গাজিপুর [ વર ] গজিয়াবাদ ' F করিয়া থাকেন। গাজিপুরই জেলার ও তহসিলের প্রধান নগর। এইখানেই এই সকল আদালত বসিয়া থাকে। ইহা বারাণসীর উত্তর-পূর্বে ২২ ক্রোশ দূরে অক্ষাংশ ২৫° ৩৫′ উঃ দ্রাঘি" ৮৩° ৩৮' পূঃ মধ্যে অবস্থিত। ইহার জনসংখ্যা ৪৪৯৭০ জন। এথানে চিনি, তামাক, মোট কাপড় ও গোলাপ ,জল প্রস্তুত হয়। উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের সমস্ত অহিফেন গাজিপুরে আনীত হয়। উত্তর-পশ্চিম গবর্ণমেণ্টের অহিফেনবিভাগ এইখানেই অবস্থিত। এখানে একটী মিউনিসিপালিটী আছে। গাজিপুর জেলায় বাহির হইতে বিলাতী স্বত, কাপড়, তুলা, লবণ, মসলা ও নানাবিধ শস্ত আমদানী হইয়া থাকে। খৃষ্টীয় যোড়শ শতাব্দী হইতে এখানে অহিফেন চাষ হইতেছে। বারাণসী জেলা ইংরাজদিগের হস্তগত হওরার পর হইতে গবৰ্ণমেণ্ট অহিফেন ব্যবসা একচেটিয়া করির লইয়া কণ্টাক্টরদিগকে বিলি করেন। ১৭৯৭ খৃষ্টাব্দে বারাণসীতে একজন সরকারী আফিমের এজেণ্ট নিযুক্ত করা হয়। দেশের লোকে যেমন অহিফেন চাষ করিত, সেই রূপই করিতে লাগিল । তাহারা গবর্মেন্টের নিকট হইতে কমিযন পাইত। ১৮৫২ খৃষ্টাব্যে লর্ড ডালহাউমি নুতন নিয়ম করেন। তদনুসারে এজেণ্টের অধীনে দশজন ডিপুট নিযুক্ত হইলেন। এক একজন ডেপুটির অধীনে ২ জন করিয়া ইংরাজ আসিষ্টেণ্ট ব৷ কৰ্ম্মচারী। এই দশট বিভাগের ৩৯ট উপবিভাগ হইয়াছে। প্রত্যেক উপবিভাগে এক একজন দেশীয় ওভারসিয়ার বা তত্ত্বাবধায়ক আছেন । ষাহীর চাষ করিবে, তাহার। সরকার হইতে লাইসেন ও দাদন লইয়। ষায় । তদনুসারে তাহার নিয়মিত পরিমাণ ভূমি অহিফেন চাষের জন্তা রাখে। অহিফেন বোন হইলে সরকারী লোক ভূমি মাপিয়া কত অহিফেন জন্মাইবে তাহার একটা কুত করেন। চৈত্র বৈশাখ মাসে অহিফেন সংগৃহীত হইয়। সরকারী কুঠিতে আনীত হয়। তথায় তাহার ওজন ও পরীক্ষা হইয়া চাষীর হিসাব মিটান হয়। কুঠিতে অহিফেনের যাট প্রস্তুত হয় । তাহ বাক্সবন্দী হইয়৷ কলিকাতার চালান আসে ও তথtয় নিলাম ডাকে বিক্রয় হইয়। থাকে । গাজিপুরের সাজিমাটি হইতে “কারবনেট-অবসোড়া” প্রস্তুত হয়। এখানে সোরাও প্রস্তুত হইয়া থাকে । ইষ্ট ইণ্ডিয়ান রেলপথের জমানিয়া, দিলদার নগর ও গহমার নামক ষ্ট্যোন গাজিপুর জেলার মধ্যেই অবস্থিত। দিলদার নগর হইতে একট রেলপথের শাখাগাজিপুর নগরের নিকট গঙ্গার অপর কুলে তারিঘাট নামক স্থানে আসিয়াছে। -- Pro-To রেলপথ হইয়াও নৌকার আমদানী রপ্তানী বন্ধ হয় নাই। জেলার ভিতর