গাজিউদ্দীন হাইদার [ ৩২২ ° ] গাজিউদ্দীন হাইদার গাজর (ক্লা) গাজং মাং রাতি রা ক। গৃঞ্জন, গর্জয়, গাঙ্গোর। ( রাজনি" ) o গাজি (পারস্ত) ১ যে ধর্মের জন্য বিধৰ্ম্মী বিনাশ করিয়াছে। ২ মুসলমানদিগের একটা সম্প্রদায় । এদেশে এই সম্প্রদায়ের লোক অনেক আছে । গাজিউদ্দীন খ ফিরোজ জঙ্গ ১ম, ইহার আসলনাম মীর সাহাবুদ্দীন। সম্রাটু বাহাদুর শাহের সময়ে ইনি গুজরাটের শাসনকৰ্ত্ত নিযুক্ত হন। ইনি দিল্লীতে আজমীর ফটকের বাহিরে একটী বিদ্যালয় স্থাপন করেন । ১৭১০ খৃষ্টাব্দে আহ্মণবাদে তাহার মৃত্যু হয়। তাহার দেহ দিল্লীতে আনীত হইয়া ঐ বিদ্যালয়ের মধ্যে কবরস্থ করা হয় । সুবিখ্যাত | নিজাম উলমুল্ক আসফজ৷ ইহারই পুত্র। গাজিউদ্দীনূখ। ফিরোজ জঙ্গ ২য়, নিজাম উলমূৰ আগষ্ণু জার পুত্র, নাদিরশাহের পারস্তদেশে প্রত্যাগমনের পর ইনি আমীর-ওল-ওমর উপাধি প্রাপ্ত হন । ১৭৫২ খৃষ্টাব্দের ১৬ই অক্টোবর দিল্লী যাইবার সময় পথে আরঙ্গবাদে তাহার মৃত্যু হয়। কেহ কেহ বলেন, বিষ প্রয়োগ দ্বারা তাহাঁর বিনাশ সাধন হইয়াছিল । - গাজিউদ্দীনূখ। ৩য়, ইমাদ উল বুক নিজাম উলম্বন্ধের পৌত্র ও ২য় গাজিউদ্দীনের পুত্র। ইহার আসল নাম সাহাউদ্দীন । পিতার মৃত্যু হইলে তাহার নাম ও উপাধি ५ाद्र१ रुtब्रन । हेनि छैऔग्न श्हेग़ गयाऐ श्राक्रलभांश्रु কারারুদ্ধ ও তাছাকে অন্ধ করিয়া দেন। পরে তৎকর্তৃক ২র আলমগীর বাদশাহের প্রাণ বিনষ্ট হয়। গাজিউদ্দীন গন্নাবেগমকে বিবাহ করেন। [ গন্নাবেগম দেখ 1 ] ১৭৭৫ খৃঃ অশ্বে গঙ্গাবেগমের মৃত্যু হয় । তাহার পর গাজি উদ্দীনের অবস্থা মন হইয় পড়ে । মাসির-উল-উমর নামক গ্রন্থে লিথিত আছে যে তিনি ১৭৭৩ খৃঃ,দক্ষিণাপথে গমন করেন ও মালবপ্রদেশে একটা জায়গীর প্রাপ্ত হন। পরে সুরাটে গমন করিয়া তথায় কিছুকাল ইংরাজদিগের নিকট থাকিয় মক্কা গমন করেন।' গুলজার ইব্রাহিম কৃত কাব্যগ্রন্থেও ইহার বৃত্তান্ত বর্ণিত আছে। তাহাতে ইনি নিজাম নামে উক্ত হইয়াছেন। - গাজিউদ্দীন পারসি ও রেখত৷ কবিতা ; আরব ও তুর্কিভাষায় গজল এবং পারস্বভাষায় “দিবান” ও “মস্নবী" রচনা করেন। কেহ কেহ বলেন काब्रिाउ उँाश्न्न भृङ्का श्ङ्ग । গাজিউদ্দীন নগর (গাজিয়াবাদ দেখ। ] शांछिछकौन् शश्नांद्र, चौबाशाज्ञ ज्ञवाब फेबीब्र । ४४ss খৃষ্টাম্বে ১১ই জুলাই পিতা নবাব সদত আলি খায় মৃত্যু श्रौण श्राजिड़ेणैौन् भाषाशाङ्ग नयाय नtन (धष्ठिछैङ হন। সদত আলি মৃত্যুকালে ধনাগারে