अम्ञ्जक প্রায় ৫ সহস্ৰ মাক্ষ সেন বিনষ্ট হয় । ১৯৭৯ খৃষ্টাবো ইব্রাহিম গজনীবি যুদ্ধ পৰ্ব্বতে দারপুর দুর্গ অধিকার কয়েন । ঐ দারপুর জালালপুরের কিছু উত্তরে বিতস্তাতীরে অবস্থিত । ঐ নগরের লোকেরা খোরাসানদেশবাসীয় ংশধর । অস্ত্রাসিয়াব কর্তৃক স্বদেশ হইতে তাড়িত হুইয়৷ উক্তস্তানে আসিয়া বাস করে । ইহারাও গণকরদিগের মত অfপনাপন ঘরে বিবাহ করে, অপর কোন জাতি বা শ্রেণীতে বিবাহ দেয় না। অনেকে অমুনান করেন, যে গাকর ও দারপুরের খোরাসানীর একজাতি। চাদকবির পৃথ্বীরাজরাসেীগ্রন্থে লিখিত আছে যে, ১১৮৭ খৃঃ অব্দে যখন মুহম্মদঘোরি ভারত আক্রমণ করেন, তখন গণকর সর্দার মালিক ছাথ পৃথ্বীরাজের সহায়তা করেন । কথিত আছে, মুহম্মদ ঘোরির রাজত্বের শেষভাগে গণকরসর্দার সর্বপ্রথমে ইস্লাম ধৰ্ম্মে দীক্ষিত হরেন। কিন্তু তাহার পূর্ব হইতেই তিনি “মালিক” (জাতির সর্দার) এই বিজাতীয় উপাধি গ্রহণ করিয়াছিলেন । ১২০৫ খৃঃ অত্বে গকিরের পঞ্জীবের লাহোরদ্বার পর্য্যন্ত আক্রমণ করিয়াছিল । ১২৭৬ খৃষ্টাব্দে মুসলমান সুলতানকে তাহার তাম্বুতে আক্রমণ করে ও হৃদয়ে ছুরিকার আঘাতে তাহার প্রাণবিনাশ করে। ১৫২৫ খৃষ্টাব্দে ইহার মোগলসম্রাটু বাবরের অধীনতা স্বীকার করিতে বাধ্য হয় । ১৭৬৫ খৃষ্টাব্দে রাবলপিণ্ডির সমতলক্ষেত্র হইতে শিখ কর্তৃক তাড়িত হইলে ইহার মুরি পর্বতে যাইয়া স্বাধীনভাবে রাজত্ব করিতে থাকে । এই স্থানে ১৮৩০ খৃষ্টাব্দে শিখদিগের সহিত ইহাদের যুদ্ধ হয় ও বহু রক্তপাতের পর গণকরের পরাভব স্বীকার করে । ১৮৪৯ খৃষ্টাব্দে রণবলপিণ্ডি শিথহস্ত হইতে ইংরাজ অধিকারে আসিলে গাকরেরা পরবর্তী চারিবৎসরকালে ইংরাজ বিরুদ্ধে অস্ত্ৰধারণ করিয়াছিল এবং ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দে পঞ্জাবের রাজধানী মুরিনগর আক্রমণ করির ছিল । বর্তমানকালে ইহার। পঞ্জাব প্রদেশের রাবলপিণ্ডি, বিতস্তাতীরবর্তী প্রদেশ, গুজরাট ও হাজার নামক স্থানে বাস করিতেছে । ফিরিস্তায় লিখিত আছে, “যে কোন গণকর কস্তাসন্তান হইলে তাহকে বাজারে লইয়া যায় এবং তখায় এক হস্তে কণ্ঠাটকে ও অপর হস্তে একখানি শাণিত ছুরিকা লইয়া উচ্চৈঃস্বরে চিৎকার করিয়া বলে, “যদি কেহ এই কস্তার বিবাহপ্রার্থী থাকেন, শীঘ্ৰ আসুন। নচেৎ তৎক্ষণাৎ ঐ নবজাত কন্যাকে দ্বিথও করিয়া ফেলা হয় । এই কারণে रेशtनग्न भएषा अक जैौद्र बहरामैौ छूटे रुग्र " গাকর [ ৩১২ ] - গাগরীওন _ ~ ৩২৭ খৃঃ পূৰ্ব্বাবে গ্রীকদিগের