• গলগণ্ড [ ২৮৫ ] গলগণ্ড भूक्ष क्लङाख्रङ्ग मधूङ्ग झनपूख् ७ बाश्रिङ्ग cशथिएउ बिश श्ब्ल, গলনালীতে সৰ্ব্বদাই শব্দ হইয়া থাকে এবং তালু ও গলদেশ কফ কর্তৃক প্রলিপ্ত বলিয়া বোধ হয়। মেদোজ গলগণ্ড স্নিগ্ধ, কোমল, পাণ্ডুবর্ণ, দুর্গন্ধযুক্ত, क५ ७£वलनाविभिडे इग्न । ऐश च्प्रणांधून छांग्न शशमान ७ष९ শরীর ক্ষীণ হইলে ক্ষীণ এবং বৰ্দ্ধিত হইলে ইহাও বাড়িয়া থাকে। রোগীর মুখ স্নিগ্ধ হয় ও গলনালীতে সৰ্ব্বদাই শক হইয়া থাকে । - গলগণ্ড রোগীর বাদ শ্বাস প্রশ্বাস-করিতে অতিশয় কষ্ট হয় এবং অরুচি, স্বরভঙ্গ বা ক্ষীণতা উপস্থিত হয়, তাহ হইলে চিকিৎসক তাহাকে পরিত্যাগ করিবেন, তাহ অসাধ্য। রোগীর শরীর মৃত্যু কিম্বা সম্বৎসর অতীত হইলেও গলগণ্ড অসাধ্য হয়। (ভাবপ্রকাশ ৩য় ভাগ মধ্যমখণ্ড । ) সুশ্রীতে গলগগুরোগের নিদান ও লক্ষণদি এইরূপই লিখিত আছে । (সুশ্রুত নিদানস্থা ১২ অঃ) গলগগুরোগের চিকিৎসা—সর্ষপ, সজিনা বীজ, শণবীজ, তিলী, যব ও মূলার বীজ অঙ্গরসযুক্ত ঘোলের সহিত পেষণ করিয়া প্রলেপ দিলে বহুদিনের গলগণ্ডও নষ্ট হয় । শ্বেত অপরাজিতার মূল পেষণ করিয়া প্রাতে স্কৃতের সহিত নিয়ন্ত আহার করিলেও গলগণ্ড ভাল হয়। পাক তিতলাউএর মধ্যে জলপূর্ণ করিয়া সাতদিম পর্যন্ত রাখিয় দিবে। পরে সেই জলপান ও হিতকর দ্রব্য পথ্য করিবে। ইহাতেও গলগণ্ড রোগের প্রতীকার হয়। যব, মুগ, পটোলাদি, কটু ও রূক্ষ দ্রব্য ভোজন, ধমন এবং রক্তমোক্ষণ গলগণ্ডরোগে হিতকারক । সৈন্ধব, পান ও পিপ্পলীচুর্ণেয় সহিত প্রতিদিন প্রাতে তক্ষণ করিলে গলগণ্ডের প্রতীকার হয় । অমুতাদিতৈল পান করিলেও গলগও আরোগ হয়। (ভাবপ্রকাশ) সুশ্রুত মতে-বায়ুজন্ত গলগণ্ডরোগে মূত্রসংযোগে বিবিধপ্রকার অমরস, উষ্ণ দুগ্ধ বা তৈলের সহিত মাংস বা পলাশীলতার রস ; ইহাম্বারা প্রথমে নাড়ীস্বেদ প্রয়োগ করিবে। পরে বিশ্রাবিত করিয়া নিয়ত স্বেদ দিবে। এইরূপে স্ত্রণ সংশোধিত হইলে শণবীজ, তিলী, মুলক, সজম ও মুরাবীজ এবং পিয়ালের মজ্জা এই সকল দ্রব্য তিলের সহিত তাহাতে বন্ধন করিষে। নীলবৃক্ষ, অমৃত, ਸ਼ੇਸ਼, পুনর্ণব, আকক্ষ, চক্রমর্গ, মদমস্তৃক্ষ, বক, খদির, তিলক ও কুড় এই সকল দ্রব্য জুরামের সহিত পিষিয়া প্রলেপ দিলে বায়ুজন্ত গলগণ্ডরোগ নষ্ট হয়। কফ জন্তু গলগণ্ডয়োগে স্বেদ প্রয়োগ করিয়া শল্পদ্বারা अश्छि करिब । एङ्ग क्षछर्शक्को, अलिगि, ७लम, अछ w « • १२ শৃঙ্গী, কুড়, গেঠেলা