অনেক অর্থ ब्राशिग्रा यान । ५४०8 ५४ारकब्र »8हे अtछेदब्र श्रद4ब्रः জেনারল লর্ড মারার সহিত নবাবের সাক্ষাৎ হয়। তাহাতে নবাব কোম্পানি খাছাছুরকে এক কোটি টাকা দান করিতে চাহেন । কিন্তু গবর্ণর-জেনারল উছ৷ দান শর্তে না লইয়। ঋণ বলিয়। গ্রহণ করিতে স্বীকৃত হয়েন এবং নেপাল যুদ্ধের ব্যয়ের কারণ আরও এক কোটি টাকা চাহেন। এই অতিরিক্ত টাকা নবাব উজীর প্রথমতঃ দিতে সন্মত হন নাই। শেষ রেসিডেন্ট লেফটেনাণ্ট কর্ণেল বেলির উদ্যোগে সেই টাকাও গবর্ণমেণ্টকে দেওয়া হয়। ১২২৬ সালের ৬ই বৈশাখ (ইং ১৭ই এপ্রেল ১৮১৯) তারিখের সমাচার দর্পণ পত্রিকার লিখিত হইয়াছে ‘তিন চারিবৎসর হইল ইংলওঁীষ্ট্রের নেপালের রাজার সহিত যুদ্ধ করিয়া নেপালু রাজ্যের তৃতীয় ভাগ লইলে লঙ্কোরের নবাব সাহেব কোম্পানি বাহাদুরকে কহিলেন যে, আমার রাজ্য-সংলগ্ন নেপালীর দেশ আমাকে দেও। তাছাতে কোম্পানি বাহাদুরকে এক কোটি টাকা দিয়া সেই নেপালীয় দেশ নবাব সাহেব লইলেন ।” ইতিপূৰ্ব্বে ওক্টারেণ হেষ্টিংস যে বেগমের প্রতি অত্যাচার করেন সেই বেগমের ত্যক্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি উত্তরাধিকারী স্বত্রে গাজিউদ্দীন পাইয়াছিলেন। কিন্তু কোম্পানি বেগমের অছি বলিয়া কর্তৃত্ব ভার নিজ হস্তে রাখিয়৷ সেই সম্পত্তি হইতে প্রায় ১ কোটি টাকা "অধিকার করিয়া লইলেন। পরে কয়েক সহস্র টাকা ফেরভ দেওয়া হয় মাত্র। বেগমের উইলে অনেক লোকের বৃত্তির ব্যবস্থা ছিল, নবাব রেসিডেন্টকে দিয়া ঐ বৃত্তিদানের জন্য অনেক আবেদন করেন, কিন্তু তাহাতে কোন ফল इग्न नारे। ১৮১৪ খৃঃ অব্দে ১২ই নবেম্বর তিনি ভৎকালিক গবর্ণরজেনারল লর্ড ময়রা বা মারকুইস্ অব হেষ্টিংস সাহেবকে লিখিয়া পাঠান যে “আপনি আমাকে পিতৃসিংহাসনে স্থাপিত করিয়াছেন । সুতরাং আমি পিতার রাজ্য সম্পত্তিতে অধিকারী। অতএব সেই রাজ্য যেন আমার সম্পূর্ণ কর্তৃত্বাধীনে থাকে। একট পরগণা বা গ্রাম যেন আমার *ीगन झईtउ विक्लिग्न मा झ्द्र । श्रांब्र आभि ब्रांजामtषा সুবিচারের জন্য তিন প্রকার আদালত স্থাপন করিয়াছি । अङ¢व मांभांग्न झांग्रैौग्न, अळूरुग्न दां छूङाद८*ॉब्र भ८शा ८कश् যদি কলিকাতায় গিয়া আপনাদিগের নিকট আমার সম্বন্ধে ८कांन अष्ट्रtशांशं दएन. ७एव डांशनिशष्फ प्रदिल्लॉग्न अछ
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩২১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।