প্রধান প্রধান নগরে গজায়াতের জন্য উত্তম উত্তম রাস্ত প্রস্তুত হইয়াছে। চোচাকপুর নামক স্থানে কাৰ্ত্তিকী পূর্ণিমাতে গঙ্গাস্লানোপলক্ষে প্রায় দশহাজার লোক সমবেত হর । গাজিপুরে শীতকালে অত্যন্ত শীত, আবার গ্রীষ্মকালে অত্যন্ত গ্রীষ্ম বোধ হয়। ১৮৬৯ খৃষ্টাব্দে জানুয়ারি মাসে তাপমান যন্ত্র ৬১" ও মে মাসে ৯৮ উঠে। গাজিপুরে, সৈইদপুর ও পীরনগরে ঔষধালয় অাছে। ২ উত্তরপশ্চিমাঞ্চলের ফতেপুর জেলার অন্তর্গত একটা তহসিল । ইহাতে আয়াশা, গাজিপুর, ও মতোঁর নামক পয়গণ আছে । ইহার ক্ষেত্রফল ২৮২ বর্গ মাইল । গাজিপুর থাস ইহার সদর । ফতেপুর হইতে লিবর পর্যন্ত ৰে পথ গিয়াছে, ঐ পথে ফতেপুর হইতে ৪॥• ক্রোশ গমন করিলে গাজিপুর ধাওয়া ধার। আসোথরের রাজার পুৰ্ব্ব পুরুষ অরর সিংহ এই নগর স্থাপন করেন । এই বংশের বাসের জন্য একটী দুর্গ, এতদ্ভিন্ন পুলিস ও ডাকঘর আছে। গাজি মহুদি, মুসলমানদিগের একটা ধৰ্ম্মসম্প্রদার। ইহাদের নিজের সম্পত্তি থাকে না। সম্প্রদায়স্থ লোক আপনার স্ত্রী পরিবার পরিত্যাগ করিয়া নিজ নিজ সম্পত্তি লইয়। একটা সাধারণ ভাণ্ডার করে। তাহা হইতেই তাছাদের খরচপত্র চলে। ইহার ধৰ্ম্মে এরূপ উন্মত্ত যে কাহাকে কোন পাপ কাজ করিতে দেখিলে তাহাকে বিনাশ পর্য্যস্ত করিতে ক্ৰটি করে না। গাজি মিঞা, মুসলমানদিগের উপাস্ত দেবতা। ইনি পঞ্চপীরের মধ্যে একটী পীর। উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নিম্নশ্রেণীর মুসলমানের ইহাকে বিশেষ ভক্তি করে। কোথাও কোথাও ইহাকে গজনী দুলহ ও সালার-চিমুলা বলে। অনেক স্থানে জ্যৈষ্ঠমাসে ইহার উদেশে নানাবিধ উৎসবাদি হইয়া থাকে। একটা লম্বা বাশের মাথার কতকগুলি চুল বান্ধির বহিয়া বেড়ার। চুলগুলি গাজির ছিন্নমস্তক। কথিত আছে বে বিবাহের দিবস ধৰ্ম্মের জন্ত ইনি প্রাণত্যাগ করেন । সেই জঙ্গ এই উৎসবকে গাজি মিঞার সাদি উৎসবও বলিয়া থাকে। অনেক নীচ শ্রেণীর হিন্দুও এই উৎসবে যোগ দিয়া থাকে। গাজিমিঞা কোন সময়ের লোক তাহ কেহই ঠিক করিয়া वलिtङ भोप्द्र न । ¢रुश् ८कह बtणन ८ष, हैनि श्रृंखनिग्न মামুদের ভাগিনেয়, ৪.৫ হিজিয়ায় আজমীরে ইহার জন্ম হয়। হিঃ ৪২৪ অন্ধে ১৯ বৎসর বয়সে বরাইচ নগরে হিন্দুब्रांज गांश्झtनरवग्न नश्ङि मूरु ऐशंद्र शृङ्गा इब्र । গাজিয়াবাদ, উত্তর-পশ্চিম প্রদেশের মীরাট জেলার একটা
পাতা:বিশ্বকোষ পঞ্চম খণ্ড.djvu/৩২৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।