ভারতাক্রমণের সময় রাবলfপণ্ডি প্রদেশে শক জাতীয় তঙ্ক শাখায় বাস ছিল । সম্ভবতঃ ঐ তক সংস্কৃত তক্ষক শব্দের অপভ্রংশ । কারণ শকদিগের মধ্যে আর একট নাগবংশও আছে, ইহায়াও সপোপীসক । অনেকের অনুমান হয় ঐ তৰুবংশীয় শকজাতি মুসলমানগণ কর্তৃক গান্ধয় বা গণকর বলিয়া উক্ত হইয়াছে । গাখসা (দেশজ ) গর্ভপাত । গগট ( দেশজ ) মৎস্তবিশেষ । গাগর ( দেশজ ) ১ একপ্রকায় নেবু। ২ উত্তরপশ্চিমপ্রদেশে কুমায়ুন্ জেলার অন্তর্গত একট পৰ্ব্বতশ্রেণী । অক্ষা ২৯°১৪’ হইতে ২৯°৩০' উঃ ও দ্রাঞ্চি ৭৯ ৯ হইতে ৭৯° ৩৯′ পূঃ মধ্যে অবস্থিত। জেলার দক্ষিণভাগে সমান্তরালভাবে কোশীনদী হইতে কালী নদী পর্য্যস্ত বিস্তৃত । ইহার সৰ্ব্বোচ্চ শৃঙ্গ “চীন” হইতে নৈনীতাল হ্রদ, নগর ও সৈনিকাবাস সহজেই দেথা বার । পৰ্ব্বতটী মোটের উপর ৭০০০ হইতে ৮• • • ফিট উচ্চ। এখানে তুণ, ঝাউ, শাল প্রভৃতি বাহাদুরি কাষ্ঠ পাওয়া যায় । গাগরীওন, রাজপুতনার অন্তর্গত ঝালাবীররাজের এলাকার অধীন একটা নগর ও গিরিদুর্গ। ঝালরাপাটনের পূৰ্ব্বে আহু ও কালীসিন্ধু নদীর মধ্যবৰ্ত্তী পৰ্ব্বতমালার একপার্শ্বে আলের উপর দুর্গট স্থাপিত। ইহার ঠিক দক্ষিণপূর্বদিকে পৰ্ব্বতের নিম্নস্তরে গাগরীওন নগর । রাজা জালিমসিংহ নগররক্ষার জন্য এই দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করেন । দুর্গের মধ্যে কাহারও প্রবেশ করিবার হুকুম নাই । নগরের মধ্য দিয়া কেবলমাত্র একট প্রবেশপথ আছে । অপর পথ দিয়া যাতায়াত নিবারণের জন্য নগরের সম্মুখে প্রায় ৭০ ফিট উচ্চ সুদৃঢ় প্রাচীর গাথা। এতদ্ভিন্ন উভয়ের ব্যবধানে পাহাড়কাটা খাল আছে । একটা চিরস্থায়ী পাথরের সেতুর উপর দিয়া খাল পার হইতে হয় । খাল কাটিবার সময় কৌশলক্রমে ঐ গুলটও পাহাড় খুদিয়া কাটা হয়। ইহা পার হইরা বাহিরের দুই পাশ্বের উচ্চ পরিখার মধ্য দিয়া দুর্গের প্রৱেশপথ । ফুৰ্গদ্বারে প্রবেশ করিয়াই একটা সুবৃহৎ “খাল” । তাহার পাশ্ব দিয়া ঘূরিয়া ফিরিয়া কিছুদূর বাইলে शुद्रि अखाख्ब्रडांश्न छूटे रुग्न । अउाख्द्र दांद्र अडिङ्गभ कब्रिग्राहे ७कtौ भा?, ऊांशांब्र **कांएउहे नमिकবারিক । গাগরীওনের চারিধারের পাৰ্ব্বতীয় দৃপ্ত অতি মনোহর। গিধকেরই নামক শিখরটা সৰ্ব্বাপেক্ষ দীর্ঘ ও ৩.৭ ফিট উচ্চ। প্রবাদ আছে যে—“পূৰ্ব্বে কোটার
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩১১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।