গাইকোবাড় বলিল, “আমাদের প্রাপ্য অর্থ পাইলে আমরা দেশ ছাড়িয়া চলিয়। যাইতে প্রস্তুত আছি ।” তাহীদের ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাক প্রাপ্য হইয়াছিল । রাজকোষে এত টাকা নাই । এজন্য ৪১ লক্ষ ৩৮ হাজার টাকা ঋণ করিতে হইল। ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি নিজে ইহার অৰ্দ্ধেক দিলেন আর বাকি টাকার জন্য দেশীয় কুঠিয়ালদিগের নিকট জামিন হইলেন। শত করা ৯ টাকার হিসাবে সুদ ধরা হইল। তিন বৎসরে টাকা পরিশোধ করিবার কথা রহিল । এষ্টরূপে বেভলের বাকি টাক পাইয়া মারব সেনাদল অধিকাংশই দেশ ছাড়িয়া চলিয়া গেল। কেবল আবুদ জমাদার নামক একজন সামন্ত সসৈন্যে কনোজাকে সাহায্য করিবার জন্য র্তাহার সহিত মিলিত হইল । কনোজী বরদা হইতে পলায়ন করিয়া মহারাষ্ট্রের উত্তরসীমায় রাজুপিপ্পলি নামক পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে গমন করেন । তথায় সৈন্যসংগ্ৰহ করিতে লাগিলেন । বরদা অবরোধের সময় তিনি পথে বাবাজীর একদল সেনাকে পরাজয় করিয়া বরদা অভিমূপে আগমন করিতেছিলেন । ১৮০৩ খৃষ্টাব্দে জানুয়ারি মাসে, ইংরাজেয়ী আরবসেনাদিগকে পরiজর করিয়াই মেজর হোমসকে সসৈন্তে কনোজীর বিপক্ষে প্রেরণ করেন । কনোজী শৌরী গ্রামের নিকট গিরিপথ অধিকার করিয়া গুপ্তভাবে ইংরাজসৈন্তের উপর অস্ত্র বর্ষণ করিতে থাকেন। ইংরাজসেনা পৃষ্ঠপ্রদর্শন করিবার উপক্রম করিতেছে। এমন সময় মেজর হোমস সৈন্তদিগকে উত্তেজিত করিয়া প্রবলবেগে শত্রুর অনুসরণ করিলেন । কল্পরবঞ্জ নামক স্থানে কনেজীর দলবল ছিন্নবিচ্ছিন্ন হইয়া পড়িল । কনোজী উজ্জয়িনীতে পলায়ন করিলেন। অবশেষে তিনি ১৮০৮ খৃষ্টাব্দে ইংরাজের নিকট আত্মসমর্পণ করেন। ইংরাজেরা তাহাকে ছাড়িয়া দিয়া মাস হুরার বন্দোবস্ত করিয়া দেন । কিন্তু শেষে,বিশ্বাসঘাতকতা করায় ইংরাজ গবমেণ্ট ১৮১২ খৃষ্টাব্দে র্তাহাকে মাঞ্জাজে পাঠাইয় দিলেন । সেখানে তাহার মৃত্যু হয়। র্তাহার সহকারী মলহররাও নেরিয়াদ নামক স্থান হইতে পলtয়ন কয়িয়া ইতস্তত: ভ্ৰমণ করিতেছিলেন, এমন সময় বাবাজীর সৈন্ত আসিয় তাহাকে ধরিয়া ইংরাজহস্তে অর্পণ করেন । ইংরাজের। তাহাকে বোম্বাইয়ের ফুর্গে বন্দী করিয়া রাখেন। সেখানে তাহার মৃত্যু হয় । ইংরাজরাজের সাহায্যে আনন্দরাও গাইকোবাড় বরদার রাজ্যশাসন করিতে লাগিলেন । রণ গুঞ্জী অগ্নিাজী মন্ত্রী, বাবাজী সেনাপতি ও লেফটেনেণ্ট কর্ণেল ওয়াকার ইংরাজপক্ষে রেসিডেন্ট বা পলিটিকেল এজেন্ট রছিলেন। ( s. =4– গাইকোবাড়