ও গুঙ্গা পলাশের ক্ষারের উষ্ণজলের সহিত পেষণ করিয়া প্রয়োগ করবে। ইহাতে কফ জন্য গলগণ্ডেয় প্রতীকার ছয় । মেদে জন্য গলগগুরোগে বিধান অনুসারে শিয়া বিদ্ধ করির দিবে। খামালতী, কলিচুণ, লোহমল, দী ও রাঙ্গন এই সকল দ্রব্য মিশাইয়া প্রলেপ দিবে। শালবৃক্ষের সার মূত্রের সহিত আলোড়িত করিয়া পান করিবে। অথবা শস্ত্রদ্ধার বিদীর্ণ করিয়া অস্তরস্থ মেদ সকল বাহির করিবে । মজ্জা, ঘৃত, বসা বা মধুর সহিত দগ্ধ করিয়া তাঁহাতে ঘৃত মধু প্রয়োগ করিবে । রোগীর শরীর স্নিগ্ধ খাঞ্চিলে এইরূপ চিকিৎসা করা উচিত। ইহাতে মেদৌজন্য গলগণ্ড নিবারিত হয় । ( মুশ্রাত, চিকিৎলিত ১৮) ভাবপ্রকাশকার গণ্ডমালা নামে একপ্রকার রোগের নির্ণয় করিয়াছেন, কিন্তু স্বশ্ৰত প্রভৃতিতে তাহার কোন উল্লেথ দেখা যায় না । মুশ্রত গ্রস্থি নামে যে রোগের লক্ষণ করিয়াছেন, ভাষাপ্রকাশোক্ত গণ্ডমালা প্রায় সেই লক্ষণক্রান্ত । প্রসিদ্ধ অভিধানপ্রণেতা হেমচন্দ্র গণ্ডমালা ও গলগণ্ডের এক পৰ্য্যায় ধরিয়াছেন । এরূপ স্থলে ভাবপ্রকাশোক্ত গণ্ডমালা যে একট পৃথক্ রোগ নহে তাহা বলা যাইতে পারে, হয় গলগণ্ডের অন্তর্গত ও না হয় গ্রন্থিরোগের অন্তর্গত হইবে । [ গ্রন্থি দেখ । ] ভাবপ্রকাশে গণ্ডমালার লক্ষণাদি এইরূপ লিখিত আছে—বাহুমূল, মন্ত ( ঘাড়ের শির ) বা কুচ্কীতে বদরী ব। আমলকীর ন্যার আকারযুক্ত গ্রন্থিমাল উৎপন্ন হইলে তাহাকে গণ্ডমালা বলে । ইহা কালবিলম্বে পাকিয়া থাকে, দুষিত কফ ও মেদই ইহার কারণ। গণ্ডমালার চিকিৎসা গলগণ্ডের ন্যায় । কাঞ্চনবৃক্ষের ছাল বা বরুণমূলের ছাল দ্বারা কাথ করিয়া গুণ্ঠীচুর্ণ ও মধু প্ৰক্ষেপ দিয়া পান করিলে বহুকালের গণ্ডমালাও শীঘ্র আরোগ্য হয় । কাঞ্চনবৃক্ষের ছাল ৪ তোলা বা ৮ তোল চাউল-ধোর জলের সহিত পান করিলে গণ্ডমালা বিনষ্ট হয়। কাঞ্চনার গুগগুলুও ইহাতে প্রযোজ্য। ’ বৈদ্যজীবনের মতে-তেলার আঁঠির শাস, হীরাকস্, রক্তচিতার মূল, গুড়, মাকনের ক্ষীর ও মনসাসিজের ক্ষীর এই সকল দ্রব্য একত্র পিষিয়া প্রলেপ দিলে অল্পকাল *tब्रहे १७भाशां विनूॐ इग्न । (bदमाऊँौदन ।) যুরোপীয় ডাক্তারদিগের মতে গণ্ডমালা ও গলগণ্ড ছুইটী স্বতন্ত্র রোগ । • * গগুম্বালা (Scrofula) গলার গ্রন্থি স্ফীত হওয়াই রোগের
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/২৮৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।