशिष्णन ७ বৃদ্ধীিগকে আপন আপন কৰ্ম্ম করিতে বলিলেন । বলবনের ভ্রাফুপুত্র সেরখ লাহোর মুলতান প্রভৃতি প্রদেশের শাসনকৰ্ত্ত নিযুক্ত ছিলেন। মোগলের তথন এই প্রদেশ লুণ্ঠন করিত। ১২৭০ খৃষ্টাকে তাহার মৃত্যু হইলে বলবন পুত্র মামুদকে তাহার পদে নিযুক্ত করিয়া পাঠাইয়া দিলেন। সেই সময় রাজ্য মধ্যে ঘোযণা করিয়া দিলেন যে তাছার মৃত্যুর পর এই আহ্মদ তাহার উত্তরাধিকারী হুইয়া সিংহাসনে আরোহণ করিবেন । বলবনের এক সময় পীড়া হইলে গুজব উঠে যে র্তাহার মৃত্যু হইয়াছে। বঙ্গদেশের শাসনকৰ্ত্তা তোগরল খাঁ এই সংবাদ পাইয়া নিজে স্বাধীন রাজা বলিয়া ঘোষণা করিলেন । বলবন এই সংবাদ পাইয়া অযোধ্যার শাসনকৰ্ত্ত আলপ্তগীন বা আমীর থাকে বঙ্গের শাসনকৰ্ত্ত নিযুক্ত করিয়া তাহাকে বহুসংখ্যক সৈন্থ দিয়া প্রেরণ করিলেন । আলপ্তগীন পরাজিত হইলে বলবন ক্রোধে উন্মত্ত হইয়া তাহার ফাগি দিলেন। তাহার পর মল্লিক তিরমণি তুর্ক নামক অপর একজনকে বঙ্গদেশে পাঠাইলেন, সেও পরাজিত হইয় প্রত্যাগমন করিল। বলবন তখন নিজে যাত্রা করিলেন। তো রল রাজধানী ছাড়িয়া ত্রিপুরায় পলায়ন করিলেন। সম্রাটু তাহার অনুশরণ করেন। কোলরাজ্যের শাসনকর্তা মল্লিক মুকুক্কুর একদল সেনা লইয়। গোপনে তোগরলের শিবিরে গিয়া ‘বালিন বাদশাহের জয়’ বস্থিাতে বলিতে সম্মুখে যাহাকে পান তাঁহাকেই কাটিতে লাগিলেন । তোগ্রল বিপদ জানিয়া নদী পার হইতে বান, এমন সময়ে মল্লিকের এক বাণে বিদ্ধ হইয় পড়িয়া গেলেন । মল্লিক র্তাহার মস্তক ছেদন করিয়া লইয়া দেহ জলে ভাসাইয়া দিলেন। বলা তোরলের বংশীয় সকলকেই বিনাশ করিলেন। তাছার পর তিনি গৌড়ে প্রত্যাগমন করিয়া নিজ পুত্ৰ নাসিরউদ্দীন বঘরা থাকে বঙ্গের শাসনকৰ্ত্ত করিয়া দিল্লী প্রস্থান করেন । দিল্লীতে আসিলে তঁtহার জ্যেষ্ঠ পুত্র র্তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিতে আসেন। বলবন তাহাকে তাহার অবর্তমানে কিরূপে সম্রাটের কার্য্য করিতে হইবে, তৰিয়ে উপদেশ প্রদান করিয়া মূলতানে পাঠাইয়া দেন । এই সময় তৈমুর খাঁ সসৈন্তে আসিয়া এই প্রদেশ লুণ্ঠন আরম্ভ করেন। মাক্ষ যুদ্ধে তাহাকে পরাস্ত করেন। কিন্তু তিনি ক্লাস্ত হইয়া নদীতীরে জলপান করিতেছিলেন । এমন সময়ে তৈমুর ওগুস্তাৰে তাহাকে আক্রমণ করি। নিহত করেন। বলবন এই সংবাদ পাইয়া ভগ্নহৃদয় ইয়।