রাজ্যের আয় তথন ৫৫ লক্ষ টাকা, কিন্তু ব্যয় ৮২ লক্ষ। সুতরাং ঋণ পরিশোধের কোন উপায় ছিল না । ১৮০৫ খৃষ্টাব্যে ইংরাজ গবমেণ্ট গাইকোবাড়ের সহিত একটা নূতন সন্ধি করিলেন । পুৰ্ব্বে গাইকোবাড়কে ২••• সৈন্ত রাখিতে হইত, এই নুতন সন্ধি অমুসারে তাহাকে ৩• • • পদাতিক ও একদল গোলন্দাজ রাখিতে হইল। আর তাহাদের ব্যয়নিৰ্ব্বাহের জষ্ঠ ১১,৭০,• • • টাকা আয়ের সম্পত্তি ( ১ ) বিলি করা হইল। চৌরাসি, চিকৃলি ও কৈয়া প্রদেশ এবং সুরাটের চেীথ, এতদ্ব্যতীত ১২ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা আয়ের সম্পত্তি ঋণ পরিশোধের জন্য ইংরাজ গবর্মেটিকে দেওয়া হইল। সন্ধির দুই বৎসর পরে ইংরাজ গবর্মেন্ট দেখিলেন যে সৈন্যরক্ষার জন্য যে সম্পত্তি নির্দিষ্ট আছে, তাহভে খরচ কুলায় না। এই জন্য গাইকোবাড় আরও ১,৭৬,১৬৮ টাকার সম্পত্তি ছাড়িয়া দিলেন । ১৮০৯ খৃষ্টাবো দেখা গেল, ঋণ কিছুই কমে নাই, বরং মুদ বাড়িয়া যাইতেছে। সন্ধিতে কাহারও সুবিধা হয় নাই। ইংরাজ গবমেণ্ট সম্পত্তি পাইয়। সৈন্যের থরচ কুলাইতে পারেন না । গাইকোবাড়েরও দেনা শোধ হয় না। ১৮১১ খৃষ্টাব্দে রেসিডেন্ট মেজর ওয়াকার কৰ্ম্ম হইতে অবসর লওয়ায় কাপ্তেন রিডেট কার্ণীক রেসিডেণ্ট হইলেন । ১৮১২ খৃষ্টাকে বোম্বাই গবমেণ্ট প্রস্তাব করেন যে গাইকোবাড় এক কোট টাকা দিলে র্তাহার অন্য সমস্ত সম্পত্তি ফিরাইয়া দেওয়া যায় । কিন্তু সে প্রস্তাবে গবর্ণয় জেনেরেল সম্মত হইলেন না । ১৮১৩ খৃষ্টাব্দে বরদারাজ্যে ভয়ানক ফুর্ভিক্ষ হওয়াতে রাজস্ব আদায়ের বিশেষ অসুবিধা হইল । তাহাতে ঋণ আরও বাড়িয়া গেল । পর বৎসর পেশ বাকে লইয়। আর এক গোল বাধিল । ইতিপূৰ্ব্বে আহ্মদাবাদ ও কাঠবাড় প্রদেশ ৪০ লক্ষ টাকা বার্ষিক আয়ের সম্পত্তি ধরিয়া কয়েক ষৎসরের জন্য পেশবাকে দেওয়া হয় । নির্দিষ্টকাল শেষ হওয়ায় পেশব পুনরার তাহা লেখাপড়া করিয়া লইতে চাহেন । গাইকোবাড়ের পক্ষ হইতে বলা হয় যে পেশব (১) সম্পত্তি । छोप्नु । छठकाँ 8,69, ess ¢मब्रिग्रन ۹ودt به هم و বিজাপুর స్మిళ్ళిని • भांधूब्र و ه هو معا. لا મૂકા هم *, ه د,لا कूब्रिग्न छश्री २e,०४ = शिंभकt;भ{ 影 ه هم,ه ه कठिंबाष्क्लब कब्राझे »,օ•